খুব_ভালোবাসি_তোকে পর্বঃ- ১৪

0
1730

খুব_ভালোবাসি_তোকে পর্বঃ- ১৪
#লেখকঃ- Tamim

,,
,,
,,
,,
তামিম একদমে নিজের মনের কথাগুলো বলেই চোখ বন্ধ করে নীলার দিকে ঘুরে দাড়ালো।। তামিমের কেন জানি এখন খুব নার্ভাস ফিল হচ্ছে তাই সে নীলার দিকে তাকাতে পারছে না।। কিন্তু নীলার কোনো নড়াচড়া না পেয়ে তামিম এবার চোখ খুলে সামনের দিকে তাকালো আর দেখলো, নীলা তার দিকে চোখ বড় বড় করে তাকিয়ে আছে।। তামিম বুঝতে পারলো নীলা হয়তো তার থেকে এমন কিছু আশা করেনি তাই সে তার দিকে এইভাবে চোখ বড় বড় করে তাকিয়ে আছে।।

তামিমঃ কি হলো নীলু চুপ করে আছিস কেন.? আমাকে কি তোর ভালো লাগে না, কথা বল.?

নীলাঃ ভাইয়া তুমি এইসব কি বলছ.! তোমার মাথা ঠিক আছে তো.? মানে তুমি পাগল টাগল হলে না তো।।

তামিমঃ মানে কি বলতে চাচ্ছিস তুই.? (রাগে গজগজ করে)

নীলাঃ না মানে এই যে তুমি আমাকে ভালোবাসার কথা বলছ, এটা কীভাবে সম্ভব বল.? আমরা দুজন চাচাতো ভাই-বোন, আর চাচাতো ভাই-বোনের মধ্যে কি এইসব হয় তুমিই বল.?

তামিমঃ কে বলেছে হয়না, অবশ্যই হয়।। আর আমরা তো চাচাতো ভাই-বোন, আপন ভাই-বোন তো আর নয়।। আর আপন ভাই-বোন বাদে সবাইকেই বিয়ে করা যায়।।

নীলাঃ তারপরও আমি এইসব পারবো না কারণ ছোট থেকেই আমি তোমায় সবসময় বড় ভাইয়ের চোখে দেখে এসেছি।। আমার পক্ষে তোমার সাথে প্রেম ভালোবাসার সম্পর্কে জড়ানো সম্ভব নয়।। তা ছাড়া আমাদের পরিবারও আমাদের সম্পর্কটা মেনে নিবে না।।

তামিমঃ ছোট থেকে ভাইয়ের চোখে দেখে এসেছিস, এখন নাহয় অন্য চোখে দেখবি।। আর পরিবার মেনে নিবে কি না এটা নিয়ে তোকে এতো চিন্তা করতে হবে না।। তুই শুধু একবার রাজি হয়ে যা তাহলে বাকিসব আমি ম্যানেজ করে নিব।।

নীলাঃ তারপরও আমার পক্ষে তোমার সাথে ভালোবাসার সম্পর্কে জড়ানো সম্ভব নয়।। আমি এইসব পারবো না সরি (বলেই নীলা উলটো দিকে ফিরে হাটা ধরলো)।।

নীলা কয়েক কদম যেতেই পিছন থেকে তামিম চেঁচিয়ে উঠে বললো…

তামিমঃ তুই যদি আর এক কদমও এগিয়েছিস তাহলে কিন্তু খুব খারাপ হবে বলে দিলাম।। যেখানে আছিস ওইখানেই দাঁড়িয়ে পর।।

তামিমের এমন কথা শুনে নীলা বাধ্য হয়ে ওইখানেই দাঁড়িয়ে রইলো।। কারণ সে জানে তামিমের রাগ উঠে গেলে তার কপালে দুঃখ আছে।। এদিকে তামিমও ধীরে ধীরে হেটে নীলার কাছে এসে দাঁড়ায় আর নীলাকে ঘুরিয়ে তার দিকে দাড় করায়, আর বলে…

তামিমঃ দেখ নীলু আমি তোকে সত্যি খুব ভালোবাসি।। তাই আমি আজ পর্যন্ত কোনো মেয়ের সাথে প্রেম করিনি কারণ আমি সবসময় মনেপ্রাণে তোকেই ভালোবেসে এসেছি।। প্লিজ তুই রাজি হয়ে যা, কথা দিচ্ছি কখনো তোকে কষ্ট দিব না।। তোকে সবসময় রানীর মতো করে রাখবো।।

নীলাঃ দেখ ভাইয়া আমার পক্ষে এইসব সম্ভব নয়।। আমি তোমাকে কখনো ভালোবাসতে পারবো না, আমি গেলাম।।

কথাটা বলেই নীলা চলে যেতে লাগবে তার আগেই পিছন থেকে তামিম নীলার হাত টেনে ধরলো আর তাকে একটানে নিজের বুকের মধ্যে নিয়ে আসলো।। এরপর তামিম নীলার কপালে তার কপালে ঠেকিয়ে নীলার চোখে চোখ রেখে বললো…

তামিমঃ তাকা আমার চোখের দিকে আর দেখ এই চোখে কিছু খুজে পাস কি না।। দেখ এই চোখের মধ্যে তোর জন্য আমার ভালোবাসা রয়েছে কি না।।

তামিমের কথা শুনে নীলা তামিমের চোখের দিকে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থেকে একসময় নিজেকে জোরপূর্বক তামিমের থেকে ছাড়িয়ে নেয়।। তারপর নীলা কিছুটা রাগ দেখিয়ে আবার সামনের দিকে হাটা ধরলো।।

নীলার এমন কাজে তামিমের এবার মাথা গরম হয়ে গেল।। সে এবার নীলার হাত পিছনে থেকে টেনে ধরে নীলাকে তার দিকে ঘুরিয়ে ঠাসস করে নীলার গালে একটা চড় বসিয়ে দিল।। তামিমের চড় খেয়ে নীলা কিছুক্ষণ চুপ থেকে হঠাৎ গালে হাত দিয়ে ভ্যা ভ্যা করে কেদে দিল।। নীলার কান্না দেখে মূহুর্তের মধ্যেই তামিমের সব রাগ উধাও হয়ে গেল।। তামিম এবার নীলাকে তার কাছে টেনে নিয়ে তার দুই হাত দিয়ে নীলার চোখের পানি মুছে দিল।। এরপর তামিম নীলার গালে আলতো করে হাত রেখে বললো…

তামিমঃ সরি নীলু আসলে রাগের মাথায় তোকে চড়টা মেরে ফেলেছি।। প্লিজ তুই আর কান্না করিস না।। দেখ আমি মন থেকে বলছি তোকে আমি সত্যি ভালোবাসি।। তোকে যদি নিজের জীবনসঙ্গী হিসেবে না পাই তাহলে আমি আর কাউকে নিয়ে ঘর বাঁধবো না।। আর ভালোবাসা কি আমি তা ভালো করেই জানি, আর এটাও জানি যে সবকিছু জোর করে হলেও ভালোবাসাটা জোর করে হয়না।। ভালোবাসাটা “ভালোবাসা” দিয়েই আদায় করে নিতে হয়।। দেখ আমি তোকে আর এই ব্যাপারে জোর করবো না।। তবে তুই কিছুদিন ভেবে দেখ তোর মন কি বলে।। তোর মন কি আমাকে চায় নাকি না।। হয়তো এখন তোর মনে আমার প্রতি কোনো ফিলিংস নেই কিন্তু একসময় তো হতেও পারে তাইনা.? তুই কিছুদিন ভেবে দেখ তোর মন কি বলে।। তারপর নাহয় তুই আমাকে এসে তোর মনের কথাটা বলিস।। আচ্ছা এবার তুই রুমে যা আর এই ব্যাপারে বাড়ির কাউকে কিছু বলিস না প্লিজ।।

নীলাঃ কিছুক্ষণ তামিমের দিকে তাকিয়ে থেকে ছাদ থেকে নেমে রুমে চলে এলো।।

নীলা চলে যাওয়ার পর তামিম আরও কিছুক্ষণ ছাদে থেকে রুমে চলে আসলো।। রুমে এসে তামিম ভাবতে লাগলো, আচ্ছা নীলা কি আমায় মেনে নিবে.? নাও নিতে পারে কারণ সে তো বললো সবসময় সে আমায় ভাইয়ের মতো দেখে এসেছে।। আর আমাদের সম্পর্কটা পরিবার মানবে কি না এটা ভেবে সে রাজি নাও হতে পারে।। তারপরও নীলুকে আমার চাই ই চাই।। দরকার হলে আম্মু-আব্বুর সাথে এই বিষয়ে কথা বলবো।। ওরা নিশ্চয়ই আমার কথা শুনবে।।

এদিকে নীলাও রুমে এসে ভাবতে লাগলো, আচ্ছা ভাইয়া কি আমায় সত্যিই ভালোবাসেন.? কিন্তু আমরা তো চাচাতো ভাই-বোন আমাদের মধ্যে এমন সম্পর্ক কীভাবে হবে.? আর আমাদের পরিবারের লোকজন কি আমাদের এই সম্পর্কটা মেনে নিবে.? আসল কথা আমি তো উনাকে সবসময় ভাইয়ের মতো দেখেছি।। উনাকে এখন কীভাবে, উফ মাথা পুরা হ্যাং হয়ে যাচ্ছে, কি যে করবো কিছুই ভেবে পাচ্ছিনা।। কাল ভার্সিটিতে গিয়ে ইরা আর ইতির সাথে একটু এই ব্যাপারে কথা বলে দেখবনে ওরা কি বলে।। এখন আর এইসব নিয়ে ভাবতে পারবো না আমি নাহলে মাথা একেবারে শেষ হয়ে যাবে।।

রাতেরবেলা…

ডাইনিং টেবিলে বসে বাড়ির সবাই খাবার খাচ্ছে।। তামিম খাবার খেতে খেতে বার বার নীলার দিকে তাকাচ্ছে।। নীলাও মাঝেমধ্যে লুকিয়ে লুকিয়ে তামিমের দিকে তাকাচ্ছে।। দুজনের চোখাচোখি হলে দুজনেই কিছুক্ষণের জন্য চোখ নামিয়ে নেয়।। তারপর আবার কিছুক্ষণ পর দুজন লুকিয়ে লুকিয়ে একে অপরের দিকে তাকায়।। এইভাবেই তাদের খাবার খাওয়া শেষ হলো।। তারপর দুজন ডাইনিং টেবিলে থেকে উঠে যার যার রুমে চলে গেল।।

সকালবেলা…

নাস্তা খেয়ে তামিম নীলাকে নিয়ে ভার্সিটির উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পরলো।। তামিম গাড়ি ড্রাইভ করছে আর নীলা চুপটি মেরে নিজের ছিটে বসে আছে।। তামিম নিজের মতো গাড়ি ড্রাইভ করছে আর নীলা মাঝেমধ্যে গাড়ির লুকিং গ্লাসের দ্বারা তামিমের দিকে তাকাচ্ছে।। তামিমের চেহারা এখন আগের চেয়ে অনেক সুন্দর হয়েছে।। মুখ ভর্তি ছোট ছোট দাড়িও গজিয়েছে তার।। আমেরিকায় থাকাকালীন সে প্রায়ই জিম করতো তাই তার শরীরও বেশ ফিটফাট।। কিন্তু তামিমের প্রতি মায়ার মনে একটু ফিলিংস নেই কারণ সে সবসময় তাকে বড় ভাইয়ের মতোই দেখে এসেছে।।

তামিমঃ নীলু তোর ভার্সিটিতে এসে পরেছি নাম এবার।।

নীলাঃ নিশ্চুপ (তামিমের দিকে তাকিয়ে আছে)।।

তামিমঃ এই নীলু কোথায় হারিয়ে গেলি.? (নীলাকে হালকা ধাক্কা দিয়ে)

নীলাঃ হে হে না কই হে কিছু বলছ আমায়.?

তামিমঃ বলছি তোর ভার্সিটিতে এসে পরেছি।।

নীলাঃ বাহিরে তাকিয়ে দেখলো সত্যিই তার ভার্সিটিতে এসে পরেছে।। নীলা আর কোনো কথা না বলে গাড়ি থেকে বেরিয়ে ভার্সিটির ভিতরে চলে গেল।।

তামিমও আবার গাড়ি নিয়ে সোজা বাসায় চলে আসলো।।

এদিকে নীলা ক্লাসে গিয়ে তার বান্ধবীদের কাছে বসে পরলো।। নীলাকে চিন্তিত দেখে তার এক বান্ধবী বললো…

ইরাঃ কিরে তোর কি হয়েছে.? তোকে এমন দেখাচ্ছে কেন.?

নীলাঃ না কই কি হবে কিছু না।।

ইরাঃ আরে বল না কি হয়েছে।।

ইতিঃ কোনো প্রব্লেম হলে আমাদের বল।।

নীলাঃ মনে মনে ভাবলো, এদেরকে সব বলেই দেই দেখি এরা কি বলে।। আচ্ছা তাহলে শুন (তারপর নীলা তাদেরকে গতকালের ঘটনাটা বললো)।।

ইরাঃ কি বলিস এইসব.! তামিম ভাইয়া তোকে সত্যিই প্রপোজ করেছে.? (তামিমকে তারা অনেক আগে থেকেই চিনে)

নীলাঃ হুম এখন আমি কি করবো তোরাই বল।।

ইতিঃ উনি যদি তোকে সত্যিই ভালোবাসে তাহলে তুইও উনাকে মেনে নে।।

নীলাঃ কিন্তু আমি উনাকে সবসময় ভাইয়ের মতো দেখে এসেছি।।

ইরাঃ আরে আজকাল চাচাতো ভাই-বোনদের মধ্যেও এইসব হয়।। আচ্ছা আমি তোকে একটা আইডিয়া দেই, সেই অনুযায়ী কাজ কর আর দেখ তামিম ভাইয়া তোকে সত্যি ভালোবাসেন কি না।। যদি উনি তোকে সত্যিই ভালোবাসেন তাহলে তুইও রাজি হয়ে যা।।

নীলাঃ আচ্ছা সেটা পরে দেখা যাবে তুই আগে আইডিটা বল।।

ইরাঃ হুম শুন তাহলে (আইডিয়া টা নাহয় পরে জানবেন)।।

নীলাঃ আচ্ছা ঠিক আছে দেখি কি হয়।।

কিছুক্ষণ পর ক্লাসে স্যার চলে আসলেন আর ক্লাস করাতে শুরু করলেন।। একে একে সবকটা ক্লাস শেষ হলে ওইদিনের মতো ভার্সিটি ছুটি হয়ে গেল।। এর মধ্যে তামিমও নীলাকে নিতে ওর ভার্সিটিতে চলে এসেছে।। ভার্সিটি থেকে বেরিয়ে তামিমকে দেখে নীলা গাড়িতে গিয়ে উঠে বসলো।। তারপর তামিমও গাড়িতে উঠে বসে গাড়ি স্টার্ট দিয়ে নীলাকে নিয়ে সোজা বাসায় চলে আসলো।।

এইভাবেই কেটে গেল আরও কিছুদিন।। কিন্তু নীলা এখনো তামিমকে কিছু বলেনি ওইসব ব্যাপারে।। তামিম আর নীলার মধ্যে এখন আর আগের মতো কথাবার্তাও হয়না।। তামিম অনেক সময় নানানভাবে নীলার সাথে কথা বলার চেষ্টা করে।। কিন্তু নীলা এখন বেশিরভাগ সময়ই তামিমকে এড়িয়ে চলে।। তো আজ রাতেরবেলা বাড়ির সবাই ডাইনিং টেবিলে বসে খাবার খাচ্ছে এমন সময় তামিমের আব্বু তামিমকে উদ্দেশ্য করে বললেন…

তামিমের আব্বুঃ তামিম তুমি এখন থেকে আমার অফিসে একটু টাইম দিও তো।।

তামিমঃ অফিসে টাইম দিলে নীলাকে টাইম দিব কীভাবে.? মানে নীলাকে ভার্সিটিতে দিয়ে আসা আবার নিয়ে আসা।।

তামিমের আব্বুঃ নীলাকে ভার্সিটিতে দিয়ে অফিসে চলে আসবে।। তারপর নীলার ভার্সিটি ছুটি হলে অফিস থেকে নীলার ভার্সিটিতে চলে যাবে।। এরপর নীলাকে নিয়ে আবার বাসায় চলে আসবে।। এই কয়েক ঘন্টা অফিসে গিয়ে বসলেই হবে।। আর সামনে তো রমজান আসতেছে, রমজানে নীলার ভার্সিটিও বন্ধ হয়ে যাবে।। আর আমার এখন বয়স হয়ে গেছে তাই আগামীতে অফিসটা তোমাকেই সামলাতে হবে তাই আমি চাই এখন থেকেই তুমি অফিসে গিয়ে একটু একটু টাইম দিয়ে অফিসের কাজগুলো ভালোবাসে বুঝে নাও।।

তামিমঃ আচ্ছা আব্বু ঠিক আছে কাল থেকে আমি অফিসে গিয়ে বসবো।।

তামিমের আব্বুঃ হুম এবার খাও।।

তারপর তামিম নিজের খাওয়া শেষ করে উঠে রুমে চলে আসলো।। রুমে এসে তামিম কিছুক্ষণ ফেসবুকিং করে ঘুমিয়ে পরলো।।

পরেরদিন সকালবেলা তামিম নীলাকে তার ভার্সিটিতে দিয়ে তার আব্বুর অফিসে চলে গেল।। অফিসের প্রথমদিন তাই তামিম সবসময় তার আব্বুর সাথে থেকে অফিসের কিছু কাজগুলো বুঝে নিল।। দুপুরবেলা তামিম আবার নীলার ভার্সিটিতে এসে তাকে নিয়ে বাসায় চলে আসলো।। এইভাবেই কেটে গেল আরও ১ সপ্তাহ।।

আজ শুক্রবার অফিস বন্ধ + নীলার ভার্সিটিও বন্ধ।। দুপুরের খাবার খেয়ে তামিম রুমে এসে কিছুক্ষণ ঘুমিয়ে পরে।। সন্ধ্যাবেলায় তার ঘুম ভাঙলে হাত-মুখ ধুয়ে ছাদে চলে আসে।। তামিম ছাদে এসে দাঁড়িয়ে আছে ঠিক এমন সময় নীলাও ছাদে আসলে আর এসেই তামিমের কাছে চলে আসলো।। তারপর নীলা তামিমকে এমন একটা কথা বললো যা শুনে তামিম অবাক হয়ে যায়।।
.
.
.
.
.
Loading…….

আগামী পর্বতে একটা ধামাকা হতে চলেছে সবাই একটু অপেক্ষা করেন।। ভুলত্রুটি গুলো ক্ষমার চোখে দেখবেন আর গল্পটা কেমন হয়েছে অবশ্যই একটা কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন।। আর হে গল্পটা সম্পূর্ণ কাল্পনিক সো গল্পকে গল্প হিসেবে দেখবেন বাস্তবতায় নিবেন না।। গল্প ভালো না লাগলে ইগনোর করবেন তবুও কেউ খারাপ মন্তব্য করবেন না প্লিজ।। হেপি রিডিং ?

~~ সবাই নিয়মিত নামায কায়েম করবেন আর অন্যদের নামাযের লাভ জানিয়ে দাওয়াত দিবেন প্লিজ ~~

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here