The_Love_Of_A_Devil_And_Angel,02,03

0
1770

#The_Love_Of_A_Devil_And_Angel,02,03
#An_Impossible_Love_Story
#Writer_Sanjana_Shabnam_Fahmida
#Part_2

In The Angel Kingdom,,,,,

কিং লাহাবঃ ওদের দুজনের কিস্মত এই কায়েনাত নির্ধারিত করে দিয়েছে। এখন দেখা যাক ওদের ভালোবাসা দুনিয়াতে ধ্বংস আনে নাকি নতুন কিছুর সূচনা। শুভ শক্তি আর অশুভ শক্তি কখনো এক হতে পারে না তাহলে ওদের ভাগ্য আল্লাহ কেন এক সাথে জুরলেন। অনেক রহস্য অজানা রয়ে গেছে। কিন্তু এটা সিওর যে ওদের এই #Impossible_Love_Story এর পরিনতি অনেক ভয়াবহ হবে।

এভাবে শুরু হয় এক অদ্ভুত ভালোবাসার গল্প। যেখানে একদিকে শুভ শক্তি ও অশুভ শক্তির লড়াই তো অন্য দিকে দুটো বিপরীত শক্তির অসম্ভব ভালোবাসা। ওরা যতই দূরত্বে থাকুক না কেন ওদের ভাগ্যই ওদের একে অপরের কাছে নিয়ে আসবে কিন্তু এই ভাগ্য কি ওদের এই ভালোবাসাকে পূর্ণতা দিতে পারবে। পারবে ওদের এই #Impossible_Love_Story
কে #Possible করতে। কিছু প্রশ্ন অজানাই থাকুক।

দিন মাস বছর পার হতে হতে পাঁচ বছর অতিবাহিত হয়ে গেছে।

আজ শুভ আর রশনির স্কুলে প্রথম দিন,,,,

In Rejwan Mansion,,,,

মায়া কিচেনে কাজ করছিলো এমন সময় ল্যান্ড লাইনে কল আসলো। মায়া ফোন রিসিভ করতেই অপর পাশ থেকে একটা মহিলা বলে উঠলো,,,,

>>> মিসেস রেজওয়ান প্লিজ যত তাড়াতাড়ি সম্ভব শুভর স্কুলে চলে আসেন। ( বলে কল কেটে দিলো।)

মায়া দ্রুত স্কুলের উদ্দেশ্যে রওনা হলো।

In South And City School,,,

অফিস রুমে বসে আছে মায়া সামনে স্কুলের প্রিন্সিপাল ফাদার এন্ড্রু বসে আছেন।

মায়াঃ ফাদার হঠাৎ এভাবে ডাকার কোন বিশেষ কারন। শুভ ঠিক আছে তো প্লিজ কিছু বলেন আমার অনেক ভয় করছে। (উত্তেজিত হয়ে)

ফাদারঃ কাম ডাউন মায়া। শুভ ঠিক আছে ডোন্ট ওয়ারি।

মায়াঃ তাহলে এতো আর্জেন্টলি ডাকার কারণ??

ফাদার উঠে জানালার সামলে গিয়ে দাঁড়িয়ে বলতে শুরু করল,,,,,

ফাদারঃ শুভ আবারও নিজের শক্তির অপব্যবহার করে একটা বাচ্চাকে ভয়ঙ্কর ভাবে আহত করেছে।

মায়াঃ কিইই!!

ফাদারঃ তোমাকে ছোট বেলা থেকে চিনি আমি মায়া তাই কথাটা প্রথমে তোমাকে জানানোর প্রয়োজন মনে করলাম। (গম্ভীর স্বরে)

মায়াঃ কি কথা ফাদার??? (ফাদারের পিছনে এসে দাঁড়িয়ে)

ফাদারঃ শুভ কোন সাধারণ মানুষ নয়। ওর মাঝে কিছু বিশেষত্ব আছে কিছু লুকানো শক্তি আছে যা যদি ভালো কাজের জন্য ব্যবহার করা হয় তাহলে মানুষ ও এই প্রকৃতির মঙ্গল হবে আর যদি এর অপব্যবহার করা হয় তাহলে শুধু ধ্বংস ছাড়া কিছু নেই।

মায়াঃ হ্যাঁ ফাদার আমরা জানি। আপনি নিজেই ওর জন্মের কিছু দিন পরে আমাদের জানিয়েছিলেন। ওর পিঠের ওই চিহ্নটা দেখে বলেছিলেন আপনি।

ফাদারঃ হ্যাঁ কিন্তু আমি ওটার মানে যেনেও তোমাদের বলি নি।

মায়াঃ মানে কি এই চিহ্নটার??

ফাদারঃ শুভর পিঠে যে চিহ্ন সেটা একটা ডেভিল টেটু। এটা এখনো অস্পষ্ট তাই বুঝা যায় না কিন্তু শুভ দিন দিন যত বড় হবে এই টেটুটাও ততই গভীর হতে থাকবে। শুভর চব্বিশ বছর পূর্ণ হতেই ও নিজের সমস্ত শক্তি লাভ করতে পারবে। কিন্তু তার আগে যদি ডেভিলরা ওর খোঁজ পেয়ে যায় তাহলে শুভকে অশুভ শক্তির হাত থেকে আমরা বাঁচাতে পারবো না। তখন না আমরা শুভকে বাঁচাতে পারবো আর না এই প্রকৃতি কে। তাই আমি বলছি শুভকে কোথাও দুরে পাঠিয়ে দাও। এতে ওর ও আমাদের সকলের মঙ্গল।

মায়াঃ কিন্তু ফাদার ও আমাদের একমাত্র ছেলে ওকে কিভাবে নিজে থেকে দুরে পাঠিয়ে দেই (কেঁদে কেঁদে)

ফাদারঃ মনে আছে মায়া শুভ কিছুদিন আগে সিয়াকে (মায়ার 2 বছরের মেয়ে) সিড়ি থেকে ফেলে দিয়েছিলো।

মায়াঃ হ্যাঁ ফাদার কিন্তু শুভ ছোট অবুঝ না জেনে ভূল করে ফেলেছে।

ফাদারঃ না জেনে না,,, হিংসা, ক্রোধ, রাগের বসে ও এটা করেছে। আর এটা ওর অশুভ শক্তির বহিঃপ্রকাশ ছিল মাত্র। শুভর যখন তিন বছর ওর চোখের এক ইশারায় তোমাদের পালিত কুকুর ছটফটিয়ে সবার সামনে মরে গেল। প্রত্যেক অমাবস্যায় শুভর চোখ চেহারা শরীর পরিবর্তন হতে থাকে। ভবিষ্যতে ও আরো কি করতে পারে এটা সকলের অজানা। ও সকলের জন্য বিপদজনক। স্পেশালি তোমার মেয়ে সিয়ার জন্য। এখন সিদ্ধান্ত তোমার হাতে। ( বলে ফাদার বেরিয়ে গেলেন)

মায়াঃ শুভকে দুরে পাঠালে যদি সিয়া আর বাকি সবাই সেফ থাকে তাহলে আমি এটাই করবো।

In Chowdhury Mansion,,,,

নাহার রশনির জন্য খাবার নিয়ে রুমে এসে দেখে রশনি নেই। মায়া জানে রশনি কোথায় যেতে পারে তাই ও ট্রে নিয়ে বেরিয়ে যায়।

রশনি বাগানে এসে ফুল নিয়ে খেলছে। ওর হাতের স্পর্শে ফুলের কলি গুলো ফুটে উঠে। প্রজাপতি উড়ে ওর হাতে বসে আর রশনি তাদের সাথে খেলা করে।

নাহার দুর থেকে এসব দেখছে আর হাসছে। রশনির শক্তির ব্যপারে নাহার আর তাহিরের সব জানা আছে। শুধু বাইরের মানুষের কাছে সব অজানা।

নাহার এসে রশনির পাশে বসলো।

নাহারঃ স্কুলের প্রথম দিন কেমন কাটলো??

রশনিঃ খুব ভালো আর আমার অনেক গুলো ফ্রেন্ড ও হয়ে গেছে যানো। মাম্মাম দেখো ফুল আর প্রজাপতিরা আমার সাথে খেলছে ওরাও আমার ফ্রেন্ড তাই না।

নাহারঃ হুম প্রকৃতির সব কিছুই আমাদের বন্ধু।তাই সব সময় নিজের শক্তির ব্যবহার প্রকৃতিকে বাঁচানোর জন্য করবা। কখনো ও এর অপব্যবহার করবে না।

রশনিঃ ওকে মাম্মাম।

After 18 Years,,,,,,

In Scotland,,,,,

The Royal Hill Mountain,,,,

Royal Hill University এর সব স্টুডেন্টসরা পাহারের সামনে অধির আগ্ৰহে দাঁড়িয়ে আছে।

সাদ, এরিক ও রোহিত (শুভর বেস্ট ফ্রেন্ড) চিল্লিয়ে চিল্লিয়ে বলছে,,,,

>>>>Come on Shuvo you can do this.

একজন নিউ স্টুডেন্ট এসে সাদের সামনে দাঁড়িয়ে জিঙ্গেস করলো,,,,

>>>>Who’s that Shuvo and why all of you are standing over there??

সাদঃ New??

>>>> yes I’m dheer from Bangladesh.

সাদঃ ওয়াও আমিও বিডির I’m Saad Rahman.

ধীরঃ তো এখানে কি হচ্ছে??

সাদঃ আমাদের কলেজের কিং শুভ আজকে এক পাহাড় থেকে অন্য পাহাড়ে বাইক স্টান্ট করে দেখাবে।

ধীরঃ Whattt impossible ???

সাদঃ Nothing is impossible for Shuvo Rejwan (ভাব দেখিয়ে)

সবচেয়ে বড় পাহাড়ে দাঁড়িয়ে আছে শুভ একপলক সামনের পাহাড়ে আর নিচে জমা মানুষ গুলোর দিকে তাকিয়ে একটা কিলার স্মাইল দিলো শুভ। মাথায় হেলমেট লাগিয়ে বাইকে বসে স্টার্ট দিলো শুভ লক্ষ সামনের পাহাড় একটু ভূল আর ওর জীবন শেষ। কিন্তু শুভর চোখে ভয়ের চিহ্ন মাত্রাও নেই। ফুল স্পীডে বাইক নিয়ে সামনে এগুলো শুভ ওর পিঠের চিহ্ন থেকে ওর শরীরে আলো ছড়াচ্ছে। চোখ বন্ধ করে এক পাহাড় থেকে অন্য পাহাড়ে বাইক নিয়ে জাম্প করলো ও।

নিচের সবার হার্ট বিট থেমে যাওয়ার উপক্রম।
শুভ এক পলকে বাইক নিয়ে অন্য পাহাড়টায় নামলো। সাথে সাথে সবাই জোরে জোরে হাত তালি দিতে শুরু করে।

বাইকে বসেই নিজের হেলমেট খুলে ফেলল শুভ। এক হাত দিয়ে সামনের চুল গুলো স্লাইড করে পিছনে নিয়ে বাইক থেকে নেমে ফুল হিরো স্টাইলে সবার দিকে এগিয়ে আসলো ও।

শুভ দেখতে পুরো হিরোর মতো। ফর্সা গায়ের রং, স্টিল বডি, নীল চোখ, হাইট 6.2 , সিল্কি চুল গুলো স্পাইক করে স্টাইল করা।

ফুল ব্লাক রেসিং কসটিউমে ওকে আরো বেশি এট্রাকটিভ লাগছে।

To be continued…..

#The_Love_Of_A_Devil_And_Angel
#An_Impossible_Love_Story
#Writer_Sanjana_Shabnam_Fahmida
#part_3

শুভ মাথা থেকে হেলমেট খুলে বাইক থেকে নেমে দাঁড়ায়।

শুভ বাইক থেকে নামতেই সব মেয়েরা ওর কাছে ছুটে আসে আর ওর প্রশংসা করতে শুরু করে।

> Shuvo you’re great ?

> You are a rock star Shuvo ?

> How did you do that Shuvo ?

এই টাইপের কমেন্ট করছে সবাই। কিন্তু শুভর ওই দিকে কোন রিয়েকশনি নেই।

শুভর ফ্রেন্ডস রা এসে ওকে জড়িয়ে ধরলো।

সাদঃ Wow bro you are great (শুভ কে জড়িয়ে ধরে)

রোহিতঃ Seriously Shuvo তোর ভেতরে কি ভয়ের ভ ও নেই। অন্য কেউ হলে হার্টফেল করতো।

এরিকঃ অন্য কেউ হলে এরকম স্টান্ট করার কথা ভাবতোও না। কিন্তু ইনি আমাদের শুভ রেজওয়ান who can do anything রাইট শুভ ।

শুভঃ First You are right Shuvo can do anything ?

সেকেন্ড আমি কোন কিছুকে ভয় পাই না কারন ভয় তারাই পায় যাদের নিজের প্রানের মায়া আছে যাদের কোন দুর্বলতা আছে আর শুভর কোন দুর্বলতা নেই।

আর মোস্ট অফ অল আমার জন্য চিন্তা আর কেয়ার করার কেউ নেই তাই আমার কোন ভয় নেই। কারন কেউ আমার কষ্টে কাঁদবে না আর না আমার চিন্তায় রাত জাগবে। ( কথা গুলো বলতে শুভর কন্ঠ ভারী হয়ে আসছিলো।)

রোহিতঃ Are you okay Shuvo ( শুভর কাধে হাত রেখে)

শুভঃ Yeah I’m absolutely OK bro (জোর করে হাসার চেষ্টা করে)

By the way who’s he?? ( ধীরকে উদ্দেশ্য করে)

ধীরঃ I’m Dheer Adnan. ( হাত বাড়িয়ে দিয়ে)

শুভঃ শুভ (হাত মিলিয়ে)

ধীরের হাত ধরতেই এক অদ্ভুত ঘোর লাগা কাজ করছে শুভর মাঝে। চোখের সামনে বারবার অস্পষ্ট কিছু ভেসে উঠছে। ধীর হাত সরাতেই শুভর ঘোর কেটে যায়।

শুভঃ কি ছিলো এটা। হঠাৎ এমন লাগলো কেন যেন মম আমাকে ডাকছে। ( চিন্তিত হয়ে মনে মনে )

নো মিসেস রেজওয়ান আবার আমার কথা কেন ভাবতে যাবে। উনাদের লাইফে আমার কোন ভ্যালু নেই তাই অযথা এসব ভেবে নিজের মুড অফ করতে চাই না। তাছাড়া আজকে তো যাচ্ছিই বিডি। নিজের সব প্রশ্নের উত্তর এবার নিয়েই ফিরবো ( মনে মনে )

শুভঃ গাইস এখন আমাদের হোস্টেলে যেতে হবে। রাতে ফ্লাইট মনে আছে তো,

এরিকঃ Shuvo I’m extremely sorry I can’t come with you. আসলে রোজ (এরিকের গফ) বলছে ওর সাথে ইয়র্ক যেতে। তুইতো যানিশ ওর মন মতো কিছু না হলে ও কতটা রেগে যায়।

শুভঃ I knew it মেয়েদের কাজই এটা তারা শুধু নিজের স্বার্থ বুঝে। That’s why I hate girls ( কড়া গলায়) তোর যাওয়া লাগবে না তুই তোর গার্ল ফ্রেন্ডের আচল ধরে বসে থাক।

Dheer do you want to join us??

ধীরঃ কোথায়??

শুভঃ বাংলাদেশে

ধীরঃ ওকে কিন্তু হঠাৎ বিডিতে কেন?

সাদঃ আরে ইয়ার আমাদের কলেজ কিছু দিনের জন্য অফ তাই শুভ আমাদের ওদের বাসা আই মিন বাংলাদেশ থেকে ঘুরিয়ে আনবে। রাইট শুভ।

শুভঃ হুম

আমি বাংলাদেশ ঘুরতে না নিজের অজানা প্রশ্নের উত্তর জানতে যাচ্ছি। আমার মাঝে এরকম অদ্ভুত পাওয়ার কেন? কেন আমি সবার থেকে আলাদা? আর মিসেস রেজওয়ান কেন আঠারো বছর আমাকে নিজের থেকে দূরে সরিয়ে রেখেছেন। I want all answers of my questions. আমি আসছি মিসেস রেজওয়ান আমার সব প্রশ্নের উত্তর তৈরি রাখেন ( মনে মনে)

In Bangladesh,,,,

City College,,,,

নিশি, তিনা।ক্যান্টিনে বসে রশনির জন্য অপেক্ষা করছে।

নিশিঃ আধা ঘন্টা ধরে অপেক্ষা করছি গাইজ অথচ এই রশনির কোন খবরই নেই।

তিনাঃ কে জানে ম্যাডাম কোথায় জনসেবা শুরু করছে।

নিজে গাড়ি ড্রাইভ করে কলেজে আসছে রশনি,,,

( ফর্সা গায়ের রং, ডার্ক ব্রাউন আইস, লম্বা কার্ল করা চুল, হাইট 5. 3″, সব মিলিয়ে একদম পরীর মতো )

রশনিঃ আজকে এতো লেট হয়ে গেলো। তিনা আর নিশি তো আমাকে মেরেই ফেলবে। এসে গেছি,,,,

গাড়ি পার্ক করে রশনি কলেজে ঠুকবে এমন সময় ওর চোখ রাস্তায় একটা আট বছরের বাচ্চার দিকে আটকে যায়।

বাচ্চাটি রাস্তা পার হবার চেষ্টা করছে। হঠাৎ একটি বাস বাচ্চাটির দিকে ফুল স্পীডে এগিয়ে আসে।

রশনিঃ ওহ নো বাচ্চা টার তো এক্সিডেন্টে হয়ে যাবে। I have to do something. বলে রশনি হাইওয়ের দিকে দৌড় দেয়।

রশনি যেতে যেতে বাসটি অনেক বেশি এগিয়ে আসে। রশনি ওখানেই থেমে যায়। নিজের চোখ বন্ধ করে হাত মুঠো করে রশনি। হঠাৎ রশনির কানের পেছনের টেটু টি জ্বলে উঠে। রশনি চোখ খুলে বাসের দিকে হাত দিয়ে ইশারা করতেই বাসটা থেমে যায়। একটুর জন্য বাচ্চাটির গায়ে ঘেষে নি বাসটি। বাস থামতেই বাচ্চাটি দৌড়ে রাস্তা পার হয়ে চলে যায়।

রশনিঃ থ্যাঙ্কস আল্লাহ আজকে তোমার দেওয়া শক্তির কারনে আমি এই বাচ্চাটাকে বাঁচাতে পারলাম।

ওহ নো ওরা তো ওয়েইট করছে আমার জন্য। আজ তো তু গায়ি রশনি। (বলে কলেজের দিকে দৌড় দেয় রশনি)

ক্যান্টিনে এসে তিনা আর নিশির পাশে হাঁপাতে হাঁপাতে বসে পরলো রশনি।

রশনিঃ স্যরি গাইজ আসলে রাস্তায় অনেক জ্যাম ছিলো তাই লেট হয়ে গেছে ??( নিজেকে বাঁচাতে মিথ্যা বলল)

তিনাঃ এটা আপনার রেগুলার ডায়ালগ ম্যাডাম নতুন কিছু ট্রাই করেন (রেগে)

নিশিঃ তো আজকে কার কোথায় সেবা করতে গিয়েছিলেন কাইন্ডলি বলবেন ?

রশনিঃ স্যরি বললাম তো ? এখন কি মাথায় স্যরি কার্ড নিয়ে ঘুরবো ?

নিশিঃ হয়েছে আর নাটক করতে হবে না। ?

রশনিঃ ???

To be continued…….

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here