খুব_ভালোবাসি_তোকে পর্বঃ- ১৮

0
1530

খুব_ভালোবাসি_তোকে পর্বঃ- ১৮
#লেখকঃ- Tamim

,,
,,
,,
,,
তামিম আর নীলা একে অপরকে জড়িয়ে ধরে আছে ঠিক এমন সময় রুমের দরজা ঠেলে কেউ একজন রুমে এসে ঢুকলো।। দরজা খোলার আওয়াজ শুনে তামিম দরজার দিকে তাকাতেই দেখলো নীলার আম্মু দরজার সামনে দাঁড়িয়ে আছেন।। নীলার আম্মুকে দেখার সাথে সাথেই তামিম নীলাকে ছেড়ে দিল।।

নীলার আম্মুঃ নীলা মা দেখ তো আমার চোখে কি পরেছে (চোখ কচলাতে কচলাতে)।।

নীলার আম্মুর এমন কথা শুনে তামিম আর নীলা দুজনেই অবাক হয়ে গেল।। কোথায় তারা দুজন ভেবেছিল তাদেরকে এইভাবে দেখে উনি হয়তো বাড়িতে হৈচৈ শুরু করে দিবেন।। কিন্তু না উনি তো দেখছি এই বিষয়ে কিছু না বলে অন্য কথা বলছেন।।

নীলার আম্মুঃ কিরে নীলা কোথায় তুই, দেখ না আমার চোখে কি পরেছে (রুমের ভিতরে ঢুকে)।।

নীলার আম্মু কথাটা শুনে তামিম মনে মনে ভাবলো, চাচির চোখে হয়তো কিছু একটা পরেছে তাই তিনি চোখ মেলে তাকাতে পারছেন না।। যদি এটাই হয় তাহলে চাচি নিশ্চয়ই আমরা দুজনকে জড়িয়ে ধরে থাকা অবস্থায় দেখতে পাননি।। নাহলে তো চাচি এতক্ষণে হৈচৈ শুরু করে দিতেন।।

নীলার আম্মুঃ এই নীলা কোথায় তুই, ডাকছি যে শুনতে পাচ্ছিস না (চেঁচিয়ে উঠে)।।

তামিম এবার নীলাকে ইশারায় বললো তার আম্মুর কাছে যেতে।। তামিমের ইশারায় নীলা তাড়াতাড়ি করে তার আম্মুর কাছে গিয়ে দাড়ালো।।

নীলাঃ হে আম্মু আমায় ডাকছ বল কি লাগবে.?

নীলার আম্মুঃ কিছু লাগবে না, কোথায় ছিলি এতক্ষণ.? দেখ তো আমার চোখের মধ্যে কি পরেছে।।

নীলাঃ কই কি পরেছে দেখি (বলেই তার আম্মুর চোখ দেখতে লাগলো)।।

নীলার আম্মুঃ ডান চোখে দেখ।।

নীলাঃ কিছুক্ষণ দেখার পর, কই কিছুই তো পরেনি।।

নীলার আম্মুঃ পরেনি.? হয়তো বেরিয়ে গেছে (বলেই উনি চোখ খুললেন)।।
আরে আব্বু তুমি এইখানে কখন এলে.? (তামিমকে উদ্দেশ্য করে)

তামিমঃ এইতো একটু আগে।।

নীলার আম্মুঃ ওহহ কোনো দরকারে এসেছিলে বুঝি.?

তামিমঃ হ্যাঁ না মানে আসলে নীলুর জন্য আইসক্রিম এনেছিলাম, সেটা দেওয়ার জন্যই এইখানে আসলাম।।

নীলার আম্মুঃ ওহহ আচ্ছা তাহলে তোমরা বসে গল্প কর আমি এখন যাই।।

তামিমঃ চাচি আপনার চোখে পোকা কীভাবে পরলো.?

নীলার আম্মুঃ দেখতে এসেছিলাম নীলা পড়তে বসেছে কি না।। তো হঠাৎ কোথা থেকে জানি একটা পোকা উড়ে এসে চোখের মধ্যে পরে গেল।। এখন হয়তো বেরিয়ে গেছে।।

তামিমঃ ওহহ, আচ্ছা নীলু এখন তাহলে আমি যাই তুই আইসক্রিমটা খেয়ে নিস নাহলে পরে গলে যাবে।।

নীলাঃ আচ্ছা

তারপর তামিম নীলার রুম থেকে বেরিয়ে নিজের রুমে চলে আসলো।।

নীলার আম্মুঃ আইসক্রিমটা খেয়ে পড়তে বসিস কিন্তু, আমি তাহলে এখন যাই (বলেই উনি রুম থেকে বেরিয়ে গেলেন)।।

নীলার আম্মু চলে যাওয়ার পর নীলা একটা স্বস্থির নিশ্বাস ছাড়লো আর বিছানার উপর বসে আইসক্রিমটা খুলে খাওয়া শুরু করলো।।

এদিকে তামিম তার রুমে এসে একটু আগের ঘটনাটা ভাবতে লাগলো।।
তামিমঃ চাচি কি তাহলে কিছুই দেখেন নি, নাকি দেখেও না দেখার ভান করেছেন.? চাচি যদি সত্যিই কিছু দেখতেন তাহলে তো উনি আমাদের কে কিছু একটা অবশ্যই বলতেন।। উনার চোখে যদি সত্যিই পোকা পরে থাকে তাহলে নিশ্চয়ই উনি কিছু দেখেন নি।। কিন্তু পোকা তো এক চোখে পরেছে তাহলে উনি দুই চোখ বন্ধ করে ছিলেন কেন.? কিছুই তো বুঝতে পারছি না, নিশ্চয়ই এইখানে কোনো গন্ডগোল আছে।। যাইহোক উনি যদি আমাদের কে ওই অবস্থায় না দেখে থাকেন তাহলেই ভালো, আর এখন থেকে বাসায় থাকাকালীন নীলার কাছাকাছি বেশি থাকা যাবে না, নাহলে যেকোনো সময় যে কারো কাছে ধরা পরে যেতে পারি।।

দেখতে দেখতে একসময় রাতের খাবারের সময় হয়ে আসলো।। তামিমের আম্মু এসে তামিমকে খাবার খাওয়ার জন্য ডাক দিয়ে গেলেন।। তামিমও সাথে সাথে রুম থেকে বেরিয়ে নিচে চলে আসলো আর ডাইনিং টেবিলে এসে একটা চেয়ার টেনে বসে পরলো।। খাওয়া দাওয়া করে তামিম আবার নিজের রুমে চলে আসলো।। রুমে এসে তামিম মনে মনে ভাবলো…

চাচি তো অন্য দিনের মতো সবার সাথে স্বাভাবিক আচরণই করেছেন, তাহলে নিশ্চয়ই চাচি আমাদের কে ওই অবস্থায় দেখেন নি আমি শিওর।। যাক এতক্ষণ যে ভয়টা মনের মধ্যে ছিল সেটা এখন দূর হয়ে গেল।। এবার একটা ঘুম দেই তাহলে মাথাটাও ফ্রেশ হয়ে যাবে।। তারপর তামিম রুমের দরজাটা ভিতর থেকে লাগিয়ে দিয়ে ঘুমিয়ে পরলো।।

পরেরদিন সকালবেলা প্রতিদিনের মতো তামিম নীলাকে তার ভার্সিটিতে নামিয়ে দিয়ে অফিসে চলে গেল।। অফিসের কাজ করতে করতে যখন দুপুর হয়ে আসলো তখন তামিম আবার নীলাকে নিতে তার ভার্সিটিতে চলে আসলো।। কিছুক্ষণ নীলার জন্য অপেক্ষা করার পর নীলা ভার্সিটি থেকে বেরিয়ে এসে গাড়িতে উঠে বসলো।।

নীলাঃ গতকাল কিন্তু আমাকে ফুচকা খাওয়াও নি তাই আজ আমাকে ফুচকা খাওয়াতেই হবে।।

তামিমঃ সরি জানপাখি তোমাকে আর বাহিরের এইসব পঁচা খাবার খাওয়াতে পারবো না।। সন্ধ্যার সময় আমি তোমার জন্য রেস্টুরেন্ট থেকে ফুচকা আর আইসক্রিম এনে দিব তখন ইচ্ছামতো খেও কেমন।।

নীলাঃ কিন্তু আ (নীলাকে থামিয়ে)

তামিমঃ আমি কি বলেছি শুনতে পাওনি.? (রাগী চোখে)

নীলাঃ সরি (মাথা নিচু করে)।।

তামিমঃ চুপচাপ বসে থাক আর একটা কথাও বলবে না।।

তারপর তামিম গাড়িটা স্টার্ট করে সোজা বাসায় চলে আসলো।। বাসায় এসে দুজনে খাওয়া দাওয়া করে যার যার রুমে চলে গেল।। তামিম রুমে এসে ভাবতে লাগলো, অনেকদিন ধরে তো বন্ধুদের সাথে দেখা হচ্ছে না।। আজ একটু সবাইকে ফোন দিয়ে বলি দেখা করার জন্য।। যেই ভাবা সেই কাজ, তামিম পকেট থেকে ফোনটা বের করে একে একে তার সব বন্ধুদেরকে ফোন দিয়ে বললো আজ বিকালে তারা সবাই যেন তাদের পুরোনো আড্ডায় চলে আসে।। সবাইকে দেখা করার কথা বলে তামিম মোবাইলটা রেখে একটু ঘুমিয়ে পরলো।।

বিকালবেলা…

তামিম ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে রেডি হয়ে নিল।। তারপর তার আম্মুকে বলে বাসা থেকে বেরিয়ে তাদের পুরোনো আড্ডায় চলে আসলো।। আড্ডায় এসে তামিম দেখলো তার বন্ধুরা আগে থেকেই সেখানে এসে আড্ডা দিচ্ছে।। তামিমও তাদের কাছে গিয়ে আড্ডায় যোগ দিল।।

তামিমঃ কিরে কি খবর তোদের.?

শুভঃ এইতো আল্লাহর রহমতে ভালো আছি তোর কি খবর.?

তামিমঃ এইতো আলহামদুলিল্লাহ।।

রনিঃ তা আজ এতোদিন পর আমাদের কথা মনে হলো তোর.?

তামিমঃ সরি রে আসলে এখন খুব বিজি থাকি তাই এতোদিন তোদের সাথে দেখা করতে পারি নি।।

হাসিবঃ কি কাজ করিস সারাদিন যে এতো বিজি থাকিস.?

তামিমঃ আসলে সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত আব্বুর অফিসে গিয়ে একটু বসতে হয় এই আর কি।।

হাসিবঃ ওহহ আচ্ছা, তা বল হঠাৎ আমাদেরকে এইখানে আসতে বললি কেন.?

তামিমঃ হুম বলছি শুন, কলেজে থাকাকালীন তোদেরকে বলেছিলাম না যে আমি একটা মেয়েকে মনে মনে ভালোবাসি কিন্তু তাকে কখনো এই কথাটা বলতে পারিনি।।

শুভঃ হুম তো এখন কি হয়েছে সেটা বল।।

তামিমঃ হয়েছে টা কি আমি ওই মেয়েটাকে আমার মনের কথাগুলো বলে দিয়েছি আর সেও রাজি হয়ে গেছে।।

রনিঃ বলিস কি.! কে সেই মেয়ে নাম কি তার.? কবে বলেছিস মেয়েটাকে এইসব কথা.?

তামিমঃ অনেক আগেই বলেছি আর মেয়েটাকে তোরা ভালো করেই চিনিস, সে আর কেউ নয় আমার ছোট চাচ্চুর মেয়ে নীলা।।

শুভঃ কিহহ.! তুই নীলাকে ভালোবাসিস.! কিন্তু সে না তোর চাচাতো বোন, আর সে কীভাবে তোকে মেনে নিল.?

তামিমঃ চাচাতো বোন হয়েছে তো কি হয়েছে.? নিজের আপন বোন তো আর নয়।। আর আজকাল চাচাতো ভাই-বোনদের মধ্যেও প্রেম ভালোবাসা এমনকি বিয়েও হয়।। আর নীলু প্রথমে আমায় ফিরিয়ে দিলেও কিছুদিন পর ঠিকই আমায় মেনে নিয়েছে।।

হাসিবঃ হে এটা ঠিক যে, আজকাল চাচাতো ভাই-বোনদের মধ্যেও প্রেম ভালোবাসা এমনকি বিয়েও হয়।। কিন্তু তোদের এই সম্পর্কের ব্যাপারে কি পরিবারের কেউ কিছু জানে বা তোদের এই সম্পর্কটা কি পরিবারের লোকজন মেনে নিবে.?

তামিমঃ না এই বিষয়ে বাসার কেউ কিছু জানে না।। তবে সময় হলে আমি নিজেই বাসার সবাইকে এই বিষয়ে জানাব।।

হাসিবঃ ওকে তুই যেটা ভালো বুঝিস সেটাই কর, তবে কোনো প্রকার হেল্প লাগলে কিন্তু আমাদেরকে বলবি ওকে।।

তামিমঃ ওকে বলবো, আর চল আজ তোদেরকে এই উপলক্ষে একটা ট্রিট দিব।।

শুভঃ তাই নাকি মামা, তাহলে চল আর দেড়ি কীসের।।

রনিঃ হুম তোর তো শুধু খাই খাই।।

তারপর তামিম তাদেরকে নিয়ে একটা রেস্টুরেন্টে আসলো আর সবাইকে বলবো যে যা খেতে চায় তা অর্ডার দিতে।। সবাই যার যার মতো অর্ডার দিল।। তামিমও নিজের জন্য কিছু খাবার অর্ডার দিল আর ওয়েটারকে এক প্লেট ফুচকা আর ২টা আইসক্রিম প্যাক করে দিতে বললো।। কিছুক্ষণ পর ওয়েটার এসে সবাইকে যার যার খাবার দিয়ে গেল।। খেতে খেতে সবাই মিলে বেশ কিছুক্ষণ গল্প করলো।। একসময় সবার খাওয়া শেষ হলে তামিম খাবারের বিলটা দিয়ে প্যাক করা খাবারটা নিয়ে রেস্টুরেন্ট থেকে বেরিয়ে আসলো।।

এরপর তামিম তার বন্ধুদের থেকে বিদায় নিয়ে সেখান থেকে সোজা বাসায় চলে আসলো।। বাসায় এসেই তামিম সোজা নীলার রুমে চলে গেল।। নীলার রুমে এসে দেখলো নীলা টেবিলে বসে পড়ছে।।

তামিমঃ আমার জানপাখিটা কি করে.? (রুমে ঢুকে)

নীলাঃ মাথা তুলে তাকিয়ে দেখলো তামিম, দেখছ না কি করছে (বলেই আবার পড়ায় মনোযোগ দিল)।।

তামিমঃ হুম দেখছি তো, আমার জানপাখি টার নিশ্চয়ই পড়তে পড়তে খিদে লেগে গেছে তাইনা.?

নীলাঃ নাহ লাগেনি, তুমি এখন যাও তো আমি পড়বো।।

তামিমঃ তাহলে এই ফুচকা আর আইসক্রিমের কি করবো.? (পিছন থেকে সামনে এনে)

নীলাঃ কি ফুচকা আর আইসক্রিম.! (বলেই দৌড়ে এসে তামিমের হাত থেকে প্যাকেটটা নিতে যাবে তার আগেই তামিম প্যাকেটটা পিছনে নিয়ে নেয়)।।

তামিমঃ আরে সোনা দাড়াও এতো অস্থির হচ্ছ কেন, এগুলো তো তোমার জন্যই এনেছি তুমিই তো এগুলো খাবে।।

নীলাঃ তো আমার কাছে প্যাকেটটা দিচ্ছ না কেন প্যাকেটটা দাও।।

তামিমঃ হুম দিব তো তার আগে আমাকেও যে তোমার একটা জিনিস দিতে হবে।।

নীলাঃ কি দিব তোমায়.?

তামিমঃ উম বেশি কিছু না, শুধু আমায় একটা কিস করলেই হবে।।

নীলাঃ এহহ আমি এটা পারবো না।।

তামিমঃ তাহলে এগুলোও পাবে না।।

নীলাঃ কিছুক্ষণ ভেবে, আচ্ছা দিচ্ছি তার আগে তোমার চোখ বন্ধ কর।।

তামিমঃ আচ্ছা এই নাও করলাম এবার দাও।।

তারপর নীলা তামিমের গালে একটা চুমু খেয়ে তার হাতের প্যাকেটটা ঝাপটা মেরে নিয়ে নিল।। প্যাকেটটা নিয়েই নীলা প্যাকেট ছিড়ে ভিতরে থাকা ফুচকা খেতে শুরু করলো।।

তামিমঃ কি একাই খাবে আমাকে দিবে না নাকি.?

নীলাঃ আবার ফুচকা আমি কাউকে দিব না যাও ভাগ এখান থেকে (খেতে খেতে)।।

তামিমঃ তোমার ফুচকা হলো কীভাবে.? ফুচকা গুলো তো আমি কিনে এনেছি।।

নীলাঃ হুম আর এটার পাওনাও একটু আগেই পরিশোধ করে দিয়েছি সো এখন এইগুলো সব আমার।।

তামিমঃ তো আইসক্রিমের পাওনাটা যে রয়ে গেল তার কি হবে.?

নীলাঃ ওইটার পাওনাও দিয়ে দিয়েছি আর দিতে পারবো না।।

তামিমঃ আচ্ছা ঠিক আছে লাগবে না, সময় হলে আইসক্রিমের পাওনাটা আমি নিজেই নিয়ে নিব (আস্তে আস্তে)।।

নীলাঃ কিছু বললে.?

তামিমঃ না কই কি বললাম তুমি খাও।।

নীলাঃ আর কিছু না বলে একে একে বাকি ফুচকা গুলো খেয়ে ফেললো।।

ফুচকা খাওয়া শেষ হলে নীলা এবার আইসক্রিমের প্যাকেটটা ছিড়ে আইসক্রিম খেতে শুরু করলো।। নীলা প্রায় অর্ধেক আইসক্রিম খেয়ে ফেলেছে ইতিমধ্যে।। খেতে খেতে তার মুখের চারপাশে আইসক্রিম লেগে একাকার হয়ে গেছে।। নীলার এমন আইসক্রিম মাখা মুখ দেখে তামিম এবার নীলার কাছে গিয়ে বসলো।। এরপর নীলাকে নিজের দিকে ঘুরিয়ে আস্তে আস্তে নীলার মুখের কাছে তার মুখ নিয়ে যেতে লাগলো।। এরপর তামিম নীলার গালে আলতো করে হাত রেখে নীলার ঠোঁটের সাথে তার ঠোঁট জোড়া এক করে দেয়।। তামিমের এমন কাজে নীলা তো অবাক।। নীলা শুধু চোখ বড় বড় করে তামিমের দিকে তাকিয়ে আছে।। নীলা হয়তো ভাবতেও পারেনি যে তামিম তার সাথে এমন কিছু করে বসবে।।
.
.
.
.
.
Loading…….

কেউ তাহলে গতকাল সঠিক উত্তর দিতে পারেন নি, কারণ নীলার আম্মু তো কিছুই দেখেন নি ?।। ভুলত্রুটি গুলো ক্ষমার চোখে দেখবেন আর গল্পটা কেমন হয়েছে অবশ্যই একটা কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন।। আর হে গল্পটা সম্পূর্ণ কাল্পনিক সো গল্পকে গল্প হিসেবে দেখবেন বাস্তবতায় নিবেন না।। গল্প ভালো না লাগলে ইগনোর করবেন তবুও কেউ খারাপ মন্তব্য করবেন না প্লিজ।। হেপি রিডিং ?

~~ সবাই নিয়মিত নামায কায়েম করবেন আর অন্যদের নামাযের লাভ জানিয়ে দাওয়াত দিবেন প্লিজ ~~

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here