গল্পঃ রোমান্টিক সিনিয়র চাচাত বোন
পর্বঃ ৪,৫
লেখকঃ শাওন আহমেদ নীল
পর্বঃ ৪
আপুঃ চল আজকে আর বিরক্ত করব না।।
আমিঃ তোমার শপিং এর ব্যগ গুলো তোমার হাতেই রাখবে।
আপুঃ আচ্ছা চল এখন।
আমি আর আপু বিল মিটিয়ে কফি শপের বাহিরে আসলাম। বিলটা আপুই দিছে আমাকে কখনো
দিতে দেয় না।
আমি আর আপু শপিংমলে চলে গেলাম,, আপু কেনাকাটা করতে লাগলো। আমিও আপুর পিছনে পিছনে ঘুরতে লাগলাম। আপুর হাতে অনেক গুলা ব্যগ, ওটা দেখে আমার মায়া হলো তাই ব্যগ গুলো নিজের হাতে নিলাম, আপু মুচকি একটা হাসি দিলো।। আপু শপিং করা শেষ।
আমরা শপিংমল থেকে বের হতে যাবো তখন একটা মেয়ে এসে আমাকে জড়িয়ে দরলো।
আমি তাকিয়ে দেখি এতো তানহা আমার স্কুল ফ্রেন্ড ও এখানে আসলো কি করে।। নিধী আপু ত এমন ভাবে আমার দিকে তাকিয়ে আছে মনে হয় আজকে পানি ছাড়াই আমাকে গিলে খাবে।
আমি তানহা কে আমার বোক থেকে উঠালাম।।
তানহাঃ কেমন আছিস নীল।
আমিঃ আমি ত ভালো আছি তা হঠাৎ করে কোথা থেকে উদয় হলি।।
তানহাঃ আমি দেশে এসে পড়েছি এখানেই স্টাডি করব বাহিরে আর যাবো না।
আমিঃ সে ত খোব ভালো কথা।।
তানহাঃ একদম ই ভুলে গেছত, কতোদিন দরে কোনো কল ও দেস নি ফেসবুকেও নক করস নাই।
আমিঃ আসলে একটু ব্যস্ত হয়ে পড়েছি রে তাই যোগাযোগ নেওয়া হয় নি।
তানহাঃ ইনি কে,
নিধী আপুর দিকে তাকিয়ে কথা টা বলল। আমার ত এতোক্ষন খেয়াল ই ছিলো না নিধী আপু আমাদের সাথে আছে।। নিধী আপুর চোখ লাল হয়ে আছে আরেকটু হলেই কান্না করে দিবে।।।
আমিঃ ইনিই সেই নিধী আপু।
তানহাঃ হাই আপু
আপুঃ হাই
তানহাঃ নীলের মুখে আপনার কথা অনেক শুনেছি।
আপনার এতো প্রসংসা শুনেছি আপনাকে দেখার অনেক ইচ্ছা ছিলো৷।
আপুঃ কি শুনেছো।
তানহাঃ আপনি অনেক ভালো দেখতে অনেক কিউট আপনি নীল কে অনেক ভালোবাসেন।
আপনাদের বিয়ে ঠিক হয়ে আছে।। এমনি কি নীল ও আপনাকে ভালোবাসে৷
আমিঃ তানহা তুই যে কাজে এসেছিস সে কাজে যা বোন।
তানহাঃ ওকে বাই পরে কথা হবে।।
তানহার মুখে আমি আপুকে ভালোবাসি শুনে।
আপুর রাগ গুলো নিমিষেই লজ্জায় পরিণতি হলো।
লজ্জা পেলে আপুকে দারুণ লাগে।।।।।
আমিঃ আপু।
আপুঃ হুম
আমিঃ লজ্জা পেলে তোমাকে অনেক সুন্দর লাগে৷।
আপুঃ যা খবিশ।
এই বলেই আপু হাটা শুরু করল আমিও আপুর সাথে সাথে হাটতে লাগলাম। আপু গিয়ে গাড়িতে বসে পড়ল৷ আমিও গিয়ে গাড়িতে বসলাম।।।
আমিঃ বাসায় যাবা নাকি আরো কোথাও যাবা৷
আপুঃ লেকের পাড়ে যাবো।।।
আমিঃ ওকে।
তারপর আমরা গাড়ি নিয়ে লেকের পাড়ে চলে গেলাম।।। আমরা গাড়ি থেকে নেমে হাটতে লাগলাম। আপু একবার আমার হাতের সাথে তার হাত ছোঁয়া লাগাচ্ছে আবার হাত দুরে নিয়ে যাচ্ছে।
আপু দুটোনায় পড়ে গেছে হাত দরলে যদি কোনো রিয়েক্ট করি তাই সাহস পাচ্ছে না৷ ।
আমি আপুর হাতটা দরে ফেললাম। আপুর মুখে হাসি ফুটে উঠলো। মনে হয় এটার অপেক্ষায় ই ছিলো এতোক্ষন। তারপর আমরা একটু ঘুরে বাসায় চলে আসালম৷ বাসায় এসে আপু আপুর রুমে চলে গেলো আমি আমার রুমে চলে গেলাম।।
রুমে এসে আমি শুয়ে পড়লাম অনেক টায়ার্ড লাগছে। একটু পড়েই আপু আসলো আমার রুমে।
এসে কোনো কথা না বলে আমার বোকে মাথা দিয়ে শুয়ে পড়লো আর আমাকে জড়িয়ে দরল।।
আমিঃ কি করছো কি আপু,,
আপুঃ কেন তর ভালো লাগে না।
আমিঃ আনার শুরশুরি লাগে ত।
আপুঃ লাগুক তাতে আমার কি।।।।
আমিঃ তোমার রুমে চলে যাও যে কেউ এসে পড়বে আমার রুমে৷।
আপুঃ এখন কেউ আসবে না সবাই জানে তুই আর আমি একসাথে আছি এখন।
আমিঃ বিয়ের আগে এসব ঠিক না।
আপুঃ আমাকে ঠিক ভুল শিখাতে আসবি না।
আমিঃ তুমি তোমার রুমে যাও ত প্লিজ৷।
আপুঃ না যাবো না কি করবি তুই।।।
আমিঃ আপু আমার কেমন জানি লাগতেছে কিছু একটা হয়ে যাবে কিন্তুু৷।।
আপুঃ কি হবে হলেও হক আমার কোনো প্রবলেম নাই।
আমিঃ তোমার কোনো লজ্জা নাই।
আপুঃ তর কাছে আবার কিসের লজ্জা।
আমিঃ আমি কিন্তুু এখন কিছু করে বসব।।
আপুঃ তর দারা কিছু হবে না তুই কিছু করতে ও পারবি না।
এই কথা শুনে আমি আপুকে আমার নিচে ফেলে দিলাম। তারপর আমি আপুর উপড়ে শুয়ে পড়লাম। আপু আমার মুখের দিকে হা করে তাকিয়ে আছে।। আমি সাথে সাথে চার ঠোঁট এক করে দিলাম।। আমি আপুকে অনেকক্ষন কিস করলাম।। আপুর অবস্থা খারাপের দিকে নিশ্বাস ঘন হয়ে আসছে তাই আমি আপুকে ছেরে দিলাম।।
আমি হাপাচ্ছি আপু ও হাঁপাচ্ছে।
আপুঃ কি হলো ছারলি কেন।
আমিঃ বিয়ের আগে আর কিছু করা পসিবল না।
আপুঃ কি হবে তাই।
আমিঃ প্লিজ আপু জুর করো না আমাকে।।।।
আপুঃ নীল কাছে আয় কিচ্ছু হবে না
এই বলে আপু আমাকে জড়িয়ে দরলো।আমি আর নিজেকে কন্ট্রোল করতে পাড়লাম না।। ঠাস করে আপুর গালে একটা লাগিয়ে দিলাম।। সব কিছুর একটা লিমিট আছে কিছু না বলাতে অতিরিক্ত বারাবাড়ি শুরু করছে।।।
আপুঃ তুই আমার শরীরে হাত তুললি।
আমিঃ হ্য তুলছি দরকার পড়লে আরো তুলব।।
আপুঃ দেখ নীল খারাপ কিছু ভাবিস না,, আমি তকে নীজের চাইতে বেশি ভালোবাসি,, আমি চাই আমার সব কিছু দিয়ে তকে ভালোবাসতে। তর সকল চাহিদাই আমি পুরণ করতে চাই,, আমি চাই না তুই অন্য কোনো মেয়ের প্রতি আকৃষ্ট হ। তুই শুদুই আমার,, তকে আমার করে পাওয়ার জন্য আমি সব কিছুই করতে পারি।।
কেঁদে কেঁদে কথা গুলো বলল আপু। আপুর চোখের পানি দেখে আমার মনটা একবারে খারাপ হয়ে গেলো,,থাপ্পড় টা না দিলেও পাড়তাম৷ কিসের জন্য নিজের রাগ কে কন্ট্রোল করতে পারি না আমি।।।
তারপর আমি আপুকে জড়িয়ে দরে বলতে লাগলাম।
# চলবে
গল্পঃ রোমান্টিক সিনিয়র চাচাত বোন
পর্বঃ ৫
লেখকঃ শাওন আহমেদ নীল
আপুঃ তুই আমার শরীরে হাত তুললি।
আমিঃ হ্য তুলছি দরকার পড়লে আরো তুলব।।
আপুঃ দেখ নীল খারাপ কিছু ভাবিস না,, আমি তকে নীজের চাইতে বেশি ভালোবাসি,, আমি চাই আমার সব কিছু দিয়ে তকে ভালোবাসতে। তর সকল চাহিদাই আমি পুরণ করতে চাই,, আমি চাই না তুই অন্য কোনো মেয়ের প্রতি আকৃষ্ট হ। তুই শুদুই আমার,, তকে আমার করে পাওয়ার জন্য আমি সব কিছুই করতে পারি।।
কেঁদে কেঁদে কথা গুলো বলল আপু। আপুর চোখের পানি দেখে আমার মনটা একবারে খারাপ হয়ে গেলো,,থাপ্পড় টা না দিলেও পাড়তাম৷ কিসের জন্য নিজের রাগ কে কন্ট্রোল করতে পারি না আমি।।।
তারপর আমি আপুকে জড়িয়ে দরলাম নিধী আপু ও আমাকে অনেক শক্ত করে জড়িয়ে দরলো।
আমিঃ দেখো আমি এমন কোনো কাজ করতে চাই না যেটা করলে তোমার প্রতি ইন্টারেস্ট কমে যায়।
আর বিয়ের আগে এসব ফিজিকাল রিলেশন হলে
তোমার প্রতি থেকে আমার মন উঠে যাবে। আর রিয়েল ভালোবাসায় এসব কখনো হয় না।
নিধীঃ কিন্তুু আমার যে ভয় হয়।
আমিঃ কিসের ভয়?
নিধীঃ তুই যদি আমাকে ভুলে যাস।
আমিঃ আরে পাগলি আমি তোমাকে ভুলব কেন।
নিধীঃ সত্যি ত।।
আমিঃ এটাই বুজি না কলেজের সেরা সুন্দরী মেয়ে হয়েও তুমি যে আমার মাঝে কি পাইছো সেটা একমাত্র তুমিই জানো।
নিধীঃ এতো কিছু তর জানতে হবে না,, শুধু কথা দে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তুই আমার সাথে থাকবি।।
আমিঃ ওকে কথা দিলাম।।
নিধীঃ যদি এসব ভুলে যাস কখনো।
আমিঃ তোমার মতো এতো সুন্দর মেয়েকে কি কেউ ভুলতে পারবে তুমিই বলো।
নিধীঃ না তকে দিয়ে বিশ্বাস নেই,, তর পিছনের আমার চাইতে আরো সুন্দরী মেয়ে লাইন দিয়ে আছে যদি কখনো তাঁদের আসেপাশে দেখি তকে তাহলে তর খবর আছে।
আমিঃ ওকে। ডিনার করবে না।
নিধীঃ তর থাপ্পড় খেয়ে আমার পেট বড়ে গেছে।
খাওয়াতে হলে অন্যকিছু খাওয়া।
আমিঃ অন্যকিছু কি?
নিধীঃ এইত মিষ্টি জাতীয় কিছু৷।
আমিঃ ওকে কালকে ভার্সিটিতে যাওয়ার সময় খাওয়াব৷
নিধীঃ কুত্তা কিছু বুজিস না তাই না।
মিষ্টি ত তর কাছেই আছে।।
আমিঃ আযব আমি কি মিষ্টি বানায় নাকি যে আমার কাছে থাকবে।।।
নিধীঃ দারা তকে দেখাচ্ছি মজা।
এই বলেই আপু আমার ঠোঁটের সাথে আপুর ঠোঁট মিলিয়ে দিলো।। ছোট করে একটা কিস করল।
আমিঃ বিয়ের পর আমার কিছু খেতে হবে না।
নিধীঃ কেন?
আমিঃ আমার আদর খেয়েই তোমার পেট বড়ে যাবে।
নিধীঃ আমার ই ভালো রান্না করতে হবে না।।
আমিঃ হুম এখন যাও ডিনার করতে।।
নিধীঃ তুমি যাবে না।
আমিঃ হুম চলো৷।
তারপর আমি নিচে চলে গেলাম নিধী আপু বলল তুই যা আমি আসতেছি এই বলে আপু রুমে চলে গেলো। আমি নিচে চলে গেলাম দেখি আব্বু বড় আব্বু এসেছে অফিস থেকে। এসে দুজনে খবর দেখছে টিভিতে।।
বড় আব্বুঃ নীল এদিকে আসো।
আমিঃ হুম।
বড় আব্বুঃ আজকাল তোমার দেখায় পাওয়া যায় না মাঝে মাঝে অফিসেও ত একটু যেতে পারো।
আমি আর তোমার আব্বু কতোদিন সামলাবো আর৷।
আমিঃ বড় আব্বু আগে পড়াশোনা শেষ হক।
আব্বুঃ পড়াশোনার পাশাপাশি একটু ব্যবসা তেও হাত লাগাবা।।।
আমিঃ ওকে সময় পেলে অফিসে যাবো।
আব্বুঃ আমার মামনী কোথায়।
আমিঃ মহারানি কোথায় আমি কি করে বলব।।
আব্বুঃ ও নাকি আজকে ব্যথা পেয়েছে।
আমিঃ হ্য একটু।
বড় আব্বুঃ কি করে ব্যথা পেলো।
কি বলব খুজে পাচ্ছি না,, যদি আব্বু শুনে আমার জন্য ব্যথা পেয়েছে তাহলে আজকে আর আস্ত রাখবে না আমাকে।। তখনি নিধী আপু এসে বলল হোঁচট খেয়ে পড়ে গেছিলাম।
আব্বুঃ একটু দেখে চলা ফেরা করবে ত মামনী।
নিধীঃ স্যরি ছোট আব্বু আর এমন হবে না।।।
তখনি বড় আম্মু সবাইকে খেতে ডাকল,, আমি আব্বু বড় আব্বু নিধী আম্মু টেবিলে বসলাম।
বড় আম্মু খাবার সার্ব করে দিতে লাগল তারপর বড় আম্মু ও বসলো। আমরা টুকটাক কথা বলছি আর খাবার খাচ্ছি।। তখনি আম্মু বলল।
আম্মুঃ নিধী তোমার গালে ওটা কিসের দাগ।
নিধীঃ ও কিছুনা ছোট আম্মু।
আম্মুঃ হাতের আঙুলের দাগ মনে হচ্ছে।
নিধীঃ আসলে হয়েছে কি।
আম্মুঃ নীল মেরেছে তাই না।
নীল তুই ওর গায়ে হাত তুলেছিস কেন।
আমিঃ আম্মু হয়েছে কি।
নিধীঃ ছোট আম্মু প্লিজ থামো,, আমার জামাই আমাকে শাসন করেছে এতে প্রবলেম কি??
এই কথা শুনে আমার গলায় খাবার আটকে গেলো। আমি কাশতে লাগলাম বড় আম্মু আমাকে পানি খাওয়ে দিলো তারপর আমি স্বাভাবিক হলাম। এই মেয়েটার মধ্যো কি আল্লাহ একটু ও লজ্জা সরম দেয় নাই।। নিধী আপুর কথা শুনে সবাই হা করে তাকিয়ে আছে।। আর কেউ কিছু বলল না। আমি শুধু হালকা খেয়ে রুমে এসে পড়লাম। আর ভাবতে লাগলাম এই পাগলিটাকে পাবনা নিয়ে রেখে আসতে হবে। এসব ভাবতে ভাবতে ঘুমিয়ে পড়লাম।
সকালে নিধী আপু এসে আমাকে ডেকে তুলল।
আমিঃ এখনি কয়টা বাজে ডাকতেছো কেন?
নিধীঃ ভার্সিটিতে যেতে হবে না মনে হয়।
আমিঃ সময় হয়েছে।
নিধীঃ প্রায় নয়টা বাজে।
আমিঃ এতোক্ষনে কি বলো আরো আগে ডাক দিবে না,,
এই বলে আমি ওয়াশরুমে চলে গেলাম।
ওয়াশরুমে গিয়ে শাওয়ার নিয়ে রুমে চলে আসলাম রুমে এসে দেখি নিধী আপু রুমে নেই।
হয়তো রেডি হচ্ছে আমি রেডি হয়ে নিধী আপুর রুমে চলে গেলাম। আপুর ও রেডি হওয়া শেষ।।
আমরা দুজনে নিচে চলে আসলাম।
আমিঃ আম্মু বড় আম্মু আমরা গেলাম।
আম্মুঃ নাস্তা ত করে যা।
নিধীঃ বাহিরে করে নিবো এখন সময় নেই।
আম্মুঃ ওকে সাবধানে এ যাবে।
আমিঃ বাই।
তারপর আমরা গাড়ি নিয়ে বেড়িয়ে পড়লাম। আমি ড্রাইভিং করতে লাগলাম, আমরা ভার্সিটি যাওয়ার পড়ে একটা রেস্টুরেন্টে গিয়ে সকালের নাস্তা সেরে ফেললাম।। তারপর আমরা ভার্সিটি তে চলে গেলাম।। ভার্সিটিতে গিয়ে আমি গাড়ি পার্ক করলাম। আমরা গাড়ি থেকে নেমে গেলাম।
নিধীঃ কোনো মেয়ের আসেপাশে জানি না দেখি।
আমিঃ হুম।
নিধীঃ যা ক্লাসে যা।
আমিঃ তুমি আগে যাও।
তারপর নিধী আপু ক্লাসে যেতে লাগল। আমিও পিছনে পিছনে যেতে লাগলাম,, আপু পড়ে অনার্স, তৃতীয় বর্ষে, আর আমি প্রথম বর্ষে।
তখনি ভার্সিটির কিছু ছিনিয়র ছেলে আপুকে বাজে মন্তব্য করল,, যা শুনে আমার মাথাটা গরম হয়ে গেলো। আমি ফোন দিয়ে জয় রানা আর রাজুকে আসতে বললাম।
#চলবে