খুব_ভালোবাসি_তোকে পর্বঃ- ২৩

0
1324

খুব_ভালোবাসি_তোকে পর্বঃ- ২৩
#লেখকঃ- Tamim

,,
,,
,,
,,
তামিম নীলার কপালে চুমু খেতেই নীলার ঘুম ভেঙে যায় তারপর সে ম্যাথা তুলে চারদিকে তাকাতেই হঠাৎ সে নিজেকে তামিমের বুকের উপর দেখে কিছুটা চমকে যায়।। রাতে তো সে তাদের মাঝখানে একটা কুল বালিশ দিয়ে রাখলো সেটা কোথায়.? তামিম কি তাহলে কুল বালিশটা সরিয়ে দিয়ে তার কাছে চলে এসেছে নাকি সে নিজেই তামিমের কাছে এসেছে.? নীলা এবার মাথাটা তুলে দেখলো সে তামিমের জায়গায় এসে পরেছে, পরক্ষণেই তার মনে পরলো রাতের ঘটনা।। রাতে তার কেন জানি একটু একটু ভয় করছিল আর তখন তামিমও ঘুমের মধ্যে ছিল তাই সে তাদের মাঝখানের কুল বালিশটা সরিয়ে তামিমের কাছে এসে তামিমকে জড়িয়ে ধরে ঘুমিয়ে পরে।।

নীলাঃ ইশ কি লজ্জা.! এখন যদি উনি আমাকে জিজ্ঞেস করেন আমি উনার জায়গায় কি করছি তাহলে আমি উনাকে কি জবাব দিব.? দুর উনি ঘুম থেকে উঠার আগেই যদি আমি উনার কাছ থেকে সরে যেতাম তাহলে তো আর উনি জানতেন না যে আমি উনাকে জড়িয়ে ধরেছিলাম (মনে মনে)।।

তামিমঃ কি গো জানপাখি রাতে খুব তো বলেছিলে আমি যেন তোমায় না ছুঁই, আমি যেন তোমার কাছে না যাই আর এখন তুমি নিজেই আমার কাছে চলে এসেছ।। এসেছ তো এসেছ তাও আমায় জড়িয়ে ধরে শুয়ে আছ.!

নীলাঃ ইয়ে মানে আসলে রাতে আমার একটু ভয় করছিল তাই তোমার কাছে এসে শুয়ে পরেছি।। আর আমি তো এটা বলি নাই যে আমি তোমার কাছে আসতে পারবো না।।

তামিমঃ হুম ঠিকই বলেছ তুমি তো এই কথাটা বলনি (নীলাকে হালকা জড়িয়ে ধরে)।।

নীলাঃ এই কি করছ হে, আমাকে জড়িয়ে ধরেছ কেন ছাড় আমায়, রাতে কি বলেছিলাম মনে নাই.?

তামিমঃ ছাড়বো না আর কি বলেছিলে এটা আমার মনে আছে কিন্তু ওটা তো রাতের জন্য বলেছিলে, সকালের জন্য নয়।।

নীলাঃ মানে.?

তামিমঃ মানে হলো রাতে তুমি বলেছিলে তোমাকে যেন আমি না ছুঁই, কিন্তু তুমি এটা তো বলনি যে সকালেও তোমাকে ছোঁব না।। তাই এখন তোমাকে ছাড়ছি না (বলেই নীলাকে আরও শক্ত করে জড়িয়ে ধরলো)।।

নীলাঃ আমি কিন্তু প্রথমেই বলেছিলাম যে “তুমি আমাকে ততদিন পর্যন্ত ছোঁবে না যতদিন পর্যন্ত আমাদের পরিবার আমাদের সম্পর্কটা মেনে নিচ্ছে” কি মনে নেই কথাটা.?

তামিমঃ ওহহ হে এই কথাটা তো ভুলেই গেছিলাম।। যাইহোক তুমি অনেক্ষণ আমায় জড়িয়ে ধরে শুয়ে ছিলে তাই এখন আমিও তোমায় কিছুক্ষণ জড়িয়ে ধরে থাকবো।।

নীলাঃ তাই তা শুধু কি জড়িয়ে ধরেই থাকবে নাকি আর কিছুও করবে.? (কিছুটা রোমান্টিক হয়ে)

তামিমঃ আর কিছু মানে.? (কিছু বুঝতে না পেরে)

নীলাঃ বুঝ না তাইনা.? আচ্ছা তোমার চোখটা বন্ধ কর আমি বুঝিয়ে দিচ্ছি।।

তামিমঃ এ তো দেখছি মেঘ না চাইতেই বৃষ্টি, বাহ্ নীলার আজ হঠাৎ কি হলো এতো রোমান্টিক হয়ে কথা বলছে কেন সে.? (মনে মনে)

নীলাঃ কি হলো চোখ বন্ধ করছ না কেন.? চোখ বন্ধ কর।।

তামিমঃ হে জানপাখি এইতো চোখ বন্ধ করলাম এবার কি করবে কর (চোখ বন্ধ করে)।।

নীলাঃ হে সোনা করছি, তুমি কিন্তু ভুলেও চোখ খুলবে না আমি না বলা পর্যন্ত ওকে।।

তামিমঃ আচ্ছা সোনা।।

তারপর তামিম চোখ বন্ধ করে নীলাকে জড়িয়ে ধরে শুয়ে রইলো আর নীলা আস্তে আস্তে তামিমের একদম কাছে চলে আসলো।। এরপর নীলা একসময় তামিমের পেটের মধ্যে জোরে একটা চিমটি কাটলো।। চিমটি খেয়ে তামিম সাথে সাথে নীলাকে ছেড়ে দিল আর এই সুযোগে নীলা নিজেকে তামিমের থেকে ছাড়িয়ে ওয়াশরুমের দরজার কাছে চলে আসলো।।

তামিমঃ এই তুমি আমায় চিমটি দিলে কেন.?

নীলাঃ চিমটি না দিলে কি নিজেকে তোমার থেকে ছাড়াতে পারতাম.?

তামিমঃ কাজটা কিন্তু তুমি ঠিক কর নি।।

নীলাঃ কেন বাবু ভালো লাগে নি বুঝি.?

তামিমঃ দাড়াও দেখাচ্ছি ভালো লেগেছে কি না (বলেই তামিম যেই বিছানা থেকে উঠে নীলাকে ধরতে যাবে ওমনি নীলা তাড়াতাড়ি করে ওয়াশরুমের ভিতরে চলে গেল)।। ওয়াশরুম থেকে আর বের হবে না, তখন বোঝাব মজা।।

নীলাঃ আচ্ছা বাবু (ভিতর থেকে)।।

তামিমঃ দুর সকাল সকাল মুডটাই নষ্ট হয়ে গেল।।

তারপর তামিম আবার বিছানায় গিয়ে শুয়ে পরলো আর নীলার জন্য অপেক্ষা করতে লাগলো।। বেশ কিছুক্ষণ পর নীলা ওয়াশরুম থেকে বেরিয়ে আসলো।। এরপর সে তামিমের কাছে এসে তাকে ফ্রেশ হতে বললো।। তামিম বিছানা থেকে উঠে নীলাকে ধরতে যাবে ওমনি নীলা তামিমের দিকে চোখ গরম করে তাকালো।। বেচারা তামিম নীলার রাগ দেখে মন খারাপ করে ওয়াশরুমে চলে গেল।। কিছুক্ষণ পর তামিম ফ্রেশ হয়ে ওয়াশরুম থেকে বেরিয়ে আসলো।। এর মধ্যে হোটেলের একটা স্টাফ এসে তাদেরকে সকালের নাস্তা দিয়ে গেল।। তারপর তারা দুজনেই সেই নাস্তাটা ভাগ করে খেয়ে নিল।।

এদিকে সকাল হয়ে গেছে অথচ নীলা তার রুম থেকে বের হচ্ছে না দেখে নীলার আব্বু এসে নীলার রুমে ঢুকলেন আর দেখলেন ঘরে কেউ নেই।। তিনি এবার ওয়াশরুমে গিয়ে দেখলেন নীলা আছে কি না।। কিন্তু সেখানে নীলা নেই তাই তিনি রুমের বারান্দায় গিয়ে দেখলেন নীলা আছে কি না।। কিন্তু তিনি সেখানেও নীলাকে খুজে পেলেন না।। তিনি এবার ভাবলেন নীলা হয়তো ছাদে আছে তাই তিনি সেখান থেকে ছাদে চলে আসলেন, কিন্তু তিনি নীলাকে সেখানেও খুজে পেলেন না।। এবার তিনি এই বিষয়টা গিয়ে নীলার আম্মুকে জানালেন।। সব শুনে নীলার আম্মু শান্ত গলায় বললেন, দেখ আর কোথাও আছে কি না।।

নীলার আব্বুঃ আর কোথাও মানে.! এই বাড়ি ছাড়া নীলা আর কোথায় থাকবে.?

নীলার আম্মুঃ কি জানি, হতেও তো পারে ওর কোনো বান্ধবীর সাথে দেখা করতে গেছে।।

নীলার আব্বুঃ বান্ধবীর সাথে দেখা করতে গেছে মানে.! আজ ওর বিয়ে আর সে এখন তার বান্ধবীর সাথে দেখা করতে

নীলার আম্মুঃ আরে আমি তো শিওর হয়ে বলি নাই যে নীলা তার বান্ধবীর সাথে দেখা করতে গেছে।। তুমি বলছ নীলাকে বাসায় খুজে পাচ্ছ না তাই ভাবলাম হয়তো ও ওর কোনো বান্ধবীর সাথে দেখা করতে গেছে।।

নীলার আব্বুঃ নীলা কোথায় গিয়েছে এটা এক্ষুণি জেনে নিচ্ছি দাড়াও (বলেই উনি নিজের ফোনটা বের করে নীলার নাম্বারে কল দিলেন)।।

নীলার নাম্বারে কল যাওয়ার সাথে সাথেই নীলার রুম থেকে তার ফোনের রিংটোন বাজতে শুরু করলো।। নীলার রুম থেকে ফোনের রিংটোনের আওয়াজ শুনে নীলার আব্বু কৌতুহল নিয়ে নীলার রুমে আসলেন।। নীলার রুমে এসে দেখলেন নীলার বিছানার মধ্যে একটা ফোন পরে আছে আর সেইটার থেকেই রিংটোন বাজছে।। নীলার আব্বু গিয়ে ফোনটা হাতে নিলেন আর দেখলেন এটা নীলার ই ফোন।। এর মধ্যে নীলার আম্মুও নীলার রুমে চলে আসলেন।।

নীলার আব্বুঃ আরে এইটা তো নীলার ফোন, তাহলে নীলা নিশ্চয়ই বাসার মধ্যেই আছে।।

তারপর নীলার আব্বু সারা বাসায় নীলাকে খুজলেন কিন্তু নীলাকে কোথাও পেলেন না।। নীলাকে খুজতে গিয়ে উনি একটা জিনিস লক্ষ্য করেছেন যে বাসায় তামিমও নেই।। নীলার আব্বু এবার বিষয়টা পুরোপুরি ভাবে বুঝে ফেললেন আর সারা বাড়িতে জানিয়ে দিলেন যে নীলা আর তামিম বাসা থেকে পালিয়েছে।। “নীলা আর তামিম বাসা থেকে পালিয়েছে” এটা শোনার পর তামিমের আব্বু অনেকটাই অবাক হয়ে গেলেন।। তামিমের আব্বু এবার উনার রুম থেকে বেরিয়ে ড্রয়িংরুমে এসে বসলেন আর উনার বড় বোনকে আর নীলার আব্বুকে ড্রয়িংরুমে ডাকলেন।।

কিছুক্ষণের মধ্যে তারা দুজন ড্রয়িংরুমে এসে হাজির হলেন।। রাহিমা বেগমের সাথে উনার ছেলে রাফিও ড্রয়িংরুমে এসেছে।। তার কিছুক্ষণ পর তামিমের আম্মু আর নীলার আম্মুও ড্রয়িংরুমে এসে ঢুকলেন।। ড্রয়িংরুমে উপস্থিত কারও মুখেই এখন কথা নেই, যেন সবাই এখন নিরবতা পালন করছে।। বেশ কিছুক্ষণ নিরব থাকার পর তামিমের আব্বু বলে উঠলেন…

তামিমের আব্বুঃ শফিক, পুরো বিষয়টা আমাকে খুলে বলতো।।

নীলার আব্বুঃ ভাইজান, সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে যখন আমি দেখলাম নীলা এখনো তার রুম থেকে বের হয়নি তাই আমি নীলাকে ডাকতে তার রুমে গেলাম।। কিন্তু রুমে গিয়ে দেখি নীলা তার রুমে নেই।। তারপর আমি নীলাকে তার রুমের বারান্দায় গিয়ে খুজলাম কিন্তু পেলাম না।। এরপর নীলাকে ছাদে গিয়ে খুজলাম সেখানেও পেলাম না।। সবশেষে পুরো বাসা জুড়ে নীলাকে খুজলাম, তারপরও নীলাকে কোথাও পেলাম না।। নীলাকে খুজতে গিয়ে আমি দেখলাম তামিমও বাসায় নেই।। এখন আপনিই বলেন ওরা দুজন বাসায় নেই এর মানে কি।।

তামিমের আব্বুঃ এর মানে তো আমিও বুঝতে পারছি না।।

রাফিঃ মামা Don’t Mind But I Think তামিম নীলাকে নিয়ে কোথাও পালিয়ে গেছে।।

তামিমের আম্মুঃ তামিম নীলাকে নিয়ে পালিয়ে গেছে মানে.! তামিম কেন নীলাকে নিয়ে পালিয়ে যাবে.?

রাফিঃ I Don’t Know But I Think Maybe তামিম আর নীলাকে একে অপরকে

নীলার আম্মুঃ হতেও তো পারে নীলা অন্য কাউকে ভালোবাসে আর তাই তামিম নীলাকে নিয়ে ওই মানুষটার কাছে চলে গেছে।। আর নীলার কিন্তু এই বিয়েতে একদমই মত ছিল না তুমি (নীলার আব্বুকে) কিন্তু জোর করে আমার মেয়েটাকে (নীলার আম্মুকে থামিয়ে)

নীলার আব্বুঃ আহা তুমি চুপ থাক তো।। নীলা এখন কোথায় আছে, কার সাথে আছে, আর কি করছে, আগে আমাদের এইসব জানা জরুরী।।

নীলার আম্মুঃ এখন কেন চুপ করবো.? তুমি যদি নীলাকে বিয়ের জন্য জোর না করতে তাহলে আজ আমার মেয়েটা এইভাবে বাসা থেকে পালাতো না (হালকা কান্নার ভান করে)।।

নীলার আব্বুঃ আহা তুমি কান্না করছ কেন, আচ্ছা তুমি শান্ত হও আমি দেখছি কি করা যায়।।

ফুপিঃ শফিক তুই একটা কাজ কর তুই বরং পুলিশে ফোন করে নীলার মিসিং হওয়ার ডাইরি লিখা তাহলে নীলাকে খুজে পেতে আমাদের বেশি সমস্যা হবে না।।

নীলার আব্বুঃ হে আফা তুমি ঠিক বলেছ দাড়াও আমি নীলার বিষয়টা পুলিশকে জানাই (বলেই উনি ফোনটা বের করে পুলিশ স্টেশনে ফোন দিলেন।। নীলার আব্বুর এক বন্ধু পুলিশে চাকরি করে তিনি তাকেই ফোন দিয়েছেন)।।

কয়েকবার রিং হওয়ার পর নীলার আব্বুর বন্ধু ফোন রিছিভ করলো।। তারপর নীলার আব্বু তার বন্ধুকে নীলার বিষয়টা জানালেন আর নীলার খুজ লাগাতে বললেন।।

দুপুরবেলা…

তামিম বাহির থেকে কিছুক্ষণ ঘুরাঘুরি করে হোটেলে এসে তাদের রুমে ঢুকে নীলাকে দেখেই অবাক হয়ে গেল।। কেননা নীলা আজ একটা নীল শাড়ি পরেছে যেটা তামিম তার জন্য পছন্দ করেছিল ওইদিন তার ফুপির সাথে মার্কেটে গিয়ে।। নীলার চুল বেয়ে মাঝেমধ্যে দুই একটা পানির ফোটাও পরছে মনে হয় সে এক্ষুণি গোসল করে বেরিয়েছে।। নীলা তার ভেজা চুলগুলো ছেড়ে দিয়ে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে চুল মুছতেছে।।

তামিম এক নজরে নীলার দিকে অপরূপ দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে হঠাৎ তার চোখ পরলো নীলার পেটের দিকে।। শাড়ির আঁচলটা হালকা সরে যাওয়াতে নীলার তল পেট টাও হালকা বেরিয়ে পরেছে।। তামিম এবার নিজেকে আর কন্ট্রোল রাখতে না পেরে নীলার কাছে গিয়ে দাঁড়িয়ে নীলার পেটের মধ্যে হাত রেখে তাকে পিছন থেকে জড়িয়ে ধরে নীলার ঘাড়ে তার মুখ গুজে দাড়ালো।। হঠাৎ কারও এমন স্পর্শ পেয়ে নীলা অনেকটাই চমকে উঠলো সাথে তার পুরো শরীরটাও কেঁপে উঠলো।।
.
.
.
.
.
Loading…….

বিঃদ্রঃ (প্রত্যেকটা মানুষের জীবনেই সবসময় একটা না একটা সমস্যা লেগেই থাকে (হোক সেটা বড় বা ছোট)।। তেমনি আমারও মাঝেমধ্যে একটা না একটা সমস্যা সৃষ্টি হয়ে যায়।। গতকাল বলেছিলাম যে ফোন বার বার অটো বেক করছে যার কারণে গল্প লিখতে পারি নি।। এই সমস্যাটা এখনো মাঝেমধ্যে করছে তারপরও আজ গল্প লিখেছি আপনাদের জন্য।। বাট আমার এই সমস্যাটা অনেকেই বিশ্বাস করছে না, অনেকেই বলছে আমি গল্প না দেওয়ার জন্য এই সমস্যার কথা বলেছি ইত্যাদি ইত্যাদি।। আরে আমি তো আর মেশিন নয় যে আমার সমস্যা থাকবে না, আর সমস্যা তো আমি ডেকে আনি না।। সমস্যার মধ্যে যে পরে সেই বুঝে সে কোন পরিস্থিতিতে আছে।। আপনারা তো আমার সমস্যাটা বুঝতে চান না।। আমি যেই অবস্থাতেই থাকি না কেন আপনাদের কথা হলো প্রতিদিন গল্প দিতেই হবে ব্যস।। যাইহোক অনেক কথা বলে ফেলেছি কিছু ভুল বলে থাকলে সবাই ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন)।।
ভুলত্রুটি গুলো ক্ষমার চোখে দেখবেন আর গল্পটা কেমন হয়েছে অবশ্যই একটা গঠনমূলক কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন হেপি রিডিং ?

~~ সবাই নিয়মিত নামায কায়েম করবেন আর অন্যদের নামাযের লাভ জানিয়ে দাওয়াত দিবেন প্লিজ ~~

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here