Deewana (A crazy lover)Part:34

0
4596

Deewana (A crazy lover)Part:34

Writer: urme prema (sajiana monir)

উপরের রুম থেকে জিনিস ভাঙ্গার শব্দ আসছে নিচে মাওয়া রিদ্ধি সিফাত সায়ন পাখি মুন দিয়া কানে হাত দিয়ে রেখেছে।মাওয়া ভয়ে ভয়ে বলতে লাগে

মাওয়া:সায়রু শক খেয়ে পাগল হয়ে গেছে নাকি?(ভয়ে ভয়ে রিদ্ধির দিকে তাকিয়ে )

রিদ্ধি:হয়তো (বড় ডোক গিলে )

সিফাত:ইয়ার আমি ভাবির এমন রাগ কখনোই দেখিনি এত রাগি আগে তো জানতাম না ।(অবাক হয়ে )

মুন:এই সায়রু যতটা শান্ত রাগলে ঠিক ততটাই ভয়ংকর হয়ে যায় ।

পাখি:(ভয়ে ভয়ে দিয়ার দিকে তাকিয়ে) দি বাড়িতে চল তখন জিজু বাচিয়েঁ দিয়েছে এবার আমাকে সামনে পেলে লবন ছাড়া চিবিয়ে খাবে ।এতদিন শুধু বলতো আজ আমাকে সত্যি সত্যি চিবিয়ে খাবে তারাতারি বাড়িতে চল এখন জিজু নিজেই বিপদে আছে আমাকে কি ভাবে বাচাঁবে ?তার চেয়ে ভালো আমি বাসায় চলে যাই

দিয়া:তাই ভালো হবে ।না জানি আরসাল ভাইয়ার উপর কি ঝড় যাচ্ছে ।কি ভাবে সায়রা কে সামলাবে আল্লাহ জানে (ভয়ে ঢোক গিলে)

সায়ন :আরসাল ঠিকই পারবে সায়রার রাগ ঠান্ড করতে দেখে নিও

‌অন্যদিকে…….

সায়রা রাগে সামনে যা আছে তা আরসালের দিকে ছুড়ে মাড়ছে আরসাল সায়রাকে থামানোর চেষ্টা করছে সায়রা বেড থেকে কুশন ছুড়ে মারতে মারতে বলতে লাগে

সায়রা:আপনি কি করে পারলেন এমন প্লান করতে ?আপনি জানেন আমি কতটা ভয় পেয়ে গেছি ?কি করে পারলেন আপনি এমন কিছু করতে ?

আরসাল :সরি জান আমার কাছে আর কোন অপশন ছিল না তোমাকে পাবার (সায়রাকে থামানোর চেষ্টা করে)

সায়রা:(রেগে)ও আচ্ছা তাই ?আমার টেনশনে কি অবস্থা হয়েছে তা আপনার ধারনা আছে ??আমি কত কষ্ট পেয়েছি আমি জানেন?আমি ভেবেছি সত্যি আপনি পাখিকে কিডনাপ করছেন আমার আপনার প্রতি তখন কতটা ঘৃনা হয়েছে আপনি জানেন?

আরসাল:সরি তো জান এবারের মত ক্ষমা করে দেও

সায়রা:রাখেন আপনার সরি আপনার কাছে হুম ।ইচ্ছে তো করছে আপনাকে আর আপনার পার্টনারদের চুল ছিড়ি

আরসাল:আমাকে বল যা বলার আমার সালিদেক কিছু বলো না (বাচ্চাদের মত ফেস করে )

সায়রা:ইসসসস আসছে সালিদের জন্য দরদ কত ?

আরসাল:বউয়ের জন্য ও আছে কিন্তু বউ তো কাছেই আসতে দেয় না ।(ঠোঁট উলটিয়ে বাচ্চাদের মত করে)

সায়রা:হুম আর দিবেও না (রেগে )

আরসাল সায়রার দিকে এগোতে নেয় সায়রা আরসালের দিকে টেবিলের উপর থেকে ফুলদানিটা ছুড়েঁ মারে রাগের মাথায় ।আরসালের না লাগলেও আরসাল সায়রাকে দেখানোর জন্য কপালে হাত দিয়ে ধরে জোরে” আহ্ ‘’করে চিৎকার দেয় ।সায়রা ভয় পেয়ে যায় তারাতারি আরসালের কাছে গিয়ে আরসালকে বেডে বসিয়ে তার সামনে দাড়িয়ে তার দিকে কিছুটা ঝুকেঁ বলতে লাগে

সায়রা:দেখি দেখি কোথায় লেগেছে

আরসাল একহাত দিয়ে সায়রার কমোড় জরিয়ে ধরে অন্য হাত বুকের বাঁ পাশে রেখে বলতে লাগে

আরসাল :এখানে লেগেছে জান একটু আদর করে দেও

সায়রা রেগে আরসালের দিকে তাকিয়ে বলতে লাগে

সায়রা:এটাও একটিং ছিল?

আরসাল চোখ মেরে বলতে লাগে

আরসাল:হুম জান

সায়রা অারসালের দিকে অগ্নিদৃষ্টি নিক্ষেপ করে রেগে চলে যেতে নিলে আরসাল পিছন থেকে সায়রার হাত টান দিয়ে ধরে তার কলের মধ্যে সায়রাকে বসিয়ে চুল গুলো ঘাড়ের একপাশে এনে শাড়ির ভিতর দিয়ে হাত দিয়ে কমোড় জরিয়ে ধরে ঘাড়ে থুতনি রেখে মাতাল কন্ঠে বলতে লাগে

আরসাল:কথায় যাচ্ছো ?আমার থেকে দূরে যাওয়া একদম চলবেনা ।যদিও তোমার উপর আমার আগের থেকে অধিকার আছে তারপর ও এখন তুমি আমার বউ এখন তোমার উপর সব অধিকার শুধু আমার ।এখন থেকে এক মূহুর্তের জন্য ও তোমাকে নিজের থেকে আলাদা হতে দেব না ।খুব ভালোবাসি তোমায় বউউউউউ

আরসালের মুখে বার বার বউ ডাকটা শুনে সায়রার মাঝে ‌এক ‌অন্যরকম অনুভূতি কাজ করছে সায়রা আরসালের প্রত্যেকটা কথা ফিল করছে প্রত্যেকটা কথায় টান অনুভব করছে ।সায়রা আরসালের দিকে ঘুরে আরসালের বুকের সাথে মিশে যায় শার্টের উপরের দুটো বোতাম খোলা থাকায় বুকের কিছুটা অংশ দেখা যাচ্ছে সে খালি জায়গায় সায়রা চোখ বন্ধ করে নিজের ঠোঁট বুলাচ্ছে তারপর কিছুক্ষন পর সেখানে মাথা ঠেকিয়ে চোখ বন্দ করে আরসালকে জরিয়ে ধরে সায়রার চোখ থেকে পানি ঝোরছে আরসাল সায়রাকে জরিয়ে ধরতে নিলে সায়রা আগের মত চোখ বন্ধ করে আরো শক্ত করে জরিয়ে ধরে বলতে লাগে

সায়রা:খবরদার আমাকে স্পর্শ করবেন না বললাম ।

আরসাল:কেন ?

সায়রা:কারন আপনার কোন অধিকার নেই বুজেছেন ?

আরসাল:কেন অধিকার নেই ?

সায়রা:আপনি শুধু আমাকে কষ্ট দেন সব সময় নিজের জোর খাটান কখনো আমাকে বুজতে চেষ্টা করেন না ।(অভিমান করে)

আরসাল:তাই তাহলে তুমি যে দু দিন আমাকে কষ্ট দিয়েছো তার সময় ?

সায়রা:আপনি ঠিক যতটা কষ্ট পেয়েছেন ততটাই কষ্ট আমি পেয়েছি ।আপনি জানে দুটো দিন কত কষ্টে ছিলাম প্রত্যেকটা মূহুর্ত ধুকে ধুকে মরেছি ভেবেছি আপনাকে সারাজিবনের জন্য হারিয়ে ফেলবো ঐ রিসাদ কে বিয়ে করতে হবে ।কতটা কষ্টে ছিলাম আপনি জানেন মরন যন্ত্রনা থেকেও বোধয় তা বেশি কষ্টের ছিল ।প্রত্যেকটা মুহূর্ত আমি ছটপট করেছি ।(কান্না করতে করতে)

আরসাল সায়রাকে নিজের সাথে আরো শক্ত করে জরিয়ে ধরে কপালে গভির ভাবে চুমু দিয়ে বলতে লাগে

আরসাল:বললেই হলো ?আমি কি তোমাকে কখনো নিজের থেকে দূরে যেতে দিতাম নাকি ?ঐ রিসাদকে তো আমি সেদিন রাতেই খুন করে দিতাম যেদিন রাতে আমি শুনেছি রিসাদের সাথে তোমার বিয়ে ঠি ক করেছে কিন্তু শুধু তোমার কথা চিন্তা করে কোনো অ্যাকশন নেই নি ।আর এসব প্লান করেছি ।

সায়রা অবাক হয়ে বুক থেকে মাথা তুলে আরসালের দিকে তাকিয়ে বলতে লাগে

সায়রা:আপনি সব আগের থেকে জানতেন ??

আরসাল:হুম

সায়রা:কিন্তু কি ভাবে ???

আরসাল দির্ঘ নিশ্বাস নিয়ে মুচকি হেসে বলতে লাগে

আরসাল:সেদিন রাতে যখন তুমি বাসায় গিয়েছিলে তার পর থেকে তোমাকে অনেক বার ফোন দিয়েছি কিন্তু তুমি ফোন ধোরছিলে না তাই বাদ্ধ হয়ে মুন আর দিয়াকে ফোন দিয়েছি তারাও ফোন রিসিভ করছিলো না খুব টেনশন হচ্ছিলো তার পর রাতে ১২ টার দিকে মুন দিয়ে ফোন দিয়ে সব কিছু খুলে বলে যে তুমি বিয়েতে রাজি হয়ে গেছ আর দাদাজী তোমাকে রাজি হতে বাদ্ধ করেছে এত পরিমান সেদিন রাগ উঠেছিল তা বলার বাহিরে ছিলো পরের দিন সকালে দাদাজীর সাথে অফিসে দেখা করতে যাই আমাদের ব্যাপারে কথা বলতে যাই তার কাছে অনেক অাকুতি মিনুতি করি কিন্তু সে আমাদের সম্পর্ক মেনে নিতে চায়না বার বার সে আমার চরিত্রের উপর আঙ্গুল তুলেছে আমার নাকি ঐ ফালতু রিসার সাথে কোন সম্পর্ক আছে বার বার আমার উপর মিথ্যা অপবাদ দিয়েছে পরে একসময় আমার ধৈর্য সিমানা শেষ হয়ে যায় তোমার দাদাজীর সাথে আমার বেশ কিছুক্ষন কথা কাটাকাটি হয় তিনি শেষে রেগে বলতে লাগে যে – তার জিবন থাকতে সে আমাদের সম্পর্ক মেনে নিবে না আমাদের এক হতে দিবেনা ।আমিও তাকে বলি যে- যে ভাবেই হোক না কেন আমি তো তোমাকে আমার করেই ছাড়বো ।তার পর তার অফিস থেকে চলে আসি তোমাকে বারবার ফোন দিচ্ছিলাম কিন্তু তুমি রিসিভ করছিলে না তখন আমার পাগল পাগল অবস্থা প্রায় তার উপর মুন ফোন দিয়ে বলে যে দাদাজী নাকি অফিস থেকে ফিরে বলেছে যে পরের দিন তোমাকে রিসাদের পরিবার দেখতে আসবে আর এই week এর মধ্যেই নাকি আকদ করিয়ে রাখবে তখন আমার মাথা পুরো পুরি নষ্ট হয়ে যায় তখন আমরা সবাই এসব প্লান করি কারন আমি জানতাম তোমাকে সরাসরি বললে তুমি জিবনেও রাজি হবে না তাই আমরা সবাই এসব কিছু প্লান করি তোমাকে বাড়ি থেকে বের হওয়া থেকে শুরু করে বিয়ে পর্যন্ত সবকিছু আমাদের প্রি -প্লান ছিল ।তুমি কি একবার ভেবেছো যে সেদিন রাতে মেইন গেটের চাবি ড্রইং রুমে কি করে ছিল আর দাড়োয়ান বাড়ির গেটের সামনে না থেকে কোথায় গিয়েছিলো?

সায়রা:(আবাক হয়ে)আমি তো এসব খেয়ালি করিনি আপনার ভয়ে তারাতারি করে বাড়ি থেকে বের হয়ে এসেছিলাম ।

আরসাল:আমি জানতাম তুমি আমার ভয়ে তুমি এসব কিছু খেয়াল করবেনা না তাই তো তোমার সাথে ফোনে রেগে কথা বলছিলাম যাতে তুমি ভয় পাও ।(মুচকি হেসে)

সায়রা আরসালের দিকে ভ্রু কুচকিয়েঁ তাকায় আরসাল আবার বলতে শুরু করে

আরসাল:সেদিন রাতে দিয়া আর মুন চাবি অনেক কষ্টে দাদাজীর রুম থেকে চুরি করে তা ড্রইং রুমে রেখে দেয় কারন দাদাজীর ভয় ছিল হয়তো তুমি বাড়িথেকে চলে আসবে আমার সাথে ।তাই সে আরো একটা দাড়োয়ান রাখল ।কাল তোমাকে ফোন দেওয়ার আগে সিফাত আর সায়নকে দিয়ে দাড়োয়ানদের গেডের থেকে দূরে সরিয়েছি ।তার পর তুমি যখন আমার সাথে দেখা করতে এসেছো তখন তোমার মুখ থেকে সত্যিটা শুনার চেষ্টা করেছিলাম ভেবেছিলাম হয়তো তুমি আমাকে বলবে সত্যিটা কিন্তু তুমি আবার চাপাস্বাভের মেয়ে জান যাবে তার পর মুখ খুলবেনা তাই আমি আগের থেকে প্রি প্লান করে রেখেছিলাম ।তার অজ্ঞান করে তোমাকে এখানে নিয়ে এসেছিলাম যাতে বিয়েটা করতে পারি ।জানতাম তুমি বিয়ের জন্য না করবে নিজের ওয়াদা রাখার জন্য তাই মুন আর দিয়াকে দিয়ে পাখিকে স্কুল থেকে এখানে নিয়ে আসি পাখিকে এক্টিংয়ের কথা বলতেই সে খুশিতে রাজি হয়ে যায় ।তার পর আমরা আমাদের প্লান মত কাজ করি ।আর ঐ পিস্তল খেলনার ছিল

আরসালের কথা শুনে সায়রা হা করে আছে ভাবতে লাগে কেউ এত নিক্ষুত প্লেনিং কিভাবে করে ।এতটা ভালোবাসতে কেউ সত্যি কি করে পারে ?এত কিছু করেছে আরসাল সায়রাকে পাবার জন্য ?।সায়রা আগ্রহের সাথে আরসালের চোখে চোখ রেখে জিগাসা করে

সায়রা:যদি আমি কাল দেখা করতে না আসতাম তখন ?

আরসাল বাকাঁ হেসে বলতে লাগে

আরসাল:আমি তোমাকে খুব ভালো করে চিনি তোমার রগে রগে শিরা উপশিরা সব কিছু আমি চিনি তুমি কখন কি করবে তা সম্পর্কে আমার ভালোই ধারনা আছে জান

সায়রা:(মন খারাপ করে)কিন্তু বাসার সবাই তো আমাদের সম্পর্ক কখনোই মানবে না দাদাজী খুব রাগ করবে আমি তার কথা রাখিনি।সবাই আপনাকে ভুল বুজছে ।আমার চেহারা ও সারাজিবনের জন্য দেখতে চাইবে না ।

আরসাল:জান তুমি চিন্তা কর না সবাই মেনে নিবে আমাদের সম্পর্ক ।(মজা করে)আর এভাবে না মানলেও যখন আমাদের বেবি হবে বেবির চেহারা দেখে সব ভুলে যাবে ।

সায়রা আরসালের কথায় বেশ লজ্জা পায় আরসালের বুকে মুখ লুকিয়ে বলতে লাগে

সায়রা:আপনি সত্যি পাগল

আরসাল সায়রার গালে কিস করে বলতে লাগে

আরসাল:হুম তোমার জন্য

সায়রা বুকের মধ্যে থেকে মাথা উঠিয়ে ঘোমরা মুখ বলতে লাগে

সায়রা:আপনি পচাঁ আপনি আমাকে গলায় কামোড় দিয়ে কেটে দিয়েছেন জানেন কত ব্যথা পেয়েছি এমনি হাত কাটা ছিল তার উপর আবার গলায় কামোড় দিয়েছেন রাক্ষস একটা ।

আরসাল হাতে চুমু দিতে দিতে বলতে লাগে

আরসাল:এটা তুমি একদম ঠিক করনি জান তুমি নিজেকে কেন কষ্ট দিয়েছো হাতের কি অবস্থা করেছো কাল রাতে তোমার হাত দেখে ইচ্ছেতো করছিল গালে একটা থাপ্পর দেই পরিস্থি যাই থাকুক তাই বলে কি নিজেকে কষ্ট দিবে ?

সায়রা:আমার তখন নিজেকে শেষ করে দিতে ইচ্ছা করছি সব কিছু অসয্য লাগছিল দম বন্ধ হয়ে আসছিলো আর রাগের মাথায় চুড়ি খুলতে গিয়ে হাত কেটে গেছে সরি(মাথা নত করে)

আরসাল:এখন থেকে তোমার উপর সব অধিকার শুধু আমার তুমিও আমার তো নিজের কোনো ক্ষতি করার ভুলেও চেষ্টা করবে না ।প্রমিজ

সায়রা :ওকে প্রমিজ ।আপনি কেন কাল আমাকে কামোড় দিয়েছেন জানেন কতটা ব্যথা পেয়েছি?

আরসাল:সরি ।কিন্তু দোষ তোমার তুমি আমার মাথা গরম করে দিয়েছিলে রিসাদ রিসাদ করে তাই নিয়েছি

সায়রা :(ডেবিল হাসি দিয়ে)তাহলে তো এর শাস্তি আপনাকে পেতেই হবে

আরসাল সায়রার দিকে ভ্রু কুচকিয়েঁ তাকায় সায়রা দেরি না করে সাথে সাথে আরসালের গলায় হালকা কামোড় দিয়ে সেখানে চুমু দিতে দিতে মুচকি হেসে ফিস ফিস করে বলতে লাগে

সায়রা: এতদিন আপনি আমাকে লাভ টর্চার করেছেন এখন তার শোধ তুলবো আমি ।প্রত্যেকটা সুদে আসলে দিবো ।এতোদিন আপনার পাগলামো ভালেবাসা দেখেছি এবার আমার পাগলামো আমার ভালোবাসাস দেখাবো গেট রেডি ফর লাভ টর্চার মি.হাসবেন্ড ।

আরসাল সায়রার কথা শুনে পুরো শকড ।সায়রা আরসালর কাছ থেকে সরে দরজা সামনে দাড়িয়ে আরসালের দিকে তাকিয়ে বাকা হেসে দরজা খুলে নিচে চলে যায় ।আরসাল আগের মত শকড খেয়ে সে ভাবেই বসে আছে তার ধারনার বাহিরে ছিল সায়রার এই রূপ ।

চলবে….
❤️❤️❤️❤️

Thanks for supporting me ❤️❤️❤️

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here