Lovable part : 4

0
2274

#Lovable part : 4
writer : kabbo mahmud

★★★★
তানিশা বাসার ভেতরে প্রবেশ করে দেখে তার মা গল্পের বই হাতে নিয়ে গল্প পড়ছে। আসলে তানিশার মা খুব গল্প ভালোবাসে। কিন্ত তানিশার দিকে লক্ষ্য করতেই।
তানিশার মাঃ কী ব্যাপার মা! এতো আগেই চলে আসলে যে??
তানিশাঃ না ম..মানে মা আজকে ভালো লাগছিলো না কিছু তাই চলে আসলাম:::::::
তানিশার মাঃ কেন? শরীর খারাপ???
তানিশাঃ না আসলে তেমন কোন ক্লাস ও নেই আর নীলা কলেজে আসেনি তাই আজ ভালো লাগলো না////
তানিশার মাঃ কেন? নীলা আসেনি কিন্ত আরও বন্ধু নেই তোমার??
তানিশাঃ হ্যা আছে কিন্ত তুমি তো জানো ওদের সাথে আমি ওতোটা মিশুক না…
তানিশার মাঃ আচ্ছা রুমে যেয়ে ফ্রেশ হয়ে এসো।
-তানিশা তার মা কে সম্মতি দিয়ে রুমে চলে এসে ফ্রেশ হয়ে নেই। তারপর বিছানায় শরীর মেলে দিয়ে সুয়ে পড়ে।
তানিশা রুমে আসাতে তাহিয়া বুঝতে পারে কেননা দুজনের রুমই পাশাপাশি। তাই তাহিয়াও তানিশার রুমে আসে
তাহিয়াঃ কী ব্যাপার? বোনটি আজ এতো তাড়াতাড়ি চলে আসলো!!
তানিশাঃ কিছু না রে এমনি আসলাম।
তাহিয়াঃ আচ্ছা ঠিক আছে এসেছিস।
তানিশাঃ হুম।
তাহিয়াঃ শরীর ক্লান্ত???
তানিশাঃ না এমনি কিছু ভালো লাগছেনা।
তাহিয়াঃ ভালো তো লাগবেই না (টানা গলাই)
তানিশাঃ মানে?
তাহিয়াঃ মানে আর কী? বয়ফ্রেন্ড কে নিয়ে গাড়িতে করে ঘুরে বেড়িয়ে এসে এখন কী আর এভাবে সুয়ে থাকতে ভালো লাগে??
-তাহিয়ার এমন কথা শুনে তানিশা উঠে বসে।
তানিশাঃ এসব কী বলছিস?(ড্যাবড্যাব করে তাহিয়ার দিকে চেয়ে)
তাহিয়াঃ এমন করে চেয়ে থেকো না জানু লজ্জা পাই (হাসি দিয়ে)
তানিশাঃ তুই কিছু দেখেছিস?
তাহিয়াঃ কিছু না সব দেখেছি::::::
তানিশাঃ কী কী দেখেছিস?
তাহিয়াঃ ইহ্ তোকে বলব কেন? আমি আগে মা বাবা কে বলব।
তানিশাঃ এটা তুই করতে পারবি না।
তাহিয়াঃ কেন?
তানিশাঃ তুইও জানিস আমিও কম না।
তাহিয়াঃ ওলে লে আচ্ছা ঠিক আছে।
তানিশাঃ এবার বল কী দেখেছিস?
তাহিয়াঃ আমি দেখলাম আমার বোনটি গাড়ী থেকে নামলো আর একজন লোক তার দিকে হাাাাাাাা করে চেয়ে আছে অবশ্য ঠিক চিনতে পারলাম না কিন্ত দেখে তো মনে হচ্ছে সেই হবে*
তানিশাঃ তারপর??
তাহিয়াঃ তারপর আবার কী? বোনটি সেখানে থেকে আসলো ছেলেটি অপেক্ষাই ছিলো যদি একবার পেছনে ঘুরে দেখে কিন্ত দুঃখ বোনটি ছেলেটিকে বুঝতে পারলো না।
তানিশাঃ হুর তুইও না শুধু গোয়েন্দাগিরি করিস। এসব কখন দেখলি?
তাহিয়াঃ জানালার পাশে বসে ছিলাম হঠাৎ দেখি একটি গাড়ী থামে বাকিটা তো শুনেছিস:::
তানিশাঃ যা দেখেছিস ভালো করেছিস এবার যা এখান থেকে।
তাহিয়াঃ যাবো কেন? চল lunch করে নিই।
তানিশাঃ ওহ তাইতো!! মা অপেক্ষা করছে হয়তো।
তাহিয়াঃ হুম****★একটা কথা বলি??
তানিশাঃ হুম বল।

ফেসবুক পেজ: নিঃস্বার্থ ভালোবাসা
তাহিয়াঃ ভালোবাসা খারাপ না তবে এমন কাউকে ভালোবাসবি না যে তোর ভালোবাসার মূল্য কী সেটাই জানেনা।
তানিশাঃ তার মানে আবির ভাইয়া তোমার ভালোবাসার মূল্য জানেনা??
তাহিয়াঃ সেটা না রে ও তো আমাই ভালোবাসে জানি কিন্ত আমি আর অফিসে যেতে চাই না এটা নিয়েই রেগে গেছে।
তানিশাঃ কেন?
তাহিয়াঃ ওই যে ওর নাকি আমাই না দেখলে হয় না। তাই সেখানে তার পাশে থাকতে হবে আর তুই তো জানিস আমার তো অফিসে কাজ করা একটি শখ ছিলো যেহেতু বাবা কাজ করে তাই আমিও চেয়েছিলাম কিন্ত এখন আর ভালো লাগেনা।
তানিশাঃ তাহলে এখন ভাইয়া কী করবে?
তাহিয়াঃ ও যখন আমাই ছেড়ে আর থাকতে পারবেনা তখন সব ভুলে আবার চলে আসবে।
তানিশাঃ সত্যি???
তাহিয়াঃ হুম ও এমনিই।
তানিশাঃ ভালোবাসা এমন?
তাহিয়াঃ হুম। শুধু এমন না আরও অনেক রকম কেননা ভালোবাসা কতো প্রকার সেটা কিছুটা বলা যাই কিন্ত এর স্বাদ কেমন সেটা বলা অসম্ভব।
তানিশাঃ আমিও চেষ্টা করতে পারি???
তাহিয়াঃ তুই???
তানিশাঃ হুম কেন?
তাহিয়াঃ জানিনা যার কপালে আছিস তার কী হবে!!(বিড়বিড় করে)
তানিশাঃ কি বললি বিড়বিড় করে?
তাহিয়াঃ না কিছুনা। শোননা!
তানিশাঃ হুম বল
তাহিয়াঃ গাড়ীতে বসে থাকা ছেলেটা কিন্ত হেব্বী। কী নাম ওর??
তানিশাঃ সেটা তো জানিনা***
তাহিয়াঃ এটা কেমন কথা? একটা ছেলেকে ভালোবাসিস আর তার নাম জানিস না??
তানিশাঃ দূর ও কে আমি ভালোবাসতে যাবো কেন? আমরা ফ্রেন্ড কিন্ত নামটি জিজ্ঞেস করা হয়নি।
তাহিয়াঃ কইদিন এর ফ্রেন্ড?
তানিশাঃ আজ সকাল থেকে ফ্রেন্ড।
তাহিয়াঃ তুই তো কলেজে ছিলি তাহলে কীভাবে ওর সাথে ফ্রেন্ড?
তানিশাঃ সেটা বুঝতে হবেনা নিচে চল।
তাহিয়াঃ হুম। আমি তোর সাথে ক্লোজ আর তুই আমার থেকে সিক্রেট এমন কেন?
তানিশাঃ কারণ আমি তোর মতো রোবট না যে যা জিজ্ঞেস করব বলে দেবো।
তাহিয়াঃ
তানিশাঃ থাক মুখ শুটকি মাছের মতো করে লাভ নেই বিড়ালে খেয়ে নেবে। চল নিচে চল।
তাহিয়াঃ তোর সাথে ইইইইইইইইইইইইইইইইইইই কী বোন আমার প্রশংসা হয় না।
তানিশাঃ থাক ওতো কিছু শুনবো না।
-দুই বোন মিলে নিচে যেয়ে তার মায়ের সাথে আড্ডা জমিয়ে খাওয়া শুরু করলো আর তাদের বাবা কাজের জন্য বাইরে আছে।
সারাদিন এভাবেই বিভিন্ন বিনোদন এর মাঝে দিয়ে পার করে রাতে ডিনার করে সবাই নিজ নিজ রুমে সুয়ে আছে।

তাহিয়াঃ (তানিশার রুমে এসে) তানিশা তোর ফোনটি দে তো একটু।
তানিশাঃ কী????? আমি ফোন কোথাই পাবো???
তাহিয়াঃ লুকাবি না আমি জানি তোর বিএফ তোরে নতুন ফোন কিনে দিয়েছে।
তানিশাঃ কী??????আমার আবার বিএফ?? কোথাই থেকে আসলো? আমি তো রিলেশন এ নেই।
তাহিয়াঃ সত্যি বলছিস????
তানিশাঃ বিশ্বাস হয় না???
তাহিয়াঃ না হয় না। টেবিলে ওটা কিসে বক্স????
**তানিশা তার টেবিলের দিকে লক্ষ্য করে দেখে তার মোবাইল এর সব কিছু সেখানে রেখে দিয়েছে। কিন্ত এখন কী করবে? তার তো জান বেরোবে বেরোবে অবস্থা।
তানিশাঃ ব….ব..লছি যে
তাহিয়াঃ কী???
তানিশাঃ বলছি আ..মি কিছুই জানিনা।
তাহিয়াঃ আচ্ছা জানতে হবে না এবার ফোনটি আমার কাছে দে তা না হলে বাসাই বলে দেবো।
তানিশাঃ এই না না এখনি দিছি।
-বই এর ভিতরে থেকে বের করে তাহিয়ার কাছে দেই।
সে ফোনটি ভালো ভাবে দেখে।
তাহিয়াঃ তোর যেহেতু বিএফ নেই তাহলে এতো দামী ফোন তোকে কে কিনে দিলো??
তানিশাঃ জানা কী জরুরি???
তাহিয়াঃ হুম।
তানিশাঃ ওই গাড়ীতে থাকা লোকটি।
তাহিয়াঃ কিন্ত কেন?
তানিশাঃ ওর মন বলেছে তাই দিয়েছে তোর কেন?
তাহিয়াঃ আচ্ছা মানলাম কিন্ত ওর নাম টি জানতে পারলি না??? নাম্বার নেই ওর??
তানিশাঃ হ্যা নাম্বার তো আছে।
তাহিয়াঃ বাহ্ আর বুঝাতে হবেনা এবার একটু ফোন দে তো আমি কথা বলব।
তানিশাঃ এখন??
তাহিয়াঃ হুম।
★★★★★★★★★★
কাব্যঃ মেয়েদের মতো এতো মন খারাপ করে আছিস কেন?

ফেসবুক পেজ: নিঃস্বার্থ ভালোবাসা

আবিরঃ আজ ৪ দিন তাহিয়া কে দেখিনি। তুই তো জানিস ও কে না দেখলে আমি থাকতেই পারিনা। তাহলে বোঝ কীভাবে এতোদিন আছি।
কাব্যঃ কথা বলবি ওর সাথে?
*তখনই কাব্যর মোবাইলে call আসে।
আবিরঃ কে ফোন দিয়েছে?
কাব্যঃ তানিশা ফোন দিয়েছে!!আমাই?!?!
আবিরঃ ভাবি ফোন দিয়েছে?(মুখে হাসির ছোঁয়া)
কাব্যঃ হুম।
আবিরঃ রিসিভ কর কী বলে শুনি
কাব্যঃ হ্যালো।
তাহিয়াঃ আসসালামু আলাইকুম।
কাব্যঃ ওয়ালাইকুম আস’সালাম
তাহিয়াঃ ভাইয়া আমি তানিশার বড় আপু বলছি।
কাব্যঃ হ্যা “কেমন আছেন?
তাহিয়াঃ আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি। আপনি কেমন আছেন?
কাব্যঃ হুম ভালো আছি।
তাহিয়াঃ কিছু কথা বলব ভাইয়া বুঝে নিবেন আচ্ছা??
কাব্যঃ হুম।
তাহিয়াঃ আমার বোন কিন্ত অনেক ছোট কি করতে কী করে বসে জানিনা যদি সত্যিই ভালোবেসে থাকেন তাহলে ও কে নিজের মতো করে গুছিয়ে নেবেন। ওর সব দুষ্টুমি মেনে নিবেন। ও কে সব সময় ভালো রাখবেন। যদি এটুকু পারেন তাহলে আমি আপনার হাতে আমার বোনকে তুলে দিতে পারব।
কাব্যঃ শুধু এটুকু??
তাহিয়াঃ হুম।
কাব্যঃ চিন্তা করবেন না আমি ও কে সবসময় ভালো রাখবো।
তাহিয়াঃ ধন্যবাদ। আচ্ছা আপনার নাম কী?
কাব্যঃ আমার নাম কাব্য
তাহিয়াঃ কী????
কাব্যঃ বুঝিতে পারছেন না? আমার নাম কাব্য
*তাহিয়ার তো আর মুখ দিয়ে কথা বের হচ্ছেনা এই নাম শুনে।
তাহিয়াঃ আ…চ্ছা আপনার সম্পন্ন নাম কী??
কাব্যঃ কাব্য মাহমুদ।
*তাহিয়া এটা শোনা মাত্রই ফোন কেটে দেই।
তানিশাঃ কী হয়েছে??(রাগী গলাই)
তাহিয়াঃ?????????????????????
তানিশাঃ বল কী হয়েছে???(ঝাড়ি মেরে)
তাহিয়াঃ আমার boss….
তানিশাঃ মানে???
তাহিয়াঃ তোকে যে ভালোবাসে সে আমার বস কাব্য মাহমুদ।
তানিশাঃ এবার কী হবে?
তাহিয়াঃ জানিনা * আমি এখন আসি তুই থাক।
*তানিশার ফোন রেখে দিয়ে তাহিয়া সেখানে থেকে চলে যাই। আর তানিশা রাগে / হাসিতে কী করবে ভেবে পাচ্ছেনা। কাব্যকে বলা কথাগুলো শুনে তানিশা রেগেমেগে শেষ আর তাহিয়ার এমন রিয়েকশন দেখেও তার মুখভরে হাসি পাচ্ছে। এই মূহুর্তে তানিশা কোনটি করবে ভেবে পাচ্ছেনা।
**
আবিরঃ কী হলো??
কাব্যঃ ফোন কেটে দিলো।
আবিরঃ কি বল্লো???
কাব্যঃ তানিশা না ওর বড় বোন কথা বলেছে।
আবিরঃ তাই? ওর বোনের নাম কী???
কাব্যঃ জেনে কী হবে? আবার chance নিবি??
আবিরঃ আরে দূর এম……..
*বাকিটা বলতে যেয়ে আবিরের ফোনে call আসে। ফোনের স্ক্রিনে দেখে তাহিয়া তাকে ফোন দিয়েছে।
আবিরঃ তাহিয়ার ফোন????????
কাব্যঃ রিসিভ কর।
******
আবিরঃ হ্যালো।
তাহিয়াঃ এই তোমার সাথে না আমার খুব দরকার::(কাঁপাকাঁপা গলাই)
আবিরঃ হ্যা বলো।
তাহিয়াঃ তুমি কী কাব্য স্যার এর পাশে আছো?
আবিরঃ না কেন?
তাহিয়াঃ আসলে তুমি জানো যে আমরা দুই বোন কিন্ত ওর নামটি হয়তো জানোনা তাইনা??
আবিরঃ হুম জানা হয়নি।
তাহিয়াঃ ওর নাম তানিশা।।

ফেসবুক পেজ: নিঃস্বার্থ ভালোবাসা

আবিরঃ ম্ম মানে?
তাহিয়াঃ হ্যা ওর নাম তানিশা আর তানিশা না কাব্য স্যার কে ভালোবাসে আমি জানতাম না তাই অজান্তেই স্যার এর সাথে আমি অনেক কথা বলি প্লিজ তুমি স্যারকে বোঝাও মনে হয় আমার তেরোটা বাজাবেন।
আবিরঃ তোমরা দুইবোন?? তারমানে _
তাহিয়াঃ হুম। প্লিজ স্যার কে বোঝাও তুমি।
আবিরঃ হ্যা বোঝাবো কিন্ত আগামীকাল অফিসে দেখা করতে হবে।
তাহিয়াঃ আরে দূর যা বলবে তাই করব কিন্ত স্যারকে বোঝাও।
আবিরঃ চিন্তা করবে না আমি সব ঠিক করছি।
তাহিয়াঃ হুম* স্যারকে আমি আজ অনেক জ্ঞান দিয়েছি।
আবিরঃ হা হা হা ভালো করেছো সময়তে স্টুডেন্ট ও টিচার কে শিক্ষা দেই।
*ওপর পাশে থেকে তাহিয়াও হাসতে লাগে।আর আবির তাহিয়ার হাসিটি মন দিয়ে শোনে।
আবিরঃ তোমার এই হাসিটার জন্যই তোমাকে অফিসে আসতে বলি।এটা দেখলে বুকের মাঝে কেমন করে।
তাহিয়াঃ ইয়ে আমি রাখছি হ্যা? আগামীকাল অফিসে যাবোনে।
*ইতস্তত বোধ করে call কেটে দিলো তাহিয়া যেটার কিছুই বুঝতে পারলোনা আবির।
কাব্যঃ বাব্বাহ এতো গভীর ভালোবাসা? আমার সামনে বলতেও লজ্জা লাগেনা?
আবিরঃ তুই তো জানিস আমি তোর কাছে থেকে কিছু secret রাখিনা তাহলে এটুকু কেন secret রাখবো?
কাব্যঃ good….
আবিরঃ দোস্ত আর না এখন রুমে যাই ঘুম পাচ্ছে।
কাব্যঃ ok,,,
*আবির তার রুমে চলে যাই আর কাব্য ভাবনার জগৎ এ পা রাখে।
কাব্যঃ তাহিয়া এসব কী বলল? ও কীভাবে জানলো আমি তানিশাকে পছন্দ করি?তবে কী তানিশা সব বলে দিয়েছে? না এটা তো সম্ভব না ও তো আমাই ভালোইবাসে না তাহলে????…
।।
।।
তাহলে কী আজ যখন ও কে রেখে আসি সেটা তাহিয়া দেখেছে??? হুম বুঝেছি এটা থেকেই এটা। তাহলে আবার কী সব তো হয়েই গেলো।
*
*
*কাব্য ভাবার শেষে মন খুলে একটি হাসি দিয়ে ঘুমিয়ে যাই।
♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪
তানিশাঃ আপু কী সব বলল উনাকে? আমাকে নাকি তার হাতে তুলে দেবে! আমি তো তাকে ভালোবাসি না তাহলে কেন তুলে দেবে? সন্ত্রাসী নাকি আমার আপু না না এমন তো না।তাহলে? নিজের বস এর সাথে নিজের বোন এর প্রেম করিয়ে দিচ্ছে
কী করবো ভেবে পাচ্ছিনা ।
যতো নষ্টের মূল এই ফোন:: কী হলো এটা নিয়ে? কথাও বলি না কিছুই না হুহ
।।।
।।।
আপু উনাকে যা বলল সব মেনে নিলো *কেন করলো এটা? তবে কী উনি আমাই পছন্দ করে?
$
করলে করবে আমার কী? আমিও কম কিসের বেশি চালাকি করলে আংকেল বানিয়ে দেবো হুহ
*
*
—এভাবেই তানিশা নিজে নিজে ভাবতে ভাবতে
একসময় ঘুমিয়ে পড়ে।
.
.
#_____________চলবে________________


#কোনো গল্পের পর্ব খুজে না পেলে সর্বশেষ পোস্ট কমেন্ট করে জানাবেন।



#আপনাদের উৎসাহ পেলে পরবর্তী পার্ট দিবো। আসা করি সবাই লাইক কমেন্ট করে সাথেই থাকবেন।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here