Lovable part : 3

0
2351

Lovable part : 3
writer : kabbo mahmud

★★★★
তাহিয়াঃ এই তানিশা উঠো কলেজে যাবে না?
তানিশাঃ যা রে পেত্নি আপু এখন যাবোনা পরে যাবোনে(ঘুম ঘুম।গলাই)
তাহিয়াঃ স্যার কি তোমার জন্য বসে থাকবে?
তানিশাঃ তোরে যেতে বলছিনা???
তাহিয়াঃ আচ্ছা আচ্ছা যাচ্ছি ভালোদের যাইগা নেই বড় আপুদের সাথে এভাবে কথা বলে
-তাহিয়া চলে গেলো আর তানিশা ঘুমে মনোযোগ দেই।
কিন্ত আরামের ঘুম বেশিক্ষণ থাকেনা তাই তানিশার মোবাইলে ফোন আসে। অনেক বিরক্ত নিয়ে ফোনটি রিসিভ করে।
তানিশাঃ কোন বান্দর,বজ্জাত এর হাড্ডি রে আমার ঘুমের মধ্যে শতীন হয়ে আসলি???
ফেসবুক পেজ: নিঃস্বার্থ ভালোবাসা

কাব্যয।, যঃ আমি বজ্জাত, শতীন কোনটিই না। আজ তোমার সাথে দেখা করার কথা ছিলো তাই ফোন দিলাম।
তানিশাঃ তুই কে রে তোর সাথে এই তানিশা দেখা করবে??
কাব্যঃ what???এটা কেমন কথা??
তানিশাঃ কেমন? ওই বেশি বকিসনা ঘুমাচ্ছি এখন।
কাব্যঃ ooh এই ব্যাপার? আচ্ছা তোমার ফোনটি যে কিনে দিয়েছিলো তাকে তো ফেরৎ দেবে সেটা তাই আমি অপেক্ষা করছি।
তানিশাঃ (দ্রুত উঠে বসে) হায় আল্লাহ এই ডাইনোসর আবার ফোন দিয়েছে
(বিড়বিড় করে)
কাব্যঃ কি বললে?
তানিশাঃ না কিছুনা। আচ্ছা আমরা কোথাই দেখা করব?
কাব্যঃ সেটা আমি কিভাবে বলব?তোমার যেখানে সুবিধা।
তানিশাঃ আচ্ছা আমি কলেজে যাবো তাই আপনি *********এখানে চলে আসুন।
কাব্যঃ ok….কতো মিনিট লাগবে তোমার?
তানিশাঃ ১৫ মিনিট।
কাব্যঃ ঠিক আছে।
-ফোন কেটে দেওয়ারপর কাব্য গাড়ী নিয়ে নির্দিষ্ট স্থানে পৌছে যাই এবং সেখানে বসে অপেক্ষা করে।
আর এদিকে তানিশা দ্রুত উঠে ফ্রেশ হয়ে নিচে যাই তারপর কোনভাবে ব্রেকফাস্ট করে নিয়ে চলে আসে।
কাব্যঃ কী ব্যাপার ১৫মিনিট এর জাইগাতে ৪৫ মিনিট লাগিয়ে দিলো??কি মেয়েরে বাবা! বোঝাই মুশকিল!!!!!!!!!!!!!!!
*কাব্য বিরক্তিনিয়ে সেখানে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছে অনেক্ষণ পর সে লক্ষ্য করে একটি মেয়ে তার দিকে এগিয়ে আসছে। সাধারণ পোশাকে তানিশাকে আজ অনেক ভালো লাগছে কাব্য লক্ষ্য করে দেখে।
কাব্যঃ এতোক্ষণ লাগে?
তানিশাঃ sorry আসলে ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হতে দেরী হয়ে যাই।
কাব্যঃ ok ok তো কেমন আছো?
তানিশাঃ জ্বী!!!আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি আপনি কেমন আছেন?
কাব্যঃ হুম।
তানিশাঃ এই নিন আপনার ফোন সব কিছু যেভাবে দিয়েছিলেন ঠিক সেভাবেই আছে।
কাব্যঃ সত্যিই দিয়ে দিচ্ছতো?
তানিশাঃ কেন?এতে মিথ্যার কি আছে?
কাব্যঃ ভেবে দেখো ফোনটি এতো সুন্দর ব্যাবহার করে অনেক মজা পাবে আর এই দেশে মনে হয় ১০০% এর মধ্যে ২৫%এই ফোন আছে মানুষের কাছে যারা ব্যাবহার করে তারাই বোঝে
তানিশাঃ আচ্ছা আপনি এতোকিছু কিভাবে জানলেন?
কাব্যঃ এর details সম্পর্কে জানলাম আর কি::::
তানিশাঃ ওতো কিছু শুনতে চাই না নিন।
কাব্যঃ আরো একটা কথা শুনো
তানিশাঃ কী???
কাব্যঃ আমার জিনিস গ্রহণ করবেনা? সেটা কীভাবে হয়!!(মনে মনে)ভেবে দেখো ফোনটি আমাই দিয়ে দিলে::তারপর কি হবে???তোমার সব ফ্রেন্ড গুলো ভালো ভালো ফোন ব্যাবহার করবে আর তোমার কাছে কিছু থাকবে না! বাসাই বললে কিনে দেবে কিন্ত বাচ্চা একটি ফোন। যদি এটা তোমার কাছে থাকে তাহলে কি হবে ভেবে দেখো তো!!!!★
তানিশাঃ এতো আবেগ দিচ্ছেন কেনন বলেন তো!!!
কাব্যঃ সত্য বলছি ভুল কোথাই???(মুচকি হাসি দিয়ে)
তানিশাঃ লাগবে না সত্য
কাব্যঃ আচ্ছা আমি যদি তোমার ফ্রেন্ড হয়ে এটা দিতাম তাহলে হতো?
তানিশাঃ হুম ফ্রেন্ড হলে সেটা আলাদা কিন্ত ফ্রেন্ড তো সবাই কিপটা হয়।
কাব্যঃ সবাই তো আর এক হয়না ভেবে নাও আমি তোমার একদম আপন একজন ফ্রেন্ড…..
তানিশাঃ থাক ওতো গাঁ ঘেষে ফ্রেন্ড হওয়ার দরকার নেই।
কাব্যঃ তাও ধরে নাও।
তানিশাঃ আচ্ছা ঠিক আছে আপনি আমার একদম কাছের প্রাণ প্রিয় বন্ধু এবার কি করতে হবে?
কাব্যঃ এবার!! এই ফোনটি নিয়ে মনে করবে তোমার একদম কাছের একজন বন্ধু দিয়েছে এবং বন্ধুর জিনিসটি যত্ন সহকারে রাখবে।
তানিশাঃ আপনি অনেক অনুভূতি ও আবেগ নিয়ে কথা বলেন।

ফেসবুক পেজ: নিঃস্বার্থ ভালোবাসা
কাব্যঃ ভালো লাগে?
তানিশাঃ হুম। আচ্ছা আপনি কি করেন?
কাব্যঃ কিছুই করিনা
তানিশাঃ কিছু করেন না মানে? এভাবে সারাদিন ঘুরে বেড়ান?
কাব্যঃ আরে না না আসলে বাবা একজন আদর্শ বিজনেসম্যান তাই তার কাজেই সাহায্য করি।
তানিশাঃ ooh আচ্ছা। আমার বাবা ও এমনিই কাজ করে কিসব বুঝিনা।
কাব্যঃ ওসব থাক।
তানিশাঃ হুম।
*ঝিরঝির বাতাসে গাড়ীর সাথে দুজনে দাঁড়িয়ে গল্প করছে আসলেই একটা রোম্যান্টিক জাইগা তারমাঝে তানিশার চুল গুলো এলোমেলো ভাবে উড়ছে যেগুলো কাব্য খেয়াল করছে এবং তাকে কাছে টানছে কিন্ত সে কিছুই কর‍তে পারছেনা।
কাব্যঃ পড়াশোনা কেমন করো?
তানিশাঃ হুম ভালোই।
কাব্যঃ প্রেম ভালোবাসা করো?
তানিশাঃ না। সবাই আংকেল:
কাব্যঃ মানে?
তানিশাঃ যে প্রপোজ করে তাকেই ভাইয়া বা আংকেল বানিয়ে দিই।
কাব্যঃ হা হা কেমন কথা এটা খুব মজা করো তুমি।
তানিশাঃ (মুচকি হাসি দিয়ে) এতো সুন্দর করে কিভাবে স্মাইল দেন?
কাব্যঃ জানিনা কিন্ত এটা আবার খুব সুন্দর হলো নাকি?
তানিশাঃ হুম খুব সুন্দর আপনার হাসি।
কাব্যঃ তোমারও
তানিশাঃ মানে?
কাব্যঃ মানে তোমার ঝগড়াটে গুলো খুব ভালো:::
তানিশাঃ ছেলেরা মেয়েদের অন্যদিক পছন্দ করে আর আপনি আমার ঝগড়া করা পছন্দ করেন?
কাব্যঃ হুম।
তানিশাঃ বাহ্ বেশ ভালো কিন্ত আজ পর্যন্ত আমার সাথে কেউ কথা বলে পারেনি।
কাব্যঃ তাই নাকি?? তাহলে আমার সাথেই হয়ে যাক।
তানিশাঃ আপনি?? আপনার সাথে কেন আমি কথা বলতে যাবো?
কাব্যঃ কেন?আমরা না বন্ধু??
তানিশাঃ ওহ্ তাইতো!!! আচ্ছা ঠিক আছে।
কাব্যঃ হুম
**কিছুক্ষণ স্তব্ধ থাকার পর।
তানিশাঃ আচ্ছা ভাবির নাম কি?
কাব্যঃ আমার বিয়ে হয়নি।
তানিশাঃ রিলেশন তো করেন?
কাব্যঃ হুম চেষ্টাই আছি।
তানিশাঃ নাম কি তার?
কাব্যঃ তানিশা
তানিশাঃ মানে?????
কাব্যঃ হুম আমি তানিশাকে ভালোবাসি।
তানিশাঃ ভালো করে কথা বলুন।
কাব্যঃ সত্য বলতে সমস্যা কোথাই??
তানিশাঃ এমনটা হয় না আপনি ভুল বলছেন।
কাব্যঃ না আমি ঠিক বলছি।
তানিশাঃ ইইইই আপনাকে এখন কি বলতে ইচ্ছে করছে ভেবে পাচ্ছিনা
কাব্যঃ কেন?
ফেসবুক পেজ: নিঃস্বার্থ ভালোবাসা

তানিশাঃ আপনি আস্ত একটা বন্ধু না শত্রু
কাব্যঃ এমন কথা কেন বলছো?
তানিশাঃ আপনার সাথে আমার আজ দেখা হলো তাহলে আমি আপনার কোন জনমের গার্লফ্রেন্ড?
কাব্যঃ hello তানিশা নাম শুধু তোমার একার নেই।
তানিশাঃ মানে?
কাব্যঃ মানে আমার বউ এর নাম তানিশা কিন্ত সেটা তুমি না।
তানিশাঃ ওহ আচ্ছা sorry….
কাব্যঃ কলেজের সময় হয়ে যাইনি???
তানিশাঃ কি বল্লনে?? আবার বলেন।
কাব্যঃ কলেজ!!!!
তানিশাঃ আমি শেষ
কাব্যঃ মানে?
তানিশাঃ এখন কিভাবে কলেজ যাবো? ক্লাস শুরু হয়ে গেছে
কাব্যঃ তাহলে দুঃখ বাড়িয়ে কি লাভ?
তানিশাঃ সব আপনার জন্য :: যতো নষ্টের মূল আপনি -আপনার জন্য আজ আমার কলেজে যাওয়া হলো না এখন আমি কি করব
কাব্যঃ এক মিনিট একটা কথা বলি???
তানিশাঃ হ্যা বলেন।
কাব্যঃ এক কাজ করো এখব বাসাই গেলে তো সবাই সন্দেহ করবে তার থেকে এখানে বসে গল্প করি সময় কেটে যাবে তারপর চলে যেও
তানিশাঃ হুম বুদ্ধি আছে তাহলে আপনার(চোখ মুছতে মুছতে)
কাব্যঃ হুম সাথে ভালোবাসাও আছে।
তানিশাঃ মানে?
কাব্যঃ না কিছুনা বলছিলাম চলোনা এখানে থাকলে সবাই আমাদের দেখে ভুল ভাববে। চলো অন্য কোথাও যাই।
তানিশাঃ কেন? ভুল ভাববে কেন?
কাব্যঃ না মানে এখানে এতো সুন্দর একটা জাইগাতে একটা ছেকের সাথে একটা সুন্দর এক পরী দাঁড়িয়ে আছে তাই এটা দেখে যে কেউ বলবে খুব সুন্দর মানিয়েছে।
তানিশাঃ ভাবলে ভাবুক আমাদের কি তাতে?আমরা আমাদের মতো থাকলেই চলবে।
কাব্যঃ সুন্দর বলেছ।
তানিশাঃ আচ্ছা আপনি কি সারাদিন এভাবেই ঘুড়ে বেড়ান?
কাব্যঃ না তো আমি প্রতিদিন অফিসে যাই। তারপর বাসাই সবার সাথে আড্ডা দিয়ে নিজ নিজ কাজ করি। এভাবেই দিন কেটে যাই।
তানিশাঃ আপনি তো একদম নিরামিষ। কোন ইনজয় করেন না তাহলে লাইফের মজা কীভাবে পাবেন?
কাব্যঃ যাকে নিয়ে ইনজয় সবকিছু ভাববো তাকেই তো এখনো কিছু বলা হয়নি।
তানিশাঃ বলে দিন।
কাব্যঃ চেষ্টাই আছি।
তানিশাঃ সফল হোক।

ফেসবুক পেজ: নিঃস্বার্থ ভালোবাসা
কাব্যঃ তুমি খুব সুন্দর
তানিশাঃ জানি।
কাব্যঃ মানে??
তানিশাঃ সবাই বলে আমি অনেক সুন্দর।
কাব্যঃ হুম পাজি মেয়ে নিজের প্রশংসা নিজে করে(মনে মনে) তোমার চেহারা অনেক মায়াবি। দুষ্টুমিতে ভরা আর যখন তোমার চুল গুলো উড়ে তখন তোমাকে খুব সুন্দর লাগে একদম বাতাসে উড়ে আসা পরী
তানিশাঃ পটাইছেন?
কাব্যঃ নাহ এগুলো অন্তরের অন্তর থেকে বলছি।
তানিশাঃ ভালো লাগলো।
কাব্যঃ জীবনে কাউকে পাওয়ার ইচ্ছে নেই?
তানিশাঃ নাহ আমার ইচ্ছে নেই কিন্ত আমি চাই সে হঠাৎ করেই আমার জীবনে চলে আসুক।
কাব্যঃ আসবে অপেক্ষা করো।
তানিশাঃ আপনি কিভাবে জানলেন?
কাব্যঃ অনুভূতি
তানিশাঃ হুমম।
কাব্যঃ অনেকক্ষণ হলো এবার চলো যাওয়া যাক।
তানিশাঃ হুম।
কাব্যঃ চলো তোমাই বাসাই ড্রপ করে দিয়ে আসি।
তানিশাঃ না না বাসার কেউ দেখলে সমস্যা
কাব্যঃ কিছু হবেনা চলো।
তানিশাঃ না প্লিজ।
কাব্যঃ চলোতো
-কাব্য তানিশার হাতে হাত দিয়ে চেপে ধরে গাড়ীতে বসিয়ে দেই আর তানিশা অবাক হয়ে কাব্যর দিকে তাকিয়ে আছে। তারপর কাব্যও বসে গাড়ি চালানো শুরু করে।
কাব্যঃ বাসা কোন জাইগাতে?
তানিশাঃ **********
কাব্যঃ কে কে আছে পরিবারে??
তানিশাঃ আমরা দুই বোন আর বাবা মা
কাব্যঃ নাম কি সবার?
তানিশাঃ বাবার নাম মনিরুজ্জামান আর মায়ের নাম আয়েশা আর বোন আমার বড়।
কাব্যঃ নাম??
তানিশাঃ নাম তাহিয়া
কাব্যঃ কি করে এখন??
তানিশাঃ চাকরি করে অফিসে কিন্ত কিছুদিন হলো যাচ্ছেনা কেন যেন বুঝিনা।
কাব্যঃ তোমার বাবা তো বড়লোক তাহলে বোন কেন job করে?
তানিশাঃ আপুর সখ এটা
কাব্যঃ আমি যেটা সন্দেহ করলাম সেটাই///বাহ্ আবির এবার তো খেলা জমবে বাজিমাত। (মনে মনে)

ফেসবুক পেজ: নিঃস্বার্থ ভালোবাসা
কাব্যঃ বেশ ভালো তো তোমার ফ্যামিল
তানিশাঃ হুম। আর আপনার?
কাব্যঃ আমরা তিন ভাইবোন আমি আবির আর একটা আদরের বোন নীলা।
তানিশাঃ নীলা????
কাব্যঃ হুম। চেনো?
তানিশাঃ আমার সাথেই পড়াশোনা করে?
কাব্যঃ হুম।
তানিশাঃ ওই চশমিশ কে চিনব না?? পাক্কা বদমাইশ সারাদিন শুধু জ্ঞান দেওয়া আমাই ইচ্ছা করে সাইকোর হাতে তুলে দিই একদম শয়তান মেয়ে বান্ধবী না হলে ও কে কবে আমি শাঁকচুন্নির কাছে পাঠিয়ে দিতাম। নাইজেরিয়ান এনাকন্ডা কোথাইকার।
*একদমে তানিশা কথাগুলো বলে হাপিয়ে গেছে কিন্ত কাব্য গাড়ি ব্রেক করে অবাক হয়ে তানিশার দিকে তাকিয়ে আছে। আর ভাবছে এই মেয়ের সাথে আসলেই আমি কেন কেউ পারবেনা আল্লাহু ভালো করুক এ যদি আমার কপালে থাকে তাহলে আমি তো শেষ তাই নিজে থেকেই একে গুছিয়ে নিতে হবে।
তানিশাঃ কি হলো থামলেন কেন?
কাব্যঃ না না মানে চলে এসেছি।
তানিশাঃ আচ্ছা ঠিক আছে।
*তানিশা গাড়ি থেকে নেমে সোজা বাসাই চলে গেলো একবার কাব্যর দিকে ঘুরেও তাকালো না আর কাব্য তানিশার ঘুরে তাকানোর অপেক্ষায় ছিলো যেটা তানিশা না করাই কাব্যর মেজাজ খারাপ হয়ে যাই।
কাব্যঃ এ কেমন মেয়ে একটা ধন্যবাদ ও দিতে পারেনা? এর সাথে থাকতে হবে আমাই? হাইরে কাব্য কী পছন্দ তোর কোন জবাব নেই। চল বাসাই তারপর দেখা যাবে।
-তারপর কাব্যও বাসাই চলে আসে।
.
.
#_____________চলবে________________


#আপনাদের উৎসাহ পেলে পরবর্তী পার্ট দিবো। আসা করি সবাই লাইক কমেন্ট করে সাথেই থাকবেন।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here