Deewana (A crazy lover)Part:16

0
6000

Deewana (A crazy lover)Part:16

Writer: urme prema (sajiana monir)

আরসাল সায়রার চোখের পাতায় গালে গলায় ঠোঁটে নিজের ভালোবাসার পরশ দিচ্ছে আর সায়রা তা চোখ বন্ধ করে অনুভব করছে ।হঠাৎ আরসাল সায়রাকে ঘুড়িয়ে কমোড় জরিয়ে ধরে সায়রার কাদেঁ কিস করতে লাগে আস্তে আস্তে পিছনের চেইন খুলে কাধঁ থেকে টপসটা কিছুটা নিচে নামিয়ে কাটা জায়গায় ঠোঁট বুলাতে লাগে তার পর পিঠে নিজের ঠোঁটের গভীর ছোয়াঁ দিতে লাগে হঠাৎ সায়রা আরসালের দিকে ঘুরে আরসালকে জরিয়ে ধরে ।আরসাল গলায় চুমু দিতে দিতে নেশা ভরা কন্ঠে বলতে লাগে

আরসাল:আই লাভ ইউ জান ।আই লাভ ইউ মোর দেন এনিথিংক ।তোমাকে ছাড়াঁ বাচঁবো না জান ।তোমাকে ছাড়া নিজের অস্তিত্বের কথা চিন্তা ও করতে পারিনা ।

সায়রা:(কাপাঁ কাপাঁ গলায় চোখ বন্ধ করে )আ….আই লা…লাভ ইউ টু

আরসাল সায়রার মুখে আই লাভ ইউ টু শুনে থমকিয়ে গেল ।বরফ হয়ে রইলো সে ভাবেনি সায়রা answer দিবে তার কাছে স্বপ্ন মনে হচ্ছে।সে সায়রাকে নিজের সামনে এনে গালে হাত দিয়ে কাপাঁ কাপাঁ গলায় বড় বড় নিশ্বাস নিয়ে বলতে লাগে

আরসাল:জা..ন কি বললে ?আ..বার বলো?

সায়রা আরসালকে জরিয়ে ধরে বুকে মাথা রেখে চোখ বন্ধ করে মুচকি হেসে বলে

সায়রা:আই লাভ ইউ টু

আরসালের ঠোটেঁ শান্তির হাসি ফুটে উঠে যেন সে তার জিবনের সবচেয়ে বড় পাওয়া পেয়েছে সে সায়রাকে সামনে টেনে সায়রার দুগালে নিজের হাত রেখে পাগলের মত কিস করতে লাগে ।সায়রা চোখ বন্ধ করে সেই ভালেবাসার পরশ গুলো অনুভব করতে লাগে ।আরসাল সায়রাকে আবার নিজের বুকের মাঝে জরিয়ে ধরে বেশ কিছুসময় দুজন চুপচাপ রয়েছে ।আরসাল সেই ভাবেই জরিয়ে ধরে চোখ বন্ধ করে ঘাড়ে নাক ঘষতে ঘষতে নেশা ভরা কন্ঠে বলতে লাগে

আরসাল:জান তুমি জানো তোমার মুখ থেকে এই কথা শুনার জন্য কত অপেক্ষা করেছে?কি না করেছি ?হুম ছোট থেকে তুমি আমার কাছে স্পেশাল তাইতো তোমাকে কখনই অন্য কোনো ছেলের সাথে সয্য করতে পারতাম না সেই যেই হোক না কেন?তোমাকে নিজের চোখের সামনে রাখার জন্য কি না করেছি তুমি যে স্কুলে পড়তে সে স্কুলে নিজে এডমিড হয়ছি যাতে শুধু তোমাকে দেখতে পারি তুমি যখন ছোট ছিলে তখন তোমাকে আমার ছোট পরির মত মনে হত তখন মনে হতো তোমার কাছে না থাকলে হয়ত অন্যকেউ আমার কাছ থেকে তোমাকে নিয়ে যাবে ।এই ভয়ে কখনো তোমার কোন ছেলে ফ্রেন্ড বানাতে দেইনি কোন ছেলেকে তোমার আশেপাশে আসতে দেইনি আস্তে আস্তে আমার এই ছেলেমানুষি ভালোবাসার রুপ নেয় ।তুমি যখন ক্লাস ৭ এ পড়ো তখন আমি ইন্টার সেকেন্ড ইয়ারে তখন তোমার প্রতি নিজের ফিলিংস গুলো বুজতে পারি বিশ্বাস কর অনেক বাধাঁ দেই নিজেকে ।তোমার প্রতি এমন খেয়াল, এমন চিন্তা ভাবনা থেকে কারন তুমি তখন খুব পিচ্ছি তোমার প্রতি আমার এমন চিন্তা ভাবনা খুবই বেমানান ।তোমার থেকে বেশ কয়েক বার দূরে যাবার চেষ্টা করেছি কিন্তু প্রত্যেকবারই ব্যর্থ হয়েছি তুমি যে আমার জিবনের সাথে মিশে গিয়েছিলে ।প্রত্যেকটা সময় তোমার ভাবনা আমাকে ঘিরে রাখতো যতই তোমার থেকে দূরে যাবার চেষ্টা করতাম ততই তোমার প্রতি নিজের ভালোবাসাটা বাড়তো ।মাঝে মাঝে তোমার সাথে রুড বিহেব করতাম যাতে তোমার থেকে দূরে যেতে পারি কিছুসময় পরই আবার নিজেই কষ্ট পেতাম আবার তোমার রাগ ভাঙানোর চেষ্টা করতাম তোমার পিছন পিছন ঘুরে ঘুরে রাগ ভাংগাতাম তুমি আমার এই ফিলিংস গুলো কখনো বুজতে না বুজবেই কি করে তুমি তখন এসব ফিলিংস বোঝার জন্য বেশ ছোট ।তুমি আমাকে দিনে দিনে পাগল করে দিচ্ছিলে।তখন তুমি আমার ভালোবাসা থেকে নেশা হয়ে গিয়েছিলে তোমাকে আমার চাই ই চাই নিজের জিবনে ।তাই সিদ্ধান্ত নেই উপযুক্ত সময়ে তোমার কথা আব্বু আম্মুকে বলবো তার পর তোমাকে সারাজিবনের জন্য নিজের করে নিবো ।কিন্তু তুমি যখন ক্লাস ৮ এ পড়ো তখন হঠাৎ একদিন দেখি তোমাকে এক ছেলে প্রপোজ করছে যা দেখে আমার মাথা খারাপ হয়ে যায় তখন নিজের রাগকে কন্ট্রোল করতে পারিনা কারন তোমার উপর কেবল আমার অধিকার ছিল আর আমার জিনিসে অন্যকেউ নজর দিবে তা আমি কি করে সয্য করবো বল তাই সেদিন ঐ ভুল গুলো করি তোমাকেও রাগের মাথায় কষ্ট দিয়ে ফেলি তোমাকে হারানোর ভয়টা খুব বেশি ছিল তাই বাসায় ফিরে আব্বু আম্মুকে তোমাকে কথা বলি তারা প্রথমে রাজি হয় না কারন তুমি তখন বেশ ছোট ছিলে ।নিজের রাগের বসে বাড়ির সব কিছু সেদিন ভাঙি আমার জিদ দেখে আব্বু আম্মু বাদ্ধ হয় সেদিন সন্ধ্যায় তোমাদের বাড়িতে যাই সবাইকে অনেক কষ্টে রাজি করাই তাদের একটাই শর্ত ছিল তোমার থেকে যেন দূরে থাকি যেই পর্যন্ত না তুমি university তে উঠছো।তাদের সব শর্তে রাজি হয়ে যাই তোমাকে নিজের করে পাবার জন্য সেদিন Engagement এর পরের দিন চলে যাই লন্ডনে কিন্তু তোমাকে নিজের চোখের আরাল হতে দেইনি সব সময় তোমাকে দেখতাম লেপটপে তোমার বাচ্চামো ,পাগলামো আমাকে আরো পাগল করে দিতো ইচ্ছে করতো তোমার কাছে ছুটে আসি কিন্তু শর্তের জন্য আসতে পারিনি নিজেকে বাধাঁ দিয়েছি ,প্রত্যেকটা দিন ,প্রত্যেকটা দিন,প্রত্যেকটা মুহূর্ত তোমার মুখ থেকে এই কথাটা শুনার অপেক্ষা করেছি।ভালোবাসি কথাটা শুনার অপেক্ষা করেছি আজ আমার অপেক্ষা শেষ হয়েছে আজ আমার ভালোবাসা শার্থক ।

সায়রা এত সময় ধরে আরসালের বুকে মাথা রেখে সব শুছিল আরসালের বুকের থেকে মাথা উঠিয়ে ছলছল চোখে আরসালের দিকে তাকিয়ে আরসালের ডান গালে নিজের এক হাত রেখে লো ভয়েসে বলতে লাগে

সায়রা:এতটা ভালোবাসেন?

আরসাল:(সায়রার ঠোঁটে আলতো করে চুমু দিয়ে)আমার ভালোবাসার না কোন সিমানা আছে না কোন পরিমাপ কতটা ভালোবাসি তা নিজের ও জানা নেই শুধু এতটুকু জানি তুমি আমার মন প্রান আমার অস্তিত্ব জুরে আছো ।তোমাকে ছাড়া নিজের অস্তিত্বের কথা চিন্তা ও করতে পারিনা ।(আবেগী কন্ঠে)

সায়রা আরসালের দু গালে নিজের দুহাত রেখে আরসালের কপালে ,চোখে ,গালে আলতো করে চুমু দিতে দিতে বলতে লাগে।

সায়রা:সরি আপনাকে এত কষ্ট দেবার জন্য আমি নিজের কষ্টের কথা ভেবেছি একটাবারের জন্য ও আপানার দিকটা চিন্তা করিনি সরি ।

আরসাল:উহু তোমাকে সরি বলতে হবে না তোমার আমার উপর রাগ করাটা জায়েজ আছে ।(মুচকি হেসে)

হঠাৎ আরসাল সায়রাকে কমোড় জরিয়ে ধরে কাছে টেনে নিয়ে দুষ্টু হেসে বলতে লাগে

আরসাল:এসব কথা ছাড়ো এখন বলো কবে তুমি পার্মানেন্টলি আমার কাছে আসবে ?আমি তো আর এভাবে তোমার কাছ থেকে দূরে থাকতে পারছি না আর আজকের পর থেকে তা অসম্ভব হয়ে যাবে ।

আস্তে আস্তে ঠোটঁ সায়রার ঠোটেঁর কাছে আনতে আনতে ।আসায়রা মুচকি হেসে আরসাললের বুকে ধাক্কা দিয়ে বেড থেকে নেমে দূরে যেয়ে কমোড়ে দুহাত দিয়ে বলতে লাগে

সায়রা :উমমম(একটু ভেবে)এত তারাতারি ধরা দিচ্ছিনা । ধৈয্য ধরেন ধৈয্য ফল মিঠা হয়

আরসাল দুষ্টু হেসে সায়রার দিকে এগোতে থাকে সায়রা মুচকি হেসে পিছাতে থাকে হঠাৎ আরসাল সায়রাকে টান দিয়ে নিজের বুকের সাথে মিশিয়ে কমোড়ে স্লাইড করতে লাগে সায়রা ঠকঠক করে কাপঁছে আরসাল সায়রার কানের কাছে মুখ নিয়ে লো ভয়েসে বলতে লাগে

আরসাল:এই ধৈয্যটাই তো নেই বউ ।আমার যে নেশা তুমি আর এই নেশাটায় আমি এতটাই আসক্ত যে দূরে থাকা অসম্ভব ।আর তোমাকে তো আমার কাছে ধরা দিতেই হবে বউ ।

হঠাৎ সায়রাকে কলে তুলে নিয়ে বেডে সায়রা কে শুয়িয়ে সায়রার দিকে নেশা ভরা দৃষ্টিতে তাকিয়ে সায়রার গালে নিজের ডান হাতের উলটো পিঠের চার আঙ্গল সায়রার গালে স্পর্শ করে সায়রা আবেশে চোখ বন্ধ করে ফেলে ।আরসাল আবেগী কন্ঠে বলতে লাগে

আরসাল:তুমি আমার নেশা ,আমার ভালোবাসা ,আমার ‌অস্তিত্ব ,আমার পাগলামো ।আমার সবকিছু তোমার থেকে শুরু আর তোমাতেই শেষ ।জিবনের প্রত্যেকটা মূহুর্ত তোমার সাথে কাটাতে চাই । আমি তোমাকে নিজের কাছ থেকে কখনো দূরে যেতে দেবনা না।আই লাভ ইউ মাই লাভ (কপালে চুমু দিয়ে)

সায়রা:(চোখ বন্ধ করে) আই লাভ ইউ টু

আরসাল সায়রার গলায় মুখ ডুবিয়ে গলার তিল চুমু দিয়ে লো ভয়েসে বলতে লাগে

Humein tumse pyaar kitna

Ye hum nahi jaante

Magar jee nahi

Sakte tumhaare bina

সায়রা আরসালকে জরিয়ে ধরে আরসাল নিজের বুকের মধ্যে শক্ত করে জরিয়ে ধরে আজ অনেক বছর পর নিজের মনে এক অন্যরকম শান্তি অনুভব করছে ।আর তা হল নিজের ভালোবাসাকে পাওয়ার শান্তি ।আরসালকে জরিয়ে ধরে সায়রা আরসালের বুকে ঘুমিয়ে যায় আর আরসাল সব সময়ের মত মুগ্ধ নয়নে নিজের সায়রার ঘুমন্ত চেহারা দেখে রাত পাড় করছে ।

সকালে ….

সায়রা ঘুম থেকে উঠে রাতের কথা ভেবে একাই মুচকি হাসছে মুখে লজ্জা মাখা হাসি ।তারপর বেড থেকে উঠে ফ্রেশ হতে ওয়াশরুমে চলে গেল ।ওয়াশরুম থেকে বের হয়ে আয়নার সামনে চুল মুছতে লাগে হঠাৎ আরসাল সায়রার পিছন থেকে জরিয়ে ধরে চুলে মুখ ডুবিয়ে বলতে লাগে

আরসাল:গুডমর্নিং জান

সায়রা:(মুচকি হেসে) গুডমর্নিং

আরসাল:আচ্ছা তোমার চুলের ঘ্রানটা এত মিষ্টি কেন ?

সায়রা:(মজা করে )শেম্পুর কামাল

আরসাল:তুমি এতো অানরোমান্টিক কেন (সামনে ঘুরিয়ে)

সায়রা:আমি তো এমনই

আরসাল:(কপালে চুমু দিয়ে)আর এই সায়রাকেই আমি পাগলের মত ভালোবাসি

সায়রা:অনেক হয়েছে এখন এখান থেকে যান আমি নিচে যাবো আমার আজ ফাংশনের অনেক কাজ রয়েছে ।(রুম থেকে ধাক্কাতে ধাক্কাতে বের করে দেয়)

আরসাল:সায় …সায়রা যাহ দরজা বন্ধ করে দিলো এই মেয়েও না আনরোমান্টিক (মুখ ফুলিয়ে)

আরসাল নিচে চলে গেল ।সায়রা রেডি হয়ে নিচে যেতে নেয় হঠাৎ রশ্নির রুম থেকে কান্নার আওয়াজ শুনতে পায় ।সায়রা রশ্নির রুমের দিকে গেল দরজা ধাক্কা দিয়ে দেখে রশ্নি মুখ অন্যপাশে ঘুরিয়ে কান্না করছে ।সায়রা রশ্নির কাধেঁ হাত রাখতেই রশ্নি ভয় পেয়ে যায় চোখ মুছে মুখে হাসির রেখা ফুটিয়ে বলতে লাগে

রশ্নি :আরে সায়রু তুই এসময় এখানে?

সায়রা:কি হয়েছে রশ্নি তুই কাঁদছিলি কেন ?

রশ্নি :(অন্যদিকে তাকিয়ে)ক…কই না তো

সায়রা:(নিজের দিকে ঘুরিয়ে)দেখ রশ্নি আমি তোকে ছোট থেকে চিনি আর আমি তোকে ঠি কই বুজতে পারি কিছুদিন ধরে আমি তোকে দেখছি তুই বেশ উদাসিন হয়ে থাকিস ।জিগাসা করিনি ভেবেছি হয়তো রিদ্ধি দি চলে যাবে বলে তোর মন খারাপ তাই ।কিন্তু ঠি ক কি হয়েছে বলতো ?কাল রাফি ভাইয়া কে দেখেছি তোকে বোকছে কি হয়েছে কোন সমম্যা হয়েছে ?দেখ কিছু লুকানোর চেষ্টা করবি না সব খুলে বল।

রশ্নি সায়রাকে জরিয়ে ধরে কান্না করতে লাগে সায়রা রশ্নিকে শান্ত করে বসায় রশ্নি বলতে লাগে

রশ্নি :তুই অমিত কে চিনিস

সায়রা:হুম তোদের প্রতিবেশি

রশ্নি :আমরা একে অপরকে ভালোবাসি ।আর ভাইয়া তা জেনে গেছে এখন ভাইয়া বলেছে তাকে ভুলে যেতে

সায়রা:কিন্তু কেন ?অমিত ভাইয়া বেশ ভদ্র তাদের ফেমিলির এ শহরে বেশ নামকরা ফেমেমিলির মধ্যে একটা তো ভাইয়ার প্রবলেম কোথায়?

রশ্নি :ভাইয়া ভাবছে অমিত আমাকে চিট করছে সে আমার বয়েসে বেশ বড় তাই ভাইয়া এই সম্পর্ক মেনে নিবে না আমাকে অমিতকে ভুলতে বলছে আমি অমিতকে ছাড়া বাচবোঁ না আর ভাইয়া বলেছে যদি আমি অমিতের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করি তাহলে অমিতকে মেরে ফেলবে ।অমিতের সাথে কন্টেক্ট করতে পারছি না সব রাস্তা ভাইয়া বন্ধ করে দিয়েছে এখন অমিতকে কি করে বুজাবো সব কিছু ওকে ফোনে বললে বুজবে না পাগলামি করবে নিজের ক্ষতি করার চেষ্টা করবে আমি যেতেও পারছি না কি করবো দু টানায় পড়ে গেছি

সায়রা:(কিছুক্ষন ভেবে )আমি যাবো অমিত ভাইয়াকে বোঝাতে

রশ্নি:কিন্তু সায়রা কোন প্রবলেম হলে ?

সায়রা :কিছু হবে না আমি সব ঠিক করে দেব আমার উপর ভরসা রাখ তুই আর অমিত ভাইয়া এক হোবি ।ভাইয়া এখন কোথায় আছে ?

রশ্নি :সে গাজিপুরে আসছে

সায়রা:ওকে তাহলে ভাইয়াকে ঠিকানা দিতে বল আমি সেখানে গিয়ে ভাইয়ার সাথে দেখা করবো এই নে ফোন (ফোন দিয়ে)

রশ্নি:ওকে থেংক ইউ সায়রু (জরিয়ে ধরে)

সায়রা:থেংকস বলতে হবে না আমরা বেস্টি তো নো থেংক্স নো সরি ওকে

রশ্নি:(হেসে)ওকে বালিকা বধূ।

সায়রা আর রশ্নি নিচে চলে গেল……

চলবে……
❤️❤️❤️❤️

Plz সবাই সবার মতামত জানাবেন ???

Thanks for supporting me ❤️❤️❤️

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here