গল্পঃ রোমান্টিক সিনিয়র চাচাত বোন
পর্বঃ ১৪,১৫
লেখকঃ শাওন আহমেদ নীল
পর্বঃ ১৪
হিয়া আর লিমা আসলো আমরা নানু আর মামিকে বলে বেড়িয়ে পড়লাম। আমি ড্রাইভ করছি নিধী আমার পাসের সিটে,, হিয়া লিমা পিছনে।।।।।।
আমিঃ হিয়া সজীব কোথায় থাকবে?
হিয়াঃ ভাইয়া রেস্টুরেন্টের সামনে।
আমিঃ ওকে।
এরপর রেস্টুরেন্টের সামনে গিয়ে গাড়ি পার্ক করলাম। আমরা গাড়ি থেকে নেমে গেলাম।
দেখি সজীব দাড়িয়ে আছে,, সজীব আমাদের দেখে আমাদের দিকে আসতে লাগলো।।।
নিধীঃ ওই ও তর ফ্রেন্ড সজীব না।
আমিঃ হ্য আপু।
নিধীঃ তর সাথে ওর কোথায় দেখা হলো।
আমিঃ সজীব হিয়ার বয়ফ্রেন্ড।
নিধীঃ ওহ আচ্ছা৷
তারপর সজীব আমাদের কাছে আসলো।
সজীবঃ নীল এইটা নিধী আপু না।
আমিঃ হ্য৷
সজীবঃ কেমন আছো আপু?
নিধীঃ আলহামদুলিল্লাহ ভালো
তুমি?
সজীবঃ আলহামদুলিল্লাহ ভালো।। আমার কথা মনে আছে আপু তোমার৷
নিধীঃ মনে থাকবে না কেন আগে নীলের সাথে আমাদের বাসায় অনেক গেছো।
সজীবঃ হুম।
লিমাঃ এখানে দাড়িয়েই কথা বলবে নাকি কোথাও যাবে?
আমিঃ কোথায় গেলে ভালো হয়।
লিমাঃ এখানে একটা লেক আছে যাবে।
নিধীঃ হুম ওখানেই চল।।।
সজীবঃ আমি ত বাইক নিয়ে এসেছি।
আমিঃ গাড়ি ড্রাইভ করতে পারস।।
সজীবঃ হ্য।
আমিঃ তুই হিয়া কে নিয়ে গাড়িতে আয়, আমাকে বাইকের চাবিটা দে।
সজীবঃ ওকে।
আমিঃ এই নে গাড়ির চাবি আগে আগে যা আমরা পিছনে পিছনে আসছি।
সজীবঃ আচ্ছা।
ওরা যেতে লাগলো,, আমি নিধী আপুকে বাইকে বসতে বললাম।। আপু বাইকে বসলো,,, বসেই অনেক শক্ত করে জড়িয়ে দরলো।।
আমিঃ আপু একটু আস্তে দরো না।।।
নিধীঃ না তুই অনেক স্পিডে বাইক চালাস।
আমিঃ আস্তে চালাব আজকে।
নিধীঃ যেভাবেই চালাস আমি আস্তে দরতে পারবো না।
আর কথা বাড়ালাম না বাইক চালানো শুরু করলাম।। আস্তে আস্তে বাইকের স্পিড বাড়াতে লাগলাম। নিধী আপু আরো শক্ত করে জড়িয়ে দরলো। আমরা লেকের পাড়ে চলে গেলাম।।
আমরা অনেকক্ষন আড্ডা দিয়ে বাসায় চলে গেলাম। বাসায় যেতে যতে সন্ধ্যা হয়ে গেলো।।
বাসায় গিয়ে আমি আমার রুমে চলে গেলাম।
রাতে ডিনার করার জন্য ডাকা হলো,,।।
আমরা ডিনার করতে চলে গেলাম।। সবাই বসে খেতে লাগলাম।।
নিধীঃ নানু একটা কথা রাখবে?
নানুঃ হুম বল।
নিধীঃ আজকে কিন্তুু আমি নীলের সাথে ঘুমাবো।
এই কথা শুনার পরে আমি কাশতে লাগলাম। মামি পানি দিলো পানি খেয়ে আমি ঠিক হলাম। সবাই আমার দিকে তাকিয়ে আছে,, মেয়েটা কি পাগল হয়ে গেছে কোথায় কোন কথা বলতে হয় কিছুই বুজে না।।।
আমিঃ কি বলছো এসব আপু আমাদের কি বিয়ে হয়েছে।
নিধীঃ একদম চুপ।
নানুঃ না রে বিয়ের আগে একসাথে থাকা যায় না।
নিধীঃ আমাদের ত বিয়ে হবে তাই না।।।
আমিঃ হয়নি ত আর ,, আর একটা কথাও বলবে না চুপচাপ খাও।
আমি খাওয়া শেষ করে আমার রুমে চলে আসলাম। রুমে এসে ফোন টিপতে লাগলাম,,
রাত বাজে বারোটা। মনে হয় আমার রুমের দরজা
ঠেলে কেউ ভিতরে আসতেছে।। ভালো করে তাকিয়ে দেখি নিধী আপু। আমি চোখ বন্ধ করে ফেললাম। আগে দেখি নিধী আপু কি করে।
নিধী আপু এসে আমার মুখের সামনে বসলো।।
প্রথম কপালে একটা চুমু দিলো।। তারপর বলতে শুরু করলো।। পাগল তকে যে কতোটা ভালোবাসি হয়তো তুই জানিস না। নিজের চাইতেও তকে অনেক ভালোবাসি আমি। কবে যে তকে পার্মানেন্ট
নিজের করে পাবো৷ তকে ছারা একটুও ভালো লাগে না আমার।। আরো অনেক কিছু বলতে লাগলো।।
নিধী আপু আমার লিপে ছোট করে একটা কিস করলো।। আমি নিধীর মাথার পিছনে হাত দিয়ে নিচু করে আপুর লিপের সাথে আমার লিপ টা মিলিয়ে নিলাম।। নিধী আপু ভয় পেয়ে গেলো।।
আমি কিছুক্ষন কিস করার পর আপুর ঠোঁট মুক্ত করে দিলাম।
নিধীঃ তুই না ঘুমিয়েছিলি।
আমিঃ না জেগেই ছিলাম।।
নিধীঃ এমন করে কেউ কিস করে কুত্তা।
আমিঃ তুমি এতো রাতে আমার রুমে কি করো।।
নিধীঃ তর বোকে মাথা রেখে ঘুমাব তার জন্য এসেছি।
আমিঃ এখন কিছু হবে না বিয়ের পরে ।
নিধীঃ উফ সব শুধু বিয়ের পরে, এইবার ডাকা গিয়েই বিয়ে করে ফেলব,, তারপর সব শুধে আসলে আদায় করবো।
আমিঃ ওকে এখন যাও।
নিধীঃ তারিয়ে দিচ্ছিস। মন খারাপ করে বললো।
আমি নিধী আপুকে জড়িয়ে দরলাম।।
আপুঃ দেখো কেউ যদি দেখে ফেলে তাহলে অনেক খারাপ ভাববে।।
নিধীঃ ওকে যাচ্ছি রে বাবা।
নিধী আপু চলে গেলো,, আমি ঘুমিয়ে পড়লাম। এভাবেই কেটে গেলো দশদিন। এই দশদিনে এমন কোনো দিন নাই যে তাকে আদর করতে হয় নি। তাকে নিয়ে বাহিরে যেতে হয়নি।।। রাত বাজে দশটা নিধী আপু আমার রুমে আসলো।
নিধীঃ চল ফুচকা খেতে যাবো।
আমিঃ এতোরাতে ফুচকা খেতে হবে না কালকে নিয়ে যাবো।
নিধীঃ না আমি আজকেই যাবো।
আমিঃ প্লিজ যেদ করো না।
নিধীঃ তুই যাবি কিনা বল তাহলে আমি একাই চলে যাবো।।।।
আমিঃ আচ্ছা চলো।
আমরা কাউকে কিছু না বলে বের হলাম। নিধী আপু হেটে যাবে তাই গাড়ি নিলাম না।।।। আমরা হাঁটতে লাগলাম৷ রাস্তায় একটা ফুচকার দোকান দেখলাম। দোকানটা বন্ধ করতে নিয়েছিলো,,।
নিধী আপু ফুচকা খেলো আমাকেও একটা খাইয়ে দিলো।।।।
ফুচকার বিল দিয়ে আমরা হাঠতে লাগলাম। রাস্তায় তিনটা ছেলে আমাদের পিছন পিছন আসতে লাগলো।। ওরা এসে আমাদের সামনে দাড়ালো ওদের হাতে চাকু আর খুর । নিধী আপু ভয় পেয়ে আমাকে জড়িয়ে দরলো।।
আমিঃ কে ভাই আপনারা।
ওদের মধ্যে একজন বললো যদি বাঁচতে চাস তাহলে,,সাথে যা কিছু আছে দিয়ে দে।
আমিঃ কেন? মগেরমুলুক নাকি?
যা বলছি শুন ভালো হবে।
নিধীঃ প্লিজ নীল সব দিয়ে দে।
আমিঃ কিসের জন্য আমি এসব ভয় পায় না।
এই বলাতেই ওখানের একজন আমার গলায় খুর ঠেকালো,,,নিধী আপু ভয় পেয়ে আমার ফোন ওয়ালেট নিজের ফোন ওদের দিয়ে দিলো।। এসব পেয়ে ওরা আমাকে ছেরে দিলো।।।
আরেকজন বললো হাতের ঘড়িটা টা দে।
আমিঃ এটা দিতে পারবো না।
ঘড়িটা আমাকে নিধী আপু গিফ্ট করেছে। তাই দিলাম না।। এটা নিয়ে ওদের সাথে একটু হাতাহাতি হলো।
একসময় নিধী আপু চিৎকার দিয়ে উঠলো।।
আমার হাতের দিকে তাকিয়ে দেখি ব্লাড বের হচ্ছে
#চলবে
গল্পঃ রোমান্টিক সিনিয়র চাচাত বোন
পর্বঃ ১৫
লেখকঃ শাওন আহমেদ নীল
ওদের মধ্যে একজন বললো যদি বাঁচতে চাস তাহলে,,সাথে যা কিছু আছে দিয়ে দে।
আমিঃ কেন? মগেরমুলুক নাকি?
যা বলছি শুন ভালো হবে।
নিধীঃ প্লিজ নীল সব দিয়ে দে।
আমিঃ কিসের জন্য আমি এসব ভয় পায় না।
এই বলাতেই ওখানের একজন আমার গলায় খুর ঠেকালো,,,নিধী আপু ভয় পেয়ে আমার ফোন ওয়ালেট নিজের ফোন ওদের দিয়ে দিলো।। এসব পেয়ে ওরা আমাকে ছেরে দিলো।।।
আরেকজন বললো হাতের ঘড়িটা টা দে।
আমিঃ এটা দিতে পারবো না।
ঘড়িটা আমাকে নিধী আপু গিফ্ট করেছে। তাই দিলাম না।। এটা নিয়ে ওদের সাথে একটু হাতাহাতি হলো। হঠাৎ করে আমার হাতে খুরের একটা ফেস লেগে যায়। এটা দেখে নিধী আপু নীল বলে চিৎকার দিয়ে উঠে।
নিধী আপুর চিৎকার শুনে আসেপাসের কিছু লোক দৌড়ে আমাদের কাছে আসে।। এটা দেখে ছিনতাইকারীরা ভয় পেয়ে পালিয়ে যায়।।।
আমার হাত থেকে ভালো ব্লাড বের হচ্ছে। যতোটা না কষ্ট হচ্ছে হাত কাটার জন্য তার চাইতে বেশি কষ্ট হচ্ছে নিধী আপুর জন্য।।। নিধী আপু ব্যগ থেকে রুমাল বের করে আমার হাতে বেধে দিলো।। আপুর চোখের পানি থামছেই না।
আমিঃ আরে এভাবে কান্না করার কি আছে কিছু হয়নি ত।।
নিধীঃ আমার জন্য সব হয়েছে।
আমিঃ তোমার জন্য মানে?
নিধীঃ আমি যদি আসার জন্য বায়না না করতাম তাহলে এমন হতো না।
আমিঃ আরে পাগলি মেয়ে এটা কপালে ছিলো। আর বেশি কিছু হয়নিত সামান্য একটু কেটেছে।
নিধীঃ একদম চুপ কতো ব্লাড বের হচ্ছে আর তুই বলছিস সামান্য তাই না।
কিছুসময়ের মধ্যে আমাদের এখানে, কিছু লোক জড়ো হয়ে গেলো৷ নিধী আপু তাদের বললো হাসপাতালে যাওয়ার জন্য কিছু একটা ব্যবস্থা করে দিতে।। রাত করে কোনো টেক্সি পাওয়া যাবে না। তাই একজন একটা সিএনজি ডেকে দিলো।
নিধী আপু আমাকে দরে সিএনজি তে বসিয়ে দিলো আপু ও বসলো। সিএনজি ড্রাইভার কে হাসপাতালে নিয়ে যেতে বললো। সামান্য একটু কাটা নিয়ে এমন করতেছে যদি বড়ো কিছু হতো তাহলে যে কেমন করতো আল্লাহ তায়ালা ভালো জানে।।
আমিঃ আপু হাসপাতালে যাওয়ার কিছু হয় নি ত।
নিধীঃ যদি আরেকটা কথা বলস তাহলে তর খবর আছে।
আমিঃ এই সামান্য বিষয় নিয়ে এতো কিছু,, এই খুর টা যদি আমার গলায় চা,,,
পুরো কথা বলতে পারলাম না৷ তার আগেই নিধী আপুর ঠোঁট দিয়ে আমার ঠোঁট জোড়া বন্ধ করে দিলো। আমি কি বলবো বুজতেছি না সিএনজি ড্রাইভার ও অবাক হয়ে গেছে এমন জিনিস দেখার জন্য হয়তো সেও প্রস্তুুত ছিলো না।।। কিছুসময় পড়ে নিধী আপু আমার ঠোঁট জোড়া মুক্ত করে দিলো।।
নিধীঃ নেক্সট টাইম এমন কথা বললে আর কখনো তর সাথে কথা বলবো না।।
আমিঃ স্যরি।
নিধী আপু কিছু বললো না। অন্যদিকে মুখ গুড়িয়ে বসে রইলো। বুঝলাম আমার জন্য নিধী আপুর মনটা খারাপ হয়ে গেছে।। আমি নিধী আপুর কাঁদে মাথা রাখলাম।। আপু আমার দিকে তাকালো,,আমার মাথায় হাত বুলিয়ে দিতে লাগলো।
আমিঃ আপু।
নিধীঃ হুম বল
আমিঃ ওই নিধী
নিধীঃ ন্যকামো না করে বল কি হয়েছে।।
আমিঃ হাসপাতালে যেতে হবে না।
নিধীঃ কেন?
আমিঃ তোমার ঠোঁটের ছোয়া পেয়ে,, সব ব্যথা ভালো হয়ে গেছে।
নিধীঃ ফাজলামো শুরু করছিস তাই না।
আমিঃ একদম না সত্যি বলছি।
সিএনজি টা থেমে গেলো,, ড্রাইভার বললো আপা এটাই হাসপাতাল। নিধী আপু ওনাকে অপেক্ষা করতে বললো,, ডাক্তার দেখিয়ে আবার এই সিএনজিতেই বাসায় ফিরতে হবে।।।
সিএনজি থেকে নামতেই মামার ফোন। আমি নিধী আপুর কাছে কল টা দিলাম। নিধী আপু সব কিছু বুঝিয়ে দিলো। মামা বললো আসতে হবে নাকি। নিধী আপু বলে দিলো না তেমন কিছু হয়নি ডাক্তার দেখিয়ে কিছু মেডিসিন নিলেই হবে। এই বলেই আপু কলটা কেটে দিলো।।।
আমরা হাসপাতালের ভিতরে ডুকলাম। হাসপাতালের সব চাইতে বড় ডাক্তারের কেবিনে গেলাম। কেবিনে গিয়ে দেখি এটা ত মামার বন্ধু।
ওনাদের বাসায় আগে অনেক গেছি। অনেক দিন
এই আংকেলের সাথে দেখা হয় না।।।
আমিঃ আসতে পাড়ি আংকেল।
আংকেলঃ নীল তুমি এখানে।
আমিঃ আসসালামু ওয়ালাইকুম আংকেল
আংকেলঃ ওয়ালাইকুম আসসালাম।
কেমন আছো নীল?
আমিঃ আলহামদুলিল্লাহ ভালো আংকেল
আপনি?
আংকেলঃ ভালো৷ বাট তোমার হাতে কি হয়েছে ব্লাড কেন।।
আমিঃ একটা এক্সিডেন্টে একটু কেটে গেছে।।
আংকেলঃ সাথে এইটা কে তোমার?
আমিঃ হবু বউ আংকেল।
আংকেলঃ কেমন আছো মা?
নিধীঃ আলহামদুলিল্লাহ ভালো
আপনি?
আংকেলঃ ভালো।।
এমন সময় একজন নার্স এসে বলল একট রোগীর অবস্থা খোব খারাপ। আংকেল আমাকে বললো আমি একটা নার্স পাঠিয়ে দিচ্ছি তোমরা বসো।
আংকেল চলে গেলো,,
আমরা বসলাম। কিছুক্ষন পড়ে একটা নার্স আসলো। নার্স এর বয়স টা একদম কম মনে হয় ম্যডিকেল কলেজের স্টুডেন্ট।। আর একটু স্মার্ট ও।
নার্সঃ ভাইয়া কি হয়েছে।
নিধীঃ হাট কেটেছে।
তারপর মেয়টি একটা ইনজেকশন বের করলো।
আমিঃ এটা দিয়ে কি করবেন?
নার্সঃ সেলাই করতে হবে , তাই ইনজেকশন দিয়ে
অবস করে নিবো।
আমিঃ আপু আমি ইনজেকশন দিবো না।
নিধীঃ ইনজেকশন দেওয়াটা কি খোব জরুরি।
নার্সঃ হ্য আপু নাহলে অনেক ব্যথা পাবে,, আর ওনার মতো কিউট ছেলেকে আমি ব্যথা দিতে পারবো না।
নিধীঃ আপনাকে এখানে কে কিউট সেটা দেখতে পাঠানো হয়েছে।।
নার্সঃ স্যরি
নিধী আপু আমাকে জড়িয়ে দরলো তারপর আমাকে ইনজেকশন দিয়ে দিলো,, আসলে ইনজেকশন অনেক ভয় পাই আমি। তার পর হাত ওয়াশ করে সেলাই করে দিতে লাগলো।
তারপর নার্স বললো আচ্ছা একটা প্রশ্ন করি।
আমি বললাম ওকে করেন।
তারপর যে প্রশ্ন করলো আমি শুনে হাসতে লাগলাম।
#চলবে
কেমন হলো তা অবশ্যই জানাবেন।