Black Rose,Part_08,09 last
The Dark Prince of vampire khingdom♚
MeghLa
Part_08
(আচ্ছা আমি কাল কোথাও এটা বলছি তোবা আবার মা হতে চলেছে৷ কাল কেন সবাই এটা ভাবছেন আল্লাহই জানি তবে একটা কথা বলবো গল্প পড়ে বুঝতে হয়। প্রাই সবাই একি কথা বলেছেন কাল।)
–মেঘ এই টুকু খেয়ে নেও প্লিজ আমি অফিস যাবো।
–ধুর এই টুকু বলতে বলতে দুনিয়া খাইয়ে দিছো তুমি।
–কি হচ্ছে এখানে (তোবা)
–দেখ না আপু আর কতো খাবো।
–মিথ্যা তোবা মাত্র ৩ বার খাইছে আমার অফিস আছে আহম্মেদ ওয়েট করছে জলদি শেষ করো৷
–তোবা প্লিজ।
–আচ্ছা ভাইয়া আমার হাতে দিন আপনি জান৷
–শিওর৷
–হ্যা৷
আমান তোবাকে খাবার দিয়ে চলে গেল।
–কিরে বাবু এতে জিদ করিস কেন।
–আপু ভালো লাগছে না কিছু৷
–একটু খেয়ে নে তার পর আমরা গল্প করবো৷ আমি আজ সাত রাজার সেই গল্প টা বলবো এটা খেলে৷
–সত্যি।
–হুম নে।
মেঘ তোবার কাছে আরো কিছুটা খেয়ে নেয়৷
–তোবা তোর পেট বড়ো হইছে৷
–হ্যা কয় দিন পর তোরও হবে৷
–হাম দেরি আছে হু৷
–হুম অনেক দেরি দাঁড়া ।
তোবা হাত ধুয়ে এলো।
–চল যাই৷
মেঘ আর তোবা মেঘের ঘরে গেল।
–আচ্ছা বল এবার৷
–তুই আগে শুয়ে পর৷
তোবার কথায় মেঘ শুয়ে পড়লো৷
–গুড।
–কি হচ্ছে রে মামোনিরা (চাঁদনি খান)
–আরে মা আপনি আসুন৷ (তোবা)
–কি ব্যাপার মেঘ তোবা কেমন আছো৷
–এই তো মা দেখুন আপনার বড়ো বৌ খেতেই চায় না।
–কেন রে মা৷
–ভালো লাগে না মা৷
–এভাবে করলে শরীর অসুস্থ হবে।
–তুমিও শুরু হও সরা দিন রাত তোমার ছেলের কাছে বকা শুনি৷ (মুখ গেমড়া করে)
–আরে আমার সোনা মেয়েটা থাক আর রাগ করতে হবে না৷
চাঁদনি খান দুই বৌ এর সাথে গল্প করলেন বেশ কিছু সময়৷
সময় গুলে বেশ ভালেই কাটছে।
।
।
।
–বস।
–কি খবর।
–বস #king আমাদের vampire কিন্তু ওনার একটা মানুষ পরিবার আছে৷
–কি বলিস৷
–হ্যা বস।
লেকটি হুডি পরা লেকটিকে খুলে বলে আমান সম্পর্কে।
–ও এই ব্যাপার আমার রাতের ঘুম হারাম করে #King তার বৌ বাচ্চা মা ভাই নিয়ে শুখে থাকবে না না না এটা হতে দেওয়া যাবে না৷
–বস #king কিন্তু অনেক শক্তিশালী ওনার সাথে পারবেন তো।
–আকশের কাছে সবি তুচ্ছ শুধু এক বার ওর জানের জীগার মেঘকে পাই৷ বেস ওর সব খেলা আমি শেষ করে দিবো৷
–ওকে বস আমি আসি৷
–হুম আর হ্যা প্রতি মুহূর্তের খবর চাই৷
–ওকে বস।
লেকটি চলে গেলে আকাশ একটা ডেভিল স্মাইল দেয়।
— প্রথমে আমার শিকার। তার পর আমার পেয়ে যাওয়া সামরাজ্য তুই কেঁড়ে নিছিস আমান খান তোকে আমি এতে সহজে ছাড়বো না৷
পরিকল্পনা একটা শুখের পরিবার কে ধ্বংস করবার৷
।
।
।
–কি অবস্থা।
–চকলেট কই৷
–তুমি বাচ্চা হয়ে যাচ্ছো দিন দিন মেঘ।
— আমান তুমি চকলেট আনো নি৷
–হুম এনেছি এই যে।
আমি চকলেট পেয়ে একটা হাসি দিয়ে খেতে লাগলাম।
–ভাইয়া আসবো।
–হ্যা তোবা এসো৷
–কিরে মেঘ তুই এভাবে বসে আছিস কেন ঠিক হয়ে বোস নাইলে সমস্যা হবে।
আপুর কথায় পা টা ঠিক করে দিয়ে বসলাম৷
–আজ এতে জলদি এলেন৷
–এমনি৷ (আামন)
–হুম আহম্মেদ একটা কথা বলছিলো৷
–কি৷
–ভাইয়া মাত্র ১০ টা বাজে আমরা সবাই মিলে রাত ১১ টা পর্যন্ত আজ একটু আড্ডা দিবো এতে মন ভালো হবে আর অনেক দিন সবাই এক সাথে বসা হয় না৷
–মন্দ বলো নি৷
–জী ভাইয়া।
–আমি ফ্রেস হয়ে আসছি।
–ঠিক আছে সবাইকে ডাকছি
কিছু সময় পর সবাই এলো মেঘদের ঘরে যেহেতু মেঘ তুলেনা মুলক একটু বেশি অসুস্থ তাই সবাই তার রুমে আসে।
এটা একটা সুন্দর সময় পরিবারের সবার সাথে কাটানো মুহূর্ত।
এ শুখে কারের নজর না লাগে।
।
–বাহ এতো আনন্দ করতে দেও রনি করতে দেও আকাশের এন্ট্রি ওদের জীবন তচনচ করে দিবে।
–বস ওনার বাসায় আর যেতে পারবো না গর্ড দিগুন হইছে। এগুলা বাইরে থেকে তুলা ছবি তাও পারবো না৷
–আচ্ছা সমস্যা নাই আমার এটুকু হলেই হবে৷
–জী বস।
–#King এর কিন্তু চোখ আছে রনি ওনার স্ত্রী কিন্তু
–বস আমার মনে হয় আপনার পরিকল্পনায় ফোকাস করা উচিত #king এর স্ত্রী এর দিকে নয়৷
–এসব আমাকে শিখিও না । আমি বুঝবো৷
–ওকে বস।
।
এক দিকে আনন্দ সমহার অন্য দিকে সেই আনন্দ ধ্বংস করার পরিকল্পনা।
চলবে,
Black Rose
The Dark Prince of vampire Kingdom♚
MeghLa
Part_09[last]
–মেঘ আমানের ছিলো। আর আমানেরি থাকবে।
বলো বাচ্চা থাকবে কি না?
–থ.থাকবে
–তোতলাচ্ছো কেন? তোমার তো সাহস অনেক। একটু সাহস আমাকেও দেখা না আকাশ।
–আমাকে ক্ষমা করে দেও।
–ঠিক কিসের কিসের জন্য ক্ষমা করবো একটু জদি বলতি,
১.আমার বাবাকে মেরেছিস৷
২.আমার স্ত্রী আমার কলিজার উপর কু নজর দিয়েছিস৷
৩.আমার একটু একটু করে গড়া পরিবার কে ধ্বংস করতে চেয়েছিস৷
এতো গুলো দোষের একটাই শাস্তি। মৃত্যু।
–আমাকে,
আকাশ আর বলতে পারে নি তার আগে আমান আকাশের মাথাটা ভেঙে আগুনে ছুঁড়ে মারে আর সব কিছু সেখানেই শেষ৷
–ও ভেবেছিলো ও আমানের পিঠ পিছনে আমানের ক্ষতি করে যাবে আর আমান কিছু জানবে না৷
The king of vampire kingdom♚
আমান খান। তুচ্ছ কেউ না৷
আমান কথা বলেই চোখে চশমা দিয়ে হাটা ধরলো,
(আমান তার বাসার আসে পাশে ২য় বার রনির আনাগুনা টের পায়। আর তার পরি খবর নিয়ে সব পরিস্কার করে।
তার পর যা ঘটলো তা চোখের সামনে। )
আমান বাসায় এসে আগে তার মেঘকে জরিয়ে ধরে৷
না জানি আজ সে এতো কিছু না জানলে হয়তো তার মেঘকে হারাতে হতো৷
–কি হইছে আপনার এভাবে ধরেছেন কেন।
–কিছু না তুমি আমাকে ফেলে কখনো যাবে না তো৷
–যতো দিন বেঁচে আছি যাবো না৷
–মেঘ ভালোবাসি৷
–আমিও৷ কিন্তু হটাৎ হলোটা কি?
–কিছু না৷
আমান বাধরুমে চলে যায়৷
ফ্রেস হতে৷
পরের দিন,
–আমান৷
–হুম বলো।
–আমি vampire হতে চাই৷
–মানে।
–মনে আমি বুড়ি হয়ে যাবো আর তুমি এমন থাকবে। হুম?
–কি বাচ্চা বাচ্চা কথা বলছো মেঘ৷
–আমি স্বপ্ন দেখছি আজ।
–সময় হলে করে দিবো৷
–আমান৷
–হুস এখন চুপ করো।
এভাবে কাটছে দিন,
দুষ্টু মিষ্টি ভালোবাসায় ভরপুর এ পরিবার৷
তোবার একটা কিউট ছেলে হয়। যার নাম রাখা হয় আদ্রিয়ান৷
দেখতে দেখতে মেঘের সময় চলে এলো৷
–আমান৷
–বলো৷
–আমাকে vampire করে দেও?
–কেন।
–আমার আপনাকে চাই৷ আপনার সাথে সময় কাটাতে চাই৷
–পারবা৷
–কেমনে৷
–সময় হলে বলবো৷
প্রায় ৩ বছর পর,
–তাপু তাপু তাপু৷
–এই তো বাচ্চা কি হলো সোনার৷
–আদ্রিয়াল ভাইয়া মালতে।
–ওরে কইরে আদ্রিয়ান৷
–না মা মিথ্যা বলছে৷
–কি তোবা বকিস না কাউরে।
–মেঘ তুই ওকে লাই দিস৷
–হ্যা চুপ থাক আমার একটা মাত্র ছেলেকে তুই বকিস৷
–আমি তুমাল কিছু না আম্মু??
–আরে বাবু কে বলছে তুমি তো আমার সোনা একমাত্র মেয়ে।
–আদ্রিয়ান ভাইকে বারন কলো৷
–আচ্ছা আচ্ছা বাবা৷
–কি হচ্ছে এখানে৷
–বাবা তুপা৷
আদ্রিজা আমান আর আহম্মেদ এর দিকে দৌড়ে যায়৷
–সোনা মা এই যে চকলেট আদ্রিয়ান নেও বাবা৷
আদ্রিজা আদ্রিয়ান চকলেট নিয়ে সোফায় বসে পরে৷
–মেঘ ওদের মধ্যে মিল জেমন ঝামেলা তেমন (তোবা)
–হুম ভবিষ্যৎ বলে দিবে ওদের কপালে কি আছে৷
–হুম আসলে ভবিষ্যৎ বলে দিবে আদ্রিয়ান আর আদ্রিজার কপালে কি আছে৷
____________সমাপ্তি ______________
(গল্পটা অনেক গুলো রহস্য রেখেই শেষ করলাম। সিজেন-২ আসবে তাতে জানবেন আসলে কি হলো। ??
ভুল গুলো ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। ধন্যবাদ)