রহস্যময়_অদৃশ্য_ধর্ষন পর্বঃ-১১
লেখকঃ-কৌশিক আহমেদ
সন্ধার পর চলে গেলাম যথা স্থানে,, মানে নদীর পাড়ে।
গিয়ে সবাই অপেক্ষা করছি কিন্তু হুজুরের খবর নেই,,দেখতে দেখতে রাত প্রায় ১১ টা বেজে গেছে কিন্তু হুজুরের খবর নেই,,চিন্তায় মাথা বনবন করছে,,হুজুর না আসলে তো পরবর্তী পদক্ষেপ নিতে পারবো না,,হুজুর তো না আসার মতন কোন কারন নেই,,এত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে,,
তাহলে কি হুজুরের কোন বিপদ হল.??
পিশাচটা কি হুজুরকে,,,.. না না আর ভাবতে পারছি না,,যতটা সময় যাচ্ছে হার্টবিট ততটাই লাফাচ্ছে,,এভাবে চলতে থাকলে ধম বন্ধ হয়ে আসবে।
১২ টা বাজতে আর মাত্র সাত মিনিট বাকি,,
অথচ হুজুরের কোন দেখা নেই,,
সবাই অস্থির হয়ে আছে,,
লাস্টে দুই মিনিট থাকতে হুজুর আসলো আহত অবস্থায়,,কাতরাতে কাতরাতে,,
আমরা দৌড়ে এগিয়ে গেলাম,,হুজুর ইশারা দিয়ে থামালেন আর বললেন,,
হুজুরঃ- এখন সময় নষ্ট করার নয়,,তুমি এখুনি ঝাপ দাও,,আর পানির নিচে চলে যাও,,চিঠিটা কি নিয়ে আসছো.??
।
আমিঃ- হুমমম নিয়ে আসছি,,কিন্তু আপনার কি হইছে.?
।
হুজুরঃ- সেইটা পরে বলবো,,আগে নিজের কাজ করো,,
।
আমি আর কথা না বলে পানিতে লাফ দিয়ে একদম নিচে চলে গেলাম,,,ভয় হচ্ছে খুব,, কি জানি কি হয়,,কিন্তু আশ্চর্য হয়ে গেলাম,,হুজুরের কথা হুবহু মিলে গেছে।
পানির নিচে এক অদ্ভুত শহর,,বড় বড় বাড়ি ঘর,,যা এতটা সৌন্দর্য পূর্ণ কারুকাজে সজ্জিত যা নিজের চোখকেও অবিশ্বাস করতে বাধ্য করে।
যতই দেখছি ততই অবাক হচ্ছি,,,আস্তে আস্তে প্রাসাদটা খুঁজতে শুরু করলাম,,
সব গুলাই প্রাসাদের মতন বাড়ি ঘর,,তাই কষ্ট হচ্ছে খুঁজতে কোনটা আসল প্রাসাদ,, মানে কোনটাতে আমার ঢুকতে হবে,,তবে সবচেয়ে বেশি অবাক হচ্ছি কোন মানুষ মানে কোন জ্বীন পরীর দেখা পাচ্ছি না,,কেউ নেই,,সব গুলা মনে হচ্ছে খালি,,কেউ মনে হয় থাকে না, আরেকটা বিষয়ে অবাক হচ্ছি আমার ধম বন্ধ হয়ে আসছে না,,আমি পৃথিবীর বুকে যেভাবে নিশ্বাস নেই ঠিক সেভাবেই নিচ্ছি,, কিন্তু আমি তো পানির নিচে..?,,খুজতে খুঁজতে বড় প্রাসাদটা পেয়ে গেলাম
এতক্ষণ আমার সাথে কোন অস্বাভাবিক কিংবা ভৌতিক কোন ঘটনা ঘটে নি,,,যখনই প্রাসাদের কাছে গেলাম তখনই কোথায় থেকে জেনো দানব আকৃতির দুইটা এনাগন্ডা সাইজের সাপ বেরিয়ে আসলো হুট করেই,,, এসে আমার সামনে ফনা তুলে ফোঁস ফোঁস করছে,,গিলে খাবে আমাকে,,ভয়ে আমি কাচুমাচু হয়ে গেলাম,,,কিন্তু হুট করেই হুজুরের বলা কথা মনে পরে গেল,, না ভয় পেলে চলবে না,,,শুরুতেই ভয় পেলে আমি আমার কর্ম সাধন করতে পারবো না।
সাপ দুইটা আমাকে আঁকড়িয়ে ধরলো,,
কি করবো ভেবে পাচ্ছিলাম না,,,
হঠাৎ মনে হল এই দুইটা তো আবার পাহারাদার না.??
হতে পারে,,ট্রাই করি তো,,
আমিঃ- আসসালামু আলাইকুম,,, আমি একটা দরকারে এখানে এসেছি।
।
সালামটা দিতেই সাপ দুইটা আমাকে ছেড়ে দিল,,আস্তে আস্তে ছোট হচ্ছে,,, ছোট হয়ে এক পর্যায়ে এসে মানুষের চেহারায় রুপ নিলো।
তারমানে এই দুইটাই পাহারাদার প্রাসাদের।
সালামের উত্তর নিয়ে জিগ্যেস করলো আমি কি করে এখানে আসলাম,,
আমিঃ- মাওলানা মোহাম্মদ আবদুল হামিদুর রহমান সাহেব পাঠিয়েছেন আমাকে।
(পকেট থেকে চিঠিটা দেখালাম)
।
প্রথমে দুইজন দুইজনের দিকে তাকাতাকি করলো তারপর একজন বললো আরেকজনকে আমাকে ভিতরে নিয়ে যেতে।
রাজার রাজদরবারে নিয়ে যেতে,,
আশ্চর্য তারা স্পষ্ট বাংলায কথা বলছে,,,
আমি যতোটা ভয় পেয়েছিলাম আসার আগে বা হুজুর যতটা ভয়ংকর ভাবে বলেছিলেন তার কোনটাই ঘটছে না,,
রাজ দরবারের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি এক পাহারাদারের পিছু পিছু,,ভিতরে ঢুকে আশ্চর্য হয়ে গেলাম,, এতটা সুন্দর ভিতরটা যা ভাষায় প্রকাশ করার মতন না,,,বিভিন্ন অজানা দামি দামি আলোকসজ্জায় সজ্জিত পাথর দিয়ে তৈরি করা হয়েছে প্রাসাদটা,,হিরের চেয়েও দামি হবে বলে মনে হচ্ছে পাথর গুলা,,,যা চোখ ধাধানো মনমাতানো।
যাইহোক কোন দিকে ঠিক মতন নজর দিলাম না,,হুজুরের বারন আছে, আশে পাশের সবাই আমার দিকে তাকিয়ে আছে,,অনেক সুন্দরী রমনিরও,,,কিন্তু আমি কারোর চোখের দিকে তাকাচ্ছি না,,সোজা হেটে আমি রাজার সামনে গিয়ে দাড়ালাম,, পাহারাদার নিজের বাসায় রাজা মশাইকে কে জানি বললো নিজেদের ভাষায়,, রাজা মশাই আমার দিকে হাত বাড়িয়ে দিলেন,,কেনো জানি উনাদের কান্ডকারখানা দেখে মনে হচ্ছে উনারা আমার জন্যেই অপেক্ষারত ছিলেন,,কিংবা আমি আসবো তা উনারা জানতেন,,কোন কিচ্ছু জিগ্যেস না করেই হাত বাড়িয়ে দিলেন আর আমি পকেট থেকে বের করে দিলাম চিঠিটা,,
হাল্কা একটু পড়েই একজন গার্ডকে ডেকে উনাদের ভাষায় কি জানি বললেন,,,গার্ড গিয়ে কয়েটা তরবারি নিয়ে আসলো,,কোশ যুক্ত।
তারমধ্যে একটা হিরার হবে,,আরেকটা সোনার, আরেকটা অজানা কোন কিছুর আরেকটা সাধারণ লোহার বা ইস্পাতের।
আমার সামনে দিয়ে বললেন যেটা পছন্দ সেইটা নিয়ে যাও,,আর যদি চারটাই নিতে মন চায় চারটাই নিতে পারো,(আমাকে যা বলছে সব বাংলায়)
আমি মুচকি হাসি হেসে আমার দরকারি লোহার বা ইস্পাতের তৈরি তরবারিটা হাতে তুলে নিয়ে উনাকে ধন্যবাদ জানালাম,,,উপস্থিত সবাই কিছুটা অবাক হল,,এত দামি দামি উপহার পাওয়ার পরেও আমি না নেওয়াতে,,,
রাজা মশাই কিচ্ছু বললেন না,,,
আমাকে খাওয়ার রুমে যেতে নির্দেশ দিলেন,,
রাজাঃ- তুমি অনেক দূর থেকে এসেছো,,যাও কিছু খেয়ে নাও,, খেয়ে রেস্ট নিয়ে কাল যেও,,,
।
আমিঃ- দুঃখিত রাজা মশাই,,আমার হাতে সময় অনেক কম,,হয়তো আপনিও জানেন আমার এখানে আসার উদ্দেশ্য কি,, বা কি জন্য এসেছি।
তাই আমি এখানে কোন সময় নষ্ট করতে চাচ্ছি না।
।
রাজাঃ- তাহলে কি তুমি না খেয়েই চলে যেতে চাচ্ছো.??
।
আমিঃ- যদি অনুমতি দেন,,,
।
রাজাঃ- আচ্ছা ঠিক আছে,,, কিন্তু আমার দরবারে এসে কেউ খালি হাতে ফিরে নি,,তুমি এখানে থাকা হিরে জহরত যা যা ইচ্ছে নিয়ে যেতে পারো,,
যেগুলা তোমার ভাল লাগে,,
।
আমিঃ- এবারো ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন,,
আমি আমার সবচেয়ে বড় উপহার পেয়ে গেছি,,,
দোয়া করবেন আমি যেন আমার কাজ সম্পূর্ণ করতে পারি,,,
।
রাজা মশাই জানতেন সব,,,কোন কিছুই উনার অজানা ছিল না,, তাই উনি বেশি পেচালালেন না,,আমাকে অনুমতি দিলেন চলে আসার,,
আমিও হুজুরের কথা মত ডান পা আগে দিয়ে বেরিয়ে আসলাম,,
আসার পথে অনেক ভয়ংকর ভয়ংকর ডাক,, পশুর চিৎকার আর মানুষের আহাজারি শুনতে পাচ্ছি,, পরিচিত অনেকের কণ্ঠে ডাকছে আমায়,,কিন্তু আমি পিছনে ফিরে তাকাচ্ছি না,,সোজা হেটে চলেছি,,মাঝ পথে আসার পর অনেক ভয়ানক রুপের পিশাচদের দেখা পেলাম যারা আমাকে আক্রমণ করে বসে,,যদিও কাছে আসছে না,,তবে একদম কাছ ঘেঁষে চলে যাচ্ছে,,এখানে আমি পুরে একা,, একেকজনের চেহারা আর দাঁত বিজলানি দেখেই মাথা গুরাচ্ছে ভয়ে, পরে হুজুরের দেখা পেলাম,,,হুজুর এসে কি জেনো পড়লেন আর সব পিশাচ সুরসুর করে লেচ গুটিয়ে পালালো,,,
হুজুরঃ- এতক্ষণ লাগে তোমার৷ আসতে.??
তোমাকে বলেছি তাড়াতাড়ি করে ফিরে আসতে,,
আচ্ছা যাইহোক তরবারিটা দাও,,,এখনো অনেক কাজ বাকি আছে,,
।
আমি তরবারিটা দিতে যাবো ঠিক তখনই শান্ত পানি অশান্ত হয়ে গেল,,বড় বড় ঢেউ খাচ্ছে,, চারপাশটা কেমন জানি অশান্ত ঘোমটে ভাব ধারন করলো,,কি হচ্ছে এসব,,,একটু আগেই তো সব শান্ত আর স্বাভাবিক ছিল,, যদিও পিছনে অনেক কিছুই ঘটছে,,কিন্তু সামনে না,,,
হুজুর বারবার বলছে উনার হাতে তরবারি দিতে না হয় এই পিশাচ ঝড় শান্ত হবে না,,আমি কেনো জানি দিতে গিয়েও মন বলছে দিস না,,,ঠিক হবে না,,নিজের কাছেই রাখ,,
।
আমিঃ- না হুজুর,, আমি দিতে পারবো না,,,আপনি আমার সাথে উপরে চলেন,,সেখানেই দিবো,,কথাটা
শুনে হুজুর গরম হয়ে গেলেন,,রাগে লাল হয়ে গেছে। অনেক কিছুই বললেন,,,যেমন আমিই পাঠালাম,,আমার জন্য পেলে,,এটার কাজ কি সেইটা একমাত্র আমিই জানি,,আর তুমি আমার কাছেই দিতে ভয় পাচ্ছো,,দিচ্ছে না,,ইত্যাদি অনেক কথা,,,কিন্তু আমি কোন কথাতে কান না দিয়ে সামনে এগিয়ে আসছি,,হুজুর আমার সাথে,,
যেখান থেকে শুরু করেছিলাম সেখানে চলে আসলাম,,এখন পানির উপরে উঠছি,,হুজুর তখনো বারবার বলছে,,আমি তার কাছে না দিলে সমস্যা হবে,,এই তরবারি কোন কাজেই লাগবে না,,পানির উপরে উঠার আগেই যেন তার হাতে দেই,,কিন্তু আমি আমার কথায় অটল,,
উপরে উঠে অবাক হয়ে গেলাম,,
দেখি হুজুর সহ সবাই উপরে বসে আছে,,আমার অপেক্ষায়।
কিন্তু হুজুর না মাত্র আমার সাথে ছিল , কয়েক সেকেন্ড আগেও তো আমার কাছে তরবারি চাইলো,,..?
উপরে আসার পর সবার আগে স্নেহা এসে জড়িয়ে ধরলো,,এখানো কান্না করছে বেচারি,,
যখন যাত্রা শুরু করেছিলাম,,তখন থেকেই কান্না শুরু করছে,,দেখে মনে হচ্ছে এখন পর্যন্ত একবারের জন্যও থামে নি,,খারাপো লাগছে,,ভালোও লাগছে স্নেহার ভালবাসা দেখে।
যাইহোক হুজুরকে জিগ্যেস করলাম না সে কিভাবে উপরে আগে আসলো,,কারন এতক্ষণে বুঝা শেষ যে এতক্ষণ আমার সাথে ছিল সে কোন মানুষ নয়,,চালাকি করে আমার থেকে তরবারি নিতে চেয়েছিল,,
যাইহোক হুজুর তাড়াহুড়ো করছেন,,
হুজুরঃ- আলহামদুলিল্লাহ,, খুশি হলাম,,তুমি তোমার কাজে সাকসেসফুল হয়েছো।
আল্লাহ পাকের কাছে লাখো লাখো শুকরিয়া জানাই তোমাকে সুস্থ স্বাভাবিক ভাবে নিয়ে এসেছেন,,, এবার হাত সময় কম,,আমাদের অতি দ্রুত এই স্থান পরিত্যগ করতে হবে,, কারন আজানের সময় হয়ে আসলো,,আজান শেষ হলে পিশাচটা মানুষ রুপে আসতে পারে,,যে কোন সময় হামলা করতে পারে৷ যে কেন রুপে।
আমি উনার কথায় অবাক হলাম,,নদীতে ঝাপ দিলাম ঠিক ১২ টায়,,ঐখানর বড়জোড় ঘন্টা খানেক লেট করছি,,আর আজন হয় ৫.২৫ এ,,তাহলে কিভাবে এখুনি আজানের সময় হল,,কৌতূহল বসত স্নেহার হাত থেকে আমার মোবাইলটা নিয়ে সময় চেক করলাম,,,আরে যাহহহহ সত্যি তো ৫.০৩ বেজে গেছে,,, এটা কিভাবে সম্ভব,, আমি এতক্ষণ কি করে কাটালাম,,তাও ভালো খেতে বসি নি,,যদি না খেয়েও বসে থাকতাম তাহলে সময় মতন আসা হতো না।
যাইহোক নিজের কথা নিজের কাছেই রেখে দিলাম। গাড়িতে সুমিত সাগর স্নেহা আমি আর হুজুর উঠে বসলাম,,আসার পথে হুজুরের আহত হওয়ার ঘটনা বললেন,,
পিশাচের একটা দল নাকি তাকে হামলা করেছিল
অনেক কষ্টে নিজেে জ্বীনের সাহায্য নিয়ে এখানে এসেছেন,,
সব ঘটনা শুনলাম,,বাসায় এসে হুজুর বলতে শুরু করলেন,,,
।
হুজুরঃ- এখন তোমাদের কাজ হচ্ছে পিশাচটার আসল ঠিকানা বের করা,,কোথায় আছে সে,,??
বের করে সেখানে গিয়ে হামলা করতে হবে,,তার আগে তান্ত্রিকটাকে আটকিয়ে রাখতে হবে,,এমন জায়গায় যাতে সেখানে পিশাচটা না যেতে পারে,,
তরবারি দিয়ে এক আগাতেই পিশাটচার মাথা আলাদা করে ফেলতে হবে,,,তাহলেই পিশাচটার মৃত্যু হবে,,কিন্তু সেইটা আমাকেই করতে হবে,,
এখন কথা হচ্ছে তান্ত্রিক যেখানে আছে সেখানে আগে যেতে হবে,,আর তাকে মায়াজালে আটকিয়ে রাখতে হবে,,,এমন ভাবে যেনো সেখানে কোন অশুভ জ্বীন ভুত ঢুকতে না পারে,,
সেইটা হুজুর নিজেই করবেন,,,তবে বাহিরে স্নেহা সহ আরো বাকি শুভ জ্বীন দ্বারা পাহারা বসাতে হবে,,,
।
কথা মতন চলে গেলাম যেখানে তান্ত্রিকটা আছে,,স্নেহা যেখানে আটকিয়ে রেখেছে,, স্নেহা নিয়ে গেল সেখানে।
হুজুর তান্ত্রিকটাকে আটকিয়ে রাখলেন মায়াজালে,,আর স্নেহার বাবা সহ সবাইকে নিয়ে আসা হল,,সবাই বাহিরে পাহারা হিসেবে দাড়িয়ে আছে,,
এদিকের সব কিছু ঠিকঠাক,, কিন্তু সমস্যা হচ্ছে কিভাবে পিশাচটার অবস্থান শিওর হবো,,তাকে কিভাবে আটকাবো.??
।
সুমিত এতক্ষণে ভালো একটা বুদ্ধি দিলো।
আমি সহ সবার কাছেই ভালো লাগলো বুদ্ধিটা,
আমার ব্যাক্তিগত ভাবে মনে হচ্ছে কাজে দিবে।
বিষয়টা হচ্ছে,,
আমরা সবার আগে এটা কুমারী মেয়ে যার বয়স কিনা ১৮ এর নিচে,,এমন একটা মেয়ে খুঁজে বের করবো,,তারপর তাকে..????
।।।।।
।।।।।।।
।।।।।।।।।।
।।।।।।।।।।।।।।।
।।।।।।।।।।।।।।।।।।।
।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।
মতামত জানিয়ে পাশে থাকবেন ধন্যবাদ সবাইকে।