বউ_যখন_কাজের_মেয়ে
.
>পর্ব-২৮
লেখক:-মান্না ইসলাম মাহিম
.
.
.
.
প্রিয়া ধাক্কা লেগে পরে যাওয়ার পর।গাড়ি চালক গাড়িটা ব্রেক করে তারাতারি গাড়ি থেকে নেমে আসলো।
(গাড়ি চালক আর কেউ নয় শিহাব)
.
শিহাব গাড়ি থেকে নেমে দেখলো প্রিয়া।শিহাব প্রিয়াকে দেখে দ্রুত প্রিয়া কাছে ছুটে এলো,এসে প্রিয়াকে কয়েকবার ডাকলো কিন্তু কোন সারা পেল না।প্রিয়া অজ্ঞান হয়েগেছে।তারপর শিহাব প্রিয়াকে মাঠি থেকে কোলে করে গাড়িতে উঠিয়য়ে খুব দ্রুত Hospital এ নিয়ে গেল।
.
.
গত রাত থেকে এখনো পর্যন্ত প্রিয়া Hospital এ ইমারজিন্সি তে অজ্ঞান অবস্থায়।
.
“রাত ৯টা”
প্রিয়া চোখ খুলতেই দেখলো সে Hospital এর বেডে সুয়ে।মাথায় খুব ব্যাথা অনুভাব করছে।মাথায় হাত দিতেই দেখলো কপালে ব্যান্ডেজ করা।
হাতেও খুব ব্যাথা অনুভাব করছে।মনে হচ্ছে অনেক গুলো স্যালাইন দেওয়া হয়েছে।পুরো শরিল ব্যাথার কারণে নড়াতেই পারছে না।
কিছুক্ষণ চুপ করে থাকার পর উঠে বসতে যাবে,
এমন সময়
শিহাব:-এই না না প্রিয়া একদম উঠার চেষ্টা করবে না।
.
প্রিয়া দরঝার দিকে তাকিয়ে দেখলো শিহাব ভিতরে আসতে আসতে বলল।শিহাব এর কথা শুনে প্রিয়া বসে উঠের চেষ্টা করলো না।আবার সুয়ে পরলো।
শিহাব প্রিয়ার কাছে আশার পর।
প্রিয়া:-শিহাব ভাই আপনি??(একদম শান্ত ভাবে শিহাব এর দিকে তাকিয়ে)
.
শিহাব একটা চেয়ার টেনে প্রিয়ার পাশে বসলো।
শিহাব:-হুম আমি।
.
প্রিয়া:-আপনি এখানে কেন?।
.
শিহাব:-কেন তোমার কিছুই মনে নেই?
.
প্রিয়া:-না নেই।আমি এখানে কেন?
.
শিহাব:-Hospital থেকে গাড়ি করে বাড়িতে ফির ছিলাম।হঠাৎ তুমি গাড়ির সামনে আসতেই ধাক্কা লেগে পরে যাও।এরপর তোমাকে উঠে দ্রুত গাড়ি করে Hospital এনে ইমারজিন্সিতে নিয়ে আসি।অনেক রক্তক্ষরণ হওয়াতে তোমার শরিলে আরো নতুন করে ৩ব্যাগ ব্লড দাওয়া হয়েছে।
.
প্রিয়া:-আমার Accident এর কথা আর কাউকে জানিয়েছেন?
.
শিহাব:-ওহ হ্যাঁ মনে পরেছে আসলে আমার ফোনটা চুরি হয়েছে।তাই তোমার Husband,Familyr কাউকেই জানাতে পারিনি।তোমার Husband এর নাম্বারটা আমায় বল।তোমাকে না পেয়ে হয়তো ওরা অনেক টেনশন করছে।
.
প্রিয়া:-না থাক।ওদের কাউকেই কোন কিছুই জানানোর কোন দরকার নেই।
.
শিহাব:-কি আবার তোমার Husband এর সাথে ঝগড়া হয়েছে তো?
.
প্রিয়া:-(নিশ্চুপ)
.
শিহাব:-দেখ সংসারের মাথে Husband wife এর ঝগড়া ঝাটি হয়েই থাকে।তাই বলে তোমার এতবড় একটা দুর্ঘটনার কথা তুমি তোমার Husband কে জানাবে না।
.
প্রিয়া কিছু বলছে না।
.
শিহাব:-আচ্ছা ঠিক আছে তোমার মামার নাম্বারটা বলো।তাদের কে তো জানানো দরকার।
.
প্রিয়া:-না শিহাব ভাই।মামা এমনিতেই অসুস্থ আমার Accident এর কথা শুনে হয়তো আরো বেশি অসুস্থ হয়ে পরবে।আমি আগে সুস্থ হয়ে উঠি তারপর মামাকে জানানো।
.
শিহাব:-ওকে তোমার যা ইচ্ছে তুমি যেটা ভালো বুঝো।আচ্ছা দাড়াও তোমার জন্য কিছু খাবার নিয়ে আসি।
তারপর খাবার খেয়ে ঔষধ খেয়ে নিও।
.
এরপর শিহাব উঠে প্রিয়ার জন্য খাবার আনতে গেলো।
.
.
.
এভাবে ২দিন যাওয়ার পর প্রিয়া একটু সুস্থ হয়ে উঠে।তারপর শিহাবের বাসায় চলে যায়।শিহাবের বাসায় শিহাব আর ওর মা এবং একটা কাজের মেয়ে।
.
শিহাব আগে গ্রামে থাকতো বিদেশে থেকে ডাক্তাটারিং শেষ করে এখন শহরে বড় একটা Hospital এর বড় ডাক্তার শিহাব।
.
.
শিহাবের বাড়িতে প্রিয়া যাওয়ার পর ওখান থেকে সেই ডাক্তারের চেম্বার থেকে সেই ঔষধ গুলো নিয়ে আসে প্রিয়া।
.
.
কিছুদিন যাওয়ার পর প্রিয়া একদম সুস্থ হয়ে উঠে।আর ঔষধ গুলো Continue করাতে মাথা যন্ত্রণা কিছুটা কন্ট্রোল করতে পারে।যদিও কষ্ট হয় বাট প্রিয়া সেটা সহ্য করে নেয়।
.
.
.
এখন প্রিয়া একদম সুস্থ।
প্রিয়াকে তার মামার বাড়িতে পৌছে দিতে শিহাব গাড়ি করে দুজনেই রওনা হলো।
.
.
কিছুদূর যেতেই রাস্তায় সামনে একটা ঝামেলা হওয়াতে অনেক জ্যাম পরে গেলো।জ্যাম ছাড়তে ৩০মিনিটের মতো লাগবে।পাশে রেস্টুরেন্ট থাকায় প্রিয়াকে সাথে নিয়ে কপি খেতে গেলো শিহাব।প্রিয়া যেতে চাইলো না বাট শিহাব এর জোরাজোরিতে আর না করতে পেলো না।
.
.
৩০মিনিট পর শিহাব আর প্রিয়া রওনা দিল গ্রামের উদ্দিশ্যে।শিহাব ড্রাইভিং করছে আর প্রিয়া পিছনে বসে।
প্রিয়া পিছনে বসে ভাবছে।মাহিমের বাবার কথা অনুযায়ী গত ৪দিন আগে মাহিম আর তুন্নির বিয়ের দিন ছিল।
আজ প্রিয়া বাড়ি ছেড়ে আশার ৭দিন হলো।কিন্তু মাহিম তাকে একটিবারের জন্য খুঁজতে শিহাব এর বাসায় এলো না।শিহাব এর বাসা চিনেনা বাট একি শহর চেষ্টা করলে তো অবসই দেখা পেত।হয়তো মাহিম আর তুন্নির বিয়ে হয়েগেছে।এর জন্য হয়তো খোজার চেষ্টা করেনি।এটা ভেবে প্রিয়া গ্রামে ফিরে যাচ্ছে।”ও আমায় কখনই ভালোবাসেনি শুধুই দয়া করেছিল আমার উপর।সেটা গত ৭দিনে ভালোই বুঝতে পেরেছি।যদি ও আমায় সত্যিই ভালোবাসতো তাহলে গত ৭দিনি ঠিক আমায় খুঁজে বেড় করতো।হয়তো বিয়ে নিয়ে অনেক ব্যস্ত তাই একটা কাজের মেয়েকে আর খোঁজার চেষ্টা করেনি।
আমি চাই ও সব সবময়ই ভালো থাকুক।আমাকে যখন খোঁজার চেষ্টা করেনিআমিও আর কখনই ওর চোখের সামনে যাব না।আর কখনই এই শহরে ফিরে আসবো না।
আর কোথাও যাব না।ছোট্ট থেকেই একটু থাকা খাওয়ার জায়গা খুঁজতাম।
কিন্তু এখন তো আমার একটা জায়গা রয়েছে।যতদিন বাঁচবো সেখানেই থেকে যাব।ছোট্ট বেলায় মা বাবার সাথে সুখটাও চলে গেছে।এবার মৃত্যুর পর তাদের কবরের পাশেই সুয়ে একটু শান্তিতে ঘুমাবো।আর কোথাও যাব না।”গাড়ির ঝানালা দিয়ে বাহিরে তাকিয়ে এইসব কথা মনে মনে ভাবতে ভাবতে প্রিয়ার চোখ দিয়ে জল গড়িয়ে পরতে লাগলো!
.
.
.
.
শিহাব প্রিয়ার তার মামার বাড়িতে ফিরতে ফিরতে প্ররায় রাত হয়ে আসলো।বাড়িতে ফিরে প্রিয়া তার মামীকে সবকিছু বলল।প্রিয়া মামা বাড়িতে নেই।ইস্কুলের কিছু কাজের জন্য শহরে যেতে হয়েছে।ফিরতে ৩দিন লাগবে।
প্রিয়া তার মামাকে ফোন করে জানালো।
শিহাব রাতের খাওয়া দাওয়ার পর গাড়ি নিয়ে প্রিয়ার কাছ থেকে বিদায় নিয়ে রওনা হলো।
.
.
.
.
২দিন পর!
সেই সকাল থেকেই প্রিয়া বাড়িতে একা।তার মামী একটু বাহিয়ে বেরিয়েছে।রাত প্ররায় ৮টা বেজে গেছে কিন্তু এখনো বাসায় ফিরছে না।
প্রিয়া একা বাড়িতে একটু ভয় ভয় লাগছিল আর এমনিতেই বিকাল থেকে একটু মাথায় যন্ত্রণা করছিল প্রিয়ার।
প্রিয়া ঔষধ খেয়ে বাড়ির মেইন দরঝা খোলা রেখে রুমের দরঝা লাগিয়ে মাথা চেপে ধরে সুয়ে একটু ঘুমানোর চেষ্টা করছে।
.
“কিছুক্ষণ পর”
হঠাৎ দরঝায় শব্দ হতেই প্রিয়া চমকে উঠলো।কে আসলো রাতে।মামী আসলে আমায় ডাকতো।না ডেকে দরজা নক করছে কেন?
দরজা নক করতেই আছে।প্রিয়া বিছানা থেকে উঠে ভয় ভয় করে দরঝার কাছে এগিয়ে এসে।
প্রিয়া:-কেকে??(কাঁপা কাঁপা কন্ঠে)
.
কিছু বলছে না।শুধু দরঝায় নক করে যাচ্ছে।
.
প্রিয়া:-কে ককথা বলছে না কেকেন?(একি ভাবেই)
.
দরঝা নক করেই যাচ্ছে।
.
এরপর প্রিয়া আর কিছু না বলে সাহস করে দরঝা খুলতেই চমকে উঠলো।
দরঝার সামনে মাহিম দাড়িয়ে আছে।মাহিমকে দেখে প্রিয়ার ভিতরটা কেমন মচর দিয়ে উঠলো।ভাবলো ও যেটা ভেবে ছিল সেটা ভুল।মাহিম তাকে নিতে এসেছে।
প্রিয়া:-আআপনি এই সময়ে?(অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে)
.
মাহিম:-কেন অন্য কেউ আশার কথা ছিল নাকি?(ভিতরে আসতে আসতে)
.
প্রিয়া নীশ্চুপ।
.
মাহিম:-অবস্হ্ আশারি কথা।(প্রিয়ার দিকে তাকিয়ে)কি কেউ বুক করে রেখেছে নাকি?
.
প্রিয়া মাহিমের কথা কিছুই বুঝতে পারছে না।মাহিম এভাবে কথা বলছে কেন?
প্রিয়া:-মানে আপনি কি সব বলছেন আমি কিছুই বুঝতে পারছি না।(অবাক হয়ে মাহিমের দিকে তাকিয়ে)
.
মাহিম:-(রেগে প্রিয়ার কাছে এসে)এই একদম নাটক করবেন না।আপনার এই ভালো মানুষী মুখোশটা না খুলে গেছে।(রাগি কন্ঠে)
.
মাহিমের এই রকম আচারণ দেখে প্রিয়া কি বলবে বুঝতে পারছে না।
প্রিয়া:-দেখুন আমি সত্যিই কিছু বুঝতে পারছি না।(শান্ত ভাবেই)
.
মাহিম:-কি এমন আছে আপনার ওর মাঝে যেটা আমার মধ্যে নেই।
.
প্রিয়া:-মানে আপনি কার কথা বলছেন?
.
মাহিম:-এখনো নাটক।যার সাথে রেস্টুরেন্ট এ বসে কপি খেলেন।আমি তার কথা বলছি।
.
প্রিয়া মাহিমের কথা শুনে চমকে উঠলো।
.
মাহিম:-কি এমন আছে আপনার শিহাব এর মাঝে যেটা আমার মাঝে নেই।
যার জন্য আপনি বাড়ি থেকে কাউকে কিছু না বলেই তার বাড়িতে গিয়ে থাকতে হলো।
.
প্রিয়া:-(নিশ্চুপ)
.
মাহিম:-কি দরকার ছিল একজন পুরুষ মানুষ তো।
.
প্রিয়া:-দেখুন মাহিম বাবু ভদ্র ভাবে কথা বলুন। আপনি যেটা ভাবছেন সেটা একদম ভূল ভাবছে।(একটু রেগে মাহিমের দিকে তাকিয়ে)
.
মাহিম:-(রেগে প্রিয়ার কাছে এগিয়ে এসে)আপনার মতো একটা অভদ্র নষ্টা মেয়ের সাথে।এর থেকে আর ভদ্র ভাবে কথা বলা যায় না।(রাগি চোখে তাকিয়ে)
.
প্রিয়া:-…..
.
মাহিম:-আপনার পুরুষ মানুষ লাগবে।সেটা আমাকেই বললেই তো পারতেন।যার সাথে নিজের ইচ্ছে মিঠানোর জন্য একটি রাত কাঠিয়ে ছিলেন।(প্রিয়ার কাছ থেকে সরে গিয়ে)
.
প্রিয়া:-আপনি প্লিজ চুপ করুন।
.
বিরক্তিকর ভাবে বলেই প্রিয়া চোখ বন্ধ করে হাতের মুঠো চেপে ধরলো।একটি রাতের জন্য নিজেকে নীলজ্জ বেহায়া মেয়ে মনে হচ্ছে।বার বার একি কথা শুনার চেয়ে নিজেকেই শেষ করে দিতে ইচ্ছে করছে প্রিয়ার।
.
মাহিম:-ওহ্ আপনাদের মতো মেয়েদের তো আজকে ওর কাছে কালকে এর কাছে, যেটা কে অভ্যাস বলে।(প্রিয়ার দিকে তাকিয়ে)
.
প্রিয়া:-আপনার মতো একটা নোংরা মনের মানুষ এইসবই তো ভাববে।(রাগি কন্ঠে মাহিমের দিকে তাকিয়ে)
.
মাহিম:-(রেগে গিয়ে প্রিয়ার একহাত ধরে কাছে টেনে চেপে ধরে)এই একদম গলা বাজি করবেন না আমার।(রাগি চোখ করে)
.
মাহিম প্রিয়াকে কাছে টেনে হাত চেপে ধরতেই প্রিয়া চোখ বন্ধ করে ফেললো।
.
মাহিম:-যার চরিত্রর ঠিক নেই সে আবার অন্যের চরিত্র নিয়ে কথা বলছে।(এইবলে প্রিয়া হাতটা ছেড়ে দিল)
.
মাহিম প্রিয়ার হাতটা ছেড়ে দিতেই প্রিয়ার হাতের চুরি গুলো টুকরো হয়ে মাঠিতে পরে গেলো।হাতে ব্যাথা অনুভাব করছে।প্রিয়া হাতের দিকে তাকিয়ে দেখলো হাত কেটে গেছে রক্ত গড়িরে মাঠিতে পরছে।এরপর প্রিয়া মাহিমের দিকে তাকালো।
মাহিম দেখতে পেলো প্রিয়ার চোখের কোনায় পানি চলে এসেছে।অল্প কিছুক্ষণের মধ্যেই পানি বেড় হয়ে আসবে।মাহিম কিছুক্ষণ চুপ তাকিয়ে থাকার পর।
মাহিম:-শুনেছি এই লাইনে বিবাহিত মেয়েরা তেমন একটা বুক হয় না।তো আপনি কাল এইসব শাড়ি গহনা খুলে,বাজারে উঠে……(মাহিম আর কিছু বলার আগেই)
.
প্রিয়া:-(মাহিমের শার্ট এর কলার টেনে ধরে মাহিমের চোখের দিকে তাকিয়ে)আপনি আর এক মুহূর্ত এখানে থাকলে শেষ দিব আপনাকে(রেগে চোখে জল নিয়ে)
.
মাহিম:-থাকার জন্য আমি আসিনি।আর আসতাম ও না একটা রিন রয়েগেছে আপনার।(এরপর পকেট থেকে একটা টাকার বান্ডিল বেড় করে প্রিয়ার হাতে ধরিয়ে দিয়ে)এখানে ১লক্ষ টাকা আছে।আপনার সাথে একটি রাত কাঠানোর টাকা।যদিও সেদিন আপনার ইচ্ছে ছিল বাট এই মাহিম চৌধুরী কাউকেই ঠকায়নি আর ঠকাবেও না।আপনার পাওনা।Good BYE…(প্রিয়ার চোখের দিকে তাকিয়ে)
.
এইবলে মাহিম রুম থেকে বেড় হয়েগেল।প্রিয়া টাকার বান্ডিল এর দিকে তাকাতেই চোখ দিয়ের পানি গরিয়ে মাঠিতে পরতে লাগলো।মাহিম এতদিন যেটা বলে আসতো প্রিয়াকে।আজ সেটা প্রমাণ করে দিল।প্রিয়া একটা চরিত্রহীন নষ্টা মেয়ে।কিছুক্ষণ টাকার ব্যান্ডিল এর দিকে তাকিয়ে চোখের জল ফেলার পর কাঁদতে কাঁদতে মেঝেতে হাঁটু ফেলে বসে পরলো।
……নেক্সট পার্ট……..
.
এখন আর আগের মতো
করে লিখতে পারিনা।
জানি ভালো হয়নি বাট যদি
ভালো লাগে তো জানাবেন।
.
মোবাইল দিয়ে লেখার সময় অনেক জায়গায় ভূল টাইপ হয়।
(ভুলত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন)