??ছদ্দবেশি CM যখন কলেজ ছাএ??,পর্বঃ ০৩

1
4672

??ছদ্দবেশি CM যখন কলেজ ছাএ??,পর্বঃ ০৩
লেখকঃ Farvez Hosen Akash

আর পথেই আবার ও আকাশ সেই হাতটা দেখতে পায়।মেয়েটা একটা সি.এন.জি ভিতর সাথে মনে হচ্ছে ওর বান্ধবীরাও আছে। আকাশ গাড়ি থেকে অনেক চেষ্টা করে কিন্তু মুখটা এখনো দেখতে পায় নি।এভাবে হঠাৎ করে ভিড়ের মাঝে আকাশ আবারও ওই হাতটাকে হারিয়ে ফেলে।
এভাবে ১১ঃ২০ আকাশ কলেজে এসে পৌঁছায়। আর পাভেল দরজায় খুলে দিলে আকাশ বের হয়।তখনই পাভেল বলে উঠলো।

পাভেলঃ স্যার,এভাবে আসলে তো আপনার কোন বিপদ হতে পারে।

আকাশঃ তা নিয়ে তোমাকে ভাবতে হবে না আমি সব কিছু আগেই সেট করে রেখেছি।

পাভেলঃ তাহলে আমার কি কাজ।

আকাশঃ তুমি এখানে, গাড়িতে থাকবে আর আমি আমার লোকেদের পরিচয় করিয়ে দিচ্ছি, ওই যে পুঁচকা ওলা দেখতে পারছো ও আমার লোক, আর এই বিল্ডিং উপরে একজন শুটার আছে,আর কলেজে আশেপাশে এবং কলেজে ভিতরে আমার লোক আছে আর কলেজের সামনে ওই এ্যামভুলেন্চ দেখতে পাচ্ছো ওখানে ২ জন ডাক্তার আর একজন নার্স আছে আমার কোন কিছু হয়ে গেলে আমাকে এই এ্যামভুলেন্চ নিয়ে আসবে। আর তুমি এখানে থাকবে তোমাকে যেন কেউ না চিনে ওই ভাবে থাকবে আর আমি ফোন করে যা বলবো তাই করবে।

পাভেলঃ ঠিক আছে, স্যার।কিন্তু স্যার সত্যি আপনাকে দেখে কেউ চিনতে পারবে না।

পাভেলকে সব বুঝিয়ে আকাশ কলেজের ভিতরে প্রবেশ করে আর হিসাব বিঞ্জান বিভাগে চলে যায়।আর আকাশের পিঁছন পিঁছন পিন্সিফাল স্যার ও আসে আর ওনি আকাশের পরিচয় করিয়ে দিয়ে ওনি চলে যায়।স্যার বোর্ডে অংক করাতে থাকে আর আকাশ বেঞ্চে বসে অংক করতে থাকে আর ওই ছেলে গুলোর দিকে নজর দিতে থাকে।ওদের দিকে নজর দিতে দিতে আবার কালকের হাতটি দেখতে পায় এবং আজকে মেয়েটির মুখ তো দেখতে পায়।আর আকাশ মনে মনে ভাবে যাকে দেখার জন্য এতদিন অপেক্ষা করেছি কিন্তু সে কিনা আমার সামনে বিশ্বাসই হচ্ছে না।আর হ্যাঁ,আমাদের নায়িকার কিন্তু অনেক সুন্দর এবং স্মার্ট। ((নায়িকার সম্পর্কে এর চেয়ে বেশি বলবো না,যখন আমার সাথে আলাপ হবে তখন বাকি টুকু বলবো))
আকাশ ক্লাস শেষে ছেলে গুলোর দিকে নজন দিতে থাকে কি করে ওরা আর ওদের পিঁছনে কারা কারা আছে তাদের খুঁজতে হবে।আর ওই ছেলে গুলোর সাথে বন্ধুত্ব করতে হবে তাহলে সব কিছু জানতে পারবো।তার সাথে ওই মেয়েটার ও খোঁজ খবর নিতে হবে।সেজন্য আকাশ গোপনে মেয়েটির কয়েকটা ছবি তুলে নেয় আর আকাশ ওর লোকদের ছবি পাঠিয়ে বলে মেয়েটার ফুল ডিটেইলস বের করে আকাশকে যেন বলে।
আকাশ ক্লাস করে বেরিয়ে পড়ে অফিসের উদ্দেশ্য আর নিজের ড্রেস চেন্জ করে অফিসে চলে আসে আর নিজের কাজ করতে থাকে।আর আজকে আকাশ সকল জেলার পুলিশ কমিশনারকে আর ডি.সি কেও আসতে বলে কেননা ওনাদের সাথে আকাশ আজকে একটা মিটিং করবে।সেজন্য তানু কন্ট্রোল রুমে ফোন করে সব বলে দেয় আর আজকের মিটিং টা সন্ধা ৭ঃ৩০ মিনিটে শুরু হবে।আর আকাশের হাতে এখনো অনেক সময় আছে সেজন্য আকাশ প্রস্তত হয়ে নেয় কেননা এই মিটিংয়ে আকাশ ওনাদের সাথে অনেক সমস্যা নিয়ে আলোচনা করবে।আর এইদিকে বিকাল ৫ টায় আকাশের ফোনে একটা কল আসে।আর ফোনের ওপাশ থেকে।

অপরিচিত ঃ স্যার,মেডামের সব ইনফরমেশন পেয়ে গেছি।

আকাশঃ তাহলে বলো কি জানতে পেরেছো।

অপরিচিত ঃ মেডামের নাম ইরা চৌধুরী।
বাবা সরকারি চাকরি করে আর মা গৃহিণী।একদম মধ্যবিত্ত ফ্যামেলি।

আকাশঃ ওর কোন বয়ফ্রেন্ড আছে।

অপরিচিত ঃ না,স্যার তবে।

আকাশঃ তবে কি?

অপরিচিত ঃ মেডাম বড়লোকদের সয্য করতে পারে না।

আকাশঃ কেন।

অপরিচিত ঃ বড়লোকরা নাকি মেয়েদের সাথে প্রেমের অবিনয় করে, ওদের ধোঁকা দেয় সেজন্য।

আকাশঃ ঠিক আছে বাকিটা আমি দেখে নিবো।

বলে আকাশ কল কেঁটে দেয় এভার আকাশ তো একটা মহা বিপদে পড়লো, আসল পরিচয় দিলে তো ইরাকে আর পাবে না।কিন্তু তাহলে ইরা আমার পরিচয় কখনো জানতে দিবো না। আগে আমি ওকে নিজের করে নিবো পরে জানিয়ে দিবো তখন দেখা যাক কি হয়।এসব ভাবতে ভাবতে মিটিংয়ের সময় হয়ে যায় আর তখনই তানু এসে আকাশকে বলে।

তানুঃ স্যার সবাই এসে গেছে।আর আপনার জন্য অপেক্ষা করছে।

আকাশঃ হ্যাঁ,চলো।

আকাশ নিজের কেবিন থেকে বের হয়ে মিটিং রুমে যায় আর মিটিং রুমে যাওয়ার সাথে সাথে সবাই দাঁড়িয়ে আকাশকে সালাম দেয়।আকাশ সালামের উওর নিয়ে সবাইকে বসতে বলে।ওর ওনারাও বসে পড়ে তখনই আকাশ ওর বক্তব্য তুলে ধরে।

আকাশঃ আপনাদের সবাইকে এখানে ডাকার কয়েকটা কারণ আছে।আর আমি সেই কারণ গুলো এখনই বলবো।সেজন্য আপনাদের সাথে কথা বলা।

কমিশনার (নুর নবী) ঃ হ্যাঁ,স্যার আমরাও যথাযথ চেষ্টা করবো আপনার নির্দেশ গুলো ফালন করতে।

ডি.সি (আসিফ)ঃ স্যার আপনি যা বলবেন তাই আমরা করবো।

আকাশঃ ঠিক আছে।তাহলে আমি এখন যা বলবো আপনারা সব শুনবেন যখন আমি আপনাদের বলতে বলবো তখনই বলবেন।
।।।
।।।।।
।।।।।।
আমাদের এখানে কোন এক্সিডেন্ট ক্রেস আসলে আগে পুলিশ ক্রেস করতে হয় নয়তো ওই ব্যক্তির চিকিৎসা করা হয় না, এখন থেকে যে কোন রোগী হোক না কেন আগে চিকিৎসা করবেন আর পুলিশকে খবর দিবেন।আর ট্রাপিক আইন আরো মজবুত করবেন।আর সর্বশেষ যে কথাটা হলো, আমাদের দেশে যত বেআইনি কাজ,খুন,র্রেফ,চিন্তাই কারিকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে কিন্তু খুনের আসামি আর র্রেফ করা লোক ওদের জামিন হয় কি করে আর অনেক পুলিশ আছে ওদের গ্রেপ্তার করতে চায় না এটার কারণ কি কেউ বলতে পারবেন।
।।।।।
।।।।।।।
।।।।।।।।
ডি.সি(আসিফ) ঃ স্যার,রাজনৈতিক পাওয়ার কারণে এরা জামিন পেয়ে যায়।যখন ওদের গ্রেপ্তার করি তখন অনেক এম.পি,মন্ত্রী ফোন করে ওদের চেড়ে দেওয়ার জন্য তখন স্যার আমরা চাকরি বাঁচাতে ওদের চেড়ে দিতে বাধ্য হইনি।

আসিফের এই কথায় সকলে একমত প্রকাশ করলো ওখানে থাকা অন্য অান্য অফিসার।তখন আকাশ একটা বয়ান ট্রাইপ করে ওখানে সরকারি সিল আর আকাশের সাইন দিয়ে দেয়।আর ওখানে থাকা সকল অফিসারকে এটা পড়ে শুনায় তাহলে চলুন কি লেখা আছে ওই কাগজটায়।কাগজটায় লেখা আছে।কাল থেকে কোন খুনে আর র্রেফ কেস মামলায় সাক্ষী থাকলে আমার অনুমতি ছাড়া কাউকে জামিন দেওয়া যাবে না, যদি কোন উকিল জামিন নিয়েও আসে তারপর ও আপনারা ওই লোকটাকে লকাপ থেকে বের করবেন না,আর যত বড় পাওয়ারফুল লোক হোক না কেন আমার অনুমতি ছাড়া কোন জামি হবে না আর এতে করে যদি আপনাদের উপর চাপ সৃষ্টি হয় তাহলে আমার সাথে যোগাযোগ করবেন।
।।।।।
।।।।।।।
।।।।।।।।
আকাশঃ এভার তাহলে আপনারা আসুন আর কপি গুলো প্রতিটা পুলিশ স্টেশনে পাঠিয়ে দিবেন।

কমিশনার (নুর নবী)ঃ ঠিক আছে,স্যার।

আকাশঃ তাহলে এভার আপনারা আসুন।

ওনারা সবাই চলে যায়।আকাশ মিটিং থেকে বের হয়ে যায় সাথে তানুও।আকাশ অফিস থেকে বের হলে পাভেল সিকিউরিটি চেক করা হলে আকাশ গাড়িতে উঠে সাথে তানুও।গাড়ি চলতে থাকে আকাশ ওর বাড়িতে চলে আসে আকাশ গাড়ি থেকে নেমে আজকের ঘঠনা গুলো আকাশ ওর আব্বুকে বলে,আকাশকের আব্বু বলে।

আব্বুঃ দেখ আকাশ,তোর উপর আমার সম্পর্ণ বিশ্বাস আছে তুই যা করবি আমি তোকে বাঁধা দিবো না তবে সাবধানে কাজ করবি।

আকাশঃ ঠিক আছে, আব্বু।তোমাকে আরেকটা কথা বলার ছিলো।

আব্বুঃ কিহ কথা।

আকাশঃ আমি না একটা মেয়েকে পছন্দ করে ফেলেছি আর আমি ওকেই বিয়ে করবো সেজন্য তোমার যদি কোন বন্ধুর মেয়ে থেকে থাকে তাহলে ওদের মানা করে দিও কারণ আমি ওই মেয়েকেই বিয়ে করবো ঠিক আছে, আব্বু।

আব্বুঃ ঠিক আছে,তুই যাকেই বিয়ে করতে চাইবি তার সাথেই তোর বিয়ে দিবো। আর মেয়েটা কি করে তা কিছু তো বলবি।

আকাশঃ আমি পরে বলবো আগে ওকে তো নিজের মনের কথা বলি।

আব্বুঃ ঠিক আছে।এখন উপরে যা আর ফ্রেশ হয়ে খেতে আয়।

আকাশ ফ্রেশ হতে উপরে চলে গেল আর ফ্রেশ হয়ে নিচে নেমে এলো আর ডিনার করে নিজের রুমে চলে গেল।আর কালকে কি করবে না করবে সব প্লেন করে রাখলো।পরের দিন সকালে রেডি হয়ে আকাশ অফিস যায় আর কলেজ সময় হয়ে এলেই কলেজে চলে আসে আর প্রথমে ওই ছেলে গুলোর সাথে কথা বলে ড্রাক্স কিনবে বলে,ছেলে গুলোও দিতে রাজি হয়।এই ছেলে গুলো অনেক পাওয়ারফুল লোকের সাথে এসে চলাফেরা আর এদের মাধ্যমেই আকাশ সব চক্র ধরতে পারবে,আর আকাশ দরতে পারলে ওদের কোন পাওয়ারই কাজ করবে না।ওদের সাথে কথা বলতে বলতে আকাশ খেয়াল করে ইরাকে কয়েকটা ছেলে বিরক্ত করছে,সেজন্য নায়িকাকে বাঁচাতে নায়ক তো অবশ্যই যাবে।সেজন্য আকাশ ও ওখানে গেল আর যাওয়ার আগে আকাশ ওর লোকদের রেডি হতে বলে পাভেল তো একদম রেডি কেউ আকাশের উপর আঘাত করতে আসলেই সাথে সাথে ওদের গুলি করে দিবে কিন্তু আকাশ মানা করে আকাশের অনুমতি ছাড়া কেউ যেন গুলি না করে, প্রথমে পাভেল রাজি হলো না কিন্তু আকাশের আদেশে রাজি হয়ে যায়।
আকাশ দৌঁড়ে ওখানে যায় আর ইরার সামনে এসে দাঁড়ায়।

আকাশঃ কি হচ্ছে এখানে আর ইরা তুমি মানে আপনি ঠিক আছেন।আর এরা কারা।

লোকগুলো ঃ এই হিরো যেখান থেকে এসেছো ওখানে চলে যাও নয়তো ভালো হবে না তোমার।

আকাশঃ ও তাই নাকি।

আকাশ খেয়াল করে ইরা এখনো ভয় পেয়ে আছে যার কারণে কিছু বলতে পারছে না,তবুও আকাশ বলে
.
আকাশঃ কিছু তো বলবে।
তখনই ইরা বলে উঠে।

ইরাঃ আসলে ওরা আমাকে এখন থেকে কিডন্যাপ করতে এসেছে।

আকাশঃ তোমাকে কিডন্যাপ করে ওদের কি লাভ হবে।

লোকগুলো ঃ ওই ছেলে তা জেনে তুই কি করবি আর এই তোরা আগে একে সাইজ কর পরে মেয়েটাকে নিয়ে যাবো।।

এরপর আকাশ আর ওই লোক গুলোর মধ্যে মারামারি হচ্ছে আর পাভেল কিছুই করতে পারছে না কেননা আকাশের ওডার আছে যার কারণে ওরা কিছু বলছে না। এই দিকে আকাশ ওদের সাথে মারামারি করে সব কয়টাকে আহত করে ফেলে যা দেখে ইরা আর ভার্সিটির সবাই দেখে অবাক কেননা এই লোক গুলো অনেক নাম করা গুন্ডা টাকার জন্য সব করতে পারে।আর পাভেল আর আকাশের সিকিউরিটি ওরা অনেক অবাক হয় কেননা আকাশ যে মারপিট জানে তা কিন্তু ওরা জানতো না।আকাশ ওদের সবাইতে মেরে আহত করে আর নিজেরও হাত কেঁটে গেছে আর হাত থেকে রক্ত পড়ছে। পাভেল আসতে চাইলে আকাশ মানা করে ঠিক তখনই গল্পে নায়িকা ইরা ওর জামার সাথে থাকা ওড়না চিঁড়ে আকাশের হাতে বেঁধে দেয়।পাভেল পকেট থেকে ফোন বের করে পুলিশকে ফোন করে আর পুলিশ ওদের নিয়ে যায়।ইরা আকাশকে হসপিটালের নিয়ে যায়। ডক্টর হাত টা একটু ড্রেসিং করে দেয় আর কিছু ঔষুধ দেয়।ওই গুলো নিয়ে ইরা আকাশকে নিয়ে ওদের বাড়িতে নিয়ে আসে।আকাশ অনেক বার জিজ্ঞেস করে কিন্তু ইরা কোন কথা বলেনি। শুধু এতটুকুই বললো আমার জন্য আপনার রক্ত বের হলো তাই আপনাকে এখন একা ছাড়া ঠিক হবে না। যদি পথে ওদের লোক আবার হামলা করে তখন কি হবে আপনার।আর এই দিকে আকাশের পিঁছু পিঁছু পাভেল ও আসে।আকাশকে এভাবে ঘরে আনা দেখে ইরার মা অনেক ঘাবড়ে যায় কেননা ইরা কখনো কোন ছেলেকে ঘরে আনেনি। কিন্তু আজকে যাও একজনকে আনলো তা ও আহত।
ইরার মা আকাশকে ঘরে তুলে নেয় আর রুমে শুইয়ে দেয়।

ইরাঃ আপনি এখানে রেস্ট নেন আমি আপনার খাবারের ব্যবস্থা করছি।

আকাশঃ আমার মোবাইলটা একটু দিবেন।

ইরাঃ ওহ হ্যাঁ,এই নিন।
।।।।।।
আকাশ অফিসে ফোন করে তানুকে বলে আজকে আর অফিসে আসবে না কালকে সকালে আসবে আর বিকালের সব মিটিং কেন্চেল করে দিতে।আর তানুও বিকালের মিটিং গুলো মেন্চেল করে দিলো।ইরা রুম থেকে বের হলে হলে, ইরার মা জিঙ্গেস করে ছেলেটা কে।তখন ইরা কলেজে ঘটে যাওয়ার সব ঘঠনা ওর আম্মুকে বলে।ওর আম্মু শুনে অনেক ভয় ফেয়ে যায়।কেননা ওই লোক গুলো তাহলে এই ছেলেটি এবং আমাদের উপর হামলা করতে পারে।শুধু শুধু ছেলেটা নিজের জীবন বিপদের মধ্যে ফেললো।আর এই দিকে ইরার মা আকাশের কাছে যায়।

ইরার আম্মুঃ এখন কেমন লাগছে, তোমার।

আকাশঃ জি আন্টি ভালো।ওরা কারা আর ইরাকে কেন কিডন্যাপ করতে চাইছে।

ইরার আম্মুঃ তাহলে শুনো……….

চলবে

1 COMMENT

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here