অবুঝ_বউ,পর্ব-৪,৫

0
2229

অবুঝ_বউ,পর্ব-৪,৫
আশিক
পর্ব-৪

বাবা ওনাকে কিছু বইলেন না, ওনি বলছে আর কখনও এমন করবেনা, আমাকে নিজ হাতে খাইয়ে দিছে, কিন্ত ভাল করে মাখাইতে পারেনা, আমার কপালে একটা চুমুও দিছে,
বাবার মুখ চুপ, মায়ের আর দাদীর মুখে হাসি, আর আমি জানালা দিয়ে দিনের বেলা আকাশের তারা গুনি।
বাড়ি আসতে আসতে প্রায় সন্ধ্যা গড়িয়েছে, রাতে খাবার টেবিলে সবাই খেতে বসছি, আমি তিথিকে বল্লাম সবাই কে খাবার বেড়ে দিতে
আমি পারব না আমার ক্ষুধা লাগছে, মা ত আছেই মাই সবাইকে দিবে,(তিথি)
হ্যা তিথি ত ঠিকই বলেছে, ও কি পারবে এসব করতে? তুই খা মা, (বাবা)
ওগো আমাকে খাইয়ে দেন না, আমার না হাতে ব্যাথা করতেছে,(তিথি)
(ওর কথা শুনে সবাই মিটি মিটি হাসতেছে)
নিলয় খাইয়ে দে তিথি কে, হাতে সুই ঢোকানো হইছিল হয়ত ব্যাথা করতে পারে,
কি আর করার খাইয়ে দিলাম,
তারপর যারযার মত রুমে চলে এলাম,
দাদী শিখিয়ে দিছে ওটা কি আর ভুল হবে, এসে বুকে মাথা রেখে শুয়ে পরল,
ওগো আপনাকে একটা কথা বলি?
বল,
আমার কথা শুনে সবাই হাসে কেন?
ওটা তুমি বুঝবেনা, আর একটু বড় হও তারপর নিজেই সব বুঝবে,
আপনি আমাকে বুঝিয়ে দিন তাহলেই আমি বুঝতে পারব, আমি অনেক ভাল বুঝি, আমার স্যার রা আমাকে একবার বুঝালেই আমি বুঝে যাই,
আচ্চা পরে বুঝাব,
আচ্ছা তিথি তোমার কোন বন্ধু নাই?
না তবে বান্ধবি আছে একটা,
একটা মাত্র বান্ধবী!!!!
ও কি প্রেম করে কারও সাথে?
ছি! না কি বলেন এসব?
ছি কেন?
ওটা ভালনা, খারাপ, মা বলেছে যারা প্রেম করে ওদের সাথে না মিশতে, আর কথাও না বলতে, আর যদি কেউ প্রেম নিযে কিছু বলে তাহলে মাকে জানাতে, তাই ত আমার কোন বন্ধু নাই, শুধু একজন স্যারের মেয়ে,
প্রেম খারাপ কথাটা ঠিক না, প্রেম করা ভাল, প্রেম অনেক ভাল একটা জিনিস, তুমি যদি কখনও প্রেম করতে তাহলে আজ বুঝতে পারতে কেন তোমার কথায় সবাই হাসতেছে,
তাহলে আমি কি প্রেম করব কারও সাথে?
না না তোমাকে কারও সাথে প্রেম করতে হবে না, যারা প্রেম করে তাদের সাথে মিশলেই হবে, আর ওদের সাথে মিশার পরে যদি প্রেম করতে মন চায় তাহলে আমার সাথে করবে, স্বামীর সাথে প্রেম করা খারাপ না,
কিন্ত মা যদি বকে (তিথি)
মা কিচ্ছু বলবেনা,
সত্যি ত?
আচ্ছা প্রেম করলে কি করতে হয়(তিথী)
আমি ওকে বুকের মাঝে সক্ত করে জরিয়ে ধরে বল্লাম,এমন করে জরিয়ে ধরতে হয়।
মাগো…….লাফ দিয়ে দূরে সরে গেলো তিথী।
কি হলো?
আপনে দরার পরে আমার কেমন জানি কারেন্ট কারেন্ট লাগলো।ছোট বেলায় একবার কারেন্টে ধরে ছিলো।তিন ঘন্টা পর আমার ঞ্জন ফিরচে।
হুম তাই এখন ঘুমাও বলেই মাথাতে হাত বুলিয়ে দিতে লাগলাম,
মায়ের ডাকা ডাকিতে সকালের ঘুম ভেঙ্গে গেল, হাত মুখ ধুয়ে খেতে গেলাম, তিথিকে খাইয়ে দিয়ে আমি খেলাম, ড্রয়িং রুমে বসে সবাই মিলে গল্প করতেছি তখন তিথি এসে আমার পাশে বসলো।বলতেছে শুনেন না কাল রাতের মত আমার মাথায় একটু হাত বুলিয়ে দিন না, আমার অনেক ভাল লাগে,
কি আর করার আমি সুন্দর করে ওর মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছি আর বাকি সবাই আস্তে আস্তে উঠে চলে গেল,
কিছুক্ষণ পর আমিও একটু বাইরে গেলাম, দুপুরের দিকে ফিরতেই তিথি দৌড়িয়ে আমার কাছে আসল,
কই গেছিলেন আপনি? আপনাকে সেই কখন থেকে খুজতেছি?
কেন?
মা ত বলেছিল আমাকে আর পড়াবেনা, তাই আমি মাকে গিয়ে জিগ্গেস করব, মা যদি আবার না করে আপনি একটু মা কে বুঝাবেন,
ঠিক আছে চল,
মা, বাবা আর শাশুড়ি মা বসে কি নিয়ে যেন কথা বলতেছিল, এরই মধ্যে আমাদের দুজনকে একসাথে দেখে সবাই আমাদের দিকে তাকাল,
কিরে তিথি কিছু বলবি?(ফুফু)
হ্যা মা,
বল,
মা তুমি কি সত্যি আর কোনদিন আমাকে স্কুলে যেতে দিবেনা?(তিথি)
না, আমি কি কখনও মিথ্যে বলেছি?
হ্যা বলেছই ত,
কি বেয়াদপ মেয়ে দেখছেন ভাইজান, মুখে মুখে কেমন তর্ক করে? ওই তকে কবে মিথ্যে বলছিলাম?
কেন তুমি বলনাই প্রেম করা পাপ, প্রেম করা ভালনা, কাল রাতে ত ওনি আমায় সব বলেছে, প্রেম করা ভাল,এইযে আমার কথা শুনে তোমরা হাসও আমি যদি প্রেম করতাম তোমরা তখন হাসতে পারতানা, ওনি আরও বলছে ওনি আমাকে সব শিখাইবে, তার পর আমি ওনার সাথে প্রেম করব হিহি,আবার উনি আমারে বুকের মধ্যে জরায়া ধরছিলো।আমিতো ভয়ে শেষ।উনার সারা সরিরে কেমন জানি কারেন্ট।
তিথীর বাচ্চা…………
(এবার বাবা মাকে দৌড়াতে হয়নি আমি নিজেই দৌড়িয়েছি)
সেই দিন টা কোন রকম পার করে পরের দিন সকালে চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে রেডি হলাম, যাওয়ার আগে তিথি রুমে এসে আমাকে জড়িয়ে ধরল,
কি বেপার কিছু বলবে?
না,
তাহলে জড়িয়ে ধরলে যে?
নানী বলল এসে জড়িয়ে ধরতে, তাহলে নাকি আপনার ভাল লাগবে, আর আমার কথা মনে পড়বে বারবার,
আমি শুধু হাসলাম, খাওয়া দাওয়া ঠিক মত করবে, পড়াশুনাটাও যেন ঠিকমত হয়, রেজাল্ট খারাপ হলে কিন্ত আমি আর বাড়িতে আসবনা,
ঠিক আছে
আর তোমার কি কিছু লাগবে আসার সময়?
অমমমম চকলেট আনবেন অনেক গুলা
আচ্ছা এবার ছাড় আমার দেরি হয়ে যাচ্ছে,
বাইরে পর্যন্ত যাই? আমার ভাল লাগতেছে, মাথায় একটু হাত বুলিয়ে দেন না,
কি আর করার দিতেই হল, সাথে কপালে একটা চুমু দিয়ে বল্লাম হইছে এবার ছাড় পাগলী বউ আমার, বাইরের মানুষ দেখলে হাসবে,
তিথি তখন ছেড়ে দিয়ে আমার পিছে পিছে আসল,
সবার কাছে বিদেয় নিয়ে রওনা দিলাম,কয়েক পা যেতেই তিথির ডাকে পিছন ফিরলাম, শুনেন আপনি যে আমাকে জরিয়ে ধরেছিলেন,কারেন্ট লাগলেও ছোটকালের কারেন্টের মত না।আমার
ইট্টু ইট্টু ভালা ও লাগছিলো।কেমন যানি গরমের মাঝে ও শীত শীত।
বলছিলাম কি আপনি ত চলে যাচ্ছেন তাহলে আমার যদি প্রেম করতে মন চায় তাহলে কিভাবে করবো ?

,,,,,,চলবে,,,,,,

#অবুঝ_বউ
(পর্ব-৫)

সবার কাছে বিদেয় নিয়ে রওনা দিলাম,কয়েক পা যেতেই তিথির ডাকে পিছন ফিরলাম, বল
বলছিলাম কি আপনি ত চলে যাচ্ছেন তাহলে আমার যদি প্রেম করতে মন চায় তাহলে কিভাবে করব?
আমি আর কিছু বল্লাম না শুধু একটা দির্ঘশ্বাস নিয়ে আকাশের দিকে একবার তাকালাম, তারপর মাথা নিচু করে আবার রওনা দিলাম,
কি হল বল্লেন না? তাহলে কি অন্য কারও সাথে করব?(তিথি)
আমি আর পিছন দিকে না তাকিয়ে চলে আসলাম,
ওই আমার সাথে আয়, ওই ছেরি তর মাথায় কি কিছুই নেই? থাকবেই কি করে সারাদিন বই আর গাছ নিয়ে পরে থাকলে বুদ্ধি কি করে হবে? (দাদী)
কেন আমি আবার কি করলাম?(তিথি)
কি করছস জানস না?বুঝজ না কিছুই, ওই তর স্বামীর সাথে কোন কথা থাকলে তার কানে কানে না হলে কাছে গিয়ে আস্তে আস্তে বলবি, সবার সামনে যে এমন কথা বলস সবাই ত তখন আমার নাতীডারে নিয়ে হাসা-হাসি করে, এরকম আর কখনও করবিনা, (দাদী)
ঠিক আছে নানী(তিথি)
চট্রগ্রামে আসার পর দিনকাল ভালই যাচ্ছিল, বিপত্তি ঘটল কিছিুদিন পর, হঠাৎ একদিন রাতের বেলা অপরিচিত নম্বর থেকে ফোন আসল, রিসিভ করতেই ওপাস ‘থেকে মিষ্টি কন্ঠে ভেষে এল,
আস্সালামুআলাইকুম, ওগো কেমন আছেন আপনি, কি করেন? খাইছেন? আচ্ছা আমার কথা কি আপনার মনে পরে? আচ্ছা রেখে দেই আস্সালামুআলাইকুম,
আমি ত পুরাই টাসকি? এ কি কথা বলল, না মেশিনগানে গুলি ছোড়ল ঠিক বুঝলাম না, ঘোর কাটতেই ফোন দিলাম,
হ্যালো,(আমি)
জি বলেন,
কে বলছ তিথি?
জ্বি,
ওভাবে কথা বলে রেখে দিলে কেন?
কিভাবে কথাবলেছি?(তিথি)
এই যে তুমি একাই কথাবলে ফোন রেখেদিলে,
ওমা নানী বল্ল আপনার সাথে কথা বলতে, আপানি কি করেন খাইছেন কিনা, আমার কথা মনেপরে কিনা, জিগ্গেস করতে তাই করলাম?
ও তা আমার কাছে না শুনেই যে ফোন রেখে দিলে?
বারে রাখবনা? নানী ত বলে নাই যে আপনার কথা শুনতে হবে, আপনার কথা শুনলে পরে যদি রাগ করে তাই রেখে দিছি,(তিথি)
হ্যা ভাল করছ, ফোন কার এটা?(আমি)
আমার,
তোমার! তুমি ফোন কই পাইলা?(আমি)
মামা থুক্কু বাবা কিনে দিছে আমাকে,
জানেন এখানে না সুন্দর সুন্দর গেমস আছে আমি এখন গাছে উঠিনা, সারাদিন গেমস খেলি,
খুব ভাল, তা শুনবেনা আমি কেমন আছি খাইছি কিনা, কি করি, তোমার কথা মনে পরে কিনা?(আমি)
নানী কিছু বলবেনাত? নানীর কাছ থেকে শুনে আসি?(তিথি)
না কিছু বলবেনা,(আমি)
যদি বলে? কাল আমাদের স্কুলের একটা ছেলে ফোন দিছিল ওর সাথে কথা বলতে দেখে আমাকে অনেক বকেছে(তিথি)
কি? কার সাথে কথা বলছ তুমি, ওর সাথে কথা বলতে গেলে কেন?
বা রে আপনিই না বলে গেছেন যারা প্রেম করে তাদের সাথে মিশতে? সে জন্যই ত কথা বলি, ও বলেছে আমাকে নাকি প্রেম শিখাবে,(তিথি)
ও কেন তোমাকে প্রেম শিখাবে? তিথি আর কখনই কোন ছেলের সাথে কথা বলবা না, আমি বলছিলাম তোমার বন্ধবী যারা প্রেম করে তাদের সাথে মিশতে, যেন তুমি প্রেম কি জিনিস ভালবাসা কি জিনিস সেটা বুঝতে পার,(আমি)
যাহ আপনি কি সেটা বলেছেন? আপনি বলেছিলেন যারা প্রেম করে তাদের সাথে মিশতে, আমার কিন্তু অনেক বুদ্ধি আপনার মত ভুলে যাইনা হিহিহি, আর আপনি ত যাওয়ার আগে বলে গেলেন না যে কিভাবে শিখব তাই ওর সাথে কথা বলেছি, আচ্ছা বল্লেন না আপনি কি করেন, খাইছেন কিনা, আমারকথা মনে পরে কিনা?(তিথি)
আচ্ছা বলব আগে বল তুমি আর কোন ছেলের সাথে কথা বলবানা, আর তুমি আমার কাছে প্রেম শিখবে,
আচ্ছা ঠিক আছে, এবার বলেন,(তিথি)
আমি ভাল আছি আর খাওয়া দাওয়াও হইছে, আর তোমাকে অনেক মনে পড়ে পাগলী, যখন রাতে ঘুমাতে যাই তখন আরও বেশি মনে পরে,(আমি)
কেন?
কারন তখন ত তুমি বুকে মাথা রাখনা তাই,(আমি)
ও আচ্ছা জানেন বাবা যে মোবাইলটা দিছে সেটা অনেক ভাল সাউন্ডটা অনেক জোড়ে হয়,(তিথি)
তুমি কি করে জানলে?
বারে আমি ত লাউডস্পিকার দিয়ে কথা বলতেছি, আমাদের বিজ্ঞান স্যার বলেছে মোবাইরে কথাবলার সময় অতি উচ্চমানের তরজ্ঞ আমাদের কানের ক্ষতি করতে পারে, তাই আমি কানে ধরিনা,
নেন বাবার সাথে কথাবলেন,
বাবা কে কই পেলে তুমি,
বাবা ত এখানেই(তিথি)
সাথে সাথেই ফোন টা কেটে দিলাম, আল্লায় জানে এই মেয়ে কত দিন পর্যন্ত আমার ইজ্জত নিয়ে ফুটবল খেলে,
পরদিন রাতের বেলা আবার তিথির ফোন, ভয়ে ভয়ে ফোনটা রিসিভ করলাম
ফোন ধরেই (আমি) বাবা মা তোমরা সবাই কেমন আছ, তোমাদের শরীর টা ভাল?
বাবা মা কে কই পেলেন আপনি?(তিথি)
কেন বাবা মা নেই?(আমি)
না, আমি ত নানীর ঘরে,
ওওওও নানী কেমন আছ?(আমি)
হিহিহি (তিথি)
হাসতেছ কেন?
আমার নানী কে আপনি নানী বল্লেন, আপনার ত দাদী হয়, আর নানী ত আপনার কথা শুনতে পাবেনা, আমি ত কানে ধরে আছি, নানী বলেছে স্ব্মীর সাথে কথাবলার সময় নাকি কানে ধরে কথা বলতে হয়।(তিথি)
যাক এতদিনে তোমার নানী একটা কাজের মত কাজ করছে,
শুনেন না আপনাকে কিছু কথা বলি? (তিথি)
হ্যা বল,
আপনার জন্য না আমার কেমন কেমন করে, আপনাকে না আমার খুব মনে পড়ে, সারক্ষন মনটা চায় আপনার পাশে থাকি, আপনার বুকে মাথা রেখে ঘুমায়, আপনি যখন অনেক চিন্তায় থাকেন আপনার কপালে চুমু দিয়ে সব চিন্তা দুর করে দিই, আমার কোলে মাথা রেখে আপনাকে ঘুম পাড়ায়,
তিথি সত্যি!!!! (আমি)
দাড়ান না শেষ হয়নাই ত, সব সময় আপনার হাতটা ধরে থাকি, আপনাকে আমার আচল দিয়ে বাইন্ধা রাখি, আপনার সাথে এক থালায় খাই, আপনা…,
তিথি সিত্যি তোমার এমন মনে হয়(আমি)
ইসসস আপনি এমন কেন? দিলেন ত সব ভুলিয়ে? নানী তার পর যেন কি বলতে বলছিলে, ওনি ত সব ভুলিয়ে দিল (তিথি)
তিথি ফোনটা রাখ, অনেক রাত হয়েছে, এখন ঘুমাও, (আমি)(মুড টাই নষ্ট করে দিল)
আচ্ছা পরে মনে হলে আবার ফোন দিব তাহলে,
আর কোন কথা না বলে ফোনটা রেখে দিলাম,
রাত তিনটা, আবার তিথির ফোন, রিসিভ করতেই ঘুম গলায় বলতেছে
ওগো শুনেন না, আমার না এখন মনে পরছে বলি?
মেজাজ টা ৪২০ করে দিল, দিলাম এক ধমক ঘুমা ফাজিল মেয়ে, এই রাত্রী বেলা ফাইজলামী করতেছস? থাপড়ায়ে দাত ফালায়ে দিমু বলেই ফোনটা রেখে দিলাম।
কিছুক্ষন পরেই বাবার ফোন,
আস্সালামুআলাইকুম বাবা
হারামজাদা থাপড়ায়ে দাত ফালায়ে দিমু, তুই তিথিরে কি বলছস? মেয়েটা এত রাতে কাদতেছে কেন?
তোমায় কে বলল কাদতেছে?
বলতে হবে কেন তিথিই ত কাদতে কাদতে আমায় ডাকতেছিল, ও নাকি তকে কি বলতেচাইছিল তুই ওর সাথে খারাপ ব্যবহার করলি কেন?
বাবা ওর বকর বকর শুনে কি করব বল, সকালে একটা মিটিং আছে আর এত রাতে ফোন দিছে।

চলবে

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here