ধর্ষন_করে_বিয়ে
Love_Factor পর্ব : ৩
লেখকঃ সানভি আহমেদ সাকিব।
.# NOTE -Jader jader ay golpo niye problem ache tara pls ignore korben…
Thanks
বাবার কথা শুনে রিহার মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে।
তবে কি বিয়ে করবেনা সানভি তাকে। তবে কি মিথ্যা বললো সে তাকে।
ভাবতে পারেনা আর রিহা যদি সে তাকে বিয়ে না করে তাহলে তো তার জিবন শেষ।
,
রিহা আর ভাবতে পারেনা।
চুপচাপ তার রুমে চলে যায়।নানা ধরনের বাজে চিন্তা তার মাথায় ঘুরতে থাকে।
আর কাঁদতে থাকে।
কাঁদতে কাঁদতে ঘুমিয়ে যায় রিহা।
,
সানভি বাসায় গিয়ে তার বাবাকে বলে,
– বাবা তুমি রিহার বাসায় ফোন দাও আরেকবার এবার ওরা রাজি হবেই সিওর।(Sanvi)
.
– কেনো দেশে আর কোনো মেয়ে নাই ওর পিছনেই লেগে থাকতে হবে।
.
– বাবা এবার রাজি না হলে তুমি যাকে বলবা আমি তাকেই বিয়ে করবো।(sanvi)
,
সানভি বলে এই কথা কারন সে জানে এবার আর মানা করতে পারবে না রিহা।
আর সত্তিই তাই হলো,
সানভির বাবা কল দিলো,
– হ্যালো।
.
– হ্যা বলুন।
– আমি আসলে ওই বিয়ের ব্যাপারে কথা বলতে চাইছিলাম।
– জ্বি বলুন।
.
– আপনার মেয়েকে জিজ্ঞেস করুন সে রাজি কিনা এটাই শেষবার নইলে ছেলেকে অন্যকোথাও বিয়ে করাবো।
,
পাশ থেকে রিহা সব শুনে।
বাবাকে ইশারায় বলে সে রাজি।
,
– জ্বি সে রাজি বাসায় চলে আসুন বিয়ের দিন ঠিক করে ফেলি।
,
রিহা তার রুমে গিয়ে ভাবতে থাকে।
সানভি সত্তিই তাকে ভালোবাসে নইলে কাওকে ধর্ষন করে তাকেই বিয়ে করতে চাইতো না।
সানভির জন্য রিহার মনে একটা জায়গা হয়ে গেছে।
সেও কিছুটা ভালোবেসে ফেলছে সানভিকে।
,
বিয়েটা ভালোয় ভালোয় হয়ে যায়।
এবার সানভি তার প্রতিশোধ নেওয়া শুরু করে। তার মনে প্রতিশোধের আগুন জ্বলছে।
রিহা তার সাথে যেগুলা করছে সেগুলার প্রত্যেকটার প্রতিশোধ নিবে সে।
।
।
আজ তাদের বাসর রাত।
রিহা খাটে বসে আছে। অনেক প্রতিক্ষার পর আজ সেই রাত।
কিন্তু সানভি আসছে না কেনো।
রিহার কেমন জানি অস্থির অস্থির লাগে।
সানভিকে সে মন থেকে মেনে নিয়েছে।
.
ভুলে গেছে তার জেদ।
ধর্ষন হওয়ার পরও তাকে বিয়ে করছে সে কিভাবে তার ওপর জেদ করে থাকা যায়।
,
সানভি অনেক প্লান করছে আজকে রাতে কি কি করবে।
কিছুই করবে না। সে মানেনা তার স্ত্রি হিসেবে রিহাকে।
,
ঘরে ডুকেই দরজা বন্ধ করে দেয় সানভি।
তারপর সিগারেট ধরায় একটা।
রিহা উঠে সালাম করে সানভিকে।
সানভি সরে যায়।
.
তারপর বলে,
– আমি তোমাকে বউ হিসেবে মানি না।সো আমার থেকে দুরে দুরে থাকবে।(Sanvi)
– মানে?(Riha)
.
– মানে যা তাই।আমি তোমাকে বউ হিসেবে মানি না মানে মানিনা।তোমার সাথে এক খাটে ঘুমাতে পারবো না আমি।(sanvi)
.
– কিন্তু আমাদের তো বিয়ে হয়েছে। আমি তোমাকে এখন ভালোবাসি তাহলে তুমি কেনো মানছো না।(Riha)
.
– কারন তুমি যেসব করছো আমার সাথে ওইগুলা তুমি ভুলতে পারো আমি ভুলি নাই।(sanvi)
,
রিহা চুপ হয়ে যায়। কিছু বলেনা।
কি বলবে সে সত্তিই তো কিনা করেছে সে তার সাথে।
একটা কথা আছে সময় সবসময় সবার অনুকুলে থাকেনা।
কথাটা যে চিরন্তন সত্য সেটার জ্বলজ্যান্ত প্রমান সে নিজে।
.
সে কিছু বলে চুপচাপ শুয়ে পড়লো।
সানভিও তার পাশেই ঘুমালো। হঠাৎ মাঝরাতে রিহা খেয়াল করে তার ঠোঁটের ওপর কারো ঠোঁট।
দম বন্ধ হয়ে আসে তার।
.
ধাক্বা দিয়ে সরিয়ে দেয় সানভিকে।
তারপর হাপাতে থাকে।
সানভির রাগ মাথায় উঠে যায়।
উঠে জোর করে বিছানার সাথে চেপে ধরে রিহাকে
আজ আর কোনো বাধা দিবেনা রিহা, কেনো দিবে বাধা আজতো সানভি তার স্বামি।
বিয়ে হয়েছে তাদের।
.
সানভি কানের লতিতে আলতো করে একটা কামর দেয়।
শিওরে উঠে রিহা।
নিজের ভারসাম্য হারিয়ে ফেলে সে।
কিছুই যানেনা কি হচ্ছে তার সাথে। রিহা সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠে দেখে সানভি পাশে নেইই।
,
রিহা উঠে কাপড়টা ঠিক করে।
তারপর গোসল করতে যায়। দরজা খোলা পেয়ে বাথরুমে ডুকে যায় সে।
কিন্তু ভেতরে যে সানভি আছে সেটা দেখেনি সে।
,
হুট করে ডুকে পড়ায় সানভি কিছুটা অপ্রস্তুত হয় তবে নিজেকে সামলে নিয়ে বলে,
– নক করে ঢুকতে পারোনা যত্তসব।(Sanvi)
.
– sorry আমি ভাবছিলাম ভেতরে কেও নাই আসলে দরজা খোলা ছিলো তো তাই?(Riha)
,
রিহার ঠোটে চাপা হাসি। সানভিকে এই অবস্থায় দেখে বেশ হাসি পাচ্ছে তার।
রিহাা বাইরে বের হয়ে আসে।
আর ভাবতে থাকে কাল রাতের সবকিছুই কি তবে স্বপ্ন ছিলো নাকি নাটক।
.
যদি সত্তি হয় তাহলে তো আজকে আমার সাথে খারাপ ব্যাবহার করতে পারতো না।
তবে কি শুধুই আমার দেহটাকে ভালোবাসে সে মন থেকে কি মুছে ফেলেছে?
.
নাকি জেদ অভিমান আর কষ্ট কোনটা।
আনমনে ভাবতে থাকে রিহা।
হঠাৎ সানভির ডাকে ঘোর কাটে তার।
চলবে….
Sorry ai part ta coto hoye gese tai…
porer part a boro kore dibo. .. . .