♠#The_Vampire_King♠,09,10
#A_Unknown_Lover
#Writer_Sanjana_Shabnam_Fahmida
#Part_9
মিটমিট করে নিজের চোখ খুলছে শবনম। ঝাপসা ঝাপসা লাগছে সব কিছু ওর কাছে। চোখ মেলেই নিজের চারপাশে ভালো করে চোখ বুলিয়ে নিচ্ছে ও। সব কিছু অচেনা লাগছে ওর কাছে। একটু নরতেই হাতে টান অনুভব করল ও সাথে চিনচিন ব্যাথাও। হাতের পাশে তাকিয়ে দেখে হাতে ক্যানোলা লাগানো ওর। চোখ বড় বড় করে আবার চারপাশে দেখলো শবনম। এটাতো হসপিটাল আর ও হসপিটাল এর বেডে শুয়ে আছে এক হাতে ক্যানোলা লাগানো।
ক্যানোলার দিকে চোখ যেতেই আত্মা শুকিয়ে যাচ্ছে শবনমের। যারা ইনজেকশন ভয় পায় এটা তাদের সবচেয়ে বড় দূর্বলতা। ক্যানোলা থেকে রক্ত শবনমের হাতে ট্রান্সফার হচ্ছে আর তা দেখে ওর শরীর কাঁপছে ভয়ে।
হঠাৎ দরজা খোলার শব্দে ঘুরে তাকালো শবনম। একজন নার্স আর তার পেছনে ওর বাবা মা। দুজনকেই খুব চিন্তিত দেখাচ্ছে।
শবনমকে দেখে দুজনের ঠোঁটে হাসি ফুঁটে উঠলো।
আসিফঃ এখন কেমন লাগছে প্রিন্সেস,, ( ওর পাশের চেয়ারে বসে মাথায় হাত বুলাতে বুলাতে)
শবনমঃ আমার আবার কি হবে আর আমার হাতে ক্যানোলা কেন আব্বি আমি ঠিক আছি এটা সরাতে বলো প্লিজ।
নার্সঃ আর মাত্র পাঁচ মিনিট ম্যাম তারপর এটা খুলে ফেলবো হ্যাভ পেশেন্স।
মায়াঃ এজন্যই একা কোথাও যেতে দিতে চাই না এখন দেখলে তো বড়দের কথা না শুনলে কি হয়।
আসিফঃ তুমি দেখছো ও অসুস্থ এসব কথা পরে হবে। ( মায়াকে উদ্দেশ্য করে)
আসিফঃ আচ্ছা প্রিন্সেস তুমি পুকুরে কিভাবে পরেছিলে কেউ কি তোমাকে ইচ্ছে করে ফেলে দিয়েছিল??
শবনম কিছুক্ষন চুপ থেকে কিছু একটা ভেবে তারপর বলতে শুরু করল,,
শবনমঃ না তো আমাকে কেউ ইচ্ছে করে ফেলে দেয় নি। আসলে আমি একটা ফুল নিতে পুকুরের অনেক কিনারায় চলে গিয়েছিলাম তখনই ব্যালেন্স হারিয়ে নিচে পরে যাই। ( মিথ্যা বলল)
আসিফঃ তাহলে আবার উপরে উঠলে কিভাবে তুমি তো সাঁতার জানো না!!
শবনমের চোখে পানির ঝাপসা দৃষ্টিতে দেখা সেই মানুষটি ভেসে উঠলো। ও নিজেই বুঝতে পারছে না কি সত্য আর কি ওর ভ্রম। কে ওকে বারবর প্রতিবার সব বিপদ থেকে রক্ষা করছে আর সে কেনই বা ওর সামনে আসছে না।
প্রত্যেক বার কেন সে আঁধারে মিশে যাচ্ছে। শবনমকে অন্যমনস্ক দেখে আসিফ বলল,,
আসিফঃ আচ্ছা থাক এখন আর এসব ভেবে কাজ নেই তুমি রেস্ট করো প্রিন্সেস আমরা ডিস্চার্জ পেপার রেডি করে আসছি।
শবনমঃ ওকে আব্বি,,,
শবনম নিজের চোখ বুজে নিল। মেডিসিনের ডোজের কারণে চোখে ঘুম ভর করছিল ও। আসিফ উঠে চলে যেতে নিলেই ওর চোখ যায় শবনমের ঘারের দিকে। ঘারের চিহ্নটা কালচে হয়ে যাচ্ছে। আসিফ কিছুটা ঘাবরে যায় ব্যাপারটায়। মাথায় অনেক কথা ঘুরপাক খেতে শুরু করে। আসিফের কপালে বিন্দু বিন্দু ঘাম ওর চিন্তার বিষয়টা স্পষ্ট করছে।
আসিফকে এমন ফ্যাকাসে দেখে মায়া ওকে হালকা ঝাকি দিয়ে বলল,,,
মায়াঃ কি হয়েছে আসিফ আপনাকে হঠাৎ এতো চিন্তিত লাগছে,,,
আসিফ অস্ফুট কন্ঠে শুধু এতোটুকুই বলল,,,
আসিফঃ হি ইজ ব্যাক মায়া,,, ও চলে এসেছে আমাদের খুব কাছে শবনমের খুব কাছে। ( ভয়ার্ত কন্ঠে)
আসিফের কথায় মায়া ভয়ার্ত দৃষ্টিতে তাকালো শবনমের দিকে তারপর বলল,,,
মায়াঃ এ এখন কি হবে আসিফ,,, আ আমাদের মেয়ে…
আসিফঃ কিছু হবে না ওর। আমি কিচ্ছু হতে দিব না আমাদের প্রিন্সেসের।
দু জনের চেহারায়ই ভয়ের ছাপ। হয়তো কিছু একটা অনাকাঙ্ক্ষিত হতে চলতে তাদের জীবনে যার আভাস আগে থেকেই তাদের ছিল,,,
পরের দিন শবনমকে ডিস্চার্জ করে বাড়িতে নিয়ে আসে আসিফ। ধ্রুব আয়রা আর আশিশ সবাই দেখতে আসে শবনমকে। ওরাও শবনমকে অনেক প্রশ্ন করেছে কিন্তু কোনটিরই উত্তর শবনম সোজাসুজি দেয় নি।
রাতে,,,
শবনম সবার সাথে গল্প করে নিজের রুমে চলে আসে। রুমে এসে লাইট অন করে বেডের দিকে
তাকাতেই চমকে উঠে ও। বেডের উপর সাদা রঙের সে পদ্ম ফুলটা যেটা ও জঙ্গলে নেয়ার চেষ্টা করেছিল।
শবনম দৌঁড়ে বেডের সামনে গিয়ে ফুলটা তুলে নেয়। অদ্ভুত ব্যাপার যে ফুলটাতে একটাও কাঁটা নেই। মনে হচ্ছে কেউ খুব যত্ন সহকারে ফুল থেকে কাঁটা গুলো আলাদা করেছে।
হঠাৎ একটা বাতাস অতিক্রম করলো শবনমের পিছন দিয়ে। শবনম আতকে পেছনে ফিরেও কাউকেই পেল না। বারান্দার পর্দাটা এমন ভাবে উড়ছে যেন এই মাত্র কেউ বের হলো রুম থেকে।
শবনম দৌঁড়ে বারান্দায় চলে আসে তারপর রেলিং ধরে নিচে খুঁজতে লাগে।
নিচে স্পষ্ট কাউকে দেখতে পারছে ও। লোকটির পেছন টুকু দেখতে পারছে শবনম। কালো ড্রেস পরা এক লোক হুডি দিয়ে মাথা ঢেকে রেখেছে। পকেটে দু হাত গুঁজে অন্ধকার রাস্তার মাঝে হেটে যাচ্ছে,,,,
শবনম পলকহীন ভাবে তাকিয়ে আছে লোকটির যাওয়ার দিকে,,, গভীর ভাবে লোকটার হাটা পর্যবেক্ষণ করছে শবনম। লোকটি এমন স্বাধীন ভাবে হাটছে যেন হি ইজ দ্যা কিং অ্যান্ড দিস ইজ হিজ কিংডম।
হঠাৎ লোকটি আঁধারের মাঝে গায়েব হয়ে যায়। শবনম নিজের হাতের ফুলটার দিকে একবার আর লোকটার যাওয়ার পথের দিকে একবার তাকাচ্ছে।
কি হচ্ছে কে করছে সব মাথার উপর দিয়ে যাচ্ছে ওর। শবনম নিজের রুমে এসে ফুলটিকে বেডের পাশের টেবিলে নিজের ছবির সাথে রেখে দেয়।
হাজারো প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে ওর মাথায়। এসব প্রশ্নের উত্তর কোথায় পাবে ও ভাবছে,,,,
হাইওয়েতে ড্রাইভ করছে তনু। এক হাতে বিয়ার এর বোতল অন্য হাতে ড্রাইভ করছে,,,
হঠাৎ করেই কেউ ওর গাড়ির পেছনে আঘাত করলো। সাথে সাথে গাড়িটা ব্রেক হারিয়ে একটা গাছের বারি খেল,,,,,
Next Day In College….
To be continued….
♠#The_Vampire_King♠
#A_Unknown_Lover
#Writer_Sanjana_Shabnam_Fahmida
#Part_10
#Entry_Of_Unknown_Lovers
The Next Day In College…
লবিতে বসে গল্প করছে ধ্রুব শবনম আশিশ আর আয়রা।
ধ্রুবঃ আচ্ছা শবনম তুই কি সত্যিই পা পিছলে পড়ে গিয়েছিলি?
শবনমঃ উফফ এক কথা বার বার বলতে ভালো লাগে না গাইজ,,,
ধ্রুবঃ ওকে ওকে রাগছিস কেন??
আশিশঃ OMG ওটা কে?
আশিশের কথায় সবাই সেই দিকে তাকালো। তাকাতেই চোখ ছানাবরা হয়ে গেল সবার। তনু খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে হেটে আসছে। মাথায় ছোট ব্যান্ডেজ করা।
শবনমঃ এর এ অবস্থা আবার কিভাবে হলো ??
আশিশঃ আমি জিজ্ঞেস করে আসছি,, ( ফাইজলামি করে)
আশিশ তনুর কাছে দৌঁড়ে গেল,,,
আশিশঃ আরে তনু একি তোমার এ অবস্থা কেন? এমন লাগছে যে গন ধোলাই খেয়েছো।
আশিশের কথায় তনু মুখ বাঁকিয়ে বলল,,,
তনুঃ শাট আপ ইওর ননসেন্স আশিশ। কালকে রাতে একটু বেশি ড্রাঙ্ক ছিলাম তাই গাড়ি ব্যালেন্স করতে পারি নি অ্যান্ড এক্সিডেন্ট হয়ে গিয়েছে। জাস্ট একটু পায়ে ব্যাথা পেয়েছি নাথিং ইলস্।
তনু শবনমের দিকে আড়চোখে তাকিয়ে চলে গেল ওখান থেকে। আশিশ শবনমের কাছে এসে বলতে শুরু করল,,,
আশিশঃ বেচারির নাকি এক্সিডেন্ট হয়েছিল কাল রাতে তাই এই অবস্থা।
আয়রাঃ প্লিজ এয়ার ডোন্ট কল হার বেচারি ও একদম বেচারী না শয়তানের হাড্ডি। ভালো হয়েছে ওর সাথে। ( মুখ বাঁকিয়ে)
ধ্রুবঃ আহা আয়ু কারো জন্য খারাপ দোয়া করতে নেই,,,
শবনমঃ ভেবেছিলাম নিজের মত করে ওকে ওর ভুলের শাস্তি দিব কিন্তু ওর শাস্তি তো ও অলরেডি পেয়েই গিয়েছি। আমি আর কি একে শাস্তি দিব। ( মনে মনে) হ্যাঁ আয়রা কারো জন্য খারাপ দোয়া করতে নেই। যে যেমনটা করবে তেমনটাই পাবে,,
ধ্রুবঃ চল ক্লাসের সময় হয়ে গিয়েছে।
আয়রা আর আশিশ আগে আগে হাটছে আর তনুকে বকছে। ধ্রুব নিজের ফোনের দিকে তাকিয়ে ফোন স্ক্রল করতে করতে হাটছে,,,
হঠাৎ শবনম নিজের ব্যাগের দিকে তাকিয়ে দেখে ওর ব্যাগের ছোট ডলটা ব্যাগে ঝুলানো নেই,,,
ভালো করে আশেপাশে তাকিয়ে দেখে ও কিন্তু কোথাও নেই।
শবনমঃ আমার ডল কোথায় গেল,,, লবিতে পরে গেল নাকি আবার গিয়ে দেখতে হবে,,,
শবনম আবার লবির দিকে হাঁটা ধরে,,,
ধ্রুব ফোনের দিকে তাকিয়ে হাটছে হঠাৎ ধাম করে কেউ ওর উপর পরে গেল।
হঠাৎ এমনটা হওয়ায় ধ্রুব ব্যালেন্স করতে পারে নি। ধ্রুব নিচে আর ওর উপরে একজন। ধ্রুবর মুখে এটা ব্যাগের মতো কিছু পরেছে তাই দেখতে পারছে না। নিজের উপরে ভারী কিছু অনুভব করছে ও।
হঠাৎ ব্যাগটি কেউ সরিয়ে ফেলল আর তার লম্বা চুল দিয়ে ধ্রুবর মুখ ঢেকে গেল।
উপরের মানুষটির চুল ধ্রুব নিজের হাত দিয়ে সরিয়ে দেয়। একটা মেয়ে। মেয়েটির মুখে ভয়ে ঝাপ। ধ্রুব মেয়েটিকে দেখে এক অজানায় হারিয়ে যাচ্ছে। ওর হার্ট বিটও ক্রমশ উঠা নামা করছে। মেয়েটি আসলে অনেক সুন্দর। বড় বড় চোখ ফর্সা রং গোলাপী ঠোটঁ সব মিলিয়ে অসম্ভব। মেয়েটি উঠতে যেয়েও আবার পিছলে ধ্রুবর উপর পরে আর ধ্রুব সাথে সাথে তার কোমর জড়িয়ে ধরে।
মেয়েটিঃ আ আ’ম সো স্যরি,,,
মেয়েটি হন্তদন্ত করে উঠে যায় ধ্রুবর উপর থেকে। তারপর নিজের ব্যাগ তুলে এক দৌঁড়ে চলে যায়। ধ্রুব উঠে মেয়েটির যাওয়ার দিকে তাকিয়ে আনমনে বলে,,,
ধ্রুবঃ শি ইজ স্পেশাল,,, ( ঠোঁটে হাসি এনে)
ধ্রুবর চোখ নিচে পরে থাকা একটি ফরমের দিকে যায়। হয়তো এটি সে মেয়ের। ধ্রুব ফরমটি তুলে নেয়। ফরমে মেয়েটির সব ডিটেইলস দেওয়া,,
ধ্রুবঃ কোয়েলল!! উমম স্পেশাল পার্সন উইথ স্পেশাল নেইম,,,
এইদিকে,,
শবনম ওর ব্যাগের ডল খুঁজতে খুঁজতে লবিতে চলে আসে। হঠাৎ ওর চোখ যায় ওর ডল কলেজ এর পার্কিং রোডে পরে আছে,,, হয়তো আসার সময় পরে গিয়েছে। ( আমি জীবনেও স্কুল কলেজে কিছু হারায় গেলে পাই নি ? গল্প তো গল্পই?)
শবনমঃ ঐযে আমার ডল।
শবনম দৌঁড়ে ওখানে যায় তারপর ঝুঁকে ডলটাকে তুলে,,, শবনম ডলটাকে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখছে কিছু হয়েছে কিনা। আশেপাশের কিছুতেই ওর খেয়াল নেই।
হঠাৎ একটা ব্লাক মার্সিরিজ কার ফুল স্পীডে প্রবেশ করে কলেজের ভিতর। শবনম সামনে তাকাতেই দেখলো একটা গাড়ি ওর দিকে ফুল স্পীডে আসছে,,, ভয়ে পা ফ্রিজ্ড হয়ে গেছে ওর। গাড়িটিকে এতো স্পীডে আসতে দেখে সরে যাওয়ার কোন স্কুপ পাচ্ছে না শবনম।
গাড়িটা শবনমের কাছে আসতেই শবনম দুই হাত মুঠো করে চোখ খিঁচে বন্ধ করে ফেলে। গাড়িটা হঠাৎ ঘুরে শবনমের চারো পাশে রাউন্ড করতে শুরু করে,,, একটুর জন্য বেঁচে গেছে শবনম।
আশেপাশে সবাই হা হয়ে দেখছে। সবার কল্পনার বাইরে ছিল এটা। গাড়ির টায়ারের ছাপ গোল করে শবনমের চারপাশে বিছিয়ে গিয়েছে। আশেপাশে ধোঁয়া উড়ছে,,,
গাড়িটি থেমে গেল আর শবনমও চোখ খুলল,,,
চারোদিকে ধূলি আর গাড়ির ধোঁয়া ভরে গিয়েছে।
হঠাৎ গাড়ির দরজা খুলে কেউ বের হয়,,, ধোঁয়ার মাঝে তাকে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে না। লোকটি যতই কাছে আসছে ততই স্পষ্ট হচ্ছে।
চকলেট কালার শার্ট কালো প্যান্ট কালো ব্লেজার কালো সুজ। ডান হাতে তানিশ্ক এর কালো ওয়াচ আর বা হাতে একটা খয়েরি রঙের ব্রেসলেট। বুকে ব্রাউন কালার সানগ্লাস ছুলানো। চুল গুলো সিল্কি ভাবে উড়ছে বাতাসে। চোখের মনি পুরো ডার্ক ব্রাউন কালার হালকা দাড়ি ফেসে।জিম করা বডি স্ট্রাকচার। সব মিলিয়ে বলিউড হিরোদের মত।
শবনম এক ধ্যানে তাকিয়ে আছে লোকটির দিকে।
শবনমঃ ক্রাশশশ ?
হঠাৎ লোকটি ওর সামনে এসে বলে,,
>> রাস্তাটা আপনার ফাদারের না যে এভাবে বেখেয়ালি ভাবে হাটবেন। ভাগ্যিস আমি ছিলাম তাই বেঁচে গিয়েছেন। আমার জায়গায় অন্য কেউ হলে এতক্ষনে আপনার নামের আগে লেট শব্দটা জোগ হয়ে যেত। নেক্সট টাইম চোখ খুলে আশেপাশে তাকিয়ে হাটবেন।
লোকটির কথায় শবনম অনেক পরিমাণ রেগে যায়। লোকটি ওকে ইনসাল্ট করলো। এমন রুড মানুষের উপর ক্রাশ নো ওয়ে,,,
লোকটি চলে যেতে নেয় কিন্তু শবনমের কথায় থেমে যান
শবনমঃ ও হ্যালো মি. কি ভাবেন নিজেকে হুহ সুপার হিরো? আর আপনার সাহস কি করে হলো আমাকে এভাবে ইনসাল্ট করার( রেগে)
লোকটি শবনমের দিকে আবারো ফিরে তারপর বলে,,,
আঁধার রেজওয়ান। My name is Aadhar Rejwan. আর হ্যাঁ আমি নিজেকে কী ভাবি সেটা আপনার না জানলেও চলবে,,,আর সাহস সেটা নাহয় অন্য দিন দেখে নিয়েন ( সানগ্লাস লাগিয়ে চলে গেল আঁধার)
শবনম অটো হয়ে তাকিয়ে আছে আঁধারের যাওয়ার দিকে।
To be continued….