Deewana (A crazy lover)Part:21

0
5049

Deewana (A crazy lover)Part:21

Writer: urme prema (sajiana monir)

সকালে…..

আদো আদো চোখে সায়রা চারদিকে তাকায় দেখার চেষ্টা করে কোথায় আছে চার দিকে তাকিয়ে দেখে হসপিটালের বেডে আছে ।মাথা অসয্য যন্ত্রনা করছে হাতের দিকে তাকিয়ে দেখে হাত বেন্ডেজ করা ।আস্তে আস্তে বসার চেষ্টা করে কিন্তু শরিরে শক্তি পাচ্ছে না ।হঠাৎ এক নার্স দৌড় দিয়ে এসে সায়রাকে ধরে বলতে লাগে

নার্স :আরে ম্যাম আপনি কি করছেন ?এখনো অনেক দূর্বল আপনি।

সায়রা:আমি এখানে কি করে আসলাম ?(আস্তে আস্তে )

নার্স :কাল রাতে আপনাকে এখানে নিয়ে আসা হয়েছে আপনার মাথায় আঘাত পেয়ে আপনি অজ্ঞান হয়ে গিয়েছিলেন আপানার ফেমিলি আপনাকে এখানে নিয়ে এসেছে ।

সায়রা :ওহ (আস্তে করে)

নার্স :এখন কেমন ফিল করছেন ম্যাম ?

সায়রা:বেটার ।সবাই কোথায় ?

নার্স :সবাই বাহিরে আপনার জ্ঞান ফিরার জন্য অপেক্ষা করছে সবাই ।ওয়েট আমি তাদের ভিতরে আসতে বলছি

সবাই বাহিরে বসে আছে নার্স সায়রার জ্ঞান ফিরার কথা বলতেই সবাই ভিতরে আসে ।সায়রার মা কেবিনে ডুকে সায়রাকে জরিয়ে ধরে কান্না শুরু করে দেয় ।সায়রা মা কে জরিয়ে ধরে বলতে লাগে

সায়রা:আম্মু আমি ঠি ক আছি তো।কান্না করছো কেন আমি ঠি ক আছি তো দেখো ।

মা:হুম কতটা ঠি ক তা দেখতেই পাচ্ছি।জানো কাল কতটা ভয় পেয়ে গেছিলাম তোমাকে ঐ অবস্থায় দেখে ?ডাক্টার বলেছে মাথায় আঘাতটা খুব গভির ভাবে লেগেছে খুব ক্রিটিকাল অবস্থা ।এই সব শুনার পর কি করে ঠি ক থাকতে পারি বলো

সায়রা:মা এখনতো আমি ঠি ক আছি দেখো ।

মা:হুম দেখছি তো কতটা ঠি ক আছো ।(চোখের পানি মুছতে মুছতে)

সায়রা:বাবা মাথায় হাত বুলাতে লাগে ।সবাই টুকটাক কথা বলছে । সবার চেহারা দেখে বেশ বুজতে পারছি রাতে সবাই এখানে ছিল চোখ মুখ ফুলে আছে ।কিন্তু সবার মাঝে দু চোখ শুধু একজনকে খুজঁছে কিন্তু তাকে দেখছি না ।

নার্স:আপনারা এখানে ভিড় করবেন না পেশেন্টকে রেস্ট নিতে দিন ।মাত্র জ্ঞান ফিরেছে এখন একটু আরাম করতে দিন ।

সবাই নার্সের কথা শুনে বাহিরে চলে গেল ।সায়রাকে নার্স বেডে শুয়িয়ে দিয়ে বাহিরে চলে যায়।চোখ বন্ধ করে ফেলে চোখের কোন বেয়ে পানি জোড়তে থাকে ।

সায়রা:আচ্ছা সে কি আমাকে এতটাই ঘৃনা করে ?যে আমাকে এই অবস্থার কথা জেনে একবারো দেখতে আসলো না ।আমি তার কাছে এতটাই ঘৃনার পাত্র হয়ে গেছি ?এই ছিল তার ভালোবাসা ?যেখানে কোন বিশ্বাস ছিলনা ।আমাকে একবার কথা বলার সুযোগই দিলো না ।উনি কি করে ভাবলো যে আমি এমন কিছু করবো ।আমি তো তাকে ছাড়া কখনো অন্য কারো কথা চিন্তাও করতে পারিনা তো উনি কি করে ভাবলো যে আমি এমন যগন্য কাজ করবো একবার আমাকে নিজের দিক প্রমান করার সুযোগ দিতো আমার কথাটা শুনতো ।বেশ উনি যখন আমাকে এতটাই অবিশ্বাস করে ,ঘৃনা করে তাহলে এই সম্পর্ক রাখার ও কোন মানে হয় না ।এই সম্পর্কটা এখানেই ইতি টানা উচিত।আমি আর কখনোই কোনো ভাবেই আপনার জিবনের ফিরবো না আরসাল ।আমাদের সম্পর্কটা এখানেই শেষ হওয়া ভালো ।খুব ভালোবেসেছিলাম কিন্তু তার বিনিময়ে আপনি আমাকে দিলেন ঘৃনা আর অবিশ্বাস ।ঠিক আছে আজ থেকে আমার আর আপনার রাস্তা আলাদা ।আপনার জিবন থেকে সারাজিবনের জন্য দূরে সরে যাবো।

সায়রার চোখ দিয়ে অনবরত পানি জোড়ছে ।মেডিসিনের হাই ডোসের কারনে সায়রা ঘুমিয়ে গেল ।

হঠাৎ সায়রা ঘুমের মধ্যে কপালে হাতে করো ঠোঁটে স্পর্শ অনুভব করতে লাগলো ।মুখের উপর কারো গরম নিশ্বাস পরছে অনবরত তার কপালে হাতে গালে ঠোঁটের স্পর্শ গুলো অনুভব করতে লাগলো ।কিন্তু চোখ খুলে তাকানোর মত শক্তিটা সে পাচ্ছে না ।ঘুমে চোখ গুলো খুলতে পারছে না তার উপর অসয্য মাথা ব্যাথা তো আছেই ।

বিকেলে…

বিকালে কারো হাতের স্পর্শ নিজের মাথায় পাচ্ছে ।কেউ যেন তার চুলে হাত বুলিয়ে দিচ্ছে সায়রা আস্তে আস্তে চোখ খুলে দেখে সামনে মুমতাহা খাঁন সামনে টুলে বসে আছে সায়রাকে চোখ খুলতে দেখে মুচকি হাসি দিয়ে সায়রাকে বলতে লাগে

মুমতাহা খানঁ :এখন কেমন লাগছে মা ?

সায়রা হাসি ঠোঁটে হাসি টেনে বলতে লাগে

সায়রা:জি বড়মা এখন আগের চেয়ে বেটার লাগছে ।

সায়রা মুমতাহা খাঁন বেশ কিছু সময় ধরে চুপ করে রয়েছে।সায়রা বেশ সাহস জুটিয়ে বড় এক নিশ্বাস নিয়ে মাথা নিচু করে মুমতাহা খানঁকে বলতে লাগে

সায়রা :বড়মা আমি আপনাকে কিছু বলতে চাই

মুমতাহা খানঁ :হুম মা বল

সায়রা:বড় মা আমাকে ভুল বুজবেন না প্লিজ কিন্তু আমি আপনার কথা রাখতে পারবো না আমি এই সম্পর্কটাকে এখানেই শেষ করতে চাই।আমি আরসালের সাথে সম্পর্কটাকে সামনে আগাতে চাই না ।

মুমতাহা খাঁন কিছু সময় অভাক চোখে সায়রার দিকে তাকিয়ে থাকে মুমতাহা খাঁনের চোখে পানি ছলছল করছে ।সায়রা নিচের দিকে তাকিয়ে কান্না করতে করতে বলতে লাগলো

সায়রা:৬ বছর আগে সম্পর্কটা আমার ইচ্ছার বিরুদ্ধে হলেও ছয় বছরে মনের কোথাও উনার জন্য আমার ঠি কই ভালোবাসা জন্ম নেয় ।তাকে ভালোবেসে ফেলি সম্পর্কটাকে মানতে শুরু করি কিন্তু কালরাতে সে নিজের হাতে সব শেষ করে দিয়েছে নিজেই আমার আর তার সম্পর্কের ইতি টেনে দিয়েছে ।প্রত্যেক সম্পর্কে মূল ভিত্তি হল বিশ্বাস যেই সম্পর্কে বিশ্বাস নেই সেই সম্পর্কের কোন মূল্য নেই ।আমি চাইনা বড়মা এই সম্পর্কটা আর সামনে আগাক এখানেই শেষ করা ভালো ।আমি সব সময়ে আপনার মেয়ে হয়ে থাকবো।

কান্না করতে করতে সায়রার হিচকি উঠে গেছে।মুমতাহা খাঁন সায়রাকে জরিয়ে ধরে মাথায় হাত বুলাতে বুলাতে বলতে লাগে

মুমতাহা খাঁন:আমি সব সময়ে তোমাকে মেয়ের মনে করেছি ।তোমার উপর কোন ডিসিশন চাপিয়ে দেব না। যা ৬ বছর আগে করেছি তা আমি আবার করতে চাই না।৬ বছর আগে আরসালের পাগলামো জিদ আর রাগের বসে তোমাকে রিকুয়েস্ট করেছিলাম Engagement করতে কিন্তু এবার তোমাকে আটকাবোনা ।কাল রাতে আরসাল যা করেছে তা মারাত্নক ‌অন্যায় তার এমন করা ঠি ক হয় নি তাকে তোমার উপর বিশ্বাস রাখা দরকার ছিল ।জানিনা কাল রাতে তোমাদের মধ্যে কি হয়েছিল কি বিষয় নিয়ে তোমাদের মধ্যে ঝগরা হয়েছে ।কিন্তু যা বুজতে পেরেছি বেশ বড় কিছুই তোমার এই অবস্থার জন্য আরসালই দায়ি ।আমি বলছিনা তুমি আরসালের জিবনে থাকো কিন্তু যেই সিদান্তই নেও তা ভেবে নিও ।কারন এটা অনেক বড় ডিসিশন লাইফের ।

সায়রা:(চিৎকার করে কান্না করতে করতে )বড়মা আমি তার সাথে থাকতে পারবো না ।কাল সে আমার চরিত্রে আঙুল তুলেছে আমার ও আত্নসম্মান আছে।আমি তাকে কি করে মেনে নিবো? উনি যখন ইচ্ছে করে আমাকে কাছে টানে আর যখন ইচ্ছে করে আমাকে দূরে সরিয়ে দেয় এমন সম্পর্কে আমি থাকতে পারবোনা বড় মা।কালকের পর থেকে আমার মনে হচ্ছে আমি যদি তার সাথে থাকি তাহলে আমি বাচঁবো না ভিতরে ভিতরে মরে যাবো ।আমি সব কিছু থেকে দূরে থাকতে চাই অসয্য লাগে সব ।সব বিরক্তকর লাগছে । নিজেকে শেষ করে দিতে ইচ্ছে করছে

মুমতাহা খান:ঠিক আছে মা তুমিল এই সম্পর্ক না চাইলে তাহলে তাই হবে কিন্তু তা ও নিজের কোন ক্ষতি কর না

সায়রা হাতের আংটিটা খুলে মুমতাহা খাঁনের হাতে দিয়ে বলতে লাগে

সায়রা:বড়মা এর উপর আমার কোন অধিকার নেই ।প্লিজ এটা আপনি নিয়ে যান এটা যত দেখবো তত কষ্ট লাগবে ।আমি সব কিছু ভুলতে চাই।(কান্না করে)

মুমতাহা খান:সায়রা মা কান্না কর না প্লিজ তুমি চাও আমি এটা নিয়ে যাই তাহলে তাই হবে ।তাও কান্না কর না মা ।

মুমতাহা খাঁন সায়রাকে জরিয়ে ধরে কান্না থামালো ।সায়রা মুমতাহা খাঁনকে জরিয়ে রেখেছে ।হঠাৎ নার্স স্যুপ নিয়ে আসে মুমতাহা খানঁ তা সায়রাকে খায়িয়ে দেয়।তারপর চলে যায়।এভাবে দুদিন চলে যায় সায়রা এখনো হসপিটালে রয়েছে পুরোপুরি সুস্থ হয়নি ।এর মাঝে আরসালকে সায়রা একবার ও দেখেনি আরসালের জন্য মনের মাঝে রাগ অভিমানগুলো ঘৃনায় পরিনত হচ্ছে।

হসপিটালে রাতে যখন সায়রা গভির ঘুমের মাঝে থাকে তখন কারো স্পর্শ অনুভব করতে পারে ।কারো নিশ্বাস নিজের মুখের উপর অনুভব করে মনে হয় কেউ গভির ভাবে সায়রার কে দেখছে কারো হাতের স্পর্শ পায় নিজের মাথা যেন কেউ তার চুল বুলিয়ে দেয় ।কিন্তু মেডিসিনের হাই ডোজের কারনে সে চোখ খুলে দেখতে পারেনা কিন্তু তার কাছে মনে হয় স্পর্শগুলো তার চেনা তার খুব কাছের কেউ কি জানো কানের কাছে বলে কিন্তু কি বলে তা সকালে মনে করতে পারে না ।মাঝে মাঝে সায়রার মুখের উপর হাতের ফোটা ফোটা গরম জল অনুভব করে কিন্তু সকালে সব কিছু আদো আদো মনে থাকে তার রাতের কিছু মনে করতে পারে যার ফলে কাউকে কিছু বলেও নি।

আজ সায়রা কিছুটা সুস্থ মাথা ব্যথাটাও কিছুটা কম ।
দুদিন ধরে সায়রা সবাইকে জিগাসা করছে সে এখানে কি করে এলো প্রত্যেক বারই সবাই তা এরিয়ে গেছে ।কেউ তাকে সঠিক উওর দেয় না ।আজ সায়রার মা বাড়িতে গেছে সায়রার কাছে মুন ।সায়রা মুনকে বলতে করতে লাগে

সায়রা:একটা কথা বলবো সত্যি উওর দিবি ?

মুন:হুম বল

সায়রা: সেদিন রাতে আমি এখানে কি করে এসেছি ?সবাই জানলে কি করে আমার এই অবস্থার কথা ?আমি যতটুকু মনে আছে আমি আমার রুমে পরেছিলাম আর সবাই তখন পুরো ঘুমে ছিল ।তাহলে সবাই কি করে জানলো আমার এই অবস্থার কথা?আর আরসাল কি তখন জানতো আমার এই অবস্থার কথা ?

মুন :সায়রু তুই ও না কি নিয়ে পরে আছিস এসব কথা ছাড় তো

সায়রা:আমি সত্যটা কি জানতে চাইছি ।আশা করি তুই মিথ্যা বলবি না (কড়া গলায়)

মুন একটা দির্ঘ নিশ্বাস ছেড়ে বলতে লাগে

মুন:সেদিন অারসাল ভাইয়া তোকে ধাক্কা দিয়ে চলে যাচ্ছিল কিন্তু তোর চিৎকার শুনে সে আবার ফিরে আসে এসে তোকে রক্তাক্ত অবস্থায় দেখে নিজের বুকে জরিয়ে ধরে চিৎকার করে কান্না করতে করতে সবাইকে ডাকে আমারা সবাই উপরে যেয়ে দেখি তোকে বুকের মাঝে ধরে কান্না করছে আমরা সবাই তোর এই অবস্থা দেখে ভয় পেয়ে যাই পায়ের নিচের থেকে যেন জমিন সরে যায় ।আরসাল ভাইয়া তোকে বুকে নিয়ে নিজের সাথে জরিয়ে ধরে বার বার বলছিল সব নাকি তার জন্য হয়েছে সে নাকি রেগে তোকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে এমন করেছে ।তোকে কোলে করে আরসাল ভাইয়া হসপিটালে নিয়ে আসে ।হসপিটালে ডক্টোর্রা তোকে icu দিয়ে বলে তোর অবস্থা নাকি খুব ক্রিটিকাল এ কথা শুনে সবাই ভেঙ্গে পরে ।দাদাজী রেগে আরসাল ভাইয়াকে থাপ্পার দিয়ে কলার ধরে বলতে লাগে যে তার জন্য তোর এই অবস্থা তাই তাকে তোর জিবন থেকে চলে যেতে বলে হসপিটাল থেকে চলে যেতে বলে ।আরসাল ভাইয়া কোন উওর দেয় না শুধু পাথরের ন্যায় দাড়িয়ে থাকে ।সারারাত তোর কেবিনের সামনে কাচের দিকে একনজরে তোর দিকে তাকিয়ে থাকে নিজের চোখের জল ফেলে ।সকালে তোর জ্ঞান ফিরার কথা শুনে খুশি হয়ে তোর সাথে দেখা করতে আসছিল তখন দাদাজী তাকে ডুকতে দেয় না ।সে অনেক আকুতি মিনুতি করে কিন্তু ডুকতে দেয়না দাদী তাকে বলে দেয় তোর কাছে যাতে না আসে ।তাই তোকে বাহিরে কাচঁ থেকে দেখে..

মুন আরো কিছু বলতে নেয় সায়রা বলতে না দিয়ে নিজে বলতে লাগে

সায়রা:হয়েছে আমি আর কিছু জানতে চাই না ।আমার ভালো লাগছে না আমি এখন একটু ঘুমাবো(শান্ত ভাবে)

মুন বাহিরে চলে যায় সায়রা বালিশে মুখ গুজেঁ চিৎকার করে কান্না করতে করতে বলতে লাগে

সায়রা:আমি আপনাকে ঘৃনা করি আরসাল ।শুধু‌ই ঘৃনা ।আপনি কখননি আমাকে ভালোবাসেননি যদি ভালোবাসতেন তাহলে আমার কথা গুলো সেদিন শুনতেন বিশ্বাস করতেন ।আমাকে চরিত্রহীন অপবাদ দিতেন না ।আমি আপনাকে দেখতে চাইনা না ।কখনো আপনার কাছে ফিরতে চাই ।আই জাস্ট হেড ইউ

রুমের বাহিরে কেউ সায়রার কান্না দেখে নিজের চোখের পানি ঝরাচ্ছে নিজেও কান্না করছে ।

৪ দিন পর সায়রা আগের থেকে কিছুটা সুস্থ হলে হসপিটাল থেকে রিলিজ হয়ে বাসায় চলে যায় ।বাসায় গিয়ে সায়রা নিজের রুম থেকে গেস্টরুমে শিফ্ট হয়ে যায় যাতে আরসাল সায়রাকে সিসি camera তে না দেখতে পায়।বাসায় আসার পর আরসাল সায়রার ফোনে হাজার ফোন মেসেজ দিতে থাকে কিন্তু সায়রা তা ইগনোর করে আরসালের সাথে যোগাযোগের সব রাস্তা বন্ধ করে দেয়।আরসাল সায়রাদের বাসায় সায়রার সাথে দেখা করার চেষ্টা করে কিন্তু সায়রার পরিবার তাকে সায়রার সাথে দেখা করতে দেয় না।

চলবে…..

❤️❤️❤️❤️

Next পার্টে ধামাকা থাকবে ???আমি একটু busy আছি + অসুস্থ তাই part গুলো ছোট হয়।free হলে সুস্থ হলে বড় করে দিবো insaallah ❤️❤️❤️।

Thanks for supporting me ❤️❤️❤️

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here