দুষ্টু বউয়ের ডেবিল বর,part:02,3
writer:Nurzahan akter allo
part:02
❤❤
মুগ্ধঃইয়া খোদা আমি এই কোন এলিয়েনের প্রেমে পড়লাম।
ওদিকে রুহী ওয়াশরুমে থেকে চিৎকার করছে আর গান গাইছে,এবার মুগ্ধ অবাক হয়ে ওয়াশরুমের দরজার দিকে তাকিয়ে আছে।আর রুহী ওয়াশরুমের ভেতরে সাওয়ার ছেড়ে দিয়ে উরাধুরা নাচছে আর গান গাইছে,,,।
কথা হবে দেখা হবে প্রেমে প্রেমে মেলা হবে
কাছে আর আসা আমি হবে না,,,,,
চোখে চোখে কথা হবে ঠোঁটে ঠোঁট নাড়া দেবে
ভাল বাসা বাসি আর হবে না,,,,,,
শত রাত জাগা হবে থালে ভাত জমা রবে
খাওয়া -দাওয়া কিছু মজা হবে না,,,,,
হুট করে ফিরে এসে লুট করে নিয়ে যাবে
এই মন ভেঙ্গে যাবে জানে না,,,,
আমার এই বাজে স্বভাব কোনদিন যাবে না,,,,
মুগ্ধ হা করে এতক্ষণ রুহী গান শুনছিল,ওর হুশ আসে ওয়াশরুমের দরজার খোলার শব্দে।মুগ্ধ চোখ বড় বড় করে তাকিয়ে আছে রুহী দিকে,আর রহী নিজের মত করে চুলে টাওয়াল পেচিয়েছে আর কালো থ্রী কোয়াটার প্যান্ট আর গোলাপী টপস পড়ে বের হয়েছে,এই মেয়েকে দেখে কেউ বলবে না কালকে উনার বিয়ের হয়েছে আর উনার বর সশরীরে উনার সামনে বসে আছে।মুগ্ধর অবাক হওয়া এখনো শেষ হয় নি,,,
মুগ্ধঃ আচ্ছা তুমি ওয়াশরুমে এতক্ষণ চিৎকার করে গান করছিলে কেন?
রুহীঃওটা চিৎকার করে গান করা বলে না এটাকে বাথরুম সং বলে।আর এই বাথরুম সং না করলে আমি সাওয়ার নিতে পারি না।আপনিও সাওয়ার ছেড়ে উরাধুরা নাচবেন আর গান গাইবেন দেখবে মনটাই কেমন ফুরফুরে হয়ে গেছে।
(চাইলে পাঠক /পাঠিকারাও করে দেখতে পারেন?)
মুগ্ধঃএসব পাগলে কাজ আমার করার দরকার নাই।
রুহীঃতোর এত বড় সাহস তুই আমার পাগল বললি,তোকে আমি,,,
রুহী ওর মাথায় থেকে টাওয়াল খুলে মুগ্ধর মাথায় জড়িয়ে দিল,আর ড্রেসিং টেবিলের উপর থেকে চুলের কাকড়া এনে মুগ্ধ নাকে আঁটকে দিছে।মুগ্ধ এবার চিৎকার করেও করতে পারছে না।মুগ্ধ রুহীকে একটানে বিছানার উপর ফেলে রুহীর উপর উঠে বসে।আর রুহী মুগ্ধ ওর উপর থেকে সরানোর জন্য হাজার চেষ্টা করে একসময়
রুহীঃফাজিল পোলা তোকে আমি কালা সমুদ্রের পানিতে ডুবিয়ে মারবো।আমার উপর উঠে বসলি কেন?কুওা জলহস্তী’ নাম আমার উপর থেকে নামবি না কি তোকে আমি কামড়ে দিবো??।
মুগ্ধঃইসসসসস রে এই দুষ্টু মেয়ে তুমি আমার নাকে এটা কি আটকে দিলে?ভাল করে তাকিয়ে দেখ তো আমার নাকটাই কেমন লাল হয়ে গেছে,আর আমাকে জলহস্তী’বললে কেন?
রুহীঃতোকে জলহস্তী’ বলছি হাতি তো বলি নি?তুই কি নামবি নাকি তোরে উষ্টা দিয়ে উগান্ডা পাঠাবো।????
মুগ্ধঃআরে আমার বউ তো দেখছি রেগে গেছে ,,আচ্ছা তুমি এসব ড্রেস বদলে শাড়ি পড়ে এসো, নতুন বউকে এসব ড্রেসে একদম মানায় না।
মুগ্ধ উঠে দাড়াতেই ডোর নক হয়,মুগ্ধ রুহীর দিকে তাকিয়ে ডোর খুলে দিয়ে দেখে,ওর কাজিনের বউরা এসেছে,মুগ্ধ শয়তানি হাসি দিয়ে ওর ভাবিদের বললো,,
ভাবিরাঃকি দেবর তোমার কি অবসথা? আর তোমার নাক লাল হয়ে আছে কেন?
মুগ্ধঃওটা বউয়ের ভালবাসার চিহ্ন, আমার বউটা এত ভাল যে,কি বলবো আমি কল্পনাও করি নি এত ভাল একটা মেয়ে আমার বউ হবে?????।
ভাবিরাঃতা তোমাদের মিশন কেমন চললো,,,??
মুগ্ধঃআরো বলো না ভাবি,সারারাত যুদ্ধ করতে করতেই সকাল হয়ে গেলে। কি আর বলবো তোমাদের, তোমারা তো আমার থেকে দশ ধাপ এগিয়ে,,
ভাবিরাঃথাক বাপু তোমার আর বলা লাগবে না, তুমি যেই লাগাম ছাড়া মানুষ, তখন আমরাই লজ্জায় পড়বো,,,??
মুগ্ধ মনে মনে ওদের দিকে তাকিয়ে বললো,
মুগ্ধঃহয়রে মেয়ে মানুষ, তোমাদের বুদ্ধি যে হাটুর নিচে সেটা আবার প্রমান করলে।যাই হোক আমি বললাম এক মিশনের কথা ওরা বুঝলো আরেক মিশনের কথা।ধুর মাথা,,,বুঝলে বুঝপাতা না বুঝলে তেজপাতা।
এসব কথা বলে ভাবিদের দিকে তাকাতেই দেখে ভাবিরা বড় বড় চোখে মুগ্ধর দিকে তাকিয়ে আছে।মুগ্ধ ভ্রু নাচিয়ে ভাবিদের জিজ্ঞাসা করলো,কি হয়েছে?
মুগ্ধঃএভাবে তাকিয়ে কি দেখছো?আমি কি আগের তুলনায় আরো বেশি সুন্দর হয়ে গেছি,,??
ভাবিঃ মুগ্ধ এসব কি শুনছি?তোমার থেকে এগুলো আশা করি নি,,এসব চাচ্চু (মুগধর বাবা)জানলে কত কষ্ট পাবে জানো?
মুগ্ধঃআমি কি করেছি? আমি এটাই বুঝতে পারছি না,আমাকে বলো,,আর না বললে জানবো কি করে?
ভাবিরাঃতুমি কালকে রাতে রুহীকে রুম থেকে বের করে দিয়েছো কেন?আবার সবাই সকাল সকাল ওকে রুমে ডেকে নিয়েছো কেউ দেখার আগে,আর এগুলো ওকে কি পড়তে দিয়েছো?আবার জোর করে সাওয়ার নিয়ে বলছো?যাতে কেউ তোমাদের ডাউট না করে?
মুগ্ধঃকি???????এগুলো আমি করছি?????
রুহীঃ?????
ভাবিঃএকদম ন্যাকা সাজবে না, রুহী তুমি কিছু মনে করো না,আমরা আছি তোমার পাশে।এবার চল আমরা পাশে রুমে তোমাকে নিয়ে যাই রেডি করে দেই,বড় আম্মু (মুগ্ধর মা ডাকছে)
রুহীঃ আচ্ছা ভাবি চলেন,,??
মুগ্ধঃ???? এসবও দেখার বাকি ছিল খোদা,,
রুহী রুম থেকে বের হওয়ার আগে মুগ্ধ দিকে তাকিয়ে একটা শয়তানি হাসি দিল।আর মুগ্ধকে যে রুহী এভাবে গোল খাওয়াবে মুগ্ধ ভাবতেই পারে নি,বেচারা মুগ্ধ গোল খেয়ে ওখানেই দাড়িয়ে রুহী যাওয়া দেখছে।মুগ্ধ মনে মনে হাসলো রুহী ওকে এভাবে ফাসিয়ে দিবে ভাবে নি,কারন মুগ্ধ চেয়েছিল রুহীকে লজ্জায় ফেলতে সেখানে মুগ্ধই গোল খেয়ে বসে রইলো??।
মুগ্ধ টাওয়াল নিয়ে ওয়াশরুমে গেল,সাওয়ারের নিচে দাড়িয়ে রুহীকে প্রথম দেখার দিনটার কথা মনে পড়ে গেল।
সেদিন,,,
মুগ্ধ, তারাতারি করে বাসায় থেকে বের হয়েছিল অফিসের জরুরি মিটিং থাকায় কিন্ত দুর ভাগ্যক্রমে জ্যামে আটকে যাই,মুগ্ধ কি মনে করে গাড়ির গ্লাসের দিকে তাকাতেই দেখে, পাশের গাড়ি থেকে মুগ্ধর গাড়িকে কেউ ব্রাশ করে থু থু ফেলছে,,,এটা দেখার পর মুগ্ধ সাথে সাথে গাড়ির গ্লাস নামাতেই, এবার সরাসরি কুলিটা এসে মুগ্ধর শাটে পড়ে।এবার মুগ্ধ রেগে গিয়ে কিছু বলার আগেই,,,গাড়ির ভেতর থেকেএকটা মেয়ে( রুহী) মাথা বের করে,,,
রুহীঃআরে ইয়ার ঘুম থেকে উঠতে দেরি হয়ে গেছে,আর আজ কলেজে একটা ইমপোরটেন্ট ক্লাস আসে,যদি পড়া শোনা কিছুই করি নি তবু যাই দেখি,চিটার টাকে কি করে রাগানো যাই?। আর মুখটা ধুয়ে আসার সময় পাই নি, তাই গাড়ি বসেই ব্রাশ করে নিলাম।কিছু মনে করবেন না যেন,নিজ দায়িত্বে গাড়িটা সহ নিজেও ওয়াশ হয়ে নিবেন।ভাল থাকবেন,,, বাই
আর মুগ্ধ কিছু বলার আগেই রুহী গাড়ি টান দেয়।আর মুগ্ধ ভাবতে থাকে এতক্ষণ কি হলো????।একি মানুষ রূপি এলিয়েন নাকি????
চলবে,,??
দুষ্টু বউয়ের ডেভিল বর
writer:Nurzahan aker allo
part:3
❤❤
(আমি সরি কিছু সমস্যার কারনে নায়ক-নায়িকার নাম টা বদলাতে হয়েছে।)
সাদনান সাওয়ার নিয়ে ওয়াশরুমে থেকে বের হয়ে দেখে,নুর সোফার উপর বসে ফোনে কিছু করছে।সাদমান আর নুরকে কিছু না বলে নিজের মত রেডি হয়ে, একবার নুরের দিকে তাকিয়ে বললো,,
সাদনানঃএই যে ম্যম আপনি কি নিচে যাবেন? নাকি এখানেই বসে থাকবেন?
নুরঃ?? হুম যাচ্ছি চলুন,আপনার জন্যই আমাকে আপনার ভাবিরা আমাকে এখানে বসিয়ে রেখে গেছে?
সাদমননঃ???? তুমি পারোও বটে,তবে তুমি সকালবেলা যা করলে এর হিসাব টা তোলা রইলো।সময় করে হিসাব টা বরাবর করে নিবো।আর এভাবে মুখ বাকা করবে না দেখবে একদিন সত্যি সত্যি মুখ বাকা হয়ে যাবে?
নুরঃএই আপনি সামনে থেকে সরুন তো, কানের কাছে বকবক করেই যাচ্ছে সেই কখন থেকে??
সাদনান আর নুর একসাথে নিচে গেল,ওদের দেখে সাদমানের বাবা -মা নুরের সাথে কথা বললো।সাদমানের বাসায় সাদমানের এক কাজিন থাকে,আর তার নাম সারোয়ার হাসান শুভ,,,, ,এখান থেকে পড়াশোনা করে,কেউ দেখে বলবে না এটা সাদনানের কাজিন,ওরা সব সময় একে অপরের খুব close,,কিন্ত শুভর একটা সমস্যা, উনি কথা বলতে গিয়ে কথা আটকে যাই।আমরা যাকে তোতলা বলে থাকি,,,।নুরকে দেখে শুভ হেসে নুরের সাথে কথা বলতে শুরু করে,,,
শুভঃতো তো তোমাকে ভাবি বলবো না,তু তু তুমি আম আমার ছো ছোট,,,।তো তো তোমাকে রাঙ্গাবনু বলে ডাকবো কে কে কেমন,,,??
নুরঃআ আ আচ্ছা,???
সাদনানঃওর মাঝে মাঝে কথা আটকে যাই,তবে তোমার কেন কথা আটকালো,তুমিও কি,,,,,?
নুরঃআরে না ভদ্রতা দেখালাম,কারন সকালবেলা বাপি বলছে যে যেমন ভাবে কথা বলবে,তার সাথে যেন ভদ্রতা দিয়েই কথা বলি,,,,??।
শুভঃ রাঙ্গাবনু তো খুব দু দু দুষ্টু ????
সাদনানের বাবা মা ও হেসে দিল,সাদনানের মা নুরকে কাছে টেনে বললো,,,
সাদনানের মাঃআমার একটা মেয়ের সখ ছিলো বাট আল্লাহ আমাকে দেয় নি,তো আমি এটা মন থেকে ভেবেছি যে আমার ছেলের বউকে আমি আমার মেয়ে করে রাখবো,,।
নুরঃওকে ডান বাট আমি কিন্ত তোমরা সাথে ঝগড়া করবো,তুমি আমাকে শাষণ করবে, আবার দুইজন একসাথে মিলে ঘুরতে যাবো,ফুচকা খাবো,শপিং করবো,,☺☺
সাদনানের মাঃ???? আচ্ছা তাই হবে,,
নুরঃ মাম্মা আজ থেকে তুমি আমাকে খাইয়ে দিবে, জানো তো আমার মাম্মা ওই দুর আকাশের তারা হয়ে গেছি??।আমি কখনো মাম্মামের আদর পাই নি,,?
সাদনানের মাঃএবার তোকে একটা মারবো,,ফাজিল মেয়ে,, তুই না এখনই বললি, আমি তোর মাম্মা তাহলে এভাবে বলছিস কেন?
নুরঃদাড়াও আগে খেয়ে শক্তি করে নেয়,তারপর না হয় আমাকে মেরো কেমন,,,??
বাকিরা একসাথে?????
সবাই একসাথে খেতে বসলো,নুরকে ওর মাম্মা খাইয়ে দিচ্ছে, আর নুর বকবক করেই যাচ্ছে, আগে এই বাড়িতে কথা বলার মত কেউ ছিল না।এখন একজনকে পেয়েছে তাই সাদনানের মায়ের খুশির শেষ নেই।নুর একবার সাদনানের দিকে তাকিয়ে দেখে,সাদনান খুব মনোযোগ দিয়ে খাবার খাচ্ছে, নুরের মুখে এবার শয়তানি হাসি ফুটে উঠলো,,
নুরঃজানো মাম্মা আমি দারুন দারুন রেসিপি রান্না করতে পারি,,☺
মাম্মাঃতাই নাকি?,,বাহ আমার মেয়ে বলে কথা।তা কি কি রান্না জানিস তুই,,??
সাদনানঃ???
নুরঃ কেঁচো ভুনা,টিকটিকির বারবিকিউ,মাছের মাথা দিয়ে সেমাই,ব্যাঙের ঝাল ফ্রাই,,আর লাল পিপড়া দিয়ে ফ্রাইড রাইস,,??
উপস্থিত সবাইঃ??????
মাম্মাঃএত ভাল ভাল রেসিপি আমাদের আর এসব খাওয়ার বয়স নাই,এক কাজ কর মা, সাদনান এসব ডিশ খেতে খুব পছন্দ করে।তুই এসব ডিশ রান্না করে ওকেই খাওয়াস কেমন???।
শুভঃহুম হুম হুম এটাই বেটার হবে??
সাদমানের বাবাঃআমিও এসব খাবো না মা,তুই সাদনানকে খাওয়াবি কেমন???
নুরঃ আচ্ছা বাবা?
সাদনানঃ??? ও এগুলো কি বলছে এসব?আর তোমরা ওর কথায় সায় দিচ্ছো পাগলের মত????।
সাদনান কোন রকম খেয়ে ওখান থেকে উঠে পড়লো,সাদনান ভাল করেই বুঝতে পেরেছে, নুর শয়তানি করে এসব বলছে,যাতে ও খেতে না পারে।আজ অনেক কাজ ওদের বাসায় আজ ওদের রিসিপশনে জন্য যে যার কাজে বিজি হয়ে পড়ছে।নুর একা একা বসে থেকে কি করবে ভেবে, সাদনানের মা ওকে ওদের ছাদে গেল নিয়ে গেল,খুব সুন্দর ছাদটা চারদিকে বিল্ডিং আর বিল্ডিং এদের বাসার এরিয়াটা অনেক বড়, ওদের বাগানে বিভিন্ন ফলের গাছ লাগানো আছে।আর ছাদের চার পাশ টা ফুলের গাছে ভরা,দেখেই বোঝা যাচ্ছে কেউ খুব যত্ন করে এগুলো লাগিয়েছে।একটা খুব সুন্দর দোলনা সহ বসার জায়গা আছে।চারপাশটা মনোমুগ্ধকর একটা পরিবেশ,,,
নুর খুব মনোযোগ দিয়ে চারপাশটা হেটে হেটে দেখছে,,।
মাম্মাঃনুর তুই এখানেই থাক,তোর বাবা ফোন করছে, আমি দেখে আসি আমাকে ডাকছে কেন?
নুরঃ আচ্ছা মাম্মা,তারতারি এসো,,
মাম্মাঃহুম যাবো আর আসবো কেমন,,তুই দুষ্টুমি করিস না কেমন।
নুর মনে মনে এত ভাল আর মনোমুগ্ধকর পরিবেশ,একটা সেলফি না তুললে এটা নিজের প্রতি নিজের অবিচার করা হবে।নুর রেলিং এর পাশে দাড়াতেই, নাকে একটা বোটকা গন্ধ আসে,সে এতোই সেলফি তোলায় বিজি যে,ওর কোন হুশ ওর নেই।নুরের হাতে বেধে কিছু একটা নিচে পড়ে গেল,আর নিচে থেকে কেউ চিৎকার করে উঠলো,,,।কে চিৎকার করে দেখার জন্য নুর নিচে তাকাতেই ওর,,
–
সাদনানের বাবা একটা কাজে ওকে বাইরে যাওয়ার জন্য বললো সাদনান রেডি হয়ে যাচ্ছিলো হঠাৎ উপর থেকে মাথায় কি যেন পড়লো?সাদনান চোখ মুখকুচকে জোরে একটা চিৎকার দিল,,সাদমানের মা ওর কাছে দৌড়ে গেল আর,,
সাদনানঃমাআআআআা কার এত বড় সাহস আমার মাথার উপর গোবর ফেলে।?????
উপর থেকে নুর এটা দেখেঃ????????
চলবে,,,
(গল্পের নায়ক/নায়িকাদের নাম দিয়ে না,আমার গল্প পড়ে বিচার করবেন গল্পটি কেমন হয়েছে,আশা করি আপনাদের পাশে পাবো,,??আর বানান ভুল হলে নিজ দায়িত্বে ঠিক করে নিবেন)