Devil_love part_7

0
3399

Devil_love part_7
#writer_কাব্য_মাহমুদ

_____________________________________
কাব্যঃ (কে এই মেয়ে তার কি কোন কাজ নেই শুধু এসএমএস করতেই থাকে, এর জ্বালায় তো আমার অবসর সময় কাটানোও হবে না,)
মাঃ কীরে তানিশা আজ কী খাওয়া দাওয়া বন্ধ??? সেই সকাল থেকে রুম এ বসে আসিস ডাকলে কোন উত্তর দিচ্চিস না(রুম এ এসে)

ফেসবুক পেজ: নিঃস্বার্থ ভালোবাসা
তানিশাঃ আমি খাব না তোমরা খাও (অভিমান করে)

মাঃ কেন কী হয়েছে?(কাছে যেয়ে)

তানিশাঃ কিছু না(মুখ ঘুরিয়ে)

মাঃ বল কি হয়েছে???(রেগে গিয়ে)

তানিশাঃ মা আমি বিয়ে করব না(করুন দৃষ্টিতে)

মাঃ কেন?

তানিশাঃ কেন তোমরা জানো না?

মাঃ না জানিনা বল কেন?

তানিশাঃ থাক তোমাদের জানতে হবে না,আমি মনে হয় তোমাদের সৎ মেয়ে যার কারণে আজ তোমারা আমাকে বিয়ে দিয়ে তাড়িয়ে দিচ্ছ(ডাহা নাটক)

মাঃ মারে সবাইকেই যেমন মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হয়,, তেমনি প্রত্যেক মেয়েকে পূর্ণ বয়সে বিয়ের স্বাদ গ্রহণ করতে হবে এটাই নিয়ম আর জগৎ এভাবেই চলে।(piyer sey)

তানিশাঃ হ্যা সেটা জানি কিন্ত নিজের মনের মতো কী কাউকে বিয়ে করা সম্ভব না??

মাঃ হ্যা সম্ভব

তানিশাঃ তাহলে আমি ওই লোককে বিয়ে করব না আমি devil কে বিয়ে করব।

মাঃ আচ্ছা করিস আগে খেয়ে নে।

তানিশাঃ সত্যি???(হাসি দিয়ে)

মাঃ হ্যা চল

তানিশাঃ হ্যা চল চল খুদাতে আমার পেটের নেংটু ইঁদুর গুলো মিছিল করছে
খাবার চাই খাবার চাই
তা না হলে তানিশার আজ
নিস্তার নাই,নিস্তার নাই

মাঃ কী বিড়বিড় করছিস এতো।

তানিশাঃ মা জানো তোমার মেয়ে একটা কবিতা তৈরি করেছে,,আর সেটা আমি অল্প দিনেই পাব্লিস করব(নামার সময়)

মাঃ খবরদার যদি তুই এই কাজ করিস তাহলে কিন্ত তোর খবর আছে

তানিশাঃ কেন আমার কবিতাকি ভালো না???
ফেসবুক পেজ: নিঃস্বার্থ ভালোবাসা

মাঃ কে বল্ল ভালো না আমার মেয়ের কবিতা সব থেকে ভালো,, কিন্ত সমস্যা হল তোমার কবিতা পড়ে আসেপাশের লোক সব তোমাকে দেখে পাগল হয়ে যাবে তাই এখন এসব করার দরকার নেই(ডাহা মিথ্যা কথা)

তানিশাঃ তাই আমার কবিতা এতো ভালো হয়??

মাঃ হ্যা

তানিশাঃ তাহলে আমার কবিতা কাউকে না শুনালে তোমাকে তো শুনাতে হয় (খাওয়ার টেবিলে বসে)

মাঃ নাহ আমার এখন এসব শুনার মন নাই

তানিশাঃ কেন তোমার বুঝি আমার কবিতা শুনতে ভালো লাগে না?? (অভিমান করে)

মাঃ তা কেন লাগবে আচ্ছা বল(না জানি আমার মেয়ে কোন বিষয় নিয়ে পেচাল পারবে)

তানিশাঃ শোন
একটা বাড়ি এক মেয়ে ছিল
মেয়ের বাড়িতে সবাই পিশাচ ছিল
মেয়েটিকে জোর করে সবাই বিয়ে দিল
মেয়েটি বরের বাড়ি চলে গেল
সেখানে যেয়ে সংসার করল
,,,,,কেমন হলো জানি খুব ভালো হয়েছে কারণ আমি এটা খুব ভেবে চিনতে তৈরি করেছি জানো
→→এদিকে তানিশার মা রাগে ফুসছে কারণ সে বুঝতে পারছে যে সে কাদের পিশাচ বলেছে,,আর এরকম থার্ডক্লাস কবিতা আর কইজনই বা পারে তাই প্রসংসা না করে পারে←←

মাঃ বাহ আমার মেয়ে তো চমৎকার কবিতা তৈরি করেছে এই কবিতা তোমার বিয়ের পর পাব্লিস করলে আমরা কোন আপত্তি করব না

তানিশাঃ ধন্যবাদ মা(তানিশার খাওয়া শেষ,) আচ্ছা আমি যাই”

.
.
_______চলবে________
.
[বিঃ দ্রঃ নিয়মিত লাইক কমেন্ট না
করলে পরবর্তীতে আপনার হোম পেজে
পোস্ট যাবে না তাই লাইক কমেন্ট
করে সাথেই থাকুন]

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here