স্নিগ্ধ_অনুভব #পার্ট:২০ #পিচ্চি_লেখিকা

0
411

#স্নিগ্ধ_অনুভব
#পার্ট:২০
#পিচ্চি_লেখিকা

রাতে সবাই জমজমাট আড্ডা দিয়ে যে যার মতো করে ঘুমিয়ে গেছি। ভোর ভোর ঘুম ভেঙে যাওয়ায় চারদিকে একবার পরখ করে দেখি তুষার ভাইয়া ফ্লোরে বসে বেডের সাথে হেলান দিয়ে ঘুমাচ্ছে। তার৷ কাঁধে মাথা রেখে তন্নি ঘুমাচ্ছে। মেঘু সোফায় হেলান দিয়ে ঘুমাচ্ছে আর তিশা আপু আমার কাঁধে মাথা দিয়ে ঘুমাচ্ছে। তামিম পুরো হাত পা ছড়িয়ে সোফার সাথে মাথা দিয়ে হা করে ঘুমাচ্ছে। তামিমের এমন ভাবে ঘুমানো দেখে ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে আপনমনেই হেঁসে দিয়েছি। কোলের ওপর কিছু অনুভব করতেই তাকিয়ে দেখি আমার মিস্টার বর অনুভব সাহেব আরাম করে কোলে মাথা রেখে পেট জড়িয়ে ঘুমাচ্ছে। আমি তো হা হয়ে গেছি। অনুভবকে আমি বেডে ঘুমাতে দিয়েছিলাম। উনি কখন নিচে আসলো আজব! আর এভাবে যেভাবে ধরে আছে কেউ দেখলে আমাকে পঁচাইতে পঁচাইতেই শেষ করে দিবে। কোনো রকম অনুভব কে ছাড়ানোর জন্য হাত সরিয়ে দিতেই ও আরো জাপটে ধরলো। এবার কি করি? হায় আমি শেষ আজ। অনেক কষ্টে অনুভব কে ছাড়িয়ে মাথা হালকা করে তিশা আপুর কোলে দিয়ে তিশা আপুকে বেডের সাথে মাথা ঠেকিয়ে দিলাম।

ফ্রেশ হয়ে এসে দেখি সবাই উঠে পড়েছে। অনুভব বাচ্চাদের মতো ফেস করে সবার দিকে তাকিয়ে আছে।
“বাব্বাহ সবাই উঠে পড়েছো?”
“তুই কখন উঠেছিস?” (তিশা আপু)
“এই তো কিছুক্ষণ আগে। তা কে কোথায় কিভাবে ঘুমিয়েছো খেয়াল করছো নাকি আমি মনে করাবো?”
ওদের মুখের দিকে তাকিয়ে মুচকি হেঁসে বসলাম। তন্নি লজ্জায় লাল হয়ে যাচ্ছে। আর বাকি সবাই ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে আছে। আমি তুষার ভাইয়ার দিকে তাকিয়ে বললাম,,
“ভাইয়া তুমি চুপ কেন? বলো বলো,,
” এই স্নিগ্ধু চুপ।”(তন্নি)
তুষার ভাইয়া একবার তন্নির দিকে তাকিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে বললো,,
“কি হয়ছে রে স্নিগ্ধু?”
“এমা তুমি কিছুই জানো না। তন্নি তুই আগে উঠেছিস নাকি?”
বলেই মুখ টিপে হাঁসছি। এবার তুষার ভাইয়া ভ্রু যুগল কিঞ্চিত কুচকে বলল,,
“কি হয়ছে? ক্লিয়ার করে বল!”
“আরে ত…..
বাকিটুকু বলার আগেই তন্নি মুখ চেপে ধরে ফিসফিস করে বললো,,
” বইন আমার ২ ডা পায়ে ধরি চুপ কর। নয়তো এই পর্বত আমাকে গিলে খাবে। প্লিজ চুপ।”
আমি মুখ থেকে হাত সরিয়ে ফিসফিস করেই বললাম,,
“কিছু বলবো না ঠিক আছে। বাট তুই আগে ঘুষ দে!”
“এহহ ছিঃ তুই জানিস না ঘুষ দেওয়া আর নেওয়া ২ টাই অপরাধ।”
“ওরে আমার সাধু। আচ্ছা যা আমি ভাইয়াকে বলেই দি।”
“এই না না,, আমি দেবো তোকে ঘুষ। এবার চুপ যা মেরি মা৷”
আমাদের ফিসফিস করা দেখে তামিম বললো,,
“এই ২ ফকিন্নি তোরা ফিসফিস না কইরা কাহিনি কি হেইডা ক!”
“কাহিনি কি হেইডা তুই দেখবি?”
“হ দেখা।”
“দাঁড়া।”

আমি ফোন বের করে তামিমের সামনে ধরতেই ওর চোখ বড় বড় হয়ে গেলো। আমার হাত থেকে দ্রুত গতিতে ফোন কেড়ে নিতে গেলেই আমি নিয়ে নেই। ওয়াশরুমে যাওয়ার আগে তন্নি,তুষার ভাই আর তামিমের পিক তুলে নিয়েই গেছি হিহিহি।
“এই এই স্নিগ্ধু এটা কিন্তু ঠিক না। তুই এটা কিভাবে করলি? দেখ বইন মান সম্মান খাইস না। প্লিজ ময়না দিয়া দে ফোন!”
“উহু। তুই আমাগো ফকিন্নি কইলি কেন? এখন আমি সবারে দেখামমু এইডা।”
“না না।”
তামিম বাচ্চাদের মতো করে ঠোট উলটে দিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। আর আমি ওর কান্ড দেখে শব্দ করেই হেঁসে দিয়েছি। কেউ কিছু বুঝতে না পেড়ে আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে।
“উফফ কি শুরু করলি তোরা? তামিম যাও ফ্রেশ হয়ে আসো তুষার ভাইয়ার সাথে। তন্নি তুমি আর মেঘলা আমার সাথে চলো আর স্নিগ্ধু তুই অনুভব ফ্রেশ করিয়ে তাড়াতাড়ি নিচে আয়।”
“আচ্ছাা আপু যাও আসছি।”

আপুরা চলে গেলো৷ আমি দরজা টা ভালো ভাবে লাগিয়ে অনুভবের কাছে আসতেই উনি মুখ ফিরিয়ে অন্যদিকে হয়ে দাঁড়ালো। আজব! কি এমন হলো?
“কি হয়েছে? ওভাবে মুখ ফিরিয়ে দাঁড়ালেন কেন?”
“…………
” কি হলো বলেন?”
“…………..
উনাকে নিশ্চুপ দেখে উনার সামনে দাঁড়াতেই উনি অন্যদিকে ফিরলেন। আমি এবার মুখে হাত দিয়ে সোজা করে ধরে বললাম,,
” রাগ করছেন? কেন?”
“আপনি অনেক পঁচা। আপনি আমাকে রেখে কোথায় চলে গেছিলেন?”
“আমি তো ফ্রেশ হতে গেছিলাম৷ আর এখানে তো আপুরা সবাই ছিলো তাহলে?”
“আমার আপনি ছাড়া সবাইকে ভয় করে। আর আপনি এসেও তো আমার সাথে কথা না বলে ওদের সাথে কি সব বলছিলেন?”
“আচ্ছা মেরি জামাই সরি। এবার চলেন ফ্রেশ করিয়ে আনি। আজ তো আবার গেস্ট আসবে আমাদের বাসাই।”
“কে আসবে? কেন আসবে?”
“আগে চলেন।”
অনুভবকে ফ্রেশ করিয়ে রুমে এনে বসালাম। তারপর কাবার্ড থেকে ড্রেস বের করে উনাকে দিয়ে ফ্রেশ হয়ে আসতে বললাম। উনিও বাধ্য ছেলের মতো ফ্রেশ হয়ে আসলেন। তারপর চুল গুলো ব্রাশ করে সুন্দর ভাবে পরিপাটি করে নিচে নিয়ে যেতে যাবো তখনই অনুভব বললো,,
“আপনাকে একটা কথা বলবো?”
“হুম বলেন।”
“আসলে ওই যে আমি এই বাড়িতে আসার পর একজন মহিলা আমাকে ধরে কান্না করলো না? উনাকে আমি আগেও দেখেছি।”
আমি অনুভবের কথা শুনে হা করে ওর মুখের দিকে তাকালাম। ওর কি আগের কথা মনে আছে? কিন্তু ডক্টর তো কিছু বলেনি।
“কোথায় দেখেছেন?”
“আমি আগে যেখানে ছিলাম সেখানে…
“কিহহহ?”
ওহ শীট আমি এত বড় পয়েন্ট কি করে মিস করে গেলাম। ওহ মাই গড.. যা করার তাড়াতাড়ি করতে হবে।
“উনারা আমার কে হয়?”
“হ্যাঁ? চলুন নিচে। আপু ওয়েট করছে।”

নিচে গিয়ে দেখি আপুরা সবাই বসে আছে। সবাই মিলে ব্রেকফাস্ট করে লিভিং রুমেই বসে রইলাম। তিশা আপু আর তুষার ভাইয়া এখন কোথাও যাবে না। তন্নিকেও আমি যেতে দেবো না। মেঘুকে ওর হাজবেন্ড এসে নিয়ে যাবে আর তামিম যেতে চেয়েছিলো পরে আর যেতে দেয়নি। সবাই আড্ডা দিচ্ছি আর আশে পাশে আড় চোখে তাকাচ্ছি। কাকি সিড়ি দিয়ে নামতে নামতে কটমট করে তাকাচ্ছে। আমি পাত্তা না দিয়ে আড্ড দিতে লাগলাম। তামিম জোকস শোনাচ্ছে আর অনুভব হেঁসে কুটি কুটি হচ্ছে। এই হাসি যে কারো সহ্য হচ্ছে না তা তো ভালো ভাবেই বুঝতে পারছি। জ্বলছে জ্বলুক আমার কি? আমি তো এত কিছু করলামই জ্বালানোর জন্য। এমন সময় কলিং বেল বেজে উঠলো। এতক্ষণ তো এটার অপেক্ষা করছিলাম। এটা তো বাজারই ছিলো। ওপারে কে আছে তা আমার জানা। বাঁকা হেঁসে দরজা খুলে দেখি অনা আর রাহাত এসেছে। ২ জনই আমাকে দেখে অবাক হলো। তারপর অনা এসে আমাকে জড়িয়ে ধরে বললো,,
“তুমি এতদিন কোথায় ছিলে ভাবি? অনেক মিস করেছি তোমাকে!”
“আমিও। আরে রাহাত ভাইয়া কেমন আছেন?”
রাহাত একটু মলিন হেঁসে বললো,,
“এই তো ভালো,,তুমি?”
“আলহামদুলিল্লাহ,, আসেন ভেতরে আসেন।”
রাহাত আর অনা কে ভেতরে নিয়ে আসতেই ২ জনই অবাক চোখে অনুভবের দিকে তাকিয়ে আছে। অনা আমার দিকে তাকিয়ে বললো,,
“অনুভব স্যার? উনি তো….
” আরে অনা তুমি এখানে এসেছো আর এটা জানো না অনুভব আর আমি ২ জনই ফিরে আসছি। ইসসস এটা কোনো কথা?”
অনা হাঁসার চেষ্টা করে বললো,,
“ওই আর কি।”

অনা আর রাহাত গিয়ে সোফায় বসলো। অনুভব ভয়ে তিশা আপুর হাত জড়িয়ে বসে আছে। কাকি কে উদ্দেশ্য করে বললাম,,
“কাকি যাও তো অনা আর রাহাত ভাইয়ার জন্য নাস্তা নিয়ে আসো।”
কাকি আমার কথা শুনে তেলে বেগুনে জ্বলে উঠে বললো,,
“আমার কিসের ঠ্যাকা হ্যাঁ? পারলে তুই নিয়ে আয়। আশ্রীতা কোথাকার!”
“মুখ সামলে কথা বলো কাকি। এটা আমার স্বামীর বাড়ি। আইনত সব সম্পত্তি আমার স্বামীর সো আমি না তোমরা হলে আশ্রীতা। তাই বেশী কথা না বলে যাও নাস্তা নিয়ে আসো!”
কাকি কটমট করে কিছু বলতে গেলে চোখের ইশারায় কাকা থামিয়ে দেয়। কাকি তা পাত্তা না দিয়ে তুষার ভাইয়ার দিকে তাকিয়ে কাঁদো কাঁদো স্বরে বলে,,
“তুষার তোর সামনে তোর মা কে এই মেয়ে এভাবে অপমান করছে আর তুই চুপচাপ শুনছিস?”
তুষার ভাইয়া কথা টা কে জাস্ট পাত্তা না দিয়ে ফোনে স্ক্রল করছে। এর মাঝেই অনা বললো,,
“আমরা খেয়ে এসেছি ভাবি। সমস্যা নাই।”
কাকি কিছু না বলে সাথে সাথে উপড়ে চলে গেলো। তিশা আপু বিড়বিড় করে বললো,,
“যেমন কর্ম তেমন ফল।”

অনা আর রাহাত চলে গেলে তুষার ভাইয়া আর তিশা আপু বাবাই, মামুনি, কাকা, কাকি সবাইকে নিয়ে লিভিং রুমে বসে পড়লো। আমি অনুভব, তন্নি, তামিম ৩ জন মিলে বের হলাম ডক্টরের কাছে যাওয়ার জন্য। মেঘুকে ফাহিম ভাইয়া এসে নিয়ে গেছে।

অনুভবকে ডক্টর দেখিয়ে ৪ জন মিলে পার্কে ঘুরলাম। তখনই দেখা হয়ে যায় সীমার সাথে। সীমাকে দেখে দৌড়ে ওর কাছো গেলাম।
“সীমা আপু,,
সীমা আপু আমাকে দেখে বলল,,
” আপনি এখানে?”
“হুম। অনুভবকে ডক্টর দেখিয়ে এখানে আসলাম ঘুরতে। যায় হোক দেখা হয়ে ভালোই হলো। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। সেদিন আপনি বিপদের সংকেত না দিলে আমি তো কিছুই করতাম না।”
“একটা ক্যাফে চলো। তোমার এখনো অনেক কিছু জানা বাকি!”
সীমা আপু, তন্নি, তাামিম,আমি আর অনুভব একটা ক্যাফে বসে আছি। তন্নি আর তামিমকে দেখে সীমা আপু একটু ইতস্তত বোধ করছিলো।
“আপু সমস্যা নাই। আপনি বলেন।”
“হুম। আগে বলো তোমার কি কিছু জানার আছে বা জানো?”
“আমি কিছুটা জানি আপু। বাট আপনার থেকে কিছু জানার আছে!”
“হুম বলো কি জানতে চাও?”
“আপনি কি জানেন অনুভব কিভাবে এমন হলো? ওর তো এক্সিডেন্টের পর সব ঠিক ছিলো তাহলে এমন কি করে হলো?”
” অনুভব এক্সিডেন্টের ২ দিন পর ওকে নিয়ে আসা হয় এই হসপিটালে যেখানে তুমি ওকে পেয়েছো। এই হসপিটাল টা কেমন অদ্ভুত টাইপের। আমি এখানে আসার পর থেকে অস্বাভাবিক অনেল কিছু দেখেছি। একদিন হুট করেই অনুভব স্যারকে চোখে পড়ে। আমি ভেবে পাচ্ছিলাম না উনি এখানে কেন? উনার মতো এত বড় ডক্টর এখানে কিভাবে? পরে একটা নার্সের থেকে জানতে পারি উনি অসুস্থ। এত বড় ডক্টর কি না পাগল? আর যদি সে পাগল হয় তবে এই রকম একটা হসপিটালে কেন? ২ দিন পর ওখানে একজন মহিলা আর একজন পুরুষ আসে। ভুলবশত উনাদের কথা শুনে ফেলেছিলাম। উনারা এখানকার ডক্টর কে অনেক টাকা দেন স্যারকে পুরোপুরি পাগল করে দেওয়ার জন্য। তারপর থেকেই দেখতাম গভীর রাতে শকড দেওয়া হয় স্যারকে। কড়া ডোজের মেডিসিন সাথে মারধোর। স্যার শুধু চেঁচাতো। আসলে যখন উনাকে এসব থেরাপি দিতো তখন ড্রাগস দিতো। তাই স্যার কিছু করতে পারতো না। আর ধীরে ধীরে এভাবে চলতে থাকলো।”
“আপনি আমাকে….
” জানি তুমি কি বলতে চাও! আমি তোমাকে কিভাবে চিনলাম? আসলে স্যার আর আমি অ্যামেরিকায় পরিচিত হয়। স্যার আমাকে একদম ছোট বোনের মতো ভালোবাসতো। উনি অনেক কথা বলতো তার স্নিগ্ধবতীকে নিয়ে। স্যারের পুরো রুম জুড়ে তোমার ফটো। তাই তোমাকে এক পলক দেখেই চিনেছিলাম। অদ্ভুত বিষয় কি জানো? স্যারের অবস্থা খারাপ হওয়া স্বত্বেও সে তোমার নাম ভুলেনি। কতটা ভালোবাসতে পারে এই মানুষটা। আমি তো বলবো তুমি লাকি। খুব বেশিই লাকি এমন একটা মানুষ পেয়েছো। আগলে রাখো। খুব তাড়াতাড়ি স্যার সুস্থ হয়ে যাবে।”

কেটে গেছে ১ মাস। এখন অনেক কিছুই স্বাভাবিক। এই ১ মাসে সবাই খুব ভালো করে খেয়াল রেখেছি সবটা। কে কি করেছে? তার সব প্রুফ এখন আমাদের কাছে। সকাল সকাল অনুভব রুমে একা। এলোমেলো হয়ে বসে আছে। হঠাৎ করেই কেউ একটা ধারালো ছুড়ি নিয়ে কেউ এগিয়ে যাচ্ছে অনুভবের দিকে। কিন্তু সেদিকে খেয়াল নেই অনুভবের। মানুষটা অনুভবকে আঘাত করতেই……………

চলবে….
(ভুলত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন ❤️কালকে রহস্যের সমাধান হয়ে যাবে। কিছু কথা না বললেই নয়,,অনেকেই আছেন যারা গল্পটা নিয়ে বাজে মন্তব্য করেন। তাদের বলছি,,গল্পটা এতই খারাপ লাগলে দয়া করে এড়িয়ে যান,,গল্পে ভুল থাকলে তা সংশোধন করে দিতে পারেন বাট আপনারা তা না করে বাজে মন্তব্য নিয়ে বসে আছেন। একটা কাজ করেন আপনারা লিখে আমাদের দেন আমরা না হয় আপনাদের লেখা পড়ে বুঝবো কিভাবে গল্প লিখতে হয়? গল্প নিয়ে কারো সাথে জোড় জবস্তি করা যায় না। আপনাদের ইচ্ছা না করলে পড়বেন না আর। জোড় নাই🙂

পরিশেষে যারা সবসময় আমার গল্পের পাশে ছিলেন তাদের জন্য ভালোবাসা অবিরাম❤️❤️🥰🥰)
হ্যাপি রিডিং😊

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here