শুকনো_ঘাস_ফুল?,part::15,16

0
2244

#শুকনো_ঘাস_ফুল?,part::15,16
#natasa_islam_muntaha
#part::15

???

রাহুল:এনি ওকি সত্যি তোমার বোন
এনি:কি যাতা বলছো ও আমার বোন ..
রাহুল:ওহ
এনি:এক মিনিট রাহুল তুমি এটা বল্লে কেন ও আমার বোন কি না
রাহুল:নাহ এমনি মনে হলো কেন জানি
এনি:হুম তুমি ঠিকই বলছো আহাধ তুমি আহিবার সমন্ধে একটা কথা যানো না
আহাধ :মানে
এনি তবে শুনো ..

অতীত

এনি ক্লাস ৩ তে পরে ওর মায়ের সাথে স্কুলে যাচ্ছিল হঠাৎ ওদের সামনেই একটা কার এক্সিডেন্ট হয় ..গাড়ির ভুতরে তিন জন ছিল ..আহিবা আর মেইবি ওর বাবা মা যা ঘটনা স্থল এই মারা যায় ..কিন্তু আহিবাকে গাড়িতে থাকা মহিলা নিজের বুকের মধ্যে জড়িয়ে রেখেছিল তাই বেশি আঘাত ওর অন্য কোথাও না লাগলেও মাথায় লাগে …কওছুক্ষন এর মধ্যেই পুলিশ ওখানে এসে ভরে যায় ..তাদের নিয়ে গেলেও বাচ্চাটাকে কেউ নেয়নি ..

.তখন এনির মা আহিবাকে কোলে তুলে নেয় ..আহিবার অবস্থা তখন মোটেও ভালো ছিল না ..আর এনির মামা মামি ছিলেন নিসনন্তান …আহিবাকে নিয়ে ডাক্তারের কাছে গেলে তারা অপারেশন করাতে বলে ….যেহেতু মামা মামির কোনো সন্তান ছিলনা তাই তারা আহিবাকেই আপন করে নেয় নিজেদের সন্তান এর মতো ট্রিটমেন্ট করাতে থাকে ..আহিবা সুস্থ হয়ে গেলেও ওর সৃতি হাড়িয়ে ফেলে তখন থেকেই ওকে সবাই আহিবা বলেই চিনে …আর আমার মামাতো বোন …..

এনি এই টুকু বলেই থামে

আহাধ:এতো কিছু

রাহুল :accident টা কোন জায়গায় হলেছিল আর গাড়ির রং
এনি :ওটা তো মেইন রোড এ হয়েছিল আর গাড়িটার রং সম্ভাবত কালো ছিল
রাহুল:আহিবা কি একটা লাল জামা পড়া ছিল মাথায় এক ঝাক কোকড়ানো চুল
এনি:হুম আমার যতদূর মনে পরছে এমনই ছিল কিন্তু তুমি জানলে কি করে
রাহুল :কারন ওকে আমি চিনি ও আমার মিষ্টি কলিজা
এনি :কি বলছো

রাহুল:সে দিন এর জন্য আমি দায়ী ছিলাম যার জন্য মিষ্টির আজ এই অবস্থা ওই আমাদের সবার আদরের মিষ্টি ….ওর হাতের জন্মদাগটাই তার প্রমান ঐ আমাদোর মিষ্টি

এনি আহাধ এক সাথে :মানে

রাহুল :হুম ..ও চলো চৌধুরী পরিবারের একমাএ মেয়ে ..আমার চার মামার ৭ টা ছেলে তার মধ্যে ঐ ছিল সবার প্রিয় আর আমাদের বাড়ির সবার চোখের মনি …আমি ছোট থেকেই সব সময় ওর প্রতি বেশী কেয়ার করতাম ..কিন্তু সেদিন আহিবা তখন হালকা হালকা কথা বলতে পারে

রাহুল:তুই আমায় ভালো বাসিস

রাহুল (জানি না সেদিন ও কি বুঝে কি বলেছিল )

আহিবা:নননাাা
রাহুল:কেন বাসিস না
আহিবা:নানননননা

রাহুলের প্রচন্ড রাগ লাগে যে ও মিষ্টি মানে আহিবা ওকে ভালোবাসে না …অনেক কষ্ট হয় ওর ..ও রাগ করে বাসায় নিচে গিয়ে বসে থাকে ..

রাহুল :সেদিন মামিমা সেদিন একটা নতুন গাড়ি কিনে আনিয়েছিল সরম থেকে ঐ দিন মিষ্টির জন্মদিন ছিল এই জন্য ..আমি রাগের মধ্যে গিয়ে গাড়িটার তার কেটে দেই কিন্তু এটা বুঝিনি যে সেই তারটা ছিল ব্রেক এর ..

সেদিন মিষ্টির ২ বছর জন্মদিন …মামিমা মামা আর মিষ্টি ওরা নতুন গাড়ি করে সকালেই coxbazar এ যাওয়ার জন্য বেড়িয়ে পরে আমি মা আর নানাভাই এক গাড়িয়ে অন্য গাড়িতে মামা আর মামিমা রা ..আর আমাদের যে কাজিন গুলো ছিল ওরা বেশীই বাহিয়ে থেকে পরতো আমাদের থেকে ওরা বয়সে বেশ খানিকটা বড় …ওরা কেউই এখানে থাকতো না এখানে শুধু আমি আর মিষ্টিই থাকতাম …

সেদিন আমরা সবাই রওনা দিয়ে বাসা থেকে বার হই তখনই জানতে পারি মিষ্টিদের গাড়িটা এক্সিডেন্ট হয়েছে আমরা সেখানে যাওয়ার আগেই মামিমা আর মামাকে পুলিশ নিয়ে যায় কিন্তু মিষ্টির কোনো খবর আমরা পাইনি ..হাড়িয়ে গিয়েছিল মিষ্টি আর অন্য মামা আর মামিমা রা ও সেদিন তারাহুরা করে পাহাড়ি রাস্তা ধরে ফিরতে গিয়ে তাদের পুরো মাইক্রটাই খাদে পরে যায় …নানাভাই এতো হাড়ানোর শোক কাটিয়ে উঠতে না পেরে সেও সেদিনই চলে যায় ..চৌধুরী বাড়ি মৃত্যু বাড়ি আর শশ্মান এ পরিনত হয়ে যায় …

সেদিন এর পর থেকে মা আর আমি ঐ বাড়িতে থাকিনি ওখানে কি করেই বা থাকতাম এতো গুলো মানুষের ফেলে রাখা সৃতি নিয়ে বড় ভাইয়ারা ও এসেছিল সবাই মিষ্টিকে হন্নে হয়ে খুজেও পাইনি আমরা কেউ

ভাইয়ারা সেদিন চলে যাওয়ার পর আর ফিরে আসে নি বিডিতে ..আর আজো চৌধুরী বাড়ি অন্ধকারের মধ্যে পরে আছে …ছোট থেকে কখনও বাবাকে দেখিনি ..মামুরা কখনও বাবার অভাব বুঝতে দেয়নি আমায় …আর তারা সবাই এক সাথে এভাবে চলে যাওয়া কারো পক্ষেই মেনে নেওয়া সম্ভব না …মায়ের অবস্থাও অনেকটাই খারাপ হয়ে গিয়েছিল …

তারপরে ওকে আমি চিনি যখন ও ৯ এ পরে …শুধু মুখটাই দেখেছিলাম ..সআ সময় একটা মায়া কাজ করতো কিন্তু কেন সেটা বুঝতাম না ….মাঝে মাঝে বড় ভাইয়ের মতো কথা হতো আমার ফ্রেন্ড এর বোন আহিবার সাথেই পরতো সেই শুবাদে …

একদিন কি কারবেই জানি আমার আহিবার উপর প্রচনৃড রাগ হয় রাগের জন্য ওকে অনেক কিছুই বলে ফেলি ..এমনি ও জানি জীবনে কখনই সুখি হতে না পারে এটাও আমিই বলি …কিন্তু তখন যানতাম না যে এই আহিবাই আমার আমাদের সবার আদরে …মিষ্টি পাখি …আদিয়ানা চৌধুরী মিষ্টি ..

কাকি:আহারে মেয়েটার জীবনটার সাথে কত কিছুই না হয়ে গেলো ….
এনি:এতো কিছু তো তুমি কখনই বলো নি
রাহুল:আমরা তো ভেবেই নিয়েছিলাম মিষ্টি পাখি আর নেই…
আহাধ কিছুই বলছে না সে.চুপ করে আছে আর এক ধ্যানে আহিবার দিকে তাকিয়ে আছে

এর মধ্যে একজন নার্স আসে রাহুল এর মাকে ওটিতে নিয়ে যাওয়া হবে

রাহুল :আমমি আসছি মাকে দেখে
কাকি:আমিও জাবো বাবা দারাও
রাহুল:জ্বি চলুন

রাহুল ,এনি আর কাকি ওটির কাছে যায় ..যেখানে রাহুল এর মাকে আনা হয়েছে ..

কাকি রাহুল এর দিকে তাকিয়ে আর একবার ওর মায়ের দিকে তাকিয়ে কাপাকাপা গলায়

কাকি:এএএককি তততোমমার মা
রাহুল:জ্বি

কাকি:রররুপশাহ

চলবে , ,,,,,,

#শুকনো_ঘাস_ফুল?
#natasa_islam_muntaha
#part::16

???

কাকি:রররুপশাহ
রাহুল:আপনি মাকে চিনেন
কাকি :হুম ….

কাকি একপা একপা করে রুপশার দিকে আগায় …তাকে মাএ সেন্সলেজ এর ম্যাডিসিন পুশ করা হয়েছে …এখন ও সেন্জলেজ হয়নি সে

কাকি আস্তে করে রুপশার কাছে গিয়ে তার মাথায় হাত দে ..আর রুপশা চোখ খুলে কাকির দিকে তাকাতেই চোখ জোরা ছল ছল করে ওঠে

রুপশা:ছোট ভাবি
কাকি:তুই তো আমাদের ভুলেই গিয়েছিস …কেন রে
রুপশা:কি মুখ নিয়ে যেতাম ঐ লোকটা যা করেছে তার পর …
কাকি:তুই আমাদের ছোট বোন …বড় বোনের কাছে যাবি না ..এটা কোনো কথা আর ঐ জানোয়ারটার কথা মুখেও আনবি না …
রুপশা:হুম বলতেই

চোখ জোরা বুজে যায় সে অচেতন হয়ে পরে..ডা.রা তারাতারি অপারেশন থিয়েটারে নিয়ে যায় রুপশাকে ….রাহুল কিছুই বুঝলো না এর কি বল্লো তার মা …

কাকি:চলো আমার সাথে

রাহুলকে কিছু না বলতে দিয়ে কাকি ওর হাত ধরে টেনে নিয়ে যায় আহিবার কেবিন এর সামনে যেখানে ওর কাকা …আহাধ…এনি…রাফি সবাই ছিল

কাকি:কি গো জানো এই ছেলেটা কে হয় তোমাদের
কাকা :মানে কি বলছো
আহাধ:কাকিয়া ও এনির স্বামী এখন তার নতুন পরিচয় চহিবার ফুপাতো ভাই তাছারা আর কি
কাকি হাসি দিয়ে :তার আরো একটা পরিচয় আছে কি জানো সেটা
রাফি:কি শুরু করলা আম্মু
কাকি:তুই চুপ থাক ..ও রুপশার ছেলে ..মানে তোদের ছোট চাচাতো ভাই

আহাধ আর রাফি সাথে আহাধ এর চাচাও :মানে

কাকা:তুমি কি করে জানো
কাকি:ওর মাকে আমি একটু আগে দেখতে গিয়েছিলাম ওটা আর অন্য কেউ ছিল না বরং রুপশাই ছিল
আহাধ:তার মানে
কাকি:হুম ও তোর আর রাফির আর একটা ভাই

রাফি আহাধ দুজনেই রাহুলকে জড়িয়ে ধরে আর রাহুল ও …এনির চোখ গড়িয়ে দু ফোটা পানি পরে যায় ..যদিও সেটা কষ্টের না সুখের আনন্দ এর

দেখতে দেখতে ৭২ ঘন্টা পার হয়ে যায় …রাহুল এর মা এখন সুস্থ ই আছে ..আহিবার মাএ হুস এসেছে ….ডাক্তার এসে চেকাপ করে যায় নাহ আহুবার বর্তমান মেমরী লচ হয় নি

আহিবা চোখ জোরা পিট পিট করে খুলছে
আহাধ দৌড়ে আহিবার কাছে যায়
আহাধ:আহিবা
আহিবা আস্তে আস্তে বলে :আপনি আমায় ছুবেন না
আহাধ:আহিবা
এনি;কি সব বলছিস
আহিবা:আপু আমি hospital এ কেন
এনি:তুই অসুস্থ তো তাই
আহিবা:ওহ ..তোমরা সবাই চলে যাও আমি একা থাকতে চাই
আহাধ;আহিবা
আহিবা:আমি সবাইকে চলে যেতে বলেছি
রাহুল : ভাই চলো মিষ্টিকে একা থাকতে দাও চলো বহিরে
রাফি:হুম চলো
সবাই চলে জেতেই আহিবা ফুপিয়ে ওঠে
আহিবা:কেন করলেন ..আপনি আমার বেবীর যদি কিছু হয় আমি আপনাকে কখনই মাফ করবো না আহাধ কখনই না ….
আহিবা কাদতে কাদতেই আবার ঘুমিয়ে যায় …
আহাধ এসে আহিবার হাতটা আস্তে করে নিজের হাতের মুঠোয় নিয়ে
আহাধ:আহিবা মাফ করে দিও…আমি নিহের হাতে নিজের সন্তানকে মেরেছি জানি এর কোনো ক্ষমা হয় না তবুও মাফ চাচ্ছি …কি করতাম আমি …এটা না করলে হয়তো তোমাদের দুজনকেই হাড়াতে হতো …আমি কি নিয়ে বাচতাম বলতে পারো…মা বাবা বোন তিন জনকেই আমি হাড়িয়ে ফেলেছি এখন যদি তোমার কিছু হয় তখন আমি কি করতাম …..আপন বলতে কিছুই থাকতো না আমার কাছে ….আহিবা মাফ করে দাও ..যা সাস্তি দিবে সব মেনে নিবো তবুও তোমায় হাড়াতে পারবো না …..

আহিবার হাতে আহাধ এর চোখের পানি পরতেই আহিবার ঘুম ভেগে গেছে …
আহিবা নরে ওঠে ..আর আহিবা নরে উঠতেই আহাধ আহিবার হাত ছেরে দেয় ..
আহিবা আস্তে আস্তে উঠে বসে …আহিবার নিজের মাথা হালকা লাগতেই মাথায় হাত দিয়ে এক চিৎকার সাথে সাথে সবাই কেবিন এর মধ্যে চলে আসে
এনি:কি হয়েছে
আহিবা:আমার চুল …আমার মাথার চুপ কোথায় আপু
এনি:আহু তোর মাথায় অপারেশন হয়েছে …তাই চুল কেটে ফেলতে হয়েছে
আহিবা:নাহহহহহহ ….কেন এমনটা করলে তোমরা …সবাই বড্ড খারাপ তোমরা …..সবাই খারাপ ..বলেই ডুকরে কেদে ওঠে ….
আহিবা কাদতে কাদতে পেটে হাত দেয় ওর আর বুঝতে বাকি নেই ..ওর বেবীটা আর নেই …
আহিবা :আমমমাররর বেবববী ….আহাধ আমার বেবী কোথায় কোথায় বলুন
বলেই হাতের লাগানো ক্যানোলা স্যালাইনের সুচ টেনে বার করে ফেলে …হাতের কাছে তাই ছুরে ফেলছে
..
আহিবা:তোমরা সবাই খুনি সবাই খুনি আমার বাচ্চা কে মেরে ফেলছো …আহাধ আপনি কেন এমন করলেন …আমাকে পছন্দ বলে দিতেন আমি চলে যেতাম ..তাই বলে আমার বেবীটার উপর এই ভাবে শোধ নিবেন ….
রাহুল:মিষ্টি পাখি থামো না একটু …কিছু হয়নি
আহিবা:আপনি কে আপনাকে আমার কেমন জানি লাগছে
রাহুল:মিষ্টি পাখি আমি তোমার পুচকে ভাইয়া …সোনা …তোমার মনে নেই আমাদের কথা …মনে নেই মিষ্টি পাখি
আহিবা :আম …
রাহুল :এই দেখো

রাহুল নিজের ফোনটা বার করে চহিবার ছোট বেলার কতগুলো ছবি বের করে দেখায় আহিবা আক থাবায় ফোনটা ওর হাতে নিয়ে যায় …

আহিবা :এটা আমি কিন্তু সাথে কারা

রাহুল আহিবাকে সবটা বলে

আহিবা চুপ করে থেকে কিছুক্ষন তারপর

আহিবা:আপনার কথা অনুযানি আমি আপনাদের পরিবারের মেয়ে তাই না
রাহুল :হুম মিষ্টি পাখি
আহিবা:আমাকে নিয়ে যাবেন আপনাদের বাড়ি থাকতে দিবেন
আহাধ:আহিবা

আহিবা কিছু না বলে রাহুল এর দিকে তাকিয়ে ..

আহিবা:নিবেন
রাহুল:মিষ্টি পাখি ওটা তোমার বাড়ি তুমি যেতে পারমিশন চাচ্ছো মিষ্টি পাখি …আমি ভাইদের জানিয়েছি তারাও চলে আসবে ..তুমি আমাদের সবার কলিজা …আর তুমি আজ চৌধুরী বাড়ি যাবে যে বাড়ি এতো দিন বন্ধ পরেছিল ..
আহিবা:হুম .
আহাধ:আহিবা তুমি

আহিবা জোরে চিল্লায় :আমি কোনো খুনির বাড়ি যাবো না থাকবো না কোনো খুনির সাথে ….

আহিবার এমন কথায় আহাধ এর ভিতরে ভেগে চুরে শেষ হয়ে যাচ্ছে তবুও সে কিছু বলতে পারছে না

আহিবা:আপু আমার ফোনটা
এনি:কি করবি
আহিবা:আমার ফোনটা দিতে বলছি
রাহুল:মিষ্টি পাখি এতো জোরে কথা বলো না তোমার সমস্যা হবে ..এনি ওর ফোনটা এনে দাও

এনি ফোনটা এনে আহিবার হাতে দিতেই আহিবা ফোনটা নিয়ে কারো একটা নম্বর ডায়েল করে যত তারাতারি সম্ভব ডিভোর্শের ব্যাবস্থা করতে বলে ..

আহাধ পাথর হয়ে গেছে

আহিবা:ভাইয়া আমি এখনই আলে যেতে চাই
রাহুল :হুম আমি ব্যবস্থা করছি সব
আহাধ:রাহুল
রাহুল:ভাইয়া প্লিজ

আহাধ চাইলেও আর কিছু বলতে পারলো না

রাহুল সব ব্যাবস্থা করে সেদিন এর মধ্যেই ৩ জন নার্স সহ রাহুল এর মাকে আর বহিবাকে নিয়ে এনিকে নিয়ে চলে যায় চৌধুরী বাড়িতে …..

আর আহাধ বাড়ি গিয়ে পাগলের মতো চিল্লাতে থাকে আর কাদতে থাকে …..কি করবে সে ..আহিবা যে তাকে ভুল বুঝে চলে গেল …হঠাৎ আহাধ এর চোখ যায় ..ফল কাটার ছুরি টার দিকে ..আহাধ একপা একপা করে ছুরিটার দিকে আগাতে থাকে আর তার মুখো বিজয়ের হাসি ফুটিয়ে …

চলবে…….

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here