The_villain?
In_disguise_psycho?
Part_10
#Lamiya_Rahaman_Meghla
হটাৎ শব্দে পেছনে ফিরে দেখি গার্ড মাটিতে পরে আছে।
আমান আমাকে ছেড়ে পকেট থেকে পিস্তল বের করতে করতে কেউ তাকে জানালা দিয়ে এসে মাথায় আঘাত করে।
–আমান(চিৎকার দিয়ে)
আমান মাটিতে পরে যায়।
তখনি দরজা দিয়ে আজিজ রায়হান প্রবেশ করে।
–কিরে মেঘ মা চল আমার সাথে চল।
মেঘ আমানের মাথাটা কোলে নিয়ে দেখে প্রচুর রক্ত বার হচ্ছে।
–আমান উঠো না আমান। (কান্না করে করে)
–উঠবে না মেঘ মা তুই আয় মা আমার সাথে আয়৷
–খবরদার ওই মুখে আমাকে মা ডাকবে না।
–ও তাহলে ও তোকে সব বলে দিছে।
–আমান উঠো না।
–এই কে আছিস মেঘকে ধর৷
–না আমি যাবো না আমান।
দুটো লোক মেঘকে আমানের থেকে আলাদা করে নিয়ে যাচ্ছে।
–প্লিজ আমানকে ধরো ওর মাথা থেকে রক্ত পরছে।
–এই নিয়ে যা।
মেঘকে লোক গুলো টানতে টানতে নিয়ে যায়।
মেঘকে সেন্স লেস করে নিয়ে যাওয়া হয়।
এদিকে,
–কি জামাই বাবু কেমন দিলাম বলুন।
শেষ মুহূর্তে যখন খেলা পুরোটাই পাল্টে গেছে তখন আমি আমার শেষ দাম টা দিয়েই দিলাম।
কি জনিস তোকে চাইলে এখানে আমি শেষ করে দিতে পারি কিন্তু আমি তা করবো না৷
তোকে তোর মেঘের সামনে একটু একটি করে মারবো।
চোখ বুজা আমানের সামনে বসে কথা গুলো বলছিলো আজিজ রায়হান৷
কাউকে ইসারা করতে আমানকে তারা উঠিয়ে নিয়ে যায়।
★
★
★
মেঘের চোখ টিপ টিপ করতে খুলতে নিজেকে অন্ধকার কোন ঘরে আবিষ্কার করে।
চোখ খুলতেই তার আমানের কথা মনে পরে যায়।
সঙ্গে সঙ্গে চিল্লাতে উঠে মেঘ আমান বলে।
আর তখনি লাইট জ্বলে ওঠে।
মেঘ দেখতে পায় আার পা বাঁধা সেকল দিয়ে তার সামনে আমান উবু হয়ে পরে আছে।
মেঘ উঠে যেতে গেলে আমানের থেকে ঠিক এক হাত দুরে গিয়ে সেকল আঁটকে যায়।
–আমান উঠুন না কি হইছে আপনার আমান৷
–মেঘ মা ডেডিস প্রিন্সেস।
–খবরদার ওই নোংরা মুখে আমাকে ডেডিস প্রিন্সেস ডাকবেন না।
–ওহ এখন ডেডি নোংরা আচ্ছ ওই দেখা তো ওকে নোংরা লোক আরো কি কি করতে পারে।
কিছু লোক রুমে থাকা কিছু কালো পর্দা সরায় সেখানে, নুর আর অভিককে বাঁধা।
–নুর।
–আপুনি।
–তুমি নিজের মেয়েটাকে অন্তত ছেড়ে দেও।।
–আমার সম্পত্তির সামনে কিছুই আমার নয়।
–বাবা তুমি কি বলছো (নুর)
–এই বাবা বলিস না তো আমার ভালো লাগে না এসব বাবা টাবা।
–আজিজ রায়হান বেয়াদবির সব শিমা অতিক্রম করে ফেলেছেন (মেঘ)
–এই আমার মেয়ে আমাকে বেয়াদব বলে তোরা কেউ আমার জামাই কে জামাই আদর দে তো।।
সাথো সাথে কিছু লোক আমানকে মারতে শুরু করে।
অভিক এর সেন্স নেই।
–আপনি আমানকে ছেড়ে দিন ওকে মারবেন না ওকে ছেড়ে দিন (মেঘ এগোতে চাইছে কিন্তু পারছে না)
–বাবা ভাইয়াকে ছেড়ে দেও। (নুর)
–আমার চাওয়াটা পুরোন কর তাহলে।
–কি চান?
চলবে,
(আমি অনেক অসুস্থ মোবাইলের দিকে তাকাতে পারছি না দয়া করে ছোট বলবেন না যদিও আমি জানি এটা অনেক ছোট এর থেকে বেশি লিখা সম্ভব হলো না।
বানান ভুল হতে পারে তার জন্য ক্ষমা চাইছি)