Deewana (A crazy lover)Part:36

0
4542

Deewana (A crazy lover)Part:36

Writer: urme prema (sajiana monir)

সায়রার দৃষ্টিকোন থেকে….

ডিনার করে রুমে চলে আসলাম কেমন জানো অসস্তি লাগছে ইচ্ছে করছে শাওয়ার নিতে কিন্তু সমস্যা হলো আমার কোন ড্রেস এখানে নেই শাওয়ার নিয়ে কি পড়বো আবার শাওয়ার না নিলে ঘুমাতে ও পারবো না কি করবো এসব বসে ভাবতে লাগলাম হঠাৎ দরজার সামনে থেকে বড়মার আওয়াজ পেলাম বড়মা হাসি মুখে দাড়িয়ে আছে হাতে শপিং ব্যাগ ।বড়মা আমার পাশে এসে বসে বলতে লাগে

বড়মা:এতো চিন্তা করতে হবে না এই নাও শাড়ি ।আমি আগের থেকেই তোমার জন্য শাড়ি এনে রেখেছি শাওয়ার নিয়ে শাড়িটা পড়ে নিও ।

আমি চিন্তায় পড়ে গেলাম কারন আমি তো শাড়ি পড়তে পারি না তখন বড়মা পাশ থেকে মুচকি হেসে আমাকে বলতে লাগে

বড়মা:চিন্তা করতে হবে না আমি জানি তুমি শাড়ি পড়তে পারোনা সমস্যা নেই আমি পড়িয়ে দিবো ।আমি তোমার জন্য থ্রিপিজ ,গ্রাউন নিতে চেয়েছিলাম কিন্তু আরসাল বলেছে তোমার জন্য সব শাড়ি নি আমি বার বার বলার পর ও সে শোনে নি তুমি জানোই তো ওর জেদ কেমন যা বলে তাই করে পরে বাদ্ধ হয়ে শাড়ি নিতে হয়েছে ।ওকে অনেক বার বলেছি যে তুমি শাড়ি পড়তে পারো না শাড়ি নেওয়ার দরকার নেই কিন্তু ও বার বার একই কথা বলে যে তোমাকে নাকি শাড়িতে সুন্দর লাগে তাই ও শাড়িই নিবে

আমি বড়মার কথায় লজ্জায় শেষ হয়ে যাচ্ছি ইচ্ছে করছে মাটিতে মিশে যাই উনি এতটা নিলজ্জ কি করে হলে পারে ?বড়মার সামনে এসব কথা বলেছে ।সিওর লজ্জাশরম সব সব কি বিক্রি করে দিয়েছে তাই এসব কথা বলেছে । হঠাৎ বড়মার কথায় ধ্যান ভাংগে বড়মা বলতে লাগে

বড়মা:সায়রা শাওয়ার নিয়ে ফ্রেশ হয়ে আসো আমি শাড়ি পড়িয়ে দিবো ।

আমি:জি বড়মা

আমি শাওয়ার নিয়ে বের হয়ে আসি বড়মা আমাকে শাড়িটা পড়িয়ে দেয় সবুজের মধ্যে লাল বর্ডার অসম্ভব সুন্দর আহামরি তেমন কাজ নেই বাড়িতে পড়ার জন্য একদম পার্ফেক্ট ।বড়মা সুন্দর করে কুচিঁ দিয়ে শাড়িটা পড়িয়ে দেয় আর হাতে চুড়িঁ পড়িয়ে দেয় ।আয়নার সামনে দাড় করায় কেমন জানো নিজেকে অন্য রকম লাগছে নিজেকে দেখে নিজেরই কেমন বড় বড় লাগছে বউ বউ লাগছে ।আমি আর বড়মা বেশ কিছুসময় গল্প করি তার পর বড়মা নিজের রুমে ঘুমাতে চলে যায়। না জানি উনি কখন এসে পরে তখন ডাইনিং টেবিলে যে ভাবে ইশারা করে শাষিয়ে গেছে না জানি কি করে তখন একটু বেশি করে ফেলেছি আমি দরজা লক করতে গেলাম হঠাৎ দরজা কেউ আটকিয়ে ধরলো দরজার ফাকঁ দিয়ে উকি দিয়ে দেখি উনি তার বিখ্যাত ডেবিল হাসি নিয়ে একহাত দিয়ে দরজা আটকিয়ে ধরে আছে তার এই ডেবিল হাসি দেখলেই আমার বুক কেপেঁ উঠছে ।উনি দরজা পুরোপুরি খুলে বলতে লাগলেন

আরসাল:বউ দরজা আটকাচ্ছ কেন আমাকে তো ভিতরে আসতে দেও

আমি:আ…আপনি এ..এখানে কে…কেন (ভয়ে ভয়ে বড় ঢোক দিলে)

আরসাল:(মুচকি হেসে কাছে আসতে আসতে )আমাদের বিয়ে হয়ে গেছে আমাদের তো একসাথে থাকার কথা তাই না ?তো আমি আমার বউয়ের সাথে থাকতে এসেছি ।

আমি:কি…কিন্তু বড়মা তো বলেছে বিয়ের অনুষ্টান হবার পর্যন্ত দুজন আলাদা আলাদা থাকতে ।তো আপনি এখানে কি করছেন (ভয়ে পিছাতে পিছাতে )

আরসাল:তো তাতে কি আমি তো আমার বউয়ের কাছে আসছি তাই না ?আর বিয়ে তো আমাদের হয়েই গেছে তাই না ?তো আমি তোমার কাছে আছে আসতেই পারি আমার পুরো অধিকার আছে তাছাড়া আজ আমাদের বাসররাত (চোখ মেরে )

আমি তার ভয়ে পিছাতে থাকি আস্তে আস্তে বেডের সাথে ধাক্কা খেয়ে বেডে পরে যাই বেড থেকে উঠতে নেই উনি আমার পাশে শুয়ে আমার কমোড় জরিয়ে ধরে তার কাছে নিয়ে আমার উপর হালকা ঝুকেঁ মুচকি হেসে বলতে লাগে

আরসাল:তখন বিকালে তুমি কি জানো বলেছিলে এতদিন আমার পাগলামো দেখেছো এখন তোমার পাগলামো তোমার ভালোবাসা দেখবো ।আমাকে লাভ টর্চার করবে তো এখন কেউ নেই শুধু আমি আর তুমি আছি তো কর জান আমি তোমার লাভ টর্চারের জন্য রেডি ।(শয়তানি হাসি দিয়ে)

আমি:(ভয়ে ভয়ে )আমি তো তখন আ…আপনার সাথে ম..জা করছিলাম

আরসাল:তাই বুঝি ?তাহলে কামোড়? (ভ্রু নাচিয়ে)

আমি :ঐটা তো এমনি ইয়ে মা..মানে সরি (কাদোঁ কাদোঁ ফেস করে)

আরসাল:তো তুমি মজা করে বলো আর যেইভাবে বলো আমার তো তোমাকে এখনি চাই জান

উনি আমার কাছে আসতে লাগলো তার চোখে স্পষ্ট নেশা দেখতে পাচ্ছি আমি ভয়ে চোখ বন্ধ করে ফেলি তার নিশ্বাস আমি গুনতে পাচ্ছি ঠি ক এতোটা কাছে আমার হার্ট বিট আরো জোরে চলতে লাগলো মনে কেমন যেন এতটা অজানা ভয় কাজ করছে ।হঠাৎ উনি যা করলো তা আমার কল্পনার বাহিরে উনি আমার কপালে গভির চুমু দিয়ে হালকা দূরে সরে যায় বেশ কিছুক্ষন তার কোন সাড়া না পেয়ে আস্তে আস্তে চোখ খুললাম দেখি তার চোখে সেই আগের মত নেশা আর মুখে আমাকে পাগল করার মত সেই মুচকি হাসি ।উনি আমার কপালের উপর লেপ্টে থাকা চুল গুলো আস্তে করে তার আঙ্গুল ছুয়িয়েঁ কানের নিচে গুজিঁয়ে দিতে দিতে লো ভয়েসে বলতে লাগেন

আরসাল:হুম আমার কাছে তুমি নেশা ,আমার ভালোবাসা ,আমার পাগলামো ,আমার দিওয়ানাগিরি কিন্তু তার চেয়ে আনেক বেশি তোমাকে সম্মান করি তোমার অমতে কখনো কোন কিছু করবো না ।আমার কাছে তুমি আছো এটাই অনেক আমার হয়ে আছো এটাই আমার কাছে ‌অনেক বেশি সারাজিবন তোমার চেহারা দেখে কাটিয়ে দিতে পারবো ।ঠিক এতটা ভালোবাসি আমার কাছে তোমাকে ভালোবাসা তোমাকে পাওয়া শুধু স্পর্শ না শরিরের সম্পর্ক না তোমার মনের সাথে জুড়ে থাকা তোমার আত্নার সাথে জুড়ে থাকা তোমাকে খুব ভালোবাসি এটা যতটা সত্যি ঠি ক ততটাই সত্যি তোমাকে অনেক সম্মান করি ।হয়তো রাগের বসে তোমাকে আঘাত করে ফেলি এমন কিছু বলে ফেলি কিন্তু সত্যি তো এটা যে তোমাকে অনেক ভালেবাসি তার চেয়ে বেশি অনেক সম্মান করি ।আমি জানি তুমি এখন এমন কোন সম্পর্কের জন্য রেডি না তোমার সময় লাগবে কিন্তু আমার কোন প্রবলেম নেই জান টেক ইউর টাইম ।আমি তোমার জন্য সারা জিবন অপেক্ষা করতে পারবো ।তুমি আমার কাছে আছো আমার চোখের সামনে আছো এটাই আমার কাছে অনেক বেশি প্রাপ্তির।যেদিন তুমি সব কিছুর জন্য রেডি থাকবে সেদিন তোমাকে না হয় একদম নিজের করবো ।আমার কাছে তোমার ভালোবাসাটা শরিরের সাথে প্রেম না আত্নার সাথে মনের সাথে প্রেম।এতটা বছর তোমাকে পাবার জন্য অপেক্ষা করেছি নিজের করার জন্য ‌অপেক্ষা করেছি না হয় আরো কিছুদিন অপেক্ষা করবো ।

উনি এসব কথা বলে আমার পাশে শুয়ে পড়লো আমার একহাত তার বুকের মধ্যে মধ্যে নিয়ে চোখ বন্ধ করে আছে আমি তার দিকে অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছি আজ তার প্রতি ভালোবাসাটা সম্মানটা আরো বেড়ে গেলো ।সত্যি মাঝে মাঝে খুব অবাক হই যে আচ্ছা একটা মানুষ কি করে এতটা ভালোবাসতে পারে যাকে কিছু না বললেও মনের কথা বুঝে যায় ।আমাকে এতটা ভালোবাসা আমার ফিলিংস গুলোকে এতটা সম্মান করে ।সত্যি তাকে পেয়ে নিজেকে খুব ভাগ্যবতি মনে হচ্ছে ।

আমি :থেংকইউ

উনি চোখ খুলে আমার দিকে ফিরে তার বুকের মাঝে এখনো আমার একহাত জরিয়ে রেখেছে তিনি মুচকি হেসে বলতে লাগে

আরসাল:কেন ?

আমি:এতটা সম্মান আর এতটা ভালোবাসা দেওয়ার জন্য

আরসাল:এগুলো তোমার প্রাপ্য জান তুমি আমার কাছে কি তা হয়তো তুমি জানো না এসব ছাড়ো আমার একটা শখ পূরন করবে ?

আমি:কি??

আরসাল :আমার খুব ইচ্ছা ছিল তোমার সাথে বিয়ের প্রথম দিন রাতে চন্দ্রবিলাস করবো সারারাত তোমার সাথে চাদেঁ আলোয় গল্প করে কাটিয়ে দিবো দেখ আজ আমাদের বিয়ে হয়েছে আর আজ পূর্নিমা ও তো আমার এই ইচ্ছেটা কি পূর্ন করবে?

আমি :আবশ্যই (মুচকি হেসে)

তার চেহারায় হাসির জলক ফুটে উঠে সাথে সাথে আমাকে তার কোলে তুলে নিলো ।কলে করে বারান্ধায় নিয়ে রকিং চেয়ারে বসলো আমি তা কলে বসে তার বুকের সাথে লেগে আছি পুরো বারান্ধায় চাদেঁর আলোয় আলোকিত হয়ে আছে চাদঁটাকে অসম্ভব সুন্দর লাগছে আর চাদঁটা খুব বড় বড় লাগছে কাছে মনে হচ্ছে হয়তো আমার চোখেই বড় বড় লাগছে কাছে নিজের ভালোবাসার মানুষ কাছে আছে তাই ‌অন্যরকম রোমান্টিক পরিবেশ মৃদ্যু বাতাস বইছে ।উনি আমার কমোড় জরিয়ে ধরে আমার দিকে কিছুটা ঝুকেঁ কানের কাছে ফিস ফিস করে বলতে লাগে

আরসাল:জানো জান আজ তোমাকে একদম ‌অন্যরকম লাগছে একদম ডিফারেন্ট বউ বউ লাগছে আমার বউ

তার কথায় বেশ লাজ্জা লাগছিল তার প্রত্যেকটা কথা মনে গিয়ে বিধঁছে আর তার মুখে বউ ডাকটা আমার কেন এত ভালো লাগে বুঝিনা এক অন্যরকম টান অনূভব করি যতবার বউ বলে প্রত্যেকটা বার হৃদয়ে যেয়ে লাগে ।উনি আবার বলতে লাগে

আরসাল:তুমি জানো তোমাকে শাড়িতে কতটা সুন্দর লাগে ?

আমি তার দিকে ঘুরে মুখ ঘোমরা করে বলতে লাগলাম

আমি:আপনি জানেন আমি পড়তে পারিনা ?

আরসাল:হুম জানি তো(মুচকি হেসে )

আমি:তার পর ও কেন বড়মাকে শাড়ি আনতে বলেছেন ?যানেন কতবার শাড়ি পরা শিখার চেষ্টা করেছি তার পরও পারিনি প্রত্যেকবারই পড়তে গিয়ে ভুলে গিয়েছি

আরসাল:হুম জানি তো আমার বউ শাড়ি পড়তে পারোনা তাই তো শাড়ি এনেছি যাতে নিজে বউকে শাড়ি পরিয়ে দিতে পারি এই বাহানায় বউয়ের সাথে রোমেন্স ও হয়ে যাবে(চোখ মেরে)

তার বুকে জোরে কনই দিয়ে আগাত করলাম উনি ব্যথা পাবার অভিনয় করে বলতে লাগলেন

আরসাল:ও জান মেরে ফেলবে নাকি ?

আমি:(মুচকি হেসে)হুম

আরসাল:আমি তো এমনেতেই তোমাকে এই রুপে দেখে ঘায়েল জান ।

আমি:ও আচ্ছা তাই ?

আরসাল:হুম জান ।সব ঠিক আছে শুধু একটা জিনিস কমতি আছে ?

আমি:(ভ্রূ কুচকিয়ে )কি?

আরসাল:তোমার হাতে রিং টা নেই

উনি উনার গলা থেকে চেইনটা খুলে চেইনের রিংটা খুলে আমার রিং ফিংগারে পরিয়ে দিয়ে হাতে চুমু দিয়ে বলতে লাগে এবার ঠিক আছে পার্ফেক্ট ।এখন পুরো বউ লাগছে ।আমি তার দিকে ঘুরে তার গালে হাত রেখেঅনুতপ্ত চোখে তাকিয়ে বলতে লাগলাম

আমি:সরি আমার সেদিন হাতের রিং ফিরিয়ে দেওয়া উচিত হয়নি আপনাকে এত কষ্ট দেওয়া উচিত হয়নি সরি ।

উনি তার গালে আমার রাখা হাতটা তার হাতের মধ্যে নিয়ে চোখ বন্ধ করে আমার হাতের চুমু দিয়ে বলতে লাগে

আরসাল :না জান এতে তোমার কোন দোষ নেই তোমার সরি বলা লাগবে না ।আমি ভুল করেছিলাম ভুল বললে ভুল হবে ‌অন্যায় করেছিলাম তোমাকে কষ্ট দিয়ে যার শাস্তি পাওয়া খুব জরুরী ছিল তা পেয়েছি ।এতে তোমার গিল্টি ফিল করতে হবে না ।

আমি:তার পর ও আমার রিং ফিরিয়ে দেওয়া উচিত হয়নি (মাথা নত করে)

আরসাল:উহু জান এসব নিয়ে আর ভেবো না যা চলে গেছে তা ভুলে যাও

আমি তার বুকে মাথা রেখে তাকে জরিয়ে ধরে বলতে লাগলাম

আমি:আচ্ছা আপনি রিংটা আপনার গলায় কেন পরেছিলেন ?

আরসাল:কারন তুমি আমার বুকের মাঝে থাকো আর তোমার সব জিনিস আমার বুকের সাথে জরিয়ে রাখতে চাই ।

আমি:লাভ ইউ (তার বুকে চুমু দিয়ে)

আরসাল:লাভ ইউ টু

তার বুকের মাঝে মাথা রেখে তার সাথে গল্প করতে করতে কখন যে ঘুমিয়ে গিয়েছি তার খেয়ালই নেই

সকালে…..

সকালের মিষ্টি আলো মুখে পড়তেই ঘুম ভেঙ্গে যায় চোখ খুলে তাকিয়ে দেখি আমি বেডে শুয়ে আছি কিন্তু কাল রাতে তো আমি বারান্ধায় উনাক সাথে ছিলাম তাহলে উনি কি আমাকে এখানে নিয়ে এসেছে ?হয়তো উনি ছাড়া আর কে হবে ।ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখি ৮ টা বাজে তারাতারি বেড থেকে উঠে শাওয়ার নেই কিন্তু সমস্যা হলো শাড়ি পড়তে গিয়ে কিছুতেই শাড়ি পড়তে পারছি না ।সিদুর লালের মধ্যে গোল্ডন পাড়ের শাড়ি সিম্পাল কিন্তু অসাধারন সুন্দর বলতে হবে বড়মার আর উনার চয়েজ আছে ।বার বার পড়ার চেষ্টা করছি কিন্তু হচ্ছে না হঠাৎ পিছন থেকে বড়মার আওয়াজ শুনে ঘুরে তাকালাম ।বড়মা বলতে লাগলেন – দেও আমি পড়িয়ে দেই ।বড়মা পড়িয়ে দিলো তারপর বড়মায়ের সাথে নিচে চলে গেলাম নিচে গিয়ে বড়মা নাস্তা রেডি করছে তাকে হেল্প করছি অনেকবার মানা করেছে করতে তার পর ও তাকে হেল্প করতে লাগলাম ।হঠাৎ বড়মা আমার হাতে কফির কাপ দিয়ে বললেন যে তার রুমে নিয়ে যেতে ।কফির কাপটা নিয়ে দরজা খুলে তার রুমে ডুকলাম ডুকেই বেডের দিকে নজর যায় উনি খালি গায়ে ছোট বাচ্চাদের মত করে শুয়ে আছে ।তারপর চোখ গেল রুমের চার পাশের দেয়ালের দিকে দেয়ার দিকে তাকিয়ে পুরো হা হয়ে আছি এগুলো আমি কি দেখছি?উনি কি সত্যি পাগল ?আর পাগল হলেও একটা মানুষ এতটা পাগল কিভাবে হয় ??

চলবে….
❤️❤️❤️❤️

Plz সবাই সবার মতামত জানাবেন???

জানি বানান অনেক ভুল হয় তারাহুরো করে লিখি আর পোস্ট করার আগে একবার রিভাইস দেওয়ার ও সময় পাই না আমার ভুলগুলো কারেক্ট করার অনেক চেষ্টা করছি প্লিজ ভুল ত্রুটি সবাই ক্ষমার চোখে দেখবেন???? ।আর অনেকের আমার নেম নিয়ে প্রবলেম সবাই কনফিউষ্ট আমি ছেলে নাকি মেয়ে তানিয়ে কনফিউষ্ট আসলে আমি মেয়ে আমার নাম সাজিয়ানা মুনির আর আমার নামের শেষে মুনির নামটা আমার আব্বুর ❤️❤️❤️

Thanks for supporting me ❤️❤️❤️

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here