টর্চার part_10

0
1382

টর্চার part_10
#Apis_Indica

..
Proper patola
Nakhra ae swag
Suit Patiala shahi chunni teri black
O munde honke bharde
Tainu takk takk ke
Turre jadon hath tu
Lakk utte rakh ke…

-সাউন্ড বক্স এ গান চলছে খুব জোড়ে জোড়ে।। আর আমার গল্পের নায়িকা উড়া ধুরা ডান্স করছে।। যেমন ডেন্স দেই আমরা পিকনিকে যাওয়ার সময় বাসে গান বাজলে।।
আমায়রার সাথে সাথে জোগ দিয়েছে নুহা, আর কনে মিলি নিজেও।। তার সাথে আরো সম বয়সি, ছোট বাচ্চা, কাচ্চা, এবং কি আন্টি আর দাদু,নানু রাও।। এদের মধ্য সবচেয়ে বেশি যে লাফাচ্ছে। সে আর কেউ না আমু নিজেই।।
-গানের তালে নাচছে তো নাচছে।। (আমায়রা)

– আয়মানদের গাড়ি ময়মনসিংহ তারা চড়পারার রাস্তা দিয়ে ডুকেছে।। প্রায় বিকেল ফুরিয়ে সন্ধ্যা হতে চলছে।। আর এ দিকে এহসান আয়মানের কিছুক্ষণ আগের বলা কথা গুলো ভেবেই চলেছে গালে হাত দিয়ে।। আয়মান তা দেখি ডেভিল মার্কা হাসি দিচ্ছে।।
– ভাই আমার এতো ছোট মাথায় এত চাপ নিতে নেই।। সো চিল মার বলেই আবার এক ধফা হেসে নিলো।। (আয়মান)

-এহসান বেচারা প্রায় কেদেই দেয়। এই ফাস্ট তার ভাইকে মিথ্যা বলে ছিল তাও ধরা পরে গেল।। তাও বেচে গেছে এখনো কিছু বলেনি তাকে।। সে শুধু ঢোক গিলতে লাগলো।। আর সাথে দোয়ােও।।
– আমু বোইন তুমি যেখানেই থাকো এ ২ দিন প্লিজ বাসা থেকে বের হয়ে না।।। তাহলে তোমার সাথে কি হবে আমি এখন বলতে পারতেসি না।। এ দেখ বোইন আমার হাত পায়ের লোম দাড়ায়া গেছে।। ধুর তুমি কেমনে দেখবা।। তুমিতো এখনে নাই।। ইশ ভয়ে আমার জানডা যাইতেসে।। সব মো না লি সার জন্য কেন যে শুনতে গেলাম হাহহহ।। এখন বুঝ কত ধানে কত চাল। বলে জোড়ে
শাস্ব নিলো।।(এহসান)

-♦(কি ভাবছেন আপনারা কি বলে ছিল এহসান কে আয়মান তো চলেন আমরা একটু কিছু সময় আগে বেড়ু করে আসি হি হি হি)♦

-এহসান ফোনে কথা বলছে নুহার সাথে।
-কি বেপার জান,, এমনিতে তো হাজার বার ফোন করো আজ কি ভুলে গেলে নাকি হুম {অভিমানী সুরে বলতে লাগলো }(এহসান)

– না ঝাল টোস,, আসলে আমিও চলে এসেছি আমুর সাথে।। এখানে আমু দের প্রতিবেশি এক মেয়ের বিয়ে আমু দের না গেলেই নয়।। তাই আমরা সব একটা রিসোর্ট এসেছি।। আর আন্টি মাথায় সব কাজ তাই আমাদের ও হেল্প করতে হচ্ছে।। তা তুমি কি করো?(নুহা)

-তাই বলে তুমি তোমার ঝাল টোসকে একটা টেক্সট তো করতে পারতে হুহহ।। আমি আর কি করবো আমি এখন গাড়িতে প্লাস আমার মো না লি সা কে মিস করছি।।(এহসান)

– গাড়িতে,,,,! কোথায় কি যাচ্ছো? না মানে এ টাইমে তো তুমি জিমে থাকো তাই জিগাসা করলাম।(নুহা)

-হুম যাচ্ছিতো আমি আর ভাই,,এক রিলেটিভ এর বিয়েতো,,, ময়মন,,,,,,,(এহসান)

-নুহামা একটু আয়তো,,,(আজমিন)

-এহসানের পুরো কথা বলতে না দিয়েই নুহা বলতে শুরু করে দিল,, আন্টি আসছি,,
-এ ঝালটোস শোনো আন্টি ডাকছে,, আমি পরে ফোন করবো বায় লাভ উ।। টা টা,, বলেই ফোন কেটে দিল।।(নুহা)

-এহসানকে কিছু বলতে যাবে তার আগেই ফোন কাটার শব্দ টুট টুট টুট।। এহসান হতাস হয়ে ফোনটা লক করে পকেটে রেখে দিল। তারপর ভাইয়ের দিকে তাকায়, তার ভাই কেমন এক অদ্ভুত হাসি দিচ্ছে।।
-ভাই r u ok…??(এহসান)

-yeha…..* my younger bro…infect আরো বেশী ঠিক আছি।।বলেই সেই আগের মতো অদ্ভুত হাসি।।(আয়মান)

-এহসান ভাবছে, ভাই কি আমায়রার শোকে পাগল হয়ে যাচ্ছে নাতো হায় কপাল।। লাস্ট পর্যন্ত কি তার ভাই সাইকো হয়ে গেল,,,
-আচ্ছা ভাইয়া হঠাৎ এত শান্ত কেন বুঝতে পারতেসি না।। আমিতো ভেবে ছিলাম তিনি মাঝ রাস্তায় নেমে যাবে তার আমুকে খুজতে।। তার উপর এত অদ্ভুত আসি।। (এহসান)

-এহসান আমি জানি কি ভাবছো তুমি।। এইতো না আমি এখনো কিছু কেন করি নি আমার তো এখন আমুকে খুজার কথা ব্লা ব্লা,,, বলে এহসানের দিকে তাকিয়ে বাকা হাসি দিল।। (আয়মান)

-এহসান তো শকড খেয়ে গেছে সে শুধু মাথা নারালো উপর টু নিচে।।(এহসান)

-এহসান আমি জানি আমুকে তুমি পালাতে হেল্প করেছো।। {চোখ মুখ শক্ত করে}(আয়মান)

-ভায়য়,,,,,,ই,,,,(এহসান)

-এহসান কে কিছু বলতে না দিয়ে,,,
– কোনো কৈফত চাইনি আমি এহসান, আমার খুব রাগ পেয়ে গেছিল যখন জানলাম আমার ভাই আমার থেকে আমুকে পালাতে সাহায্য করেছে।। তুমি কি জানতে না এর জন্য তোমাকে কত শাস্তি দিতে পারি।। যাই হোক এর শাস্তি তোমাকে তখনি দিতে পারতাম বাট যখন জানলাম আমু ময়মনসিংহ আই মিন তার বাসায় চলে আসছে,, তার
উপর ভাগ্য ক্রমে আমরাও সেখানে এসেছি তো আর তাকে খুজতে আমার বেশি সময় লাগবে না।।। তাই আপাদত তোমার শাস্তি মাফ।। বাকা হেসে তোমার শাস্তিটা না হয় আমুর কাছ থেকেই আদায় করে নেবো।। (আয়মান)

-ভয়ে ঢোক গিলছে এহসান।। তার ভাই যে কি তা সে ভাল করেই জানে আর এটাও যে কি পরিমান ত্যাড়া।
-এহসান যখন 8 এ পড়তো তখন একবার তার ভাইকে না জানিয়ে তার ভাইয়ের লেপটপ নিয়ে ফ্রেন্ডদের সাথে মুভি দেখ ছিলো,, তখনি হুট হাট এক ফ্রেন্ড উল্টা পাল্টা জিনিস চালু করে দিয়ে ছিল।। পরবর্তীতে যখন আয়মান জানতে পারে তখন তাকে সেই বিখ্যাত কাচের ঘরে আটকে কত গুলো বিষ বিহীন সাপ ছেড়ে দিয়ে ছিল।। সারা রাত তাকে সেই সাপের সাথে কাটাতে হয়ে ছিল।। লাস্ট আর না পেরে সে সেন্সলেস হয়ে যায়।। জ্বর েমও ছিল প্রায় টানা ৭ দিন ১০২। পরে যখন তার মা জানতে পারে তখন আয়মানকে অনেক ঝাড়ি খেতে হয়ে ছিল। তারপর থেকে এক প্রকার বলতে গেলে তবাই করে ফেলসে আয়মানের কিছু ছুবে না সে বাট আজ এত বছর পর সে আবার তার ভাইয়ের জিনস ছোয়া না পালাতে সাহায্য করছে।। এখন না হয় সে বেচে গেসে না জানি বেচারি আমুর কি হবে।। তাই সে দোয়া করছে আর যাই হোক আমু যের সামনে না আসে।। বাট বলে না ভাগ্যের লিখন না যায় খন্ডন।। হাহহহ না জানি কি আছে ভাগ্য।।(এহসান)



-এহসানের কল্পনার বেঘাত ঘটালো আয়মান,,,
ব্রো আমরা প্রায় এ সে গেছি,, বলতেই গাড়ি ডুকে গেল eastern heritage resort এ,, (আয়মান)

-বাহিরের পরিবেশটা খুব মন কারার মতো,,, হালকা ঠান্ডা তার সাথে আশেপাশের ঝোপ থেকে ঝিঝিপোকাদের গান শুনা যাচ্ছে।। মাঠ পেরিয়ে ঢোকে গেলো রিসোর্টটে।। গাড়িতে থেকে নামতে মোতালেব চাচা দৌড়ে এসে আয়মান আর এহসানকে রিসিভ করে নেয়।।
-বাবা তোমাদের কোনো সমস্যা হয়নিতো রাস্তায়।।(মতলোব চাচা)

-এ দিক সেদিক তাকিয়ে নানা চাচা।। বরং অনেক দিন পর এমন একটা প্লেস এ এসে ভাললাগছে।।(আয়মান)

-হে বাবা,, শহরের কোলোহল থেকে দুর দেখেই এখানে সব এরেন্জ করা।। আচ্ছা আসো তোমাদের রুমে দেখিয়ে দেই।। (মতলোব চাচা)

-হুম চলেন।।(আয়মান)

-মতলোব চাচা তাদের রুম দেখিয়ে দিয়ে চলে গেলেন।। কিছুক্ষণ পর সার্ভেন্ট এসে তাদের বেগ দিয়ে গেল। এহসান তো এসেই বেডে গা এলিয়ে দিল।। আর আয়মান তাকে দেখে হেসে কাপর নিয়ে ওয়াশরুমে চলে গেল।।




-আমু নুহা আর বাকি সব আজ হলুদ বলে হলুদ লেহেঙ্গা পড়েছে।। আর আন্টিরা সব সাড়ি।। কিন্তু কালার একটাই হলুদ তার সাথে মেচ করে ওরনামেন্টস। ছেলেরা পান্জাবি।।

– সবাই রেডি হয়ে বাহিরে স্টেজে চলে এসেছে।। এখানে ডান্স কম্পিটিশন হবে।।ছেলে পক্ষের সাথে মেয়ে পক্ষ।। সবাই খুব এক্সাইটেড।। কেউ পাশে দারি হাতের ইশারায় একে অপরকে দেখিয়ে দিচ্ছে কিভাবে কোন স্টেপস দিবে।। নুহা আর আমু কনের জায়গা ঠিক করছে।।। চারিদিক আতশবাজি ফোটানো হচ্ছো সব মিলিয়ে রোমরোমা বেপার সেপার।।


-এদিকে আয়মান আর এহসান আউট ফিট ডিজাইনিং হলুদ পান্জাবি পরেছে। দুজনকেই সেই হিরো লাগছে।। দুজনে রেডি হয়ে বেড় হওয়ার সাথে সাথে মেয়েরা যেন জ্ঞান হারাবার উপক্রর্ম।। এহসান এসব দেখে হেসে আয়মান কে বলছে,,,
-ভাই আমরা কি এলিয়েন নাকি হুম যেভাবে মেয়ে গুলো দেখছে মনে হয় গিলে খাবে।।(এহসান)
।হ
-এহসানের কথা শুনে হাসতে লাগলো আয়মান,, আর স্টেজের কাছে আসতেই হঠাৎ লাইট ওফ হয়ে যায়।। আর সাথে সাথে স্টেজের লাইট জলে উঠে,, আর স্টেজে কত গুলো মেয়ে মাথায় ঘোমটা দিয়ে সিরিয়ালি দাড়িয়ে আছে যা দেখে বুঝা যাচ্ছে এখন হয়তো তারা ডান্স করবে।।

-সাথে তখন গান বেজে উঠলো,,,

Do tole ki mundri laade
Teen tole ka kangna

Moonh dikhayi de de phir tu
Leja apne angna

Haye..
Do tole ki mundri laade
Teen tole ka kangna
Moonh dikhayi de de phir tu
Leja apne angna

Na samajh tu cheez purani
Chehra mera piece noorani
Dekhega toh kha jaayega sau sau jhatke

Pallo latke re mahro pallo latke
Pallo latke re mahro pallo latke
Zara sa, zara sa, zara sa
Tedho hoja balma


– গানটায় ডেন্স করছে ৫ জন সাথে ৫ জন ছেলে,,, মানের মাঝে যখন সবাই ঘোমটা তুলে যখন ফেলে তখনি আয়মান আর এহসান দুজনেই ভুত দেখার মতো হা করে তাকিয়ে থাকে,,,,,,,,,,


??⚫(past)


– আয়মান আর এহসান এক সাথে বসে খাবার টেবিলে তার ঠিক উল্টো দিক নুহা আর আমু বসে।।এহসান কিছুক্ষণ আগে এসে তাদের সাথে যোগ দেয়।। আমুকে দেখে মুচকি মুচকি হাসছে আয়মান।। আর আমু লজ্জায় নিচের দিকে তাকিয়ে।। তাদের একটু পর পর দেখছে এহসান আর নুহা।।
হঠাৎ টেবিলের নিচ দিয়ে এহসান লাথি দেয় নুহাকে নুহাও কম কিসে সেও মেরে দেয়।। এক পর্যায় নুহা পা উঠে বসে পরে চেয়ারে তা দেখে শ্বদহীন হাসছে এহসান।।

– ছি লোকটা আসলেই নাইজেরিয়ার তেলাপকা খাবার খাচ্ছিস খা কেন এমন বেক্কল মতো হেসে লজ্জায় ফালছিস।ম হু।(আমায়রা)

-আয়মান আমুকে এভাবে লজ্জা পেতে দেখে খু্ব মজা পাচ্ছে,,
-আর ইউ ওকে মিস,, না মানে খাচ্ছেন না যে,, বলে বাকা হাসতে লাগলো।।(আয়মান)

– আয়মানের কথা শুনে নুহা আর এহসান তার দিকে তাকালো।।
– কই,,,, খা,,,চ্্্চ্ছি,,তো কিছুটা গাভ্ররে বলল। মনে মনে বলতে লাগলো আফ্রিকার ইতর বার বার লজ্জা ফেলতে সে বেটা বুঝে না কেন এটা মেয়েদের বাড়ি তো একটু আকটু এমন হতেই পারে।।বলেই ভেঙ্চি কাটলো আয়মনের দিক তাকিয়ে।।(আমায়রা)

-আয়মান এসব দেখে হাসছে।।
– আজ ভার্সিটিতে জাবে না?(আয়মান)

-আমু শুধু মাথা নারায়।।(আমায়রা)

-আমার হয়ে গেছে নুহা একটু ওয়াশরুম টা দেখিয়ে দিতে,,,(এহসান)

– ডান দিক গিয়ে বামে,, খাবার খেতে খেতে বলল,,(নুহা)

-আমি চিনবো না নুহা প্লিজ তুমি চল বলে এক প্রকার টেনেই নিয়ে গেল (এহসান)

-উফ আপনি এমন কেন আজিব আমি খাচ্ছিলাম তো,,(নুহা)

-এহসান নুহার কথা কোনো গুরুত্ব না দিয়ে নুহাকে জড়িয়ে ধরলো।। নুহা হঠাৎ এহসানের এমন কাজে থ হয়ে গেছে।। গলায় যেন কথা আটকে গেছে কি বলবে কিছু বুঝতে পারছে না।। নুহাকে চুপ থাকতে দেখে এহসান তাকে ছেড়ে দেয়। আর দেখে নুহা এখনো স্টেচু হয়ে গেছে।। তাই এহসান মুচকে হেনে যেই না কিস করতে নেবে নুহা এক চিৎকার করে উল্টো পথে দৌড়।। এহসানো চলে আসে টেবিলে,,,
কিন্তু টেবিলে এসে এমন কিছু দেখবে আশা করে নি তাই সে নিজেও উল্টো পথে দৌড় দিয়ে বাহিরে চলে আসে,,,


-এদিকে নুহা আর এহসান চলে যাওযার পর আয়মান হঠাৎ চেয়ার থেকে উঠে এসে আমু ঠোটে কিস করতে থাকে।। প্লাস আমুর মুখে লেগে থাকা খাবারটাও খেয়ে নেয়। আমুতো ট্্রাই করেই চলছে ছুটার জন্য বাট এ তো নাসর বান্দা।এরই মধ্য এহসান তাদের এ সব দেখে কিছুক্ষণ থ হয়েছিল পরেই দৌড়। হঠাৎ আমুকে ছেড়ে দিয়ে আয়মানও উঠে সে ও হন হন করে চলে যায়।। আমু তখন সেখানে পুতুলের মতো বসে রইল।।।।

♣ভার্সিটিতে ♣
-আজ নুহা আর আমুর ভার্সিটিতে দ্বিতীয় ক্লাস।
-আমু চল ওখানটায় বসি বলে ৩ বেঞ্চে বসে পরলো (নুহা)

-৩ টা ক্লাস শেষ হলো তার মধ্য ব্রেক,, এরি মধ্য তাদের ২ জন ফ্রেন্ডস হয়েছে,,, একজনের নাম জিনিয়া, আরেক জনের নাম রোজা,, তাদের সাথে এক সাথে কথা বলতে বলতে কেন্টিনে চলে আসলাম।
– কিরে কি খাবি বল,,, (আমায়রা)

-আমি সিংগারা তোরা? (জিনিয়া)

-সেম (নুহা/রোজা)

-সিংরা অর্ডার করা হলো।। খাওয়া শেষে বিল প্লে করে দিবো তখনি দেখি সিংগারা ১০ টাকা হায়,,,
– হায় দোস্ত দেখ এতে দাম কেন এটুকুন সিংগরার।(আমায়রা)

-বিলের টাকা দিয়ে এখানে এমনি রে আমু।(নুহা)

– এর থেকে তো আমাদের ময়মনসিংহ ভাল ৫ টা করে,,, (আমায়রা)

– আমুর মুখে আঙ্গুল দিয়ে মেরি মা ময়মনসিংহ র কথা বাদ দে।। এটা ঢাকা,, এখানে অনেক দাম জিনিসের(নুহা)

-হাহহহ শুনেছি ঢাকায় টাকা উড়ে এখন দেখি উল্টো ফিনিশ করে হুহ।।(আমায়রা)

-নুহা, জিনিয়া, রোজা আমুর কথা শুনে হেসে দিল, তার পর বেশ কিছুক্ষণ আড্ডা দিয়ে চলে গেল ক্লাসের দিক।। মাঠ ক্রশ করবে ঠিক সেই মুহুর্থে ৩/৪ ছেলে হাতে ফুটবল নিয়ে আমাদের সামনে দাড়ালো।। আমরা কিছু বুঝার আগে একটি ছেলে আমুর হাত ধরে টেনে নিয়ে গিয়ে মাঠের মাঝখানে দাড় কড়ালো।। আমু কিছু জিগেস করার আগেই হুট করেই একটি ছেলে আমুর গালে কিস করে দেয়।। আমুর গালে হাত দিয়ে কান্না করতে থাকে।।


তখনি সেই ছেলেটি হুরমুর খেয়ে নিচে পরে যায়।

-আয়মান আর এহসান মাএই কলেজে ঢুকে।আয়মান এমন কিছু দেখে থ হয়ে যায়।। মাথায় যেন আগুন চেপে বসেছে।। আমুর পিছনে গিয়ে ছেলেটির বুক বরাবর লাথি মারে।। আর ছেলেটি ছিটকে পরে যায়। আর আমুকে আয়মান তার দিকে ঘুড়িয়ে স্ব জোড়ে থাপর মারে। থাপরের বেগ এতো বেশী ছিল যে আমু তার বেগ সামলাতে না পেরে পরে যায় মাটিতে,,,,,,



(চলবে)

(আমি অনেক দুঃখিত এত দেড়ি করে দয়ার জন্য।। একটু পারিবারিক ঝামেলার জন্য দিতে পারি নি।। আর গল্পটা কেমন হইসে জানাবেন,, ভালো হোক ওর মন্দ।। আপনাদের মন্তব্য পরলে লিখতে আগ্রহবারে।।ভুল এুটি ক্ষমা চোখে দেখবেন)

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here