Our_Unknown_Love_Story,part 01,02

0
2720

#Our_Unknown_Love_Story,part 01,02
#The_College_Love
#Writer_Sanjana_Shabnam_Fahmida
#Part_1

সারাদিন শেষে আসে রাত।এই রাতটি স্বাক্ষী থাকে হাজারো চোখের পানির, হাজারো দুঃখের।হাজারো অপমানের।কিন্তু এই দুঃখ কষ্ট বুকে নিয়েই মুখে হাসি ফুটিয়ে রাখে শবনম।বাবা মাকে নিয়ে অনেক সুন্দর হাসিখুশি পরিবার ছিল তার।কিন্তু তাদের এই সুখ বেশি দিন টিকে নি।

কিছু ভূল কিছু রাগের মাঝে ভালোবাসা টা আড়াল হয়ে যায়। ভেঙ্গে যায় সুখের সাজানো সংসার। চলে যায় ওকে নিয়ে অনেক দুরে সামিরা রায়হান সবার আড়ালে। হাজার খোঁজার পরেও খুজে পান নি আসিফ চৌধুরী তার স্ত্রী এবং মেয়েকে।

শবনমের দূরে যাওয়ার ব্যথা আসিফ বাদেও আরেকজনের হৃদয়ে গিয়ে লাগে। কিন্তু অবুঝ মন চাইলেও নিজের ভালোবাসার মানুষটিকে আবার ফিরিয়ে আনতে পারবে না।

কিছুদিন পর সামিরা জানতে পারলেন তার কাছে আর বেশী সময় নেই। ক্যান্সার ধরা পরেছে তার তিনি আর বেশিদিন বাঁচবে না।

কিন্তু শবনম তার কী হবে।অনেক ভেবে চিন্তে মৃত্যুর আগে তাকে নিজের ভাইয়ের কাছে রেখে গেলেন তিনি।কিন্তু শবনমের মামা তার সব সম্পত্যি নিজের নামে করে ওকে রাজশাহীর অনাথ আশ্রমে রেখে যায়।তখন থেকে আজ পর্যন্ত ও এখানেই বড় হয়েছে।

শবনম যথেষ্ট রুপবতী।সাজতে হয়না তাকে এভাবেই তাকে রাজকুমারীর মতো দেখায়।পুরোনো কাপরেও তাকে মায়াবতী থেকে কম দেখায় না।খুব ভদ্র ও শান্ত স্বভাবের সে।সবারই কিছু বিশেষ ও আলাদা গুন থাকে।তারও দুটি গুন রয়েছে।সবার সাথে সহজেই মিশতে পারে ও আরেকটা ও অন্যায় সহ্য করতে পারে না।

ছাদের এক কোনে মায়ের দেওয়া লকেট হাতে নিয়ে দাড়িয়ে আছে ও। পুরোনো স্মৃতি গুলো মনের মাঝে বারবার উকি মারছে।

হঠাৎ মাদারের ডাকে ঘুরে তাকালো ও।

মাদারঃ এতো রাতে একা ছাদে কি করছো my child।

শবনমঃ Nothing mother ঘুম আসছিলো না তাই ভাবলাম একটু ছাদে গিয়ে বসি।

মাদারঃ মায়ের কথা মনে পরছে তাই না।

শবনমঃ মাদারের কথা শুনে চোখ থেকে দু ফোটা অশ্রু গড়িয়ে পরলো তার।হুম চোখের পানি মুছে উওর দিলো সে।

মাদারঃ তোমার জন্য একটা গুড নিউজ আছে। তুমি স্কলারশীপ পেয়েছো।এবং তোমার এডমিশন The Mount City College And University তে হয়েছে। দেশের টপ কলেজের মধ্যে একটা।
আমি তোমার জন্যে হোস্টেলে থাকার ব্যবস্থা করেছি। ওখানে তোমার কোনো সমস্যা হবে না। মন দিয়ে পড়াশোনা করবে। আর নিজের সব সপ্ন সত্য করবে।

শবনমঃ Thank you mother. কিন্তু ওখানেতো সব High standard familyr ছেলে মেয়েরা লেখা পড়া করে। আমার মতো অনাথ মেয়ের ওদের সাথে লেখা পড়া করা সম্ভব না।??

মাদারঃ Everything is possible for you my child. তুমি অনেক brave. আর আমি জানি তুমি নিজের খেয়াল নিজে রাখতে পারবে।

শবনমঃ I will try my best mother. আমি আপনাকে নিরাশ করবো না promise ??

মাদারঃ এখন গিয়ে শুয়ে পরো কালকে অনেক পথ জার্নি করতে হবে। Good night ??

শবনমঃ OK good night mother ??

নিজের রুমে এসে বিছানায় গা এলিয়ে দিলো শবনম।

মাঝরাতে,,,,,

প্রতি দিনের মতো আজো শবনম অনুভব করছে কেউ ওর মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছে। কপালে কারো ঠোঁটের স্পর্শ পাচ্ছে ও।

কানে কেউ ফিসফিসিয়ে বলছে,,, ভালোবাসি,,,,

কিন্তু আজও নিজের চোখ খুলতে পারছে না ও। সারা রাজ্যের ঘুম যেন ওর চোখেই এসে পরেছে।

ভোর 5টা,,,

সবার কাছ থেকে বিদায় নিয়ে বাসে উঠে শবনম। জানালার পাশের সিটে বসে বাইরের প্রকৃতি দেখতে ব্যস্ত সে।মনে এক অজানা ভয় উকি দিচ্ছে তার। নতুন জায়গায় নতুন মানুষ। কখনো একা অনাথ আশ্রম থেকে বের হয় নি সে। কিন্তু আজ একা এক অজানা জায়গায় অচেনা মানুষের মাঝে থাকতে যাচ্ছে সে। হঠাৎ বাস থেমে যাওয়ায় ঘোর কাটলো তার।

ড্রাইভারঃসামনে একটা বড় গাছের ডাল ভেঙে পরে আছে তাই বাস আর আগাবে না।

সবাই একে একে নেমে সবার গন্তব্যে চলে যায়। কিন্তু শবনম পথ খুঁজে পাচ্ছিলো না। হঠাৎ সে একটা টং দেখে সেখানে গেলো।

শবনমঃ চাচা Mount City College যাওয়ার কোনো শট কাট রাস্তা আছে।

টং ওয়ালাঃ জি মেডাম আছে। ঐ যে দেখছেন পেছনের জঙ্গল ওটার নাম অন্ধকার বন। জঙ্গলের ভিতর দিয়ে বরাবর গেলে 10 মিনিটের রাস্তা। কিন্তু ঐ রাস্তা দিয়ে কেউ যায় না।

শবনমঃ কিন্তু কেন?

লোকটিঃ কারন ওই জঙ্গলে দিনও রাতের মতো। সূর্যের আলো ভেতরে প্রবেশ করতে পারে না এতো ঘন ওই বন। তাছাড়া ঐ জঙ্গলে ভয়ঙ্কর জীব জন্তু থাকে তাই বলছি ওখান দিয়ে যাইয়েন না। বিপদ হতে পারে।

শবনম পিছনে ফিরে জঙ্গলটির দিকে ভালো ভাবে স্ক্যান করলো।

শবনমঃ Thank you চাচা কিছু হবে না আমি আসি।( বলে জঙ্গলের দিকে চলে গেল )

জঙ্গলে প্রবেশ করেই অবাক হয়ে গেল। আসলেই দিনেও অন্ধকারের মতো জায়গাটা। কিন্তু তার পরেও ভয়ঙ্কর লাগছে না।

শবনমঃ কি সুন্দর জায়গা এটা নাকি ভয়ঙ্কর এখানে আবার কি বিপদ হবে।

ঝোপের আড়ালে দুটো হিংস্র চোখ ওর দিকে তাকিয়ে আছে।

হঠাৎ হিংস্র প্রাণী টি শবনমের পিছনে ঝাপ দেয় সাথে সাথে কেউ হাওয়ার বেগে প্রানিটিকে নিয়ে আড়াল হয়ে যায়।

হঠাৎ পিছনে কারো উপস্থিতি টের পেয়ে শবনম ঘাবরে গিয়ে পিছনে ফিরে। কিন্তু পেছন ফিরে কাওকে দেখতে পেলো না সে।

শবনমঃ এমন লাগলো কেউ পেছন দিয়ে গেল কিন্তু এখানে তো কেউ নেই।

শবনম মনের ভূল ভেবে আবারো হাটা শুরু করল।

এইদিকে,,,

অজানাটি হিংস্র প্রাণী টিকে ছুরে দুরে সরিয়ে দিলো। সাথে সাথে সেটা দৌড়ে ওখান থেকে পালিয়ে গেলো।

অজানাঃ আমি থাকতে ওর কোন ক্ষতি কেউ করতে পারবে না। ওর প্রত্যেক বিপদের সামনে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়িয়ে আছি। ( গর্জিয়ে)

To be continued

#Our_Unknown_Love_Story
#The_College_Love
#Writer_Sanjana_Shabnam_Fahmida
#Part_2

কিছু দুর যেতেই সামনে কলেজ দেখতে পেল সে।

কলেজটা বেশ পুরোনো এবং বিশাল। চারো পাশে পাহাড় আর জঙ্গল। ভিতরে প্রবেশ করেই ঘুরে ঘুরে কলেজটা দেখছিল সে। হঠাৎ তার নজর কলেজের সামনে একটা বাস্কেটবল গ্রাউন্ডে যায়। কিছু ছেলে মিলে বাস্কেটবল খেলছিল।তাদের মধ্যে একজন একের পর এক গোল করছিলো।

( হাইট 5.8 হবে ফর্সা গায়ের রং এবং স্পাইক করা হেয়ার। পরনে ব্লু জিন্স এবং হোয়াইট টি শার্ট মাথায় ক্যাপ। সব মিলিয়ে ক্রাশবয়।)

শবনম খেলা দেখতে ব্যস্ত হঠাৎ এক মেয়ে এসে ওর গালে খুব জোরে চর বসিয়ে দিল। শবনম হতদম্ভ হয়ে তাকিয়ে আছে মেয়েটির দিকে।

( মেয়েটির পরনে হোয়াইট জিন্স আর রেড টি শার্ট। হাইট 5.2 হবে গায়ের রং উজ্জ্বল শ্যামবর্ণ )

মেয়েটিঃ Sorry friend don’t take it personally ??

বলে মেয়েটি চলে যেতে নিলে শবনম তাকে ঘুরিয়ে তার গালে চর বসিয়ে দেয়।

শবনমঃ You too ?

মেয়েটি কতক্ষণ নিজের গালে হাত দিয়ে শবনমের দিকে তাকিয়ে থেকে হুট করে তাকে জড়িয়ে ধরে। মেয়েটির কাজে শবনম অবাক হয়ে যায়।

তারপর তাকে ছেড়ে বলতে শুরু করল ।

মেয়েটিঃ তুমিতো একদম আমার মত। Can you be my friend.হাত বাড়িয়ে দিয়ে।

শবনমঃ Yeah sure. I’m Adhora Rayhan Shabnam অনার্স প্রথম বর্ষ।

মেয়েটিঃ আমি মিশকা চৌধুরী সবাই মিশা বলে ডাকে। nice to meet you. থাপ্পড়ের জন্য I’m really sorry. Actually আমাদের কলেজে নিউ কেউ আসলে আমরা তাদের এভাবেই স্বাগত করি ? রেগিং ইউ নো ?

শবনমঃ It’s okay but আমরা মানে আর কে কে? (ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে)

মিশাঃ আমি আর আমার বাকি ফ্রেন্ডস কবীর ইরা পুলক আরকি এরাই ?

স্যরি ওয়ান্স এগেইন

শবনমঃ It’s okay Misha ?

মিশাঃThank you baby ??.চল আমি তোকে আমার ফ্রেন্ডসদের সাথে দেখা করাই ।( বলেই শবনমের হাত টেনে ভিতরে নিয়ে গেল)

মিশা শবনমকে নিয়ে দুটো মেয়ের সামনে গিয়ে দাড়ায়।

মিশাঃ ইরা, পাখি দি she is my new friend Shabnam.

ইরা ও পাখিঃ Hi

শবনমঃ Hi

শবনব মেয়ে দুটোকে পা থেকে মাথা পর্যন্ত দেখলো।

পাখির পরনে লং রেড ফ্রক মেয়েটা দেখতে বেশ কিউট। কিন্তু ইরাকে দেখে ওর চোখ ছানাবরা হয়ে যায়। মেয়েটার পরনে মিকিমাউস শর্ট টপ আর হোয়াইট জিন্স। দেখতে পুরো বাচ্চা।

মিশাঃ ও হলো পাখি আমার বড় বোন। আমাদের সিনিয়র। আর ও ইরা আমার বেস্টু। we are in same batch.

পাখিঃ তুমি নিউ এই কলেজে।
শবনমঃ Yeah আমি স্কলারশিপ পেয়ে ভর্তি হয়েছিল ( কথা বলতে ইতস্তত বোধ করছে)

ইরাঃ স্কলারশিপ ?আমি আর মিশা তো কোন রকমে শুধু পাশ করি। ?

শবনম আর পাখি ইরার কথায় হেসে দেয়।

মিশাঃ ইরাকি বাচ্চি চুপ কর। (রেগে)

ওর কথা শুনে সবাই কিটকিটিয়ে হেসে উঠল ?

মিশাঃ OK বাদ দে। কবীর কোথায়।

ইরাঃ বাস্কেটবল খেলছে

মিশাঃ চল শবনম তোকে কবীরের সাথে দেখা করাই। ও আমাদের বেস্টু আর এই কলেজের First crush?

তারপর ওরা প্লে গ্রাউন্ডে গেল।

মিশাঃ কবীররর

যে ছেলেটা এতোক্ষণ একের পর এক গোল দিচ্ছিল সে ওদের সামনে আসলো।

কবীরঃ কিরে ডায়েন এখানে কি হুম ??

মিশাতো রেগে ফায়ার ??

মিশাঃ চুপ উল্লুক ভাল্লুক তুই ডায়েন তর বৌ ডায়েন ?

কবীরঃ তুইই তো আমার বউ ( আস্তে আস্তে বলল)

মিশাঃ কিছু বললি ( আড়চোখে)

কবীরঃ বল্লাম কার কপাল যে পুরেছে যার কপালে তুই জুটবি (বলেই হেসে দেয়)

মিশিঃ ইউউউ ( রেগে কবীরের দিকে এগিয়ে যায়)

পাখিঃ shut up guys. ঝগড়া বন্ধ করবি তোরা। and Kabir meet our new friend Shabnam

কবীরতো শবনমকে দেখে হা হয়ে গেছে। এতো সুন্দর মানুষ কিভাবে হয়। চেহারায় কোনো আধুনিকতার ছাপ নেই। কত কিউট মেয়েটা।
ওর অবস্থা দেখে মিশা বলে ফেলল

মিশাঃ মু তো বান্ধ্ কারো আঙ্কেল মাক্ষি ঘুস যায়েগি ??

ওর কথা শুনে সবাই কিটকিটিয়ে হেসে উঠল
And Kabir is blushing ?

কবীরঃ( শবনমের দিকে হাত বাড়িয়ে ) Hii I’m Kabir Ahmed নাম তো সুনাহি হোগা ?

শবনমঃ উমম No নেহি সুনা।

সবাইঃ ???

কবীরঃ ?It’s okay বড় বড় শহরে এমন ছোট ছোট নাম মনে নাও থাকতে পারে।

পাখিঃ OK guys listen আজকে ক্লাস হবে না তাই চল শবনম কে আমাদের স্পেশাল জায়গা থেকে ঘুরিয়ে আনি।

শবনমঃ আব না থাক আজকে অনেক কাজ আছে হোস্টেলে যেতে হবে।

কবীরঃ হোস্টেলে কেন তোমার ফেমিলি কোথায় থাকে।

ফেমিলি কথাটা শুনে শবনমের মন খারাপ হয়ে গেলো। তার পরেও নিজেকে সামলে নিয়ে বলল সে।
I have no Family আমি ছোট বেলা থেকেই অনাথ আশ্রমে বড় হয়েছি। ??

কবীরঃ I’m really sorry Shabnam.আমি তোমাকে কষ্ট দিতে চাই নি।please for give me. ( মন খারাপ করে)

শবনমঃ It’s ok Kabir. I don’t mind ??

সবার মুড ভালো করার জন্য মিশা বলল

মিশাঃ চল সবাই মাউন্ট হিলে যাই কবে থেকে ক্লাইম্বিং করি না। ??

শবনমঃ কা ক্লাইম্বিং না না আমি হাইটকে অনেক ভয় পাই। আমি যাব না।

কবীরঃ Shabnam don’t worry yaar কিচ্ছু হবে না আমরা সবাই আছি তো।

কিছুক্ষণ পর মাউন্ট হিলে।

কবীর সবার জন্য অনেক গুলো রোপ আর বেল্ট নিয়ে এনে সবার হাতে দিলো।

কবীরঃ এই নাও সবাই এগুলো ভাল করে পড়ে নাও। আমরা এখন এখান থেকে ক্লাইম্ব করে নিচে নামবো। ok

শবনম নিচে তাকাতেই ভয়ে ওর হাত পা কাঁপতে লাগলো।

শবনবঃ আ আমি নিচে নামবো না প্লিজ আ আমার অনেক ভ ভয় করছে। ??

মিশাঃ Chill baby আমরা আছি না কিছু হবে না।

কবীরঃ Yes Shabnam trust us আমরা তোমাকে কিছু হতে দিব না।

শবনমঃ OK

তার পর সবাই নিচে নামতে শুরু করল।

হঠাৎ শবনমের দড়ি ছিড়ে যায় ও চিৎকার দিয়ে পরে যেতে নিলে কবীর ওর হাত ধরে ফেলে।

কবীরঃ শবনম আমার হাত ধরে রাখো কিচ্ছু হবে না আমরা আছি। আমার হাত ছেড়ো না। ( অনেক ঘাবড়ে গিয়ে )

শবনমঃ গাইজ আমার ভয় করছে।

কবীররর…..হঠাৎ হাত ছুটে যায় আর শবনম নিচে পরে যায়।

তখন কেউ ঝড়ের বেগে এসে ওকে ধরে ফেলে।

শবনম লোকটির কোলে ভয়ে চোখ বন্ধ করে আছে। আর লোকটি ওর দিকে তাকিয়ে আছে। লোকটির চোখে ওকে হারানোর ভয় স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে। শবনম অনুভব করে কেউ ওকে ধরে আছে।

সেই অজানা স্পর্শ যেটা প্রতিদিন ঘুমের ঘোরে অনুভব করা। গায়ের সেই মাতাল করা ঘ্রাণ শবনমের নাকে বারি খাচ্ছে।

শবনম টিপটিপ করে চোখ মেলে তাকালো। কিন্তু চোখ খুলে আশে পাশে ও কাওকে দেখতে পেলো না। কিন্তু এতো উপর থেকে পরেও ও কিভাবে বেঁচে আছে ভাবতে থাকে ও।

To be continued

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here