ভালোবাসি_যে_তোকে,পর্ব :১৩,১৪
লেখিকা মিমি
পর্ব :১৩
সকাল সকাল লন্ডন চলে আসলাম।ফুফিদের বাসায় ডুকতে যাবো হঠাৎ কাউর সাথে ধাক্কা খেলাম।
সরি..(প্রিয়া)
মাথা নিচে করে রুমে চলে আসলাম যার সাথে ধাক্কা খেলাম তার মুখটাও দেখলাম না। সোজা একটা রুমে চলে গেলাম।জানি না কার রুমে আসছি।তারপরেও কিছু না ভেবে ওয়াশ রুমে চলে গেলাম ফ্রেশ হতে।ভালো লাগছে না।তাই গোসল করে নিলাম।গোসল করে হঠাৎ মনে হলো আমি জামা কাপর না নিয়ে গোসল করতে চলে। এসেছি।হায় আল্লাহ এটা আমি কি করলাম জামা কাপর না এনে গোসল করে ফেললাম।এখন আমি ভিজা কাপর নিয়ে বের হব কিভাবে। এখন কি করবো আমি।এরপর ওয়াশ রুমটা ভালো করে দেখতে লাগলাম কিছু পড়ার জন্য আছে কি না।না কিছু পেলাম না শুধু একটা তয়েল্লা পেলাম।কোনো উপায় না পেয়ে তয়েল্লা পেঁচিয়ে পরে নিলাম।আস্তে আস্তে ওয়াশ রুমের দরজাটা খুলে বের হলাম।বের হয়ে দেখি একটা ছেলে খাটের উপর শুয়ে মোবাইল টিপছে।আমি ছেলেটা কে দেখে ভয়ে চিৎকার দিয় ওঠলাম….
আহ…………(প্রিয়া)
আমার চিৎকার শুনে ছেলেটা আমার দিকে তাকিয়ে তাড়াতাড়ি দূরে এসে আমার মুখ হাত দিয়ে চেপে ধরে তারপর বলল….
এই মেয়ে এভাবে চিৎকার করছো কেনো। আর তুমি আমার রুমের ওয়াশ রুমে কি করছো। (অচেনা ছেলে)
উমমম.. উমমম(প্রিয়া)
মুখে হাত দিয়ে ধরে রাখাতে কথা বলতে পারছিলাম না।ওনাকে চোখ দিয়ে ইশারা করে বললাম মুখতে হাত সরাতে।ওনি সাথে সাথে হাত সরিয়ে নিলেন…
সরি..(অচেনা ছেলে)
আমি কিছু বললাম না চুপ করে মাথা নিচু করে রইলাম।
আচ্ছা তুমি আমার রুমে কি করছো.. (অচেনা ছেলে)
বলেই প্রিয়ার দিকে ভালো করে তাকালো। তাকিয়ে ভ্যাবাচেকা হয়ে গেছে।এতক্ষন প্রিয়া দিকি ভলো করে তাকাই নাই। এখন দেখাল করে করতে হেভলা হয়ে গেলো সাথে সাথে অন্য দিকে তাকিয়ে ফেলল। এবং প্রিয়ার হাত টা ছেড়ে দিলো।প্রিয়া তার হাত ছাড়া পেয়ে তাড়াতাড়ি ওয়াশ রুমে চলে যায়….
এই আপনার নাম কি হ্যা (প্রিয়া)
আকাশ তোর ফুফাতো ভাই।আর তুই আমার রুমের ওয়াশ রুমে কি করছিস হ্যা। (আকাশ)
আমি কি জানতাম নাকি যে এটা আপনার রুম।আর আমিতো আপনাকে ভালো করে চিনি না।(প্রিয়া)
হুম এখন তাড়াতাড়ি জামা কাপর পড়ে বের হয়ে আয়।(আকাশ)
জামা কাপর থাকলে তো পড়ে বের হব।(প্রিয়া)
মানে(আকাশ)
মানে হলো আমার জামা কাপর সব গাড়িতে।আর আমি জামা কাপর ছাড়া গোসল করে ফেলছি।আমার মনে ছিলো না।জামা কাপরে কথা।(প্রিয়া)
কিহ…(আকাশ)
আরে এভাবে চিৎকার করা কি আছে।এখর যান আমি পড়ার জন্য জামা নিয়ে আসেন।(প্রিয়া)
আমি কোথা থেকে তোর জামা আনবো।(আকাশ)
আমি জানি না।আপনি কোথা থেকে আনবেন।জানতো তাড়াতাড়ি নিয়ে আসেন।(প্রিয়)
আকাশ আর কিছু বলল না।ভাবতে লাগলো এখন সে কি করবে।কোনো ওপায় না পেয়ে নিজের একটা শার্ট আর টাওজার নিয়ে নেয়।
ওই দরজা খুল (আকাশ)
দরজা খুলবো মানে পাগল নাকি আপনি(প্রিয়া)
ওই একদম পাগল বলবি না।আর দরজা না খুললে পোশাক নিবি কিভাবে।হ্যা(আকাশ)
প্রিয়া আর কিছু না বলে দরজাটা খুলে একটু ফাক করে হাত বাড়িয়ে বললো…
তাড়াতাড়ি দেন(প্রিয়া)
আকাশ দিয়ে দিলো।প্রিয়া পোশাক হাতে নিয়ে দরজা বন্ধ করে দিলো…
||
||
||
এই দিকে মেঘ সকালে ঘুম থেকে ওঠে পাগলের মত প্রিয়া কে খুজছে।কিন্তু কোথাও প্রিয়া কে পাচ্ছে না।তাই কোনো কিছু না ভেবে প্রিয়ার আম্মুর কাছে চলে যায়।
কাকি এই কাকি প্রিয়া কোথা প্রিয়াকে কোথাও দেখছি না যে।কাল রাতে ও দেখলাম না।কোথায় প্রিয়া (মেঘ)
ওমা তুই জানিস না প্রিয়া কোথায়(প্রিয়ার আম্মু)
না জানি না তাই তো তোমাকে জিগ্যেস করছি। (মেঘ)
প্রিয়া লন্ডন কালকে রাতে চলে গেছে(প্রিয়া আম্মু)
কি কাকি মজা না করে সত্যি করে বলো প্রিয়া এখ কোথায় আছে(মেঘ)
আরে আমি মজা করছি না।আমি তো ভাবছি তুই জানিস প্রিয়া লন্ডন চলে গেছে।এখন দেখি তুই কিছু জানিস না।(প্রিয়ার আম্মু)
তুমি সত্যি বলছো(মেঘ)
হুম সত্যি বলছি।(প্রিয়ার আম্মু)
প্রিয়ার আম্মু চলে গেলো আর মেঘ নিচে বসে পরলো।এবংবলতে লাগলো
প্রিয়ার এটা তুই কি করে করতে পারিস। আমাকে ছেড়ে তুই কি করে গেলি। তুই তো আমাকে ভালোবাসিস তাহলে কেনো চলে গেলি।একবারও দেখা করলি না আমার সাথে.।মেঘ এই বলেছিলো। আর সারা ওই দিক দিয়ে যাচ্ছিলো মেঘের কথা শুনে দাড়িয়ে যায়।তারপর মেঘের কাছে এসে বলল…
কিরে কি হয়েছে এমন করছিস কেন নিচে বসে বসে(সারা)
সারা প্রিয়া কি সত্যি চলে গেছে(মেঘ)
হুম কাল রাতে চলে গেছে(সারা)
কেনো চলে গেলো। আমাকে কি প্রিয়া ভালোবাসে না।(মেঘ)
না ভালোবাসে না যুদি ভালোবাসতো তাহলে তোকে ছেড়ে চলে যেতো না।আর দেখ যাওয়ার সময় তোর সাথে একবার কথা বা দেখা করে গেলো না।মাইয়া তোকে ভালোবাসে না বুঝেছিস(সারা)
মেঘ কিছু না বলে রুমে চলে যায়।তারপর মনে মনে বলতে থাকে…
কাজটা তুই ঠিক করলি না। প্রিয়া। এর মূল তোকে তোকে দিতে হবে।তুই আমাকে ভালেবাসিস না তো কি হয়েছে আমিতো তোকে ভালোবাসি।আর আমি তোকে নিজের করে ছাড়বো। দরকার হলে জোর করে তোকে আমার করবো।তোকে কখনেো শান্তিতে থাকতে দিবো না।আমি।তুই আমার শুধু আমার(মেঘ)
||
||
||
প্রিয়া আকাশে দেওয়া পোশাক গুলো পড়ে ওয়াশ রুম থেকে বের হয়ে আসে।আকাশ প্রিয়া কে দেখে জোরে জোরে হাসতে থাকে…
হাহাহাহা(আকাশ)
ওই আপনি হাসছেন কেনো আজিব(প্রিয়া)
হাসবো নাতো কি করবো।তোকে একবারে কাকতাড়ুয়া মত লাগছে।হাহাহাহা (আকাশ)
কি আমাকে কিসের মত লাগছে বললেন???(প্রিয়া)
তুই কানে কম শুনিস নাকি কি বলছি শুনিস নাই।(আকাশ)
বজ্জাত,শয়তান,কালো বিড়াল,কান কাটা তেলাপোকা,নাইজেরিয়ার এনাকন্ডা,খুন্ডস ভুঁতুম পেঁচা,কালো কুমির,সাদা ব্যাঙ তুই কানে কম শুনিস আমি না।আর তোর সাহস হয় কি করে যে আমাকে কাকতাড়ুয়া বলিস আমি তোকে বট গাছে বেধে পিটামু কুত্তা(প্রিয়া)
আল্লাহ পুরো পাগল এই মেয়ে(আকাশ)
(ভূল ক্রটি ক্ষমার চোখে দেখবেন।)
চলবে..
#ভালোবাসি_যে_তোকে
#পর্ব :১৪
#লেখিকা #মিমি
খাবার টেবিলে বসে আছি।আমার সামসে আকাশ ভাইয়া বসে আছে।আকাশ ভাইয়ার দিকে তাকাতে চোখ টিপ দিলেন।আমি তো হা করে তাকিয়ে আছি ওনার কান্ডো দেখে।আমাকে হা করে থাকতে দেখে ওনি বললেন…
এভাবে হা করে আছিস কেনো মুখে মশা ডোকবে তো। না জানি ডোকে পড়েছে..(আকাশ)
আমি ওনার কথা শুনে সাথে সাথে মুখ বন্ধ করে ফেললাম।লজ্জায় ওনাকে আর কিছু বললাম না।কিন্তু মনে মনে ধুইয়া ফেলতাছি..
ইচ্ছে করছে বজ্জাত টাকে গাছের সাথে বেঁধে পিটাই…শয়তান ছেলে কোথাকার…মনে মনে বললাম।
আকাশ চুপ চাপ খাবার খা।আর একটা কথা বললে থাপ্পড় দিবো।বেয়াদব।মেয়াটা আসসে ধরে মেয়েটার পিছনের পরে আছিস।এখন শান্তিতে খেতেও দিবি না নাকি।(ফুফি)
মা আমি কি করলাম যে তুমি আমাকে এই ভাবে সবার সামনে অপমান করছো(আকাশ)
আপনিতো কিছু করেন না।আপনিতো ভালো ছেলে তাই না।(ফুফি)
আকাশ ভাইয়া আর কিছু বলল না।চুপ চাপ খাবার খেতে লাগলেন।আমিও খাবার খেয়ে রুমে চলে গেলাম।ফুফি এখানের কলেজে ভতি করে দিলেন।আমি আগের সব কিঠু বাদ দিয়ে পরতে লাগলাম।এভাবে কেটে গেলো এক বছর। এই বছরে অনেক কিছু পরিবর্ত হয়ে গেছে।আমি ইন্টার ২য় বর্ষে ওঠে গেছি।আর মেঘ ভাইয়া ওনি তো অনেক বড় ব্যবসায়ি হয়ে গেছেন।এক বছরে ওনার সাথে একবার ও কথা হয় নাই।আর কথাও বলতে চাই না।এখন কলেজে যাওয়ার জন্য রেড়ি হয়ে বের হলাম।আকাশ ভাইয়া আমার সামনে এসে বললেন..
চল আমি তোকে কলেজে দিয়ে আসি(আকাশ)
না লাগবে না।আমি একা যেতে পারবো(প্রিয়া)
বেশি কথা না বলে চুপ চাপ গাড়িতে গিয়ে বস যা.(আকাশ)
আমি আর কিছু বললাম না। চুপ চাপ বসে পরলাম গাড়িতে।কারন আকাশ ভাইয়ার যে রাগ। বলা যায় না যদি থাপ্পড় বসিয়ে দেয়।তাই ভয়ে বসে পরলাম।আমি বসতে ওনি গাড়ি চালাতে শুরু করলেন।কলেজের গেটের সামনে গাড়ি থামলে তাড়াতাড়ি করে নেমে গেলাম।কলেজের গেটের বেতর যাবো তখন আকাশ ভাইয়া পিছন থেকে ডাক দিলেন।
প্রিয়ার শুন(আকাশ)
হুম বলেন(প্রিয়া)
না কিছু না যা..(আকাশ)
কিছু না হলে ডাক দিলেন কেনো আজিব(প্রিয়া)
এমনি(আকাশ)
বলেই চলে গেলো আকাশ ভাইয়া। আমিও আর দেরি না করে চলে গেলাম কলেজের ভিতর।ক্লাস রুমে গিয়ে এনার সাথে দেখা হলো। এনা হলো আমারআমার নতুন ফেন্ড। এনার কাছে গিয়ে বললাম।
কিরে এখানে বসে আছিস যে।স্যার এখনো আসে নাই যে..(প্রিয়া)
আজকে ক্লাস হবে না।তাই আসে নাই(এনা)
ওমা কেনো (প্রিয়া)
জানি না(এনা)
তাহলে এখন কি করবো (প্রিয়া)
চল আজ একটু ঘুরতে যাই(এনা)
ওকে চল(প্রিয়া)
এরপর আমার দুই জন একটা পার্কে চলে আসলাম।দুইজন বসে বসে কথা বলছি।এখানে তেমন লোক নেই।ভালোই লাগছে জায়গাটা।হঠাৎ এনার মোবাইলে কল আসলো..
প্রিয়া একটু বস আমার কল আসছে কথা বলে আসছি।(এনা)
ওকে যা..(প্রিয়া)
এনা চলে যায় কথা বলতে আর আমি চুপ চাপ বসে আছি।হঠাৎ কেউ আমার মুখে রুমাল চেপে ধরলো। আমি কিছু বুঝার আগে পিছন থেকে।রুমাল।চেপে ধরার সাথে সাথে বেহুশ হয়ে যাই।…..
হুশ ফিরার পর নিজেকে চেয়ারে বাধা পাই।ভয়ে আমার গলা শুকিয়ে গেছে।তারপরেও সাহস করে বললাম..
কেউ আছে।আমাকে কে এভাবে বেধে রাখছে।আমি কি করছি যে আমাকে এখানে বন্ধি করে রেখেছে..(প্রিয়া)
কান্না করতে থাকলাম।হঠাৎ দরজা খুলার আওয়াজ পেলাম। সাথে সাথে দরজার দিকে তাকালাম।দরজার সামনে যাকে দেখলাম নিজের চোখ কে বিশ্বাস করতে পারলাম না।কারন দরজার সামনে মেঘ ভাইয়া দাড়িয়ে আছে..
মে.মেঘ বা.ভাইয়া তুমি এখানে(প্রিয়া)
হুম আমি কেনো অন্য কাউ কে আসা করছিলি নাকি(মেঘ)
তুমি এখানে কিভাবে আসলে।আর আমাকে এখানে কে আনছে(প্রিয়া)
আমার কাছে এসে বসে বলল
আমি তোকে এনেছি।তুই কি ভাবছিস তুই লন্ডন চলে আসছিস আমি আসতে পারবো না।আমি তোকে এত সহজে ছেড়ে দিবো।তোর সাহস হয় কি করে আমাকে ছেড়ে আসার।(মেঘ)
মেঘ ভাইয়ার চিৎকার শুনে কেপে ওঠলাম।নিজেকে একটু সাহস করে বললাম..
আমি বাসায় যাবো আমাকে বাসায় যেতে দাও।সবাই চিন্তা করছে।(প্রিয়া)
ও তাই নাকি কে চিন্তা করছে শুনি আকাশ নাকি। আকাশের সাথে ভালোই জমছে তাই না।(মেঘ)
কি সব আজে বাজে বলছেন।(প্রিয়া)
আমি আজে বাজে বলছি।তুই কি ভাবিস আমি আমি কিছু জানি না।আমি এই এক বছর সব খবর নিছি।সব জানি আমি।(মেঘ)
দেকুন আমি আপনার সাথে কথা বলতে চাই না।আমাকে বাসায যেতে দেন।(প্রিয়া)
আরে এত তাড়াতাড়ি কিসের আগে বিয়েটা হয়ে যেতে দেয়(মেঘ)
বিয়ে মানে কার বিয়ে(প্রিয়া)
কার বার তোর বিয়ে।কাজি সাহেব ভেতরে আসেন। (মেঘ)
কাজি ভেতর চলে আসলেন।আমি সাথে সাথে বললাম।
কার সাথে বিয়ে আমার।আমি বিয়ে করবো না।প্লিজ মেগ ভাইয়া আমার এত বড় সরবনাশ করিস না।(প্রিয়া)
ওনি আমার কথা শুনেও না শুনার ভান করে কাজিকে বলল..
আপনি বসে আসেন কেনো শুরু করুন।(মেঘ)
কাজি সাথে সাথে বিয়ে পড়া শুরু করে দেয়।একটু পর কাজি সাহেব বলে..
মা কবুল বলো..(কাজি)
না আমি বলবো না।(প্রিয়া)
সাথে সাথে মেঘ ভাইয়া আমার গালে থাপ্পড় বসিয়ে দেয়.।আমি আবার জোরে জোরে কান্না করতে থাকলাম।আর কান্না করতে দেখে মেঘ ভাইয়া আরো রেগে গেলেন।
ওই তোরে কান্না করতে বলি নাই।যে কান্না করছিস।কবুল বলতে বলেছি তাড়াতাড়ি কবুল বল।নাহলে কিন্তু অনেক খারাপ হয়ে যাবে।(মেঘ)
না আমি বলমু না।আমি বিয়ে করবো না।এই বুড়ারে।তুই ভাইরে যে নিজের বোনেরে বুইড়ার সাথে বিয়ে দিতে চাস।বুইড়ারে তোর বোনের জামাই হিসেবে পছন্দ হলো।(প্রিয়া)
আমার কথা শুনে মেঘ ভাইয়া আর বুইড়ার কাজি যে কিনা আমাকে বিয়ে করতে চায়।তারা দুই জন আকাশ থেকে পরলো।তাতে আমার কি আমি এই বার বুইড়ার কাজিকে বললাম..
ওই বুইড়ার তোর সাহস কি করে হয় বুইড়ার কালে মেয়ের বয়সের মেয়েকে বিয়ে করার।তাও আবার আমাকে বিয়ে করতে চাস।
(ভূল ক্রটি ক্ষমার চোখে দেখবেন।)
চলবে…