Deewana (A crazy lover) Part:15

0
5640

Deewana (A crazy lover)
Part:15

Writer: urme prema (sajiana monir)

বাড়িতে……

আরসাল সোজা সায়রাকে নিয়ে সায়রার রুমে চলে যায় সায়রাকে বেডে বসিয়ে ফাস্ট এইড বক্স খুজেঁ বের করে হাতে বেন্ডেজ করতে নেয়

সায়রা:(বাধাঁ দিয়ে)লাগবে না হাত ঠি ক অাছে ।সবাই দেখলে টেনশন করবে ।(আমতা আমতা করে)

আরসাল সায়রার দিকে অগ্নিদৃষ্টিতে তাকায় সায়রা ভয়ে ঢোক গিলে বলতে লাগে

সায়রা:না না করেন নো প্রবলেম (ভয়ে ভয়ে)

আরসাল আস্তে আস্তে ফু দিয়ে হাতে বেন্ডেজ করতে লাগে যেন ব্যথা সে নিজে পেয়েছে সায়রার ব্যথা যেন সে অনুভব করছে ।সায়রা শুধু আরসালকে দেখছে মুগ্ধ নয়নে ।বান্ডেজ করা শেষ হলে আরসাল সায়রার সামনে থেকে চলে যায় ।সায়রা বেশ বুজতে পারছে আরসাল রেগে আছে তার উপর ।সায়রা মন খারাপ করে বসে থাকে ।সায়রা দুপুরে লান্চ করতে নিচে যায় দেখে আরসাল বসে আছে সায়রা আরসালের পাশে চেয়ারে বসে আরসাল একবার সায়রার দিকে তাকিয়ে আবার খাওয়ায় মন দেয় ।সায়রা বার বার আড়চোখে আরসালকে দেখছে কিন্তু আরসাল একবারের জন্য তাকায় না ।সায়রা আরসালের এমন ব্যবহারে বেশ কষ্ট পাচ্ছে সে লান্চ না করে উপরে চলে যায়।সবাই বেশ অভাক চোখে তাকিয়ে থাকে সায়রার যাওয়ার দিকে ।

অন্যদিকে মাওয়া বার বার সিফাতের দিকে তাকাচ্ছে আড়চোখে ।সিফাতের প্রতি তার অন্যরকম অনুভূতি কাজ করছে ।সে চাইলেও নিজের অনুভূতি গুলোকে খামখেয়ালি করতে পারছে না ।সে নিজে এক দোটানার মধ্যে পড়েছে কি করবে ?কি না করবে ?তা ভেবে পাচ্ছেনা ।

রুমে…..

আরসাল কাউকে ফোন দেয়।

আরসাল:অফিসার কোন খোজঁ পাওয়া গেছে কে বা কারা সায়রাকে কিডনাপ করাতে চেয়েছিল?

অফিসার:না স্যার ।গুন্ডা গুলো হসপিটালে আমারা তাদের তার পর ও জিগাসা করেছি বিভিন্ন ভয় দেখিয়েছি কিন্তু তারা কিছু স্বিকার করছে না ।তারা serial killer যা করে টাকার বিনিময়ে করে তাদের থেকে মূল আসামীর নাম কখনো স্বিকার করানো যাবে না ।তাদের মেরে ফেললেও তা স্বিকার করবে না ।

আরসাল:হুম বুজেছি যা করতে হবে আমাকেই করতে হবে ।আমাকেই খুঁজে বের করতে হবে ।একবার তাকে শুধু খুঁজে পাই তাকে জিন্দা পুতে রাখবো।কার দিকে নজর দিয়েছে তার তা জানা নেই তাকে তো এর ফল পেতেই হবে শাস্তি পেতে হবে ।তাও খুব ভয়ংকর শাস্তি ।(রেগে)

সন্ধ্যায়……

সায়রা নিজের রুমে রেডি হচ্ছে আজ সে গ্রিন লং স্কার্ট আর রেড টপস পরেছে স্কার্ট টা বেশ ফুলানো এবং বেশ কাজ করা ।হালকা মেকআপ, মাথায় লাল সাদা গোলাপের টি কলি,কানে লাল সাদা গোলাপের কানের দুল ,চুলগুলো নিচের দিকে কার্লি করে সামনে দু পাশে এনে রেখেছে, কপালে স্টোনের সাদা টি প ,ঠোঁটে হাসকা লিপস্টিক ,নাকে নত এক অন্য রকম সুন্দর্য বিরাজ করছে তার মাঝে ।রেডি হয়ে নিচে চলে যায় নিচে গিয়ে দেখে আরসাল সায়নের সাথে হেসে কথা বলছে নীল পান্জাবী পড়া ।আরসাল ফরসা হওয়ায় নিল রঙ তাকে বেশ মানিয়েছে ।হাতে ব্যন্ডেড দামী ঘড়ি ,গালে ছোট ছোট দাড়ি সব মিলিয়ে দারুন লাগছে ।মেয়েরা তার দিকে তাকিয়ে আছে ।সায়রা আরসালকে দেখে হা করে আছে ।হঠাৎ মুন কাধেঁ ধাক্কা দিয়ে বলতে

মুন:কিরে চোখ দিয়ে এখান থেকে গিলে খাবি নাকি

সায়রা:হ্যা ইয়ার আমি তো তার এই লুকে পুরো ফিদা হয়ে গেছি (আনমনে)

মুন:ও তাই নাকি ?তুই ভাইয়ার জন্য এত পাগল আগে জানতাম না তো (হেসে )

সায়রার এখন হুস ফিরলো সে কি বলছিল এতক্ষন সায়রা থতমত খেয়ে মুখে হাসির রেখা টেনে বলতে লাগে

সায়রা:ইয়ে মা….মানে আমি বলছিলাম

মুন:কি বলছিলি?(ভ্রু নাচিয়েঁ)

সায়রা:তাকে বেশ handsome লাগছে আর কিছু না

মুন:হ্যা বুজেছি তুই কি বলছিলি ।বায় দ্যা রাস্তা উনি তোর তাকে এই ভাবে লুকিয়ে না দেখে সামনে যেয়ে দেখ(মুচকি হেসে)

সায়রা:তোকে বলতে হবে না চুড়েঁল

মুন:আজ কাল তো ভালো মানুষের কোন মূল্যই নেই

সায়রা:হুম আসছে ভালো মানুষ আমার (মুখ ভেংচি দিয়ে)

সায়রা রিদ্ধির কাছে চলে যায়।

অন্যদিকে …..

সিফাত মাওয়াকে দেখে তার কাছে যায় ।আজ মাওয়া গ্রিন রেড শাড়ি পড়েছে ,হালকা মেকআপ ,ফুলের গহনা পড়েছে বেশ মায়াবী লাগছে ।সিফাত মাওয়ার কাছে গিয়ে বলতে লাগে

সিফাত:হায় মায়াবিনী

মাওয়া :আমি মাওয়া মায়াবিনী না

সিফাত:আমার কাছে আমার মায়াবিনীই আপনি

মাওয়া:বায় দ্যা ওয়ে থেংক্স

সিফাত:কেন ?

মাওয়া:আমাকে বাচানোঁর জন্য

সিফাত:এটা আমার কর্তব্য ছিল।

মাওয়া:আজ আপনি আর আরসাল ভাইয়া না থাকলে থাকলে হয়তো আমাদের ঐ গুন্ডারা মেরেই ফেলতো

সিফাত:হুসসসস নেক্সট টাইম আর এই সব কথা বলবেন না।কারন আপনাকে ছাড়া আমি বাচঁবো না।

মাওয়া শুধু সিফাতের দিকে তাকিয়ে থাকে পলকহীনভাবে।

সায়রা আরসালের সাথে বেশ কয়েকবার কথা বলার চেষ্টা করে কিন্তু প্রত্যেক বারই আরসাল সায়রাকে ইগনোর করে সায়রার থেকে দূরে সরে যায়।সায়রা এক কোনায় বসে থাকে ।হঠাৎ এক মেহিদী artist এসে সায়রার হাতে মেহেদী দিতে লাগে সায়রা ও না করে না কারন পাশেই রিদ্ধি বসে আছে ও যদি না করে তাহলে রিদ্ধি তা সন্দেহ করে ঠি ই কারন বের করে ফেলবে আর সবাইকে জানাবে সবাই শুধু শুধু টেনশন করবে ।মেহিদী artist বলতে লাগে

মেহিদী artist:আপি হাতে কি কোন অক্ষর বা নাম লিখবো

সায়রা আরসালের দিকে তাকিয়ে বলতে লাগে

সায়রা:হুম

মেহিদী artist :কি নাম লিখবো আপু

সায়রা:(আরসালের দিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে)আরসাল

মেহিদী artist সায়রার হাতে মেহিদী দেওয়া শেষ করে চলে যায় ।সায়রা দুহাতে মেহিদী দিয়ে বসে আছে ।খুব ক্ষুদা লেগেছে সায়রার দুপুরে আরসালের সাথে রাগ করে ডাইনিং টেবিল থেকে উঠে গিয়েছিল তার থেকে এখন পর্যন্ত পানি ও মুখে দেয়নি ।আরসাল মাঝে একবার কাজের লোককে দিয়ে খাবার পাঠিয়েছে কিন্তু সায়রা নিজের জিদ দেখিয়ে খায়নি ।

সায়রা:উফফ কি ক্ষুদা লেগেছে আম্মুকেও আসে পাশে দেখছি না আর বাকি সবাই মেহিদী দিচ্ছে ।দুপুরে তার সাথে রাগ করে না খেয়ে উঠে এসেছি ভেবেছি হয়তো সে আসবে কিন্তু না সে কি করলো অন্য কাউকে খাবার দিয়ে পাঠিয়েছে।উনার এত রাগ কিসের বুঝিনা একটু না হয় ভুলই করেছি তাই সে আমার সাথে এমন ব্যবহার করবে?আমি তার ইগনোর করাটা সয্য করতে পারছি না ।(একা বির বির করে)

হঠাৎ সায়রা দেখলো এক কনায় রাফি ভাইয়া(রিদ্ধির রশ্নির বড় ভাই) রশ্নিকে বকছে তার চোখে অনেক রাগ বোঝা যাচ্ছে রশ্নি চুপচাপ অপরাধীর মত নিচের দিকে তাকিয়ে নিজের চোখের জল ফেলছে ।সায়রা বুজতে পারছে না কি হচ্ছে এখান থেকে কিছু শুনতে ও পারছে না তাই সামনে এগিয়ে যেতে নেয় হঠাৎ পিছন থেকে তার হাতে টান অনুভব করে পিছনে তাকিয়ে দেখে আরসাল তার হাত ধরে আছে ।আরসাল আস্তে করে সায়রাকে বসিয়ে সায়রার সামনে বসে হাতে বিরানীর প্লেট নিয়ে সায়রার মুখের সামনে চামচ ধরে সায়রা মুখ ঘুড়িয়ে নিয়ে বলতে লাগে

সায়রা:খাবো না আমি

আরসাল :দুপুরেও খাও নি জিদ করে।এখন খেয়ে নেও মেডিসিন খেতে হবে ।

সায়রা:বলেছি তো খাবো না

আরসাল:আমার রাগ উঠিয়ো না

সায়রা:আমি খেলেই কি আর না খেলেই কি ?আপনার কি আসে যায়?(অভিমানী কন্ঠে)

আরসাল:কেন তুমি জানো না ??(রেগে)

সায়রা:না জানি না

আরসাল:সায়রা বার বার বলছি রাগ উঠিয়ো না আমি রেগে গেলে তা তোমার জন্য নিশ্চই ভালো হবে না ।সকালে এক কান্ড করেছো যার রাগ এখনো কমেনি অনেক কষ্ঠে নিজের রাগকে কন্ট্রোল করছি ।এখন আবার রাগ উঠিয়ো না তাহলে তোমার জন্যই বিপদ হবে ।আমি আবার নতুন কোন ঝামেলা চাচ্ছি না ।

সায়রা:পারেন তো শুধু রাগ করতে ডেবিল একটা (বির বির করে)

আরসাল:বক বক করা শেষ হলে সুন্দর মত খাও(রেগে)

সায়রা বাদ্ধ মেয়ের মত খেতে লাগলো ।আরসাল খাওয়ানো শেষ করে পানি খায়িয়ে ।সায়রাকে মেডিসিন খাওয়াতে নিলো সায়রা মেডিসিন দেখে দূরে সরে বলতে লাগে

সায়রা:না না আমি এটা খাবো না প্লিজ

আরসাল:বাচ্চাদের মত কর না মেডিসিন টা খেয়ে নেও

সায়রা:প্লিজ না আমি খাবো না (কাদো কাদো হয়ে)

আরসাল:তুমি খাবে নাকি ?(রেগে বড় বড় চোখ করে)

সায়রা:খাচ্ছি তো রাগ করেন কেন(কাদো কাদো ফেস করে)

আরসাল ভালো করেই জানে সায়রাকে ভালো করে বললে জিবনে ও ঔষধ খাওয়ানো যাবে না ।কারন ও ঔষধ দেখলে পালায় তাই আরসালের রাগই একমাত্র উপায়।আরসাল ঔষধ খায়িয়ে চলে যায় । অনুষ্টান শেষ হয়ে যায় গেস্টরা চলে যায় ।সবাই যার যার রুমে চলে যায়।

রুমে…..

পুরো রুম অন্ধকার বাহির থেকে চাঁদের আলো আসছে সায়রা আয়নার সামনে দাড়িয়ে টপসের চেইন খোলার চেষ্টা করছে কিন্তু পারছে না হাতে আঘাত থাকার কারনে হাতটা পিছনে নিতে পারছে না চেইন পর্যন্ত পৌছাচ্ছে না ।পড়ার সময় তো মাওয়া হেল্প করছিলো কিন্তু এখন তো সবাই রেস্ট নিচ্ছে যার যার রুমে কারন সারাদিন সবার উপরেই ধকল গেছে ।তাই সায়রা বার বার চেষ্টা করে যাচ্ছে ।হঠাৎ পিছন থেকে কেউ কমোড় জরিয়ে ধরে সায়রা প্রথমে ভয় পেলেও পরে বুজতে বাকি থাকে না যে আরসাল তাকে জরিয়ে ধরেছে ।আরসালের গায়েঁর সুবাস তাকে ঠি কই জানিয়ে দিয়েছে সায়রাকে আরসাল এত সময় সায়রাকে বারান্ধা থেকে দেখছিল চাদেঁর আবছা আলোয় সারাদিন সায়রার কাছে না আসলেও সায়রার দিকে ঠি কই নজর রেখেছে যা সে সায়রা কে মুজতে দেয়নি এখন ও দূর থেকে তাকে দেখছিল কিন্তু চাদেঁর আলোয় সায়রাকে আরো মায়াবী লাগছিল যা আরসালকে টানছিল তাই আরসাল নিজেকে আর বাধাঁ দিল না ।আরসাল সায়রার ঘাড় থেকে চুল সরিয়ে মুখ ডুবায় সায়রার ঘাড়ে সায়রা আবেশে চোখ বন্ধ করে ফেলে ।আরসাল ঘাড়ে চুমু দিতে থাকে একের পর এক সায়রা তা চোখ বন্ধ করে তা অনুভব করছে ।সায়রা চোখ বন্ধ করে বড় বড় নিশ্বাস নিচ্ছে ।হঠাৎ সারাদিনের আরসালের ইগনোরের কথা মনে করে অভিমানী কন্ঠে আয়নাতে আরসালের দিকে তাকিয়ে বলতে লাগে

সায়রা:সারাদিন ইগনোর করেছেন কতবার কথা বলতে চেয়েছি বার বার ইগনোর করে চলে গিয়েছেন ।জানেন কতটা কষ্ট পেয়েছি ?সারাটা দিন আমার কেমন লেগেছে ?

আরসাল:(সায়রাকে নিজের দিকে ঘুড়িয়ে গলায় চুমু দিতে দিতে আবেগী কন্ঠে )আর তুমি যা করেছো তা কি ঠিক ছিল ?তুমি জানো কতটা ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম যখন সিফাত আমাকে বলেছে মাওয়াকে খুজঁতে গিয়ে তুমি জঙ্গলে হারিয়ে গেছ ।তোমাকে খুজেঁ পাওয়া যাচ্ছে না ।আমার শ্বাস আটকিয়ে গিয়েছিল মনে হয়েছে আমার দুনিয়া থমকে গিয়েছে ।তোমাকে হারিয়ে ফেলেছি ।(সায়রার দু গালে হাত দিয়ে)যদি তোমার কিছু হতো তাহলে আমি কি করে বাচঁতাম ?তুমি এত কেয়ারলেস কেন ?আমাকে না বলে গেলে কেন?আমার রেগে যাওয়াটা কি স্বাভাবীক না?

সায়রা:(নিচের দিকে তাকিয়ে)তাই বলে এই ভাবে শাস্তি দিবেন ?

আরসাল সায়রাকে বেডে বসিয়ে নিজে তার পাশে বসে সায়রার কপালে চুমু দিয়ে বলতে লাগে

আরসাল:আমি তোমাকে কোন শাস্তি দেইনি জান নিজের রাগটাকে সারাদিন কন্ট্রোল করার চেষ্টা করেছি তখন তোমার কাছে আসলে রাগের বসে তোমার সাথে কোন মিসবিহেব করে ফেলতাম কষ্ট দিয়ে ফেলতাম আর তুমি আমার থেকে দূরে সরে যেতে যা আমি একদমই চাইনা ।তোমাকে শাস্তি দেওয়ার কথা আমি কল্পনাও করতে পারি না ।আর তোমার থেকে শুধু দূরে থেকেছি যাতে নিজের রাগের বসে তোমাকে আঘাত না করে ফেলি এই ভয়ে ।

সায়রা আরসালকে জরিয়ে ধরে শক্ত করে কান্না করতে বলতে

সায়রা :জানেন সারাদিন কত কষ্টে ছিলাম ?আপনার রাগটাকে সয্য করে নিতাম কিন্তু আপনার এই ইগনোর করাটা কতটা কষ্ট দিয়েছে আপনি জানেন ?আপনার কোন ধারনা আছে?প্লিজজজ আর এমন করবেন না আমি আপনার ইগনোর সয্য করতে পারিনা ।

আরসাল:(চোখের পানি শুষে নিয়ে একহাতে সায়রার কমোড় জরিয়ে ধরে অন্য হাতে গালে হাত দিয়ে )ওকে জান আর কখনো এমন কিছু করবো না ।

আরসাল সায়রার চোখের পাতায় গালে গলায় ঠোঁটে নিজের ভালোবাসার পরশ দিচ্ছে আর সায়রা তা চোখ বন্ধ করে অনুভব করছে ।হঠাৎ আরসাল সায়রাকে ঘুড়িয়ে কমোড় জরিয়ে ধরে সায়রার কাদেঁ কিস করতে লাগে আস্তে আস্তে পিছনের চেইন খুলে কাধঁ থেকে টপসটা কিছুটা নিচে নামিয়ে কাটা জায়গায় ঠোঁট বুলাতে লাগে তার পর পিঠে নিজের ঠোঁটের গভীর ছোয়াঁ দিতে লাগে হঠাৎ সায়রা আরসালের দিকে ঘুরে আরসালকে জরিয়ে ধরে ।আরসাল গলায় চুমু দিতে দিতে নেশা ভরা কন্ঠে বলতে লাগে

আরসাল:আই লাভ ইউ জান ।আই লাভ ইউ মোর দেন এনিথিংক ।তোমাকে ছাড়াঁ বাচঁবো না জান ।তোমাকে ছাড়া নিজের অস্তিত্বের কথা চিন্তা ও করতে পারিনা ।

সায়রা:(কাপাঁ কাপাঁ গলায় চোখ বন্ধ করে )আ….আই লা…লাভ ইউ টু

আরসাল সায়রার মুখে আই লাভ ইউ টু শুনে থমকিয়ে গেল ।বরফ হয়ে রইলো সে ভাবেনি সায়রা answer দিবে তার কাছে স্বপ্ন মনে হচ্ছে…..

চলবে…..

❤️❤️❤️❤️

Plz সবাই সবার মতামত জানাবেন???

Thanks for supporting me ❤️❤️❤️

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here