Deewana (A crazy lover)
Part:26
Writer: urme prema (sajiana monir)
আরসাল:ওকে আমার সাথে পরে ঝগড়া কর এখন ডিনার কর অনেক রাত হয়েছে।আই লাভ ইউ ।বায়
সায়রা ফোন কেটে হন হন করে ভিতরে চলে যায়।আরসাল মুচকি হেসে বলতে লাগে
আরসাল:জান জানি এখন তোমার রাগটা একটু বেশি আমার উপর ।আমিও কম না তোমাকে তো ঠি কই নিজের করে ছাড়বো তোমাকে তো আমার আগের সায়রা হতেই হবে ।আমার যে তোমাকে খুব প্রয়োজন ।তোমার নেশাটা যে আমাকে টানছে খুব তারাতারি তোমাকে পার্মানেন্টলি নিজের করবো ।কাল থেকে তোমাকে লাভ টর্চার করা শুরু হবে । লাভ ইউ জান
সকালে……
৮:৩০
সায়রা ঘুমে মগ্ন হঠাৎ সাইডের থেকে তার ফোন বাজতে শুরু করলো সায়রা চোখ বন্ধ করে ঘুম ঘুম চোখে ফোন রিসিভ করলো ফোন রিসিভ করে সায়রা ঘুম জড়ানো কন্ঠে বলতে লাগে
সায়রা:হ্য..হ্যালো
আরসাল:গুড মর্নিং জান
সায়রা জান শুনে ধপ করে চোখ খুলে বসে ।সায়রা নেকা কান্না করে বলতে লাগে
সায়রা:আবার আপনি??সকাল সকাল শুরু করেছেন
আরসাল:এখনো সকাল নেই জান ।তারাতারি বেড থেকে উঠো বারান্ধায় আসো
সায়রা:কখনো না আমি আরো ঘুমাবো বায় (বালিশে শুয়ে চোখ বন্ধ করে )
আরসাল:ওকে জান তাহলে আমি আসছি উপরে আমিও তোমার সাথে ঘুমাবো ওয়েট
সায়রা:এই না না (ভয়ে ভয়ে)
আরসাল:তাহলে আসো বারান্ধায়
সায়রা:(রেগে দাতেঁ দাতঁ চেপে )আসছি আমি
আরসাল:ওকে বউ
সায়রা বারান্ধায় গিয়ে দেখে আরসাল গাড়ির সামনে দাড়িয়ে আছে হেলান দিয়ে পুরো ফরমাল লুক চোখে কালো সানগ্লাস হাতে ব্রেন্ডেড ঘড়ি কানে ফোন ধরে দাড়িয়ে আছে মনে হচ্ছে অফিসে যাচ্ছে ।
সায়রা:হয়েছে ?
আরসাল সায়রার দিকে একমনে তাকিয়ে থেকে আনমনেই বলতে লাগে
আরসাল:উহু হয়নি মনভরে নি তো
সায়রা :সকাল সকাল আমার শান্তির ঘুম নষ্ট করে কি টর্চার শুরু করেছেন?(রেগে)
আরসাল:(দুষ্টু হেসে)জান সবে তো মাত্র শুরু আরো টর্চারের সামনে দেখো আরো কি কি হয়ে।বায় দ্যা ওয়ে আমি অফিসের বড় একটা ডিলের জন্য যাচ্ছিলাম তুমি আমার জন্য লাকি তাই ভাবলাম সকাল সকাল তোমাকে দেখে গেলে সারাদিন ভালো কাটবে আর ডিলটাও হয়ে যাবে ।
সায়রা:হয়েছে ?
আরসাল:না জান আর কিছুক্ষন থাকো প্লিজ
সায়রা চুপ করে দাড়িয়ে থাকলো আরসাল বেশ কিছুক্ষন সায়রাকে দেখে চলে গেল ।আরসাল চলে যাবার পর সায়রা ফ্রেশ হয়ে রেডি হয়ে নিচে চলে গেল।
নিচে….
সায়রা নিচে গিয়ে দেখে মুন দিয়া দাদাজী বসে আছে ব্রেকফাস্ট করছে সায়রা দাদাজীর পাশের চেয়ারে বসে পরে ।দাদাজী সায়রার দিকে তাকিয়ে বলতে লাগে
দাদাজী:কোথায় যাচ্ছো এত সকাল সকাল ক্লাস তো তোমার ১১ টা থেকে তাই না?
সায়রা:জি দাদাজী ।আসলে এই কয়েকদিন না যাওয়ায় কিছু লেকচার মিস হয়ে গেছে সেগুলো মাওয়ার কাছ থেকে নোট করবো ।
দাদাজী :ও আচ্ছা ।গাড়ি নিয়ে যেও ড্রাইবার তোমাকে দিয়ে আসবে
সায়রা:না দাদাজী প্রবলেম নেই আমি যেতে পারবো কোন সমস্যা হবে না
দাদাজী:আমি বলেছি নিয়ে যেতে আর কোন কথা শুনতে চাইনা ।(ধমকের স্বরে)
সায়রা:ওকে দাদাজী আমি গাড়ি করে যাবো
দাদাজী:তোমার মা হয়তো তোমাকে বলেছে যে তোমার জন্য একটি বিয়ের প্রপোজাল আসছে ।ছেলে ভালো তাদের ফেমেলি ভালো ছেলে তার বাবার বিজনেস দেখাশোনা করছে এক ভাই এক বোন ।তারা সব জেনেই বিয়ের প্রোপোজাল নিয়ে এসেছে ছেলের নাকি তোমাকে খুব পছন্দ হয়েছে রিদ্ধির বিয়েতে তোমাকে দেখেছে ।ছেলের পরিবারও তোমাকে পছন্দ করছে ।তারা আমাদের মতামত জানতে চাচ্ছে তুমি কি বলো ?
সায়রা এতক্ষন তার দাদাজীর কথাগুলো নিচের দিকে তাকিয়ে মন দিয়ে শুনছিল সায়রা তার দাদাজির দিকে তাকিয়ে বলতে লাগে
সায়রা:দাদাজী আমি এখন কোন সম্পর্কে জড়াতে চাইনা ।আমি একা থাকতে চাই প্লিজ আপনি তাদের না করে দেন ।আমাকে কোন সম্পর্কে জড়ানোর জন্য প্লিজ ফোর্স করবেন না ।
সায়রা বলেই ব্যাগ নিয়ে university এর উদ্দেশ্য রওনা হলো।
University তে……
সায়রা মাওয়া কেনটিনে বসে আছে সায়রা মাওয়ার নোট দেখে নোট করছে আর মাওয়া কফি খাচ্ছে আর ফোন গুতোচ্ছে ।হঠাৎ সায়রালিখতে লিখতে বলতে লাগে
সায়রা:আচ্ছা মাওয়া একটা কথা জিগাসা করি
মাওয়া :(মোবাইলের দিকে তাকিয়ে)তুই আবার পারমিশন নেওয়া কবে থেকে শুরু করলি
সায়রা:সিরিয়াস কিছু বলতে চাচ্ছি সত্যি সত্যি উওর দিবি?
মাওয়া:হুম সাইরু বল কি বলবি
সায়রা:তুই কি সিফাত ভাইয়াকে ভালোবাসিস
সায়রার এমন প্রশ্নে মাওয়া সায়রার দিকে সাথে সাথে তাকায় সায়রার তখননো মনোযোগ নোট লিখার মধ্যে ।মাওয়া কিছুটা নড়ে চড়ে ঠি ক ভাবে বসে গলা জেড়ে বলতে লাগে
মাওয়া :জানি না ।এই প্রশ্নের উওর আমার কাছেও নেই ।নিজেও বুজতে পারছিনা কি করবো ।
সায়রা:সিফাত ভাইয়া তোকে খুব ভালোবাসে তুই যদি ভালোবেসে থাকিস তাহলে তাকে বলে দে ।মানুষের জিবনটা খুব ছোট কখন কি হয়ে যায় বলা যায় না ।
মাওয়া:বুজছি না কি করবো তাকে কাছে টানতে পারছিনা ভয়ে যদি নিজের লক্ষ ভুলে যাই।
সায়রা:মায়ু এমন কিছুই না আমি যত টুকু ভাইয়াকে চিনি তিনি তোকে অবশ্যই তোর লক্ষে পৌছাতে সাহায্য করবে কখনো বাধাঁ হবে না ।আমার কথা গুলো ভেবে দেখিস ভাইয়াকে মেনে নে নিজের ভালোবাসার মানুষকে নিজের থেকে দূরে রাখিস না ।
মাওয়া :তাহলে তুই কেন আরসাল ভাইয়াকে মেনে নিচ্ছিস না কেন তাকে দূরে রাখছিস।
সায়রা মাথা উপরে উঠিয়ে মাওয়ার দিকে তাকিয়ে বলতে লাগে
সায়রা:আমাদের সম্পর্কটা সেদিনই ভেঙ্গে গেছে যেদিন উনি আমাকে অবিশ্বাস করছে অপবাদ দিয়েছে ।আর এই সম্পর্ক কখনো জোড়া লাগবে না ।
মাওয়া:জানি ভাইয়া ভুল করেছে উনাকে কি ক্ষমা করা যায় না?
সায়রা:না উনি যা করেছে তা ক্ষমা করার মত না ।আমি পারবো না তাকে ক্ষমা করতে ।সেদিনের কথা মনে হলে আমার তার প্রতি ঘৃনা জেগে উঠে
মাওয়া:সায়রু তার প..
সায়রা মাওয়াকে থামিয়ে বলতে লাগে
সায়রা:প্লিজ মায়ু টপিক চেন্জ কর ।
মাওয়া আর কথা বাড়ায় না সায়রা নোট করতে বেস্ত হয়ে পরে মাওয়া কফি খাওয়ায় ।
হঠাৎ মাওয়া আরসালকে কেনটিনের দিকে আসতে দেখে মাওয়া সায়রাকে বলতে লাগে
মাওয়া:সায়রু আমি একটু আসছি
সায়রা নোটের দিকে মন দিয়ে তাকিয়ে বললো
সায়রা:হুম
মাওয়া চলে গেল ।আরসাল দু মগ কফি নিয়ে সায়রার সামনের চেয়ারে এসে বসলো সায়রার কোন খেয়ালি নেই সায়রা নিজের কাজে বেস্ত আরসাল সায়রাকে দেখতে বেস্ত সায়রার সামনের কাটা চুল গুলো সায়রা কপাল চোখের সাথে লেপ্টে আছে চেহারার অর্ধেক ডেকে আছে মাঝে মাঝে তা বাতাসে উড়ছে ।চোখ গুলো খাতার দিকে ঠোঁট গুলো মাঝে মাঝে লোড়ছে।কানের ঝুমকোঁ গুলো নোড়ছে।অসম্ভব সুন্দর লাগছে আরসাল মুগ্ধ নয়নে সায়রার দিকে তাকিয়ে আছে সায়রাকে মন ভরে দেখছে ।সায়রার সেদিকে কোন খেয়ালি নেই হঠাৎ আরসাল কফির মগটা সায়রার দিকে এগিয়ে দেয় সায়রা কফিটা হাতে নিয়ে সামনে না তাকিয়ে চুমুক দিয়ে বলতে লাগে
সায়রা :থেংকিউ মায়ু এটা এখন খুব দরকার ছিল মাথা হ্যাং হয়ে আছে ।
আরসাল: হুম জানিতো তোমার এখন এটার খুব প্রয়োজন
সায়রা আরসালের কন্ঠ শুনে সায়রার মুখ থেকে কফি বের হয়ে যায় সায়রা কাশতেঁ লাগে আরসাল সায়রার এ অবস্থা দেখে শব্দ করে হাসতে লাগে ।সায়রা রেগে বড় বড় চোখ করে আরসালের দিকে তাকিয়ে বলতে লাগে
সায়রা:আপনি এখানে কি করছেন ?মাওয়া কই ?
আরসাল:মাওয়া চলে গেছে (টেডি হাসি দিয়ে)জান আমি তোমাকে দেখছিলাম
সায়রা:আপনার প্রবলেম কি ?কেন এমন করছেন?
আরসাল:তুমি আমার প্রবলেম জান তুমি আমাকে কাছে টেনে নেও দেখবে আমি ঠি ক ভালো হয়ে যাবো ।
সায়রা কোন কথা না বলে চুপ করে থাকে
আরসাল:থেংক ইউ জান সকালে বারান্ধায় আসার জন্য ।বলেছিলাম না তুমি আমার কাছে লাকি সকাল সকাল তোমাকে দেখে গিয়েছি বলে ডিলটা হয়েছে অনেক বড় কন্ট্রেক পেয়েছি
সায়রা:হুমমম যত্তসব ডং (মুখ ভেংচি দিয়ে)আর আমার ঘুমের যে ১২ টা বাজিয়েছেন তার বেলায় ?
আরসাল:জান অভ্যাস কর আমাদের বাড়িতে গেলে তোমাকে প্রতিদিন সকলেই উঠতে হবে আমি অফিসে যাওয়ার সময় আমাকে রেডি করে দিবে, আমার টাই বেধেঁ দিতে হবে..
সায়রা বলতে না দিয়ে আরসালের দিকে একহাত দেখিয়ে থামিয়ে
সায়রা:ও হ্যালো ভাই আপনার স্বপ্নের রেলগাড়িতে ব্রেক মারেন ওকে
আরসাল:(রেগে)তুমি আমাকে কি বললা ? ভাই ?আমি তোমার কোন জন্মের ভাই হুম ?
সায়রা:তো কি বলবো ?
আরসাল:(সায়রার হাতের উপর হাত রেখে )জান বলবে
সায়রা:কখনোই না হুহ (হাত ঝারি দিয়ে রেগে মুখ ঘুরিয়ে)
আরসাল:(মুচকি হেসে)জান তো তুমি আমাকে অবশ্যই বলবে জান।
সায়রা:হুম জেগে স্বপ্ন দেখেন
আরসাল:আমি তো জেগে স্বপ্নে সব সময় তোমাকেই দেখতে চাই তুমিই বুঝোনা না (বাচ্চাদের মত ফেস করে)
আরসাল সায়রার দিকে মুচকি হেসে তাকিয়ে আছে আর সায়রা আরসালের দিকে ভ্রু কুচকিয়ে তাকিয়ে আছে হঠাৎ সায়রা আরসালের সামনে দুটো স্টাইলেশ মেয়ে এসে আরসালের সামনে ঝুকেঁ মধুর কন্ঠে বলতে লাগে
-স্যার আমি এটা বুজছিনা এটা একটু বুজিয়ে দিবেন?
-স্যার আপনি কি ক্লাসের পর ফ্রি আছেন এক্সটা ক্লাস করতাম আর কি (লাজুক হাসি দিয়ে)
সায়রা আরসালের দিকে রাগি লুক নিয়ে তাকিয়ে আছে আরসাল সায়রাকে দেখে বড় একটা ঢোক গিলে মুখে হাসির রেখা টেনে বলতে লাগে
আরসাল:আমি ক্লাসে সব বুজিয়ে দিবো ।আর ক্লাসের পরতো আমি একদম বিজি থাকি সো এক্সটা ক্লাস করাতে পারবো না ।
-স্যার আপনার ফোন নাম্বারটা দিবে প্লিজ ?
সায়রা এবার যেন তেলে বেগুনে জলে উঠে সায়রা রেগে মেয়েদের দিকে তাকিয়ে দাতেঁ দাতঁ চেপে মুখে হাসি টেনে বলতে লাগে
সায়রা:উনি বলেছে তো ক্লাসে বুজিয়ে দিবে আবার নাম্বার দিয়ে কি করবে ?স্যার নিজের নাম্বার কাউকে দেয় না ।তো যা বোঝার ক্লাসে বুঝো
মেয়েগুলো সায়রার দিকে অগ্নি দৃষ্টি নিক্ষেপ করে মনে মনে বকতে বকতে চলে যায়।
আরসাল সায়রা এমন রিয়েক্ট দেখে সায়রার দিকে তাকিয়ে মুচকি মুচকি হাসছে।সায়রা আরসালের দিকে তাকিয়ে অগ্নি দৃষ্টি নিক্ষেপ করে চলে যেতে নেয় আরসাল সায়রার হাত টান দিয়ে ধরে থামিয়ে বলতে লাগে
আরসাল:আমি কি করেছি জান?আমার উপর কেন রাগ করছো
সায়রা:(রেগে আগুন হয়ে)আপনি university তে হিরো সেজে আসেন তাইতো এই লুচু মেয়েগুলো এমন মৌ মাছির মত পিছনে লাগে ।সব আপনার দোষ
আরসাল:(দুষ্টু হেসে)জান তুমি কি জেলাস ফিল করছো ?
সায়রা:(রেগে )অবশ্যই
আরসাল:কেন জান ?
সয়রা:কারন আপনি আমার ফি…
সায়রা থেমে যায় তার হুস ফিরে যে সে কি করছিল আর কিছু বলে না ।
আরসাল:আমি তোমার কি জান ?(ভ্রু নাচিয়ে)
সায়রা:কিছুনা ।আমার ক্লাস আছে (মন খারাপ করে উঠে চলে যায়)
সায়রা লিফ্টের দিকে যেতে লাগে আরসালও সায়রার পিছন পিছন যায় ।সায়রা লিফ্টের উঠে আরসাল ভিতরে ডুকে লিফ্টের দরজা অফ হয়ে যায়।সায়রা আরসালের দিকে একবার তাকিয়ে আবার নিজের ফোনের দিকে মনযোগ দেয় আরসাল হেলান দিয়ে সায়রার দিকে একমনে সায়রা দিকে তাকিয়ে সায়রাকে দেখতে লাগে।হঠাৎ লিফ্টে অফ হয়ে যায় লিফ্টের লাইট অফ হয়ে যায় পুরো অন্ধকার হয়ে যায় ।সায়রা ভয় পেয়ে যায় দরজা বার বার বারি দিতে লাগে আর কান্না করতে লাগে ।সায়রা অন্ধকার আর বন্ধ জায়গা সয্য করতে পারে না ভয় পায় ।সায়রার শ্বাস আটকিয়ে আসছে নিশ্বাস নিতে পারছে না হঠাৎ আরসাল সায়রাকে টানদিয়ে নিজের বুকের সাথে মিশিয়ে নেয় গভির ভাবে জরিয়ে ধরে সায়রাও আরসালকে শক্ত করে জরিয়ে ধরে….
চলবে….
❤️❤️❤️❤️
Plz সবাই সবার মতামত জানাবেন???
অনেকে আমাকে জিগাসা করে আসলেই কি এমন লাভার আছে নাকি যে এত ভালোবাসে এমন পাগলামো করে ?
আমার উত্তর হল হুম অবশ্যই এমন লাভার আছে আর পুরো গল্পটা কাল্পনিক হলেও আরসালের কেরেক্টারটা বাস্তব জিবন থেকে নেওয়া। কারো পাগলামো ,ভালোবাসা ,রাগ ও জিদ কে ঘিরেই আমার এই গল্পটা আর আরসালের কেরেক্টারটা তৈরী করেছি ।এই গল্পটা কাল্পনিক হলেও মূল থ্রিমটা বাস্তব জিবন থেকে নেওয়া❤️❤️❤️❤️