ভালোবাসি_যে_তোকে,পর্ব :20,21 (শেষ )
লেখিকা মিমি
পর্ব :20
আমি আর কিছু না বলে খাবার নিয়ে নিলাম।কারন অনেক ক্ষুধা লাগছে।খাবার নিয়ে নিচে বসে পরলাম।কারন কাজের লোক তো নিচে বসে খাবার খায়।মালিকদের সাথে টেবিলে বসে খাবার খায় না।আমিতো এখন ওনার কাজের লোক।আমাকে নিচে বসতে দেখে মেঘ ভাইয়া আমার দিকে তাকিয়ে আছে।ওনি হতো ভাবছে পারিনি আমি নিচে বসে খাবার খাবো।মেঘ ভাইয়া আর কিছু বললেন না।আর এইদিকে আমার হাত থেকে রক্ত পড়া বন্ধ হচ্ছে না।এটা কাপর দিয়ে পেঁচিয়ে রাখছি তারপরেও রক্ত পরছে।মেঘ ভাইয়া খাবার খেয়ে চলে গেলেন।মেঘ ভাইয়া চলে যেতে আমি খাবার গুলো নিয়ে ওঠে পরলাম। তারপর খাবার গুলো ফেলে দিলাম।কারন আমি হাতের ব্যাথা খাবার খেতে ইচ্ছা করছে না।তাই খাবার না খেয়ে সব কিছু এক হাত দিয়ে গুছিয়ে নিলাম।ওইদিকে একজন যে আমাকে লুকিয়ে দেখছে সে দিকে আমার কোনো খেয়াল নেই।সব কিছু পরিষ্কার করে ফেললাম।তারপর একটা ওয়াশ রুমে গিয়ে হাতটা পরিষ্কার করে ফেললাম।এখন একটু বন্ধ হয়েছে রক্ত পড়া। বাট অনেক ব্যাথা করছে।আমি সব কিছু গুছিয়ে চলে আসলাম মেঘ ভাইয়ার রুমে।সব কিছু টেবিলে গুছিয়ে চলে আসছি।
ওইদিকে মেঘ ভাইয়া আমাকে আসতে দেখে তাড়াতাড়ি খাটে শুয়ে পড়ে যাতে আমি না বুঝি ওনি লুকিয়ে লুকিয়ে আমাকে দেখছিলো।
আমি রুমে এসে দেখি ওনি খাটের এক পাশে শুয়ে আছে।আমিও কিছু না বলে শুতে যাবো।তখনি সন্ধার সময়ে কথা মনে পরে গেলো কিভাবে খাটে বসাতে থাপ্পড় দিলো।লাইটও অফ করে দিলাম।খাট থেকে একটা বালিশ নিয়ে নিচে শুয়ে পড়লাম।আর চোখের পানি ফেলতে লাগলাম।আমাকে ওনি শুয়ে পরতে দেখে রেগে বললেন।
ওই তোকে কি আমি শুয়ে পড়তে বলছি যে শুয়ে পরছিস।(মেঘ)
না মানে এখন তো আর কাজ নেই। আর রাত অনেক হয়ে গেছে। (প্রিয়া)
কে বললো কাজ নেই। ওঠে এসে খাটে বস।(মেঘ)
কেনো(প্রিয়া)
কারন আজকে সারা রাত আমার পা টিপে দিবি তুই।(মেঘ)
কিহহহ(প্রিয়া)
এভাবে চিৎকার করছিস কেনো যেটা বলছি সেটা কর।(মেঘ)
আমি আর কিছু না বলে লাইট জ্বালাতে যাবো তখন ওনি বললেন..
লাইট জ্বালাতে হবে না।(মেঘ)
ওনার কথা শুনে লাইট জ্বালালাম না।খাটে বসে এক হাত দিয়ে পা টিপটে লাগলাম।আমাকে এক হাত দিয়ে টিপতে দেখে ওনি রেগে বলরেন..
এই এক হাত দিয়ে টিপছিস কেনো দুই হাত দিয়ে পা টিপ।(মেঘ)
জি স্যার(প্রিয়া)
দুই হাত দিয়ে পা টিপতে লাগলাম।কাটা হাতটা অনেক ব্যাথা করতে তারপরেও টিপতে থাকলাম।একটু পর ব্যাথা সয্য করতে না পেরে ওনার পায়ের ওপর ঢলে পরলাম।আমাকে এভাবে ঢলে পরতে দেখে ওনি রেগে বললেন।
কিরে এভাবে আমার পাযে পরলি কেনো ওঠ বলছি ওঠ(মেঘ)
ওনি আমার কোনো সারা শব্দ না পেয়ে খাট থেকে ওটে লাইট জ্বালালেন।লাইট জ্বালাতে ওনার বুকটা চিন করে ওঠলো।কারন আমার হাতে রক্ত বরে গেছে।আর অজ্ঞান হয়ে আছি।ওনি তাড়াতাড়ি আমার আছে এসে আমার হাতের কাছে বসে পরে। আমার হাত টা ধরে দেখে হাত কেটে গেছে যা কারনে এত রক্ত পরছে।ওনি পাগলের মত হয়ে গেছে। একটু পর নিজেকে সামলিয়ে ওনি আমার মুখে একটু পানি ছিটে দেয়।আমি সাথে সাথে লাফ দিয়ে ওঠে পরি।ওনি দাতে দাত চেপে বলে…
তোর হাত কেটেছে কিভাবে।(মেঘ)
ওমা ওনি হাত দেখে ফেলেছে এখন তো আবার মারবে। আমি আর মার খেতে চাই না।
কিহলো কথা বলছিস না কেনো(মেঘ)
না মানে রান্না ঘরে পেয়াজ কাটতে গিয়ে।(প্রিয়া)
কিহহহ(মেঘ)
জি স্যার(প্রিয়া)
হাত যে কাটছে তখন বললি না কেনো আমাকে(মেঘ)
এমনি।আর আমি তো আপনার কাজের মেয়ে কাজের মেয়ের হাত কাটলে মালিকের কিছু আসে যায় না।তাই শুধু শুধু বলে কি লাভ।আর একটু কেটেছে।এতে আপনাকে বলার কি আছে।(প্রিয়া)
ওনি কিছু বলে কিছু একটা খুজছে।একটু পর পেয়েও গেলো।আমার সামনে একটা মলম নিয়ে বসে পরে।এরপর আমার হাতে দিতে যাবে তখন আমি বলে ওঠলাম…
আপনাকে কষ্ট করতে হবে না। আর শুধু শুধু মলমটা নষ্ট করে লাভ নাই।এইটু কাটা এমনি ভালো হয়ে যাবে।আর আপনি শুয়ে পরেন আমি আপনার পা টিপে দিচ্ছি। (প্রিয়া)
ওনি কিছু বললো না চুপ চাপ মলম আমার হাতে জোর করে দিয়ে দিতে লাগলেন।মলম দেওয়া শেষ হলে ওনি কোথায় যেনো চলে যায়। ওনি চলে যেতে আমি ফ্লোরে বসে পড়ি।বলা যায় না। খাটে বসে থাকলে আবার যুদি থাপ্পড় দেয়।তাই নিচে বসে রইলাম।একটু পর ওনি রুমে খাবার নিয়ে আসে।এটা দেখে আমি বললাম।
খাবার আপনি আনতে কেনো গেলেন।আপনি খাবার খাবেন সেটা আমাকে বললেইতো পারতেন।আমি আছি কি করতে।আমাকে বলতেন আমি নিয়ে আসতাম।(প্রিয়া)
আমি খাওয়ার জন্য আনি নাই।তোর জন্য আনছি (মেঘ)
কিহহহহ(প্রিয়া)
চিৎকার দেওয়ার কি আছে।চুপচাপ খেয়ে নেয়।(মেঘ)
আমি খাবো না।আমি তখন খাবার খাইছিতো(প্রিয়া)
খাইলে কি হইছে আবার খাবি সমস্যা কি। আর আমি তোকে খেতে বলছি মানে তুই খাবি(মেঘ)
আমি খাবো না কি করবেন কি হা (প্রিয়া)
খাবি না তো তুই (মেঘ)
না খাবো না(প্রিয়া)
ওনি আমার কথা শুনে খাবার গুলো খাটে রেখে আমার দিকে এগিয়ে আসছে।এটা দেখে আমার ভয়ে গলা শুকিয়ে যাচ্ছে। আমি কিছু বলতে যাবো এমন সময়।ওনি ওনার ঠোট আমার ঠোটের সাথে মিলে দেয়।আমি ওনাকে ধাক্কা মারছি।কিন্তু ওনাকে একটুও সরাতে পারছি না।
প্রায় ১৫ মিনিট পর ওনি আমাকে ছাড়লো।
সাথে সাথে আমি জোড়ে জোড়ে নিঃশ্বাস নিতে শুরু করলাম।আরেকটু হলেই আমাকে পরপারে রওনা দিয়ে চলে যেতাম। ব্যাটা লুচু কীভাবে এই আমাকে কিস করে খাটাশ একটা লুচুর
ডিব্বাহ।আমি এইসব মনে মনে বলছি।আর ওনি তো আমার দিকে তাঁকিয়ে বাঁকা হাঁসছে
আমি কিছু বলতে যাবো তার আগেই ওনি বলে
উঠে…
দেখেছিস এই আমার মুখের ওপর কথা বললে কী করতে পারি। তাই এখন কোনো কথা না বলে চুপ চাপ খেয়ে নেয়।তুই বস আমি খাইয়ে দিয়।(মেঘ)
আমি আর কিছু না বলে ভয়ে চুপ চাপ খেতে লাগলাম।আর ওনি খাইয়ে দিচ্ছেন….
চলবে…
#ভালোবাসি_যে_তোকে
#পর্ব :২১ শেষ
#লেখিকা #মিমি
খাবার খেয়ে নিচে ফ্লোরে শুয়ে পরলাম।আর ভাবতে লাগলাম।ওনি আমাকে এখনো ভালোবাসেন। তাই তো আমার কষ্ট দেখে ওনি পাগল মত হয়ে গেলেন।এক বছর ওনার থেকে দূরে ছিলাম।তাই এখন আমাকে তার জন্য শাস্তি দিচ্ছে।বাট চান্দু এখন থেকে তুমি আমাকে শাস্তি দিতে পারবে না।আমি আমার ভালোবাসা দিয়ে তোমাকে আবার আমার করে ছাড়বো মেঘ ভাইয়া।আমার ভালোবাসা দিয়ে তোমার সব অভিমান ভাঙ্গবো।মনে মনে ভেবে।একটা নীল পাতলা শাড়ি নিয়ে ওয়াশ রুমে চলে গেলাম।
আর ওনি বারান্দায় বসে আছেন।
…একটু পর…
ওয়াশরুম থেকে বের হলাম।শাড়ি পড়ে।আয়নার সামনে দাড়িয়ে চুল ঠিক করতে লাগলাম।আর ওনাকে আর চোখে দেখতে লাগলাম।ওনি আমাকে কেমন করে যেনো থাকিয়ে আছে।আমি সেটাকে এতটা ভাবলাম না।আমি আমার কাজ করছি।চুল ঠিক করে। চোখে একটু কাজল দিলাম।এরপর ওনার কাছে গিয়ে দাড়ালাম।তারপর বলতে লাগলাম…
আমার মোবাইলটা কোথায় দেনতো..(প্রিয়া)
আগে বল তুই এত সেজেছিস কেনো।(মেঘ)
আসলে আকাশ ভাইয়ার সাথে না অনেক দিন কথা হয় না।তাই ভাবলাম আকাশ ভাইয়ার সাথে ভিডিও কলে কথা বলি।এর জন্য একটু সাজি।(প্রিয়া)
মেঘ ভাইয়াকে রাগানোর জন্য মিথ্যা কথা বললাম।
কিহহ তোর সাহস হয় কি করে হলো আমার কাছে মোবাইল চাস আকাশের সাথে কথা বলতি।(মেঘ)
কেনো জ্বলে নাকি অন্য কাউর সাথে আমি কথা বললে।(প্রিয়া)
এটা বলে ওনাকে খাটে ফেলে দিলাম।তারপর ওনার ওপর বসে পরলাম।আমাকে এমন করতে দেখে ওনি অবাক হয়ে গেলেন।এরপর বলল…
এই তুই কি করছিস কি এই স..(মেঘ)
আর কিছু বলতে দিলাম না..ঠোটে ঠোট মিলিয়ে দিলাম।
আকস্মিক ঘটনায় ওনি স্তব্ধ হয়ে যায়। আমি এতক্ষণ যাবত বকবক করলেও আমার থেকে অন্তত এ রকম কিছুই আশা করেনি। প্রথম অবস্থায় ওনি হতবাক থাকলেও পরে বিষয়টি আপোষেই মেনে নেই। কি হয়েছে বিষয়টি বুঝতেই ওনিও আমার সাথে তাল মিলাই দীর্ঘ চুমুতে। প্রথম অবস্থায় আমি ওনাকে টেনে ধরলে পরে ওনি আমাকে চেপে ধরে বিছানায়। ওনি আমাতে মন্ত হয়ে মেতে উঠে গভীর ভালোবাসায় দু’জন। একত্রিত হয়ই দুটি মানুষ।
||
||
||
||
..সকালে..
ঘুম থেকে ওঠে ফ্রেশ হয়ে। ওনার জন্য নাস্তা বানাতে চলে গেলাম।আর ওনি এখনো ঘুমাচ্ছে। কালকে রাতের কথা মনে পরলে অনেক লজ্জা করছে।কি থেকে কি হয়ে গেলো।নাস্তা বানিয়ে টেবিলে রেডি করছি।হঠাৎ কেউ পিছন থেকে জরিয়ে ধরলো।সাথে সাথে আমি ভয়ে কেপে ওঠি।পরে বুঝতে পারি কে আমাকে জরিয়ে ধরেছে।আমার গারে নাক গসতে গসতে বলেন..
ওই.. (মেঘ)
হুম(প্রিয়া)
মিষ্টি খামু(মেঘ)
আচ্ছা বসেন আমি ফ্রিজ থেকে মিষ্টি নিয়ে আসছি।(প্রিয়া)
আমি ওই মিষ্টির কথা বলি নাই।(মেঘ)
আরে কি বলছেন আপনি ছাড়ুন আমাকে।(প্রিয়া)
.
না আমি তোকে এখন কোথাও যেতে দিব না।এখন তো আমি তোকে(মেঘ)
সারারাত কাছে পাওয়ার পর থেকেও কি স্বাদ মেটে নাই নাকি(প্রিয়া)
না মেটে নি।জাস্ট শুধু একবার প্রিয়া(মেঘ)
না আর একবারও না(প্রিয়া)
আমি এখন কোন কথা শুনবই না।শুধুমাত্র একটা কিস(মেঘ),
না,,,না,,,না আর..(প্রিয়া)
আর কিছু বলতে পারাম না ঠোটে ঠোট মিলিয়ে দিলো।আমি ছটফট করছি ছুটার জন্য।কিন্তু ওনার তো ছাড়া নাম নাই।প্রায় ১২ মিনিট পর ছেড়ে দিলেন।সাথে সাথে আমি জোড়ে জোড়ে নিঃশ্বাস নিতে শুরু করলাম।আরেকটু হলেই আমার নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে যেতো।কোনো যে কাল রাতে ওনার রাগ ভাঙ্গালাম।ওনার রাগ ভেঙ্গে এখন নিজে পায়ে কুরাল মারলাম।লুচু বেডা। লজ্জা বলতে কিছু নাই যখন সুযোগ পাবে তখন লুচুগিরি শুরু করে দিবে। আমার এই সব ভাবনার মাঝে মেঘ ভাইয়া বলে ওঠলেন..
কি আরো আদর খেতে ইচ্ছা করছে নাকি যে এভাবে দাড়িয়ে আছো।আমার কিন্তু সমস্যা নাই আদর করতে(মেঘ)
যা লুচু(প্রিয়া)
বলেই চেয়ারে বসে পরলাম।সাথে ওনিও বসে পরলেন।খাবার খেয়ে ওনি রুমে চলে গেলেন আর আমি টেবিল গুচ্ছি।হঠাৎকলিংবেল বেজে ওঠলো।আমি গিয়ে দরজা খুলে দিলাম।কিন্তু সামনে থাকা মানুষটা কে দেখে ভয়ে আমার গলা শুকিয়ে গেছে।হাত পা কাপছে।কারন সামনে থাকা মানুষটা আকাশ ভাইয়া।ওনি আমার এখানে কি আগুন লাগাতে আসছে।মেঘ ভাইয়ার সাথে ঝামেলা করতে নাতো।আমার এই সব ভাব না মাঝে মেঘ ভাইয়া রুম থেকে বের হয়ে বলল..
কে আসছে গো এখন..(মেঘ)
আমি মেঘ ভাইয়ার কথা উওর না দিয়ে বললাম।
কেনো এখানে আসছে।(প্রিয়া)
মেঘ ভাইয়া দরজার কাছে এসে বলল
তুই এখানে(মেঘ)
হুম আমি এখানে।মাফ চাইতে আসছি প্রিয়ার কাছে(আকাশ)
মানেহ(প্রিয়া)
সরি প্রিয়া আমাকে মাফ করে দাও সেই দিনে জন্য।আমি তুমাকে সত্যি ভালোবাসি।তাই সেই দিন তোমার সাথে খারাপ আচরণ করেছি।তার জন্য সরি।আর আমি জানতাম না যে তুমি মেঘকে ভালোবাসো।আমি ভাবতাম তুমি মেঘকে ঘৃন্না করো।যুদি জানতাম তাহলে তোমাদের মাঝে আসতাম না হলে।এখন যেহেদু জানতে পেরেছি।তাই সরি বলতে আসছি।আমাকে কি মাফ করা যায় না।(আকাশ)
কি যে বলেন না আপনি যেহেতু আপনার ভুল বুঝতে পেরেছেন।তাই আমি মাফ করে দিযেছি(প্রিয়া)
হুম প্রিয়া একদম ঠিক বলছে।আর বাহিরে দাড়িয়ে আছিস কেনো রুমে আয়।(মেঘ)
না না আজকে না অন্য দিন আসবো এখন একটু কাজ আছে(আকাশ)
আরে পরে কাজ কইরেন এখন আসেন(প্রিয়া)
না অন্য দিন প্লিজ(আকাশ)
ওকে(প্রিয়া)
এরপর আকাশ ভাইয়া চলে গেলো।আর আমারও রুমে চলে গেলাম।দুই জন বসে আছি খাটে।ওনি আমাকে বলতে লাগলেন…
প্রিয়া তুই আমার শেষ ঠিকানা। তুই ছাড়া আমি অসম্পূর্ণ। কারণ তুইটা আমার পূণতা। আমি ভালোবাসি তোকে। ভিষণ ভাবে ভালোবাসি। তুইটা আমার জীবনে সুখের অালো হয়ে এসেছো। তুইটা আমার সুখের ঠিকানা (মেঘ)
ভালোবাসি প্রিয়। খুব বেশি ভালোবাসি। সারাজীবন ঠিক এই ভাবেই ভালোবাসতে চাই তোমায়(প্রিয়া)
ওনি আমাকে নিজের কাছে টেনে এনে বললো…
তাহলে একটু আদর হয়ে যাক।(মেঘ)
কথাটা বলেই ওনি আমাকে কিছু বলতে না দিয়ে সাথে সাথে আমার ঠোঁটে জোরা দখল করে নেই নিজের মাঝে।
এইভাবে বেচে থাকুক তাদের ভালোবাসা গুলো।
সমাপ্ত!!!