ধর্ষন করে বিয়ে পর্ব ১২+১৩

0
3062

ধর্ষন করে বিয়ে পর্ব ১২+১৩
লেখকঃ সানভি আহমেদ সাকিব।

,
– না মানে আমার বয়ফ্রেন্ড নাই।(নিহা)
– কিহহ??(সিয়াম)
– জ্বি।(নিহা)
সিয়াম বুঝতে পারে আজকে তার খবর আছে সব টাকা তার পকেট থেকে খসাবে।তার চাইতে ভালো বিদায় নিয়ে চলে যাই।
সিয়াম উঠে চুপিচুপি বাইরের দিকে যায়।
নিহা ডাক দিয়ে বলে,
– ওই ছেলে ওই কই যাও।(নিহা)
.
– কোথাও না এখানেই গরম লাগছিলো তো তাই বাইরে আসলাম।(সিয়াম)
.
– এসি চলতাছে ভিতরে আর তুমি বলো গরম??(নিহা)
– ওহ সরি।(সিয়াম)
,
সিয়াম গিয়ে নিহাকে বলে,
– মিথ্যা বলার কি দরকার ছিলো।(সিয়াম)
.
– মিথ্যা না বললে তো পকেট ভর্তি টাকা নিয়া আসতা ডেটিং করার জন্য তাই বলিনাই।(নিহা)
.
– মানে??(সিয়াম)
.
– মানে আমি যানি মি.সিয়ামের পকেটে টাকা নাই ট্রিট খেতে চলে আসছে গার্লফ্রেন্ড এর বয়ফ্রেন্ড ট্রিট দিবে।হিহিহি(নিহা)
– মানে??(সিয়াম)
.
– মানে বুঝোনা কিছু?(নিহা)
.
– বুঝলাম নাতো বুঝিয়ে বলো।(সিয়াম)
.
– মানে আই লাভ ইউ।(নিহা)
.
সিয়ামের চোখে অন্ধকার দেখতাছে।
একদিনেই প্রেম। সিয়ামের বিশ্বাস হচ্ছেনা ব্যাপারটা।তাই সে নিহার হাতটা ধরে এটা বুঝার জন্য যে এটা সত্তি নাকি মিথ্যা।
কিন্তু নিহা বলে উঠে,
.
– ওই লুইচ্চা আই লাই ইউ বলছি আর হাত ধরা শেষ?যা তোর সাথে ব্রেকআপ।( নিহা)
.
বলেই বেরিয়ে যায় রেস্টুরেন্ট থেকে।সিয়াম আবালের মতো হা করে তাকিয়ে থাকে বুঝতে পারেনা কি হলো হঠাৎ করে।
মাথায় হাত দিয়ে ভাবতে থাকে কি করলাম হাতটা তো চেক করার জন্য ধরছি আর তাতেই ব্রেকআপ।
,
এমন সময় নিহা আবারো এসে সিয়ামের হাত ধরে হ্যাচকা টান দিলো।
তারপর টানতে টানতে নিয়ে বাইকে বসালো।
নিহাহা পেছনে বসলো।
নিহা সিয়ামকে জড়িয়ে ধরলো।
তারপর বললো,
.
– নদির পাড়ে যাবো চলো।(নিহা)
– আচ্ছা।(সিয়াম)
,
নিহা পেছনে বসে আছে ছেলেটার বোকামি দেখে।
তার কত ইচ্ছা ছিলো সাহসি একটা ছেলের সাথে প্রেম করবে।তা না উল্টা একটা বোকা ভিতুর ডিমের সাথে প্রেম করতাছে।
,
সিয়াম কিছুই বুঝতে পারছে না একবার আই লাভ ইউ বলে আবার বলে ব্রেকআপ আবার জড়িয়ে ধরে।কিছুই বুঝিনা।
মেয়ে নাকি অন্যকিছু। যাই হোক ভালোই হইছে একটা রাগি গার্লফ্রেন্ড তো পেয়ে গেলাম।
,
ছেকা খাইতে এসে গার্লফ্রেন্ড পাইলাম।
হিহিহি
মনে মনে সেই রকম খুশি হয় সিয়াম।
একটা শান্তশিষ্ট পুকুর পাড়ে গিয়ে বসে তারা।
.
– তোমাকে নদির পাড়ে নিয়ে যেতে বলছি পুকুর পাড়ে না।(সিয়াম)
.
– ঢাকা শহড়ে নদি কই পাবো এর জন্য তো ঢাকার বাইরে যাওয়া লাগবো।(সিয়াম)
.
– ওহ তাহলে থাক এটাই ঠিক আছে।(নিহা)
– হুমম।
,
নিহা উঠে গিয়ে সিয়ামকে বলে,
– কান ধরো।(নিহা)
– কোনো?(সিয়াম)
.
– ধরতে বলছি ধরো এতো কথা কেনো বলো।(নিহা)
সিয়াম কান ধরে তারপর নিহা বলে
– এবার বলো আমি তোমাকে ভালোবাসি।(নিহা)
.
– আমি তোমাকে ভালোবাসি।(সিয়াম)
.
– জোরে বলো।(নিহা)
.
– আমিিি তোমাকে ভালোবাসিইইইইইই।
(সিয়াম)
.
– এবার চোখ বন্ধ করো।(নিহা)
.
সিয়াম বুঝতে পারেনা কি হচ্ছে তার সাথে এসব।
সিয়াম চোখ বন্ধ করে।
নিহা আলতো করে সিয়ামের ঠোটে একটা কিস করে।
তারপর জড়িয়ে ধরে সিয়ামকে।
,
সিয়ামের হার্টবিট ১০ গুন বেড়ে গেছে।
এটা কি স্বপ্ন নাকি সত্তি বুঝতে পারছে না সে।
নিরব দর্শকের মতো শুধু দেখছে কি হয়।
.
তারপর দুজনে অনেকক্ষণ আড্ডা দিয়ে বাড়ি চলে যায়।
ওদিকে সানভি গোসল শেষ করে এসে খাওয়ার টেবিল এ যায়।
গিয়ে দেখে নিলিমা বসে আছে।
সানভিকে দেখেই উঠে দাড়ায়।
সানভির বাবা মা সবাই ওখানে।নিলিমা সবাইকে খাবার দেয়।
সানভিকেও দেয়।
,
– তুমিও বসো একসাথে খেয়ে নাও।(সানভি)
.
নিলিমা বিশ্বাস করতে পারেনা সানভি এসব বলতাছে।
অবশ্য সানভি শুধু বাবা মাকে খুশি করার জন্য কথাটা বলেছে।
.
নিলিমা সবাইকে খাবার দিয়ে নিজেও বসে পড়ে।
তারপর খাওয়া শেষ করে,
.
সানভি উঠতে যাবে তখন নিলিমা বলে,
– দই আছে বসুন।(নিলিমা)
.
নিলিমা ফ্রিজ থেকে দই বের করে সানভির প্লেট দেয়।
সানভির দই অনেক প্রিয়।
,
নিলিমার দিকে একবার তাকায় তারপর দইটুকু শেষ করে রুমে চলে যায়।
এইভাবে সারাদিন রুমে বসে থাকতে তার ভালোলাগেনা।
কবে যে অফিসে যাবো ভাবতে থাকে সানভি।
,
চলবে?।

ধর্ষন করে বিয়ে
Love_Factor
লেখকঃ সানভি আহমেদ সাকিব।
পর্ব ১৩
.
সানভি রুমে বসে বসে ভাবতে থাকে কবে যে অফিসে যাবো এই বোরিং লাইফ আর ভালো লাগে না।আজকে বউয়ের সাথে একটু রোমান্স করবো তবে আমিতো ওকে বউ হিসেবে মানিই না তাহলে??
.
ভাবতে ভাবতে হারিয়ে যায় সানভি ভাবনার জগতে।
হঠাৎ নিলিমার ডাকে সানভির ঘোর কাটে।
– এইযে শুনছো??(নিলিমা)
– হুম।(সানভি)
– আজকে একটু শপিংয়ে যাবো নিয়ে যাবা?(নিলিমা)
– ছোটকে নিয়ে যাও আমি কেনো?(সানভি)
– চলোনা।(নিলিমা)
– আচ্ছা বিকেলে যাবো।(সানভি)
– থ্যান্ক ইউ।(নিলিমা)
,,
নিলিমা খুশি হয়ে জড়িয়ে ধরে সানভিকে।
সানভি নিজেকে ছাড়িয়ে নিয়ে বাইরে চলে যায়।
নিলিমা মনে মনে বলে,
হয়ে যাবে।তুমি তো চিনোনা আমাকে।ভালোবেসে তোমাকে আপন করে নিবো।যতটা কষ্ট দিয়েছি তোমাকে তার চাইতে বেশি ভালোবাসবো।তুমি তখন আর ফিরিয়ে দিতে পারবে না হয়তো ফিরিয়ে দেওয়ার সুযোগটাই পাবেনা।
তবে জেনে রেখো তুমি আমার হবেই।
.
কিন্তু নিলিমা তো জানেনা সে সানভির হয়ে গেছে সেই কবেই।
ভালোবাসার মানষকে ঘৃনা করা যায়না। শুধু বাইরে বাইরে একটা ভাব দেখানো হয় যে তাকে ঘৃনা করি কিন্তু ভেতর থেকে যে ভালোবাসে সে কোনোদিন তার ভালোবাসার মানুষকে ঘৃনা করতে পারেনা।
.
সানভিও পারেনি শুধু বাইরে দেখাচ্ছে সে তাকে ভালোবাসে না কিন্তু ভিতরটা বারবার বলে সানভি ফিরে যা।কেনো এমন করছিস সে তো এখন তোরর বউ।
আবার বিবেক তাকে বলে,
কেনো ফিরে যাবি মনে নেই কি কি করেছিলো তোর সাথে?
প্রতিশোধ নে প্রতিশোধ।
,
এই সব কথার ভিড়ে আজ সানভি দোটানায় পড়ে গেছে।
দুপুর ২ টার দিকে সানভি বাসায় ফিরে।
কলিংবেল বাজাতেই দরজা খুলে দেয় নিলিমা।
সানভি নিজের রুমে যায় তারপর ফ্রেস হয়ে এসে খাওয়ার টেবিল এ বসে।
.
খাওয়া দাওয়া শেষ করে।রুমে গিয়ে ঘুমানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে
তখন নিলিমা এসে দরজা বন্ধ করে দেয়।
সানভি চুপচাপ দেখে সে কি করে।
নিলিমা এসে তার পাশে শুয়ে পড়ে।
তারপর হাত ধরে বলে,
– সানভি আমি তোমাকে ভালোবাসি।(সানভি)
– কিসের ভালোবাসা??(সানভি)
– আমি তোমাকে সত্তিই এখন ভালোবাসি তখন বাসতাম না কিন্তু এখন আমাদের বিয়ে হয়েছে এখন কেনো এতো দুরে তুমি সানভি??(নিলিমা)
– নিলিমা দেখো একটা কথা বলি বিয়েটাও কিন্তু জোর করেই হয়েছে।আমি একটা বাজে সাহায্য নিছি তোমাকে বিয়ে করার জন্য তা না হলে জিবনেও আমাদের বিয়ে হতোনা।(সানভি)
– তাহলে এখন কি চাও দুজন দুই মেরুর হয়ে থাকতে??(নিলিমা)
– আমি যানিনা কিছু।আমি ঘুমাবো।(সানভি)
– আচ্ছা ঘুমাও অন্তত তোমার বুকে মাথা রেখে ঘুমানোর অধিকারটা দাও।(নিলিমা)
,
সানভি কিছুক্ষন চুপ থেকে বলে,
– আচ্ছা ঘুমাও।
নিলিমা মনে মনে বলে।
কেবল বুকের ওপরে অধিকার নিছি এরপর ভিতরে নিবো।
নিলিমা সানভির বুকে মাথা রেখে নিশ্চিন্তে ঘুমিয়ে যায়।
সানভির মনটাও একটু শান্তি পায়।
,
সন্ধার দিকে ঘুম ভাঙে দুজনের।
নিলিমা বাথরুমে ঢুকে।
শপিংয়ে যাবে সে।সানভিরও তো গোসল করা দরকার।
কিন্তু বাথরুমতো একটাই।
দরজায় টোকা দেয় সানভি,
– নিলিমা তারাতারি আসো গোসল করবো।(সানভি)
– হয়ে গেছে চলে আসো।(নিলিমা)
নিলিমা দরজা খুলে দেয় সানভি ভিতরে ডুকে পড়ে।
কিন্তু ভিতরে ডুকে যা দেখে তা দেখার জন্য মোটেও প্রস্তুত ছিলোনা সানভি।
.
আগেই বলে রাখি সবটাই কিন্তু আপনাদের আনন্দ দেওয়ার জন্য খারাপ মাইন্ডে নিলে লেখক দায়ী না।
.
সানভি বাথরুমে গিয়ে দেখে,
ধুররর লজ্জা লাগতাছে!!
বাথরুমে গিয়ে দেখে নিলিমা গোসল শেষ করে শাড়ি পড়ার চেষ্টা করতাছে কিন্তু পারতাছেনা।
আপনারা কি ভাবছিলেন।
যতসব লুইচ্চা ভাগেন এখান থেকে।
,
সানভি খুব ভালো করে দেখে নিলিমা কেনো পারছেনা।
ছোটবেলায় মায়ের কাছ থেকে সানভি কাপড় পড়ানো শিখে ছিলো।তার খুব ইচ্ছা নিজের বউকে শাড়ি পড়িয়ে দিবে।।
,
এখন তো মনে হচ্ছে সুযোগটা চলে এসেছে।
সানভি টাওয়েলটা রেখে নিলিমাকে কোলে তুলে নেয়।
তারপর বেডরুমে চলে যায়।
গিয়ে নিলিমার পেটের ওপর হাত রাখে।
নিলিমা কেপে উঠে।
কিন্তু এবার কাপাকাপি বন্ধ করে সানভি কাপড়টা
নিলিমাকে পড়িয়ে দেয়।,
..
তারপর সানভি বাথরুমের দিকে যায়।
নিলিমা হাতটা ধরে ফেলে।
সানভির কানের কাছে মুখটা এনে বলে
– ভালোই তো শাড়ি পড়াতো পারো।এরপর থেকে প্রতিদিন তুমি শাড়ি পড়িয়ে দিবা।(নিলিমা)
– কিহ?(সানভি)
– জ্বি।বলো পড়িয়ে দিবা।(নিলিমা)
– না। আমি পারবো না।(সানভি)
– কেনো প্রেমে পড়ে যাবা সেই ভয়ে?(নিলিমা)
সানভি মনে মনে বলে,
প্রেমে তো সেই কবেই পড়েছি।
আজ আবার নতুন করে পড়বো কিভাবে।
এখনো তো আর উঠতেই পারিনি।
.
– কি হলো মিস্টার সানভি বলেন রাজি কিনা নাকি প্রেমে পড়ে যাওয়ার ভয়ে পড়িয়ে দিবেন না কোনটা??(নিলিমা)
– ওকে ঠিক আছে আমি প্রতিদিন শাড়ি পড়িয়ে দিবো।(সানভি)
,
নিলিমা খুশি হয়ে সানভির গালে একটা কিস করে পালিয়ে যায়।
সানভি একটু হেসে বাথরুমে চলে যায়।
,
গোসল শেষ করতে করতে নিলিমা তৈরি হয়ে যায়।
সানভি বাথরুমম থেকে বের হয়ে নিজেও তৈরি হয়।
তারপর নিচে যায়,
নিলিমা ওখানেই আছে মায়ের কাছে,
মা কে জানিয়ে দুজনে বের হয় বাড়ি থেকে।
,
নিলিমাকে দেখে আজ বারবার ক্রাশ খাচ্ছে সানভি।
কালো শাড়ি ঠোটে হালকা করে লিপস্টিক দেওয়া হাতে কাচের চুরি।
,
সালার গল্পে নিলিমাকে পাইলেও বাস্তবে পাইলাম না আফসোস।
.
যাই হোক গল্পে ফিরি,
দুজনে হাটতে হাটতে রাস্তায় চলে আসে।
গাড়িতে যাবেনা আজকে। রিক্সায় যাবে।
রাত্রি বেলা ঢাকা শহড়টা রিক্সায় ঘুরে দেখার ইচ্ছাটা খুব প্রবল সানভির।তাও আবার পাশে যদি থাকে সুন্দরি বউ তাহলে তো কথাই নেই।
,
রিক্সায় উঠে তারা।
রিক্সা চলছে তার আপন গতিতে।
নিলিমা আস্তে করে তার মাথাটা সানভির কাধে রাখে।
সানভি একটু কেমন করে যানি তাকায়। ফিরিয়ে দিতে চাইলেও পারেনা।
কারন এই অধিকারটা সে তাকে দিয়েছে।
নিলিমা একটু একটু করে তার মনে দখল নিয়ে নিচ্ছে আবারো।
ব্যাপারটা মেনে নিতে কষ্ট হচ্ছে সানভির।তবে এরচাইতে বেশি কষ্ট হচ্ছে এটা ভেবে যে এতো কাছে থেকেও সে আজ দুরে।।
,
নিলিমা সানভির সাথে লেপ্টে বসে শীত শীত লাগতাছে তার।
সানভি তার চাদরে জড়িয়ে নেয় নিলিমাকে।
ভালোবাসার চাদরে ঢাকা পড়ে যায় কুয়াশাগুলো।
হঠাৎ সানভি নিজের অজান্তেই নিলিমার কপালে একটা চুমু দেয়।
.
ভালোবাসা কি জিনিস??
কুয়াশা ঢাকা শীতের সকালে
হাতে হাত রেখে পাশাপাশি চলা।
নাকি রাত্রি বেলা ছোট্ট একটা চাদরে
দুজনে যায়গা করে নেওয়া?
হঠাৎ করেই কোনো এক সময় কপালে
একটা চুমু একে দেওয়া?
নাকি
অগোছালো চুলগুলাকে গুছিয়ে দিয়ে
হাতটা ধরে বলা এই অগোছালো চুলগুলার
গোছানোর দায়িত্বটা আমি নিতে চাই।
কোনটা???
আমার মতে এই সবগুলাই ভালোবাসা।
কারন সবসময় তো আর শীতকাল থাকবে না
তাই বলে কি ভালোবাসা শেষ??
না কখনো না।ওইযে ছোট্ট একটা চুমু এটা কিন্তু সবসময়ই দেয়া যায়।এলোমেলো চুলগুলা গুছিয়ে দেওয়ার মধ্যেও
প্রচুর পরিমান ভালোবাসা বিদ্যমান।
হঠাৎ করে কাউকে কল্পনা করে
সেই কল্পনায় হারিয়ে যাওয়াও ভালোবাসা.
এরকম হাজারো কারনে অকারনে ছোট্ট ছোট্ট কাজগুলোর
নামই ভালোবাসা।
.
ভালো থেকো নিলিমা। নিজের মতো করে।
আপন করে তো পেলাম না কিন্তু মন থেকে
তো মুছে দিতে পারবে না কেও কোনোদিন। আমার জীবনের চেয়েও তোমাকে বেশি ভালোবাসি।
.
.
আশা করি লাইক, কমেন্ট, শেয়ার করে পাশে থাকবেন।
আপনাদের Response পেলে পরের পর্ব খুব তাড়াড়াড়ি দেবো।
.
কেমন লাগছে লাইক, কমেন্ট করে জানাবেন প্লিজ প্লিজ প্লিজ।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here