খুব_ভালোবাসি_তোকে পর্বঃ- ১৭

0
4147

খুব_ভালোবাসি_তোকে পর্বঃ- ১৭
#লেখকঃ- Tamim

,,
,,
,,
,,
–সরি আমি আপনাকে ভালোবাসতে পারবো না।। কারণ আমি আগে থেকেই একজনকে ভালোবাসি আর আমি তাকেই আমার সবটুকু দিয়ে ভালোবাসতে চাই।।

নীলার মুখ থেকে এই কথাগুলো শুনে তামিম অবাক না হয়ে পারলো না।। তামিম নিজেও ভাবতে পারেনি যে নীলা তাকে এতোটা ভালোবাসে।। কিন্তু নীলা তো ছেলেটার কাছে আমার নাম উল্লেখ করেনি।। তাহলে আমি কীভাবে শিওর হব যে নীলা আমার কথাই বলছে।। না এখন তাদের কাছে যাওয়া যাবে না, বরং তাদের থেকে আড়াল হয়ে আরও কিছুক্ষণ তাদের কথাবার্তা শুনি তাহলেই বুঝতে পারবো নীলা আমার কথা বলছে কি না (এরপর তামিম তাদের থেকে কিছুটা আড়াল হওয়ার জন্য অন্যদিকে চলে গেল আর কান পেতে দাড়ালো তাদের কথাবার্তা শোনার জন্য)।।

–কাকে ভালোবাস তুমি.? নাম কি তার.? (ছেলেটা)

নীলাঃ আপনি উনাকে চিনবেন না, বাট আপনি হয়তো উনাকে দেখেছেন।।

–কে উনি.?

নীলাঃ আমাকে যে প্রতিদিন একটা ছেলে গাড়ি করে ভার্সিটিতে দিয়ে যায় আর নিয়ে যায় সেই ছেলেটার কথাই বলছি।। আমি তাকেই ভালোবাসি আর সেও আমাকে প্রচুর ভালোবাসে।।

–ওই ছেলেটা সম্পর্কে কি হয় তোমার.?

নীলাঃ সরি এটা আমি আপনাকে বলতে পারবো না।। আচ্ছা যাইহোক আমি এবার যাই, ও হয়তো এতক্ষণে আমাকে নিতে এসে পরেছে।।

–ওই ছেলেটার থেকেও বেশি আমি তোমাকে ভালোবাসবো প্লিজ তুমি রাজি হয়ে যাও (নীলার হাত ধরে)।।

নীলাঃ আরে কি করছেন কি, হাত ছাড়ুন আমার।।

–ছাড়বো এক শর্তে, আগে বল তুমি আমাকে ভালোবাস।।

নীলাঃ বললাম তো আমি আপনাকে ভালোবাসতে পারবো না।।

–তাহলে আমিও তোমার হাত ছাড়ছি না।।

নীলাঃ উফফ এ কোন বিপদে পরলাম আমি (মনে মনে)।।

এতক্ষণে তামিম কান পেতে নীলা আর ওই ছেলেটার কথাবার্তা শুনছিল।। তামিম এতক্ষণে এটাও বুঝে গেছে যে নীলা ছেলেটাকে তার কথাই বলছে।। এবার তামিম যখন দেখলো ওই ছেলেটা নীলার হাত ধরে টানাটানি করছে সাথে সাথে তামিমের মাথা আবার গরম হয়ে গেল।। তামিম এবার আড়াল থেকে বেরিয়ে তাদের সামনে গিয়ে দাড়ালো।। তামিমকে দেখে নীলা অনেকটাই অবাক হয়ে গেছে আর ওই ছেলেটা হালকা ভয়ে আঁতকে উঠলো।।

তামিমঃ কি হচ্ছে ভাই আপনি উনার হাত ধরে টানাটানি করছেন কেন.? (শান্ত গলায়)

–দেখেন ভাই এটা আমাদের ব্যাপার আপনি এইখানে নাক গলাতে আসবেন না।।

তামিমঃ আমি তো নাক গলাই নি ভাই, জাস্ট এই মেয়েটাকে এইখান থেকে নিয়ে যেতে আসলাম।।

–নিয়ে যাবেন মানে.! কি হয় মেয়েটা আপনার.?

তামিমঃ এই মেয়েটা একটু আগে বললো না যে সে একজনকে ভালোবাসে সেই ছেলেটা আমিই।।

–কিকি তার মানে নীলা আপনাকে

তামিমঃ হে ও আমাকেই ভালোবাসে, এবার ওর হাতটা ছেড়ে দিলে খুশি হব।।

তামিমের কথায় ছেলেটা কিছু না বলে নীলার হাত ছেড়ে দিয়ে মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে রইলো।। তামিম এবার ছেলেটার কাছে গিয়ে ওর কাধে হাত রেখে বললো…

তামিমঃ বয়সে তুমি হয়তো আমার ছোট হবে তাই তুমি করেই বলি।। দেখ ভাই ভালোবাসা কখনো জোর করে হয়না।। ভালোবাসাটা “ভালোবাসা” দিয়েই আদায় করে নিতে হয়।। তেমনি আমিও নীলুর ভালোবাসাটা “ভালোবাসা” দিয়েই আদায় করেছি।। আমি যেদিন প্রথমে নীলুকে আমার ভালোবাসার কথা বলেছিলাম সেদিন নীলু আমাকে ফিরিয়ে দিয়েছিল।। কিন্তু আমি তাকে এই বিষয়ে কোনো জোর করিনি, উলটা তাকে আমি কিছুদিন ভেবে দেখার জন্য বললাম।। তার কিছুদিন পর নীলু ঠিকই আমায় মেনে নিয়েছে।। তো এইখানে বুঝাই যাচ্ছে যে ভালোবাসাটা জোর করে হয়না।।

ছেলেটাঃ নিশ্চুপ (মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে আছে)।।

তামিমঃ ভার্সিটিতে তো মেয়েদের অভাব নেই, খুজে দেখ হয়তো নীলুর থেকেও ভালো কোনো মেয়ে পেয়ে যাবে।।

ছেলেটাঃ সরি ভাইয়া আমার ভুল হয়ে গেছে, আসলে আমি বুঝা উচিত ছিল যে ভালোবাসাটা জোর করে হয়না।। আর আপনি ঠিকই বলেছেন, ভার্সিটিতে তো মেয়েদের অভাব নেই।। ভালো করে খুজে দেখলে হয়তো নীলার থেকেও ভালো মেয়ে পেয়ে যেতে পারি।।

তামিমঃ আমার কথার মানেটা তাহলে বুঝতে পেরেছ, যাক বুঝেছ যে এটাই অনেক।। আচ্ছা আজ তাহলে আসি চল নীলু (বলেই নীলার হাত ধরে সেখান থেকে ভার্সিটির বাহিরে চলে আসলো।। এরপর দুজনেই গাড়িতে গিয়ে উঠে বসলো)।।

তামিমঃ ছেলেটা কে ছিল.?

নীলাঃ ওইদিন যে আমায় একটা চিঠি দিয়েছিল সেই ছেলেটাই এই ছেলে।।

তামিমঃ তো ও তোমাকে হঠাৎ প্রপোজ করলো কেন.?

নীলাঃ আসলে ভার্সিটি ছুটির পর ক্লাস রুম থেকে বের হতেই ছেলেটা আমায় ওই বটগাছের নিচে ডেকে নিয়ে যায়।। তারপর আমায় বলে ওইদিনের চিঠির উত্তর দিতে।। তো আমি বললাম ওই চিঠিতে কি লিখা ছিল আমি দেখি নি।। তারপর ছেলেটা বললো দাড়াও আমি বলছি কি লিখা ছিল।। এরপর ছেলেটা ভার্সিটির একটা ফুল গাছ থেকে একটা ফুল ছিড়ে এনে আমার সামনে হাটু গেড়ে বসে আমায় প্রপোজ করলো।। তারপরের ঘটনা তো তুমি নিশ্চয়ই দেখেছ।।

তামিমঃ হুম

নীলাঃ কিন্তু তুমি হঠাৎ ওইখানে আসলে কি করে.?

তামিমঃ তোমার ভার্সিটিতে এসে অনেক্ষণ ধরে তোমার জন্য অপেক্ষা করছিলাম।। ভার্সিটি থেকে অনেক ছাত্র-ছাত্রীরা বেরিয়ে আসছে কিন্তু তুমি আসছ না দেখে আমি তোমাকে খুজতে ভার্সিটির ভিতরে চলে এলাম।। চারপাশে তোমাকে খোজার পর হঠাৎ দেখলাম তুমি ওই ছেলের সাথে বটগাছের নিচে দাঁড়িয়ে আছ আর ছেলেটা হাটু গেড়ে তোমাকে প্রপোজ করছে।। ছেলেটার জবাবে তুমি কি বল শোনার জন্যই তোমাদের কাছে গিয়ে আমি আড়াল হয়ে গেলাম।।

নীলাঃ তা ছেলেটাকে আমি ঠিক জবাব দিয়েছি কি.?

তামিমঃ হুম একদম ঠিক জবাব দিয়েছ।।

নীলাঃ এবার কি গাড়ি স্টার্ট দিবেন নাকি আজ এইখানেই থাকার প্লেন করছেন.?

তামিমঃ ওহহ হে মনেই নেই।।

তারপর তামিম গাড়ি স্টার্ট দিয়ে বাসায় উদ্দেশ্যে রওনা দিল।। গাড়ি মাঝ পথে আসতেই হঠাৎ নীলা তামিমকে গাড়ি থামাতে বললো।।

নীলাঃ এই এই গাড়ি থামাও (চিৎকার করে)।।

তামিমঃ আরে কি হয়েছে এইভাবে চিৎকার করছ কেন.?

নীলাঃ গাড়ি থামাচ্ছ না দেখেই তো চিৎকার করছি।।

তামিমঃ এখন তো থামালাম বল এবার কি বলবে।।

নীলাঃ সামনে ফুচকার দোকান দেখতে পাচ্ছ.?

তামিমঃ হুম দেখতে পাচ্ছি, কেন কি হয়েছে.?

নীলাঃ না কিছুই হয়নি আসলে আমার খিদে লেগেছে, তাই এখন আমি ফুচকা খাব।।

তামিমঃ গতকাল কি অবস্থা হয়েছিল ফুচকা খেয়ে মনে আছে.?

নীলাঃ গতকাল ফুচকা কখন খেলাম.?

তামিমঃ খাওনি তাইনা.?

নীলাঃ না তো (না বোঝার ভান করে)।।

তামিমঃ ভালো আর খেতেও হবে না।।

নীলাঃ আমি এখন ফুচকা খাব।।

তামিমঃ এইসব বাজে জিনিস খেতে হবে না।।

নীলাঃ আমি খাবই (বাচ্চাদের মতো ফেস করে)।।

তামিমঃ চুপ আর একটা কথাও নয়, আর একবার যদি ফুচকার কথা মুখে এনেছ তাহলে চড়িয়ে সব দাত ফেলে দিব তখন দেখবো কীভাবে ফুচকা খাও (রাগী গলায়)।।

নীলাঃ এ্যা এ্যা আমি ফুচকা খাব (কান্নার ভান করে)।।

তামিমঃ ওই তোকে চুপ থাকতে বলছি না, চুপ থাক একদম ন্যাকা কান্না করবি না বলে দিলাম? (দাতে দাত চেপে)।।

তামিমের রাগী ফেস দেখে নীলা ভয়ে আর কথা বলার সাহস পেল না।। নীলা এখন তামিমের সাথে যতই ফ্রি হোক না কেন, তামিমের রাগকে নীলা এখনো ভিষণ ভয় পায়।।

নীলা আর কথা বলছে না দেখে তামিম আবার গাড়ি স্টার্ট দিয়ে এক টানে বাসায় চলে আসলো।। গাড়ি বাসার সামনে এনে দাড় করাতেই নীলা গাড়ি থেকে বেরিয়ে হনহন করে বাসার ভিতরে চলে গেল।। তামিম ভালো করেই বুঝতে পেরেছে যে নীলা তার উপর ভিষণ রাগ করেছে।। সমস্যা নেই তোমার রাগটা কীভাবে ভাঙাতে হবে তা আমার ভালো করেই জানা আছে (তামিম মনে মনে)।। তারপর তামিমও গাড়িটা লক করে বাসার ভিতরে চলে আসলো।। এরপর খাওয়া দাওয়া করে সে তার রুমে চলে গেল।।

সন্ধ্যাবেলা…

তামিম বাসা থেকে বেরিয়ে বাহিরে গিয়ে কিছুক্ষণ হাটাহাটি করে বাসায় চলে আসলো।। আসার সময় সে একটা দোকান থেকে নীলার জন্য আইসক্রিম নিয়ে এসেছে।। তামিম জানে যে নীলার আইসক্রিম খুব পছন্দ।। বাসায় এসে তামিম প্রথমেই নীলার রুমে চলে আসলো।। নীলার রুমে এসে তামিম দেখলো নীলা মন খারাপ করে বিছানার উপর শুয়ে আছে।।

তামিমঃ আমার জানপাখিটা কি করছে.?

নীলাঃ পিছনে ফিরে তামিমকে দেখে আবার মুখ ফিরিয়ে নিল।।

তামিমঃ আমার জানপাখিটা কি আমার উপর রাগ করেছে.? (নীলার পাশে গিয়ে বসে)

নীলাঃ কে তোমার জানপাখি.? (রাগী কন্ঠে)

তামিমঃ কেন তুমি (মুচকি হেসে)।।

নীলাঃ আমি কারও জানপাখি মানপাখি না।।

তামিমঃ জানি তো কারণ তুমি শুধু আমার জানপাখি।।

নীলাঃ তোমারও না।।

তামিমঃ সত্যি বলছ.?

নীলাঃ হুম

তামিমঃ তাহলে কি আমি চলে যাব.?

নীলাঃ যাওয়ার ইচ্ছা হলে যাও তোমাকে কেউ আটকে রেখেছে নাকি.?

তামিমঃ আচ্ছা চলে যাচ্ছি, কিন্তু আমার জানপাখির জন্য একটা আইসক্রিম এনেছিলাম।। কিন্তু সে যেহেতু বলছে সে আমার জানপাখি নয় তাহলে তাকে আর আইসক্রিমটা দেওয়া যাবে না (বলেই তামিম বসা থেকে উঠে দাড়ালো)।।

নীলাঃ কি কোথায় আইসক্রিম.? আমার আইসক্রিম দাও, না দিলে রুম থেকে যেতে দিব না (বলেই শুয়া থেকে উঠে তামিমের পথ আটকে দাঁড়ায়)।।

তামিমঃ তোমাকে কেন আইসক্রিম দিব, কে হও তুমি আমার.?

নীলুঃ একটু আগে আমায় যেটা বলেছিলে সেটা।।

তামিমঃ কি বলেছিলাম.?

নীলাঃ জানপাখি

তামিমঃ কি জানপাখি.?

নীলাঃ মানে আমি তোমার জানপাখি।।

তামিমঃ একটু আগে না বললে তুমি আমার কেউ না।।

নীলাঃ ওইটা রাগ করে বলেছিলাম।।

তামিমঃ কিন্তু আমি তোমায় আইসক্রিম দিতে পারবো না।।

নীলাঃ কেন.?

তামিমঃ কারণ আইসক্রিম তো আনিই নাই।।

নীলাঃ কিন্তু একটু আগে যে বললে আইসক্রিম এনেছ।।

তামিমঃ ওইটা তো মজা করে বলেছিলাম।।

তামিমের কথাটা শুনেই নীলার মনটা খারাপ হয়ে গেল।। নীলা আবার গিয়ে বিছানার উপর শুয়ে পরলো।।

তামিমঃ আহারে রে আমার জানপাখিটা আবার রাগ করেছে।।

নীলাঃ নিশ্চুপ।।

তামিমঃ আইসক্রিমটা কি কেউ নিবে নাকি আমি খেয়ে ফেলবো.? (পকেট থেকে আইসক্রিমটা বের করে নীলার সামনে ধরলো)

নীলাঃ তামিমের হাতে আইসক্রিম দেখে সাথে সাথে শুয়া থেকে উঠে তামিমের হাত থেকে ছোঁ মেরে আইসক্রিমটা নিয়ে নিল।। আইসক্রিম আনার পরেও মিথ্যা বললে কেন.?

তামিমঃ তোমাকে একটু কষ্ট দিতে।।

নীলাঃ শয়তান, বিলাই, হনুমান আমাকে কষ্ট দিতে তোমার ভালো লাগে তাইনা (তামিমের বুকে কিল-ঘুষি মারতে মারতে বললো)।।

তামিমঃ আরে আরে কি করছ ব্যাথা পাচ্ছি তো।।

নীলাঃ হুম এবার বুঝ মজা (কিল-ঘুষি দিতে দিতে)।।

নীলা থামছে না দেখে তামিম এবার নীলাকে শক্ত করে নিজের বুকের সাথে চেপে ধরলো।। আর নীলার কানের কাছে তার মুখ নিয়ে বললো…

তামিমঃ এইভাবে মারলে তো আমি মরে যাব আর আমি মরে গেলে তুমি বিয়ের আগেই বিধবা হয়ে যাবে।।

নীলাঃ চুপ মরার কথা একদম মুখে আনবে না নাহলে আমি নিজেই তোমাকে মেরে ফেলবো তারপর আমিও তোমার সাথে মরে যাব।। খুব ভালোবাসি তোমাকে আমি, নিজের চাইতেও বেশি ভালোবাসি।। তোমাকে ছাড়া আমি কিছুতেই থাকতে পারবো না (বলেই তামিমের বুকে মুখ গুজে তামিমকে নিজের শরীরের সমস্ত শক্তি দিয়ে জড়িয়ে ধরলো)।।

তামিমও নীলাকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে তার কপালে একটা ভালোবাসার পরশ একে দিয়ে বললো, আমিও তোমাকে খুব ভালোবাসি।।

তামিম আর নীলা একে অপরকে জড়িয়ে ধরে আছে ঠিক এমন সময় রুমের দরজা ঠেলে কেউ একজন রুমে এসে ঢুকলো।। দরজা খোলার আওয়াজ শুনে তামিম দরজার দিকে তাকাতেই দেখলো নীলার আম্মু দরজার সামনে দাঁড়িয়ে আছেন।। নীলার আম্মুকে দেখার সাথে সাথেই তামিম নীলাকে ছেড়ে দিল, তারপর…
.
.
.
.
.
Loading…….

অবশেষে তারা দুজন নীলার আম্মুর কাছে ধরা পরেই গেল.! এখন কি হবে নীলা আর তামিমের.? নীলার আম্মু কি তাহলে নীলা আর তামিমের ঘটনাটা বাড়ির সবাইকে বলে দিবেন.? তাহলে কি তাদের সম্পর্কটা পরিপূর্ণ ভাবে জোড়া লাগার আগেই তাদের বিচ্ছেদ হয়ে যাবে.?

ভাইয়া ও আপুরা আপনাদের কি মনে হয়, কি হতে পারে আগামী পর্বতে.? এই বিষয়ে রিডার্সদের মতামত আশা করছি তবে হে মতামতটা অবশ্যই গঠনমূলক হতে হবে কিন্তু।। আপনাদের জন্য এতো কষ্ট করে + সময় ব্যায় করে গল্প লিখি, এর বদলে আপনাদের প্রত্যেকের কাছে তো একটা গঠনমূলক কমেন্ট আশা করাই যায় তাইনা.?

~~ সবাই নিয়মিত নামায কায়েম করবেন আর অন্যদের নামাযের লাভ জানিয়ে দাওয়াত দিবেন প্লিজ ~~

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here