Devil_love part_১ +2

0
7121

Devil_love part_১ +2
#writer_কাব্য_মাহমুদ

. . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . .
-what ওর সাহস হয় কী করে এখান থেকে পালানোর??
(রাগে চোখ মুখ দিয়ে আগুন বের হচ্ছে কাব্যর) তোমাদের এখানে কী করতে রেখেছি,ans me (চেচিয়ে)ওইটুকু একটি মেয়েকে Guard দিতে পার না,তোমাদের সবাইকে আমি খুন করব(পাশে থাকা টেবিলে বাড়ি মেরে গ্লাস এর টেবিল ভেঙে ফেললো)
একজন গার্ড: sir,plz sir sorry sir.We locked at all sight but উনি যে এভাবে পালাবে এটা বুঝতে পারি নি(মাথা নিচু করে ভয়ে ভয়ে)

কাব্যঃ যেভাবে হোক ও কে তোমরা খুজে নিয়ে এসে দেবে আমার সামনে অকে আমি চাই,(চিল্লিয়ে)
(পাশে থাকা সকল gourd ভয়ে চুপসে গেছে)


কাব্য সেখান থেকে সোজা রুম এ যেয়ে সব ভাংচুর করছে আর পুরো বাড়ি তার ভয়ে স্তব্ধ।

আর এদিকে
–উফ বাবা যা বাচা বাচলাম, ওই ডেভিল তো আজ আমাকে পেলে একবারে মাথার চুল থেকে শুরু করে খাবে,আজ কেন যেদিনই পাবে,কিন্ত আমি আর ওই কচ্ছপ এর কাছে যাবই না,কিন্ত বাসাই তো যেতে হবে এত দূর কীভাবে যাব আ্য্য্য মামুনিই তোমার মেয়ের পা ব্যাথা হয়ে গিয়েছে
আমার তো দৌড় দিতে দিতে খেয়ালই নেই
আর আমার কাছে তো টাকাও নেই,বাসাই যাব কী করে (ন্যাকা কান্না)

। যা করার এখনি করতে হবে(রাস্তা দিয়ে যেতে যেতে একটি রিক্সা) ওই রিক্সা যাবে?
রিক্সাওয়ালাঃ কোথাই যাবেন আপা?

–এইতো সামনে মেহেরপুর বড় বাজার

–কীীীী এটা সামনে??? আপা এটাতো অনেক দূর প্রায় ১৮ কি.মি.।

–আচ্ছা এটা কোন বাজার

–আপা এটাতো গাংনি বাজার,কিন্ত আপনি কি এখানে নতুন,আর আপনি বাস রেখে রিক্সাই কেন যাবেন?

–এত প্রশ্ন করেন কেন,(রিক্সায় উঠে)চলেন তো ভাই, আমি এখানে এক ফ্রেন্ড এর কাছে এসেছিলাম,কিন্ত ও একটু ব্যাস্ত থাকাই আমাকে একা যেতে হচ্ছে,আর আমার বাস এ গেলে একটু সমস্যা করে(যেতে যেতে)

–আচ্ছা আপা আপনিই চিন্তা করবেন না আমি ঠিক জাইগাতেই আপনাকে পৌছে দেব,
ফেসবুক পেজ: নিঃস্বার্থ ভালোবাসা
–ok চলুন।
।।
।।
আর এদিকে কাব্যর প্রায় পাগল হওয়ার অবস্থা
কাব্যঃ তোমার সাহস হয় কী করে জানু আমাকে
না বলে পালিয়ে যাওয়া,এর পরিণয় যে কী হতে পারে তা তোমাকে পেলে বুঝাবো,মনে হয় তোমার কিছু কমতি ছিলো এবার তা পূরণ করে দেব(রাগে চোখ লাল হয়ে আছে)(হাত দিয়ে bleeding হচ্ছে সেদিকে কোন খেয়াল নেই)


কিছুক্ষন পর কাব্য হাত রুমাল দিয়ে পেচিয়ে নিচে আসল।

কাব্য নিচে এসে দেখে সকল Gourd নীলাকে খুজতে বের হয়ে গিয়েছে,
কাব্যও গাড়ি নিয়ে বেড়িয়ে পড়ল,একদম ফুল স্পিড এ গাড়ি চালাচ্ছে যেন তাকে কেউ মারার জন্য তেড়ে আসছে আর সে পালাচ্ছে, কাব্য ঠিক আন্দাজ করতে পারছে যে নীলা কোথাই যেতে পারে
,,,,চলবে,,,
#devil_love_
#writer_কাব্য_মাহমুদ_
#part_2
কাব্য ঠিক আন্দাজ করতে পারছে যে নীলা কোথাই যেতে পারে, কারণ নীলার কোথাই কি আছে তা সব জানে সে,


অন্যদিকে ——-


–উফ,এই রাস্তাও আমার সাথে দুশমনি করছে,পশু পাখির মতো কী এই রাস্তাও বড় হয় নাকি , ও হ্যা ভালো কথা আমাকে তো সাবধানে থাকা লাগবে তা না হলে আবার ওই ডেভিল এর লোক এর তো অভাব নেই দেখতে পেলেই আমার কাজ শেষ করে দেবে যাকে বলে game over(বিড়বিড় করে,বলেই মুখটি ঢেকে নিল)


–আর এদিকে কাব্যতো প্রায় গাড়ি চালিয়ে পৌছে যাওয়ার মতো কারণ রিক্সা কোন দিন কি আর গাড়ির সাথে পারে?


–একবার তোমাকে পাই Dear,, তোমার শাস্তির জন্য প্রস্তুতি নিয়ে রাখ(রাগে গাড়ি এদিক সেদিক করছে আর চালাচ্ছে)
তুমি আমাকে হেল করেছ তাই তোমার life তো আমি হেল করেই ছাড়ব। (কাব্য) (কাব্য কথা বলছে আর ড্রাইভ করছে)


এদিকে নীলা,,,
—উফ,আচ্ছা আংকেল আপনার রিক্সার কি আর জোর নেই??এত আস্তে চালাচ্ছেন কেন?(বিরক্তিভাব নিয়ে) (নিলা)


–হ্যা জোর আছে ম্যাডাম,কিন্ত রোড এর অবস্থা তো দেখতেই পাচ্ছেন,পাবলিক এর পারাপার আর রিক্সার ব্রেক তো বেশি না তাই জোর এ চালানোর ফলে যেকোন সময় এক্সিডেন্ট হতে পারে।


—আচ্ছা আপনার যেভাবে ভালো লাগে চালান> কিন্ত একটু জোরে,

–আচ্ছা ম্যাডাম চালাচ্ছি।


এতক্ষনে মনে হয় পুরো বাংলাদেশ আমাকে খুজছে যে নীলা কই নীলা কই, ,তাই আমাকে সতর্ক থাকতে হবে যেন কোনভাবেই ডেভিল এর লোক দেখতে না পাই,,,,,,,,,,,,,
আমার কাছে যদি টাকা থাকত তাহলে আমি এতক্ষন বাসাই পৌছে যেতাম কিন্ত কোন উপায় নেই (বিড়বিড় করে)


—ম্যাডাম এত কী বিড়বিড় করে বলছেন??

।ফেসবুক পেজ: নিঃস্বার্থ ভালোবাসা
—-এমনিইতেই মেজাজ বিগড়ে আছে তার উপর আবার এই খরগোশটা জ্বালায়(মনে মনে) না কিছু না আচ্ছা আর কত কি.মি. আছে।


—এইতো আর ১০ কি.মি. মতো,,,,,আচ্ছা ম্যাডাম


—ধুর এতো ম্যাডাম ম্যাডাম করেন কেন আপু বলেন


–আচ্ছা আপুই বলছি,,,,,,আচ্ছা আপু আপনি কি এই বাজারের দিকে প্রথাম আসছেন(রিক্সা চালাতে চালাতে)


—-হ্যা আমি এর আগে কখন ও এদিকে আসি নাই।


—ও তা কি কাজ এ এসেছিলেন বন্ধুদের বাসাই


–এই তো আমার পরিচিত এক ফ্রেন্ড এর বাসাই বেড়াতে এসেছিলাম।


–ও আপনার ফ্রেন্ড যখন আসতে পারল না তাহলে আপনাকে পৌছে দেওয়ার জন্য একটি গাড়ি দিয়ে দিতে পারত


–(তুই কি করে বুঝবি চান্দু আমি কোন জমের দুয়ার থেকে ফেরৎ আসছি) না আমি ইচ্ছা করেই তাদের সাথে আর হেল্প চাাাাই (বলতে না বলতেই রিক্সার সামনে একটি গাড়ি চলে আসাই রিক্সা জোরে ব্রেক করে আর নীলা তাল সামলাতে না পেরে নিচে পরে যাই)


—আাাাাম্মুনিইইইইগোো তোমার মেয়ে মরে গেল গো(পড়ে যেয়ে) কোন ভদ্রলোক এর বাচ্চা গাড়ি নিয়ে রাস্তাই এই ক্কক্করে ব্বে(সামনে তাকিয়েই শেষ,কারণ সামনে মানুষ নামে একটি জন্ত দাঁড়িয়ে আছে নীলার মনে হয়,চোখ দিয়ে আগুন বের হচ্ছে আর নীলা ভয়ে অজ্ঞান হয়ে যাওয়ার অবস্থা।)


–(তোমার আমাকে দেখেই এই অবস্থা, কিন্ত আমি এবার যা তোমার সাথে যা করব তা তুমি দেখে কী অবস্থা হবে নীলা খাতুন) (কাব্য মনে মনে বলছে আর গাড়িতে রেখে একটু একটু করে নীলার দিকে এগিয়ে আসছে)


—এই ডেভিল আমার দিকে এগিয়ে আসছে কেন আর আমার heartbeat এভাবে বাড়ছে কেন?,,আল্লাহ এবারের মতো বাচিয়ে দাও,(বিড়বিড় করে)


–কাব্য ধীর পায়ে এগিয়ে যাচ্ছে নীলার দিকে আর চারপাশের লোক নিজের কাজ নিয়ে ব্যাস্ত রিক্সাওয়ালা তো দাঁড়িয়ে সব দেখছে।


–উনি আমার একদম কাছে চলে এসে একটা ডেবিল এর মতো মুচকি হাসি দেই আর তারপর আমার হাত ধরতেই,,,,,
>>>>আর কিছু মনে নেই<<<<< . . #________________চলবে________________ । । #আপনাদের উৎসাহ পেলে পরবর্তী পার্ট দিবো। আসা করি সবাই লাইক কমেন্ট করে সাথেই থাকবেন।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here