#Mr_Arrogant_2?
#The_Gangster_Lover,Part_25_Final
#Writer_Sanjana_Shabnam_Fahmida
.
.
রওশন আর সুবহার সামনে একটা আয়না রাখা একজন রওশনকে জিজ্ঞেস করলো আয়নায় কাকে দেখা যাচ্ছে? রওশনের জবাব “ আমার লাইফলাইন কে। সুবহাকে প্রশ্ন করতে সুবহা জবাব দেয়,,“ আমার #Mr_Arrogant কে।”
এবার আভি আর ওহিকে জিজ্ঞেস করা হয়। ওহি কিউট করে আভিকে দেখে বলে “ আমার হিরোকে দেখতে পারছি” আভি এখনো মুখ গোমড়া করে আছে। ওকে জিজ্ঞাসা করতেই ও উত্তর দেয়,,, “ বাংলাদেশের জাতীয় চুরেলকে দেখতে পারছি”
আভির কথায় হাসির রোল পরে যায় ওখানে।
বিয়ে সম্পন্ন হতেই কিছু সময়ের মধ্যে সব মেহমানরা চলে যায়।
[ নোট: আমি কাজী সাবজেক্ট নিয়ে লেখা পড়া করছি না তাই এতো পার্ফেক্টলি বিয়ে কিভাবে হয় তা বর্ণনা করতে পারি নি। গল্প অনুযায়ী যতটুকু প্রয়োজন ছিল ততটুকুই লিখার চেষ্টা করেছি]
???
আভি নিজের রুমের বাইরে দাঁড়িয়ে আছে ভিতরে ঢুকবে কিনা ঢুকবে না বেচারা কনফিউজড হয়ে আছে। আভি মনে মনে ভেবে নিয়েছে ওহির সাথে একটুও কথা বলবে না যতই হোক ওহি ওকে হার্ট করেছে আরো কিছুদিন শাস্তি না দিলে ওর মন ভরবে না। সব কিছু ভেবে নিয়ে রুমে প্রবেশ করলো আভি। রুমে প্রবেশ করতেই অবাক ও। এমনটা ও কল্পনা করে নি।
ওহি কান ধরে ইনোসেন্ট ফেস করে দরজার ঠিক বরাবর দাঁড়িয়ে আছে।
আভি রুমে প্রবেশ করতেই ওহি কাঁদো কাঁদো ভাবে বলতে শুরু করে।
ওহিঃ আই’ম স্যরি আভি। আমি যা যা করেছি সব কিছুর জন্য স্যরি। আমি তো ছোট বলো? ছোটরা তো ভুল করেই কিন্তু তুমি বড় তোমার উচিত আমাকে ক্ষমা করে একটা সুযোগ দেওয়ার। তুমি যা বলবে আমি করবো তোমার সব কথা শুনবো প্রমিস তাও আমাকে ক্ষমা করে দাও প্লিজ। ( এবার কেঁদেই দিল )
আভি এমনকা এক্সেপ্ট করে নি ও। আভি দ্রুত ওহিকে জড়িয়ে ধরে ওর কান্না থামানোর চেষ্টা করতে করতে বলে।
আভিঃ এভাবে কাঁদে না ওহি চুপ হয়ে যাও প্লিজ। সবাই কি ভাববে আমি আমার বউকে বিয়ের রাতে হয়তো পিটিয়েছি তাই সে কান্না করছে। আমার ইজ্জতের ফালুদা হয়ে যাবে চুপ করে যাও প্লিজ।
ওহি এবার ফুঁপিয়ে কেঁদে উঠে তারপর বলতে শুরু করে।
ওহিঃ আমি তোমার সব কথা শুনবো তাও বলো তুমি আমাকে ক্ষমা করেছো?
আভিঃ হ্যাঁ হ্যাঁ জান ক্ষমা করেছি।
হঠাৎ আভির মাথায় দুষ্টু বুদ্ধি চাপে ও ওহিকে পরিক্ষা করার জন্য বলতে শুরু করে।
আভিঃ তুমি আমার সব কথা শুনবে তাই না?
ওহিঃ হুম,,( মাথা নাড়িয়ে)
আভি এবার ওহিকে ছেড়ে চট করে বিছানায় শুয়ে পরলো তারপর ওহিকে বলতে শুরু করলো।
আভিঃ তাহলে আমার পা টা টিপে দাও তো। সারাদিন অনেক কাজ করেছি পা দুটো ব্যথা করছে।( ঘুমানোর ভান ধরে)
ওহির মাথায় যেন বাজ ভেঙে পরলো। মনে মনে রাগে ফুঁসছে ও।
ওহিঃ হাতি কাঁদায় পরলে ব্যাঙ ও লাথি মারে কথাটা সত্যি। ( কিছুটা রেগে)
আভিঃ তুমি আমাকে ব্যাঙ বললে?( রেগে)
ওহিঃ না আমি নিজেকে হাতি বলেছি ( কথা ঘুরিয়ে)
আভিঃ তুমি কিন্তু প্রমিস করেছো আমার সব কথা শুনবে। কথার খেলাপ করতে পারো না তুমি।
ওহি কোন উপায় না পেয়ে আভির পায়ের সামনে বসে ওর পা টিপতে শুরু করে। রাগ সব যেন আভির পায়ে মেটাচ্ছে ও।
আভি মুখ টিপে হাসছে আর ওহির অসহায় অবস্থা ইন্জয় করছে।
???
রওশন রুমে ঢুকতেই দেখে সুবহা নেই। রুমের আশেপাশে চোখ বুলিয়ে কোথাও দেখতে পায় নি সুবহাকে। বারান্দায় আবছা আলোয় কারো ছায়া দেখা যাচ্ছে। রওশন মুচকি হেসে বারান্দার দিকে পা বাড়ায়।
সুবহা বারান্দায় দাঁড়িয়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে আছে। চাঁদের আলোয় ওর লেহেঙ্গার স্টোন আর গয়না গুলো জ্বল জ্বল করছে। অদ্ভুত সুন্দর লাগছে এই মুহূর্তে সুবহাকে। রওশন ধীর পায়ে সুবহার দিকে এগিয়ে যায়। পেছনে হঠাৎ কারো অস্তিত্ব টের পেলেই ঘাবড়ে ঘুরে দাঁড়ায় সুবহা। ঘুরতেই কারো বুকের সাথে বারি খায় ও।
সুবহা মুখ তুলে তাকাতেই দেখলো রওশন এক ধ্যানে ওর দিকেই তাকিয়ে আছে। ওর চোখে অদ্ভুত নেশা দেখতে পারছে সুবহা।
রওশনের চোখের দিকে তাকিয়ে সেই দৃষ্টির গভীরতা অনুভব করার চেষ্টা করছে ও। হঠাৎ নিজের কোমড়ে রওশনের শীতল হাতের স্পর্শ পেতেই কেঁপে উঠে সুবহা। ওর নিঃশ্বাস যেন আটকে আসছে হৃদস্পন্দন দ্রুত গতিতে উঠা নামা করছে।
ঠান্ডার মধ্যেও ঘামছে সুবহা। রওশন নিজের অন্য হাত দিয়ে সুবহার মাথার উড়না টা সরিয়ে দিল সাথে সাথে সেটা নিচে পরে গেল।
রওশনঃ তুমি আমার কাছে একটা নেশার মতো সুবহা যেটা থেকে চাইলেও আমি নিজেকে মুক্ত করতে পারবো না। আমি তোমাকে চাই শুধু এই জনমে না আগামী প্রতিটা জনমে।
রওশনের প্রতিটা কথায় সুবহা গভীর আবেগ আর ওর প্রতি সেই সীমাহীন ভালোবাসা অনুভব করতে পারছে।
সুবহাঃ আই লাভ ইউ রওশন,,,( কাঁপা কাঁপা কন্ঠে)
রওশন সুবহার দিকে অপলক তাকিয়ে আছে। সুবহা উত্তরের আশায় এখনো তাকিয়ে আছে রওশনের দিকে। রওশন কিছু না বলেই সুবহার ঠোঁটে নিজের ঠোঁট বসিয়ে দেয়।
রওশনের প্রতিটা স্পর্শে সুবহা অনুভব করতে পারছে ওর ভালোবাসার গভীরতা। উত্তরের প্রয়োজন নেই ওর কারন অনেক সময় ভালোবাসার গভীরতা উপলব্ধি করতে শব্দ কম পরে যায়।
ষোলো বছর পর,,,??
North Carolina Model High School
প্রিন্সিপালের রুমে দাঁড়িয়ে আছে তিন জন ছেলে আর একটি মেয়ে। দুটো ছেলের শার্ট অনেকটা ছেঁড়া আর ময়লা জমা হয়তো মারামারি করেছে। প্রথমজন হচ্ছে রিশান রায়জাদা রওশন রায়জাদার এক মাত্র ছেলে।চোখে রাগ হাত মুষ্টিবদ্ধ করে আছে সে। তার পাশেই দাঁড়িয়ে আছে আর্থ রায়জাদা আভি রায়জাদার ছেলে। সে এখন মনে মনে আল্লাহকে ডাকতে ব্যস্ত কারন কিছু সময় পর এখানে ওদের উপর টর্নেডো আইলা ফনির মতো একটা ঝড় বইতে চলেছে।
রিশানের ডান হাত শক্ত করে ধরে আছে রিশিকা রুহ রায়জাদা। রওশনের চোখের মনি আর রিশানের কলিজা। রিশিকার চোখ তার বরাবর দাঁড়িয়ে থাকা রিক্ত মেহরাবের দিকে।
রিক্তর ঠোঁটের কোণে রক্ত জমাট বেঁধে আছে তাও ঠোঁটের কোণে হাসি চোখ দুটো স্থির রিশিকার মায়াবী মুখের দিকে। রিক্তের ঠোঁটের হাসি রিশানের কাছে কাটার মতো বিঁধছে। একটু আগে এতো মারলো তাও ওর ঠোঁটের হাসি সরছে না আর না রিশিকার থেকে চোখ।
প্রিন্সিপাল কিছুটা রাগি দৃষ্টিতে তাদের দিকে তাকিয়ে ওদের প্যারেন্টস দের কল করলো।
রওশন আর আর রিক্তর বাবা আকিব মেহরাব এসেছে প্রিন্সিপাল এর সাথে কথা বলতে। প্রিন্সিপাল এর সাথে সব মিমাংসা করছে ওরা।
এর মাঝে আমরা কিছুক্ষণ আগের ঘটনা জেনে নেই।
রিশান আর রিক্ত ক্লাস টেনে সেম স্যাকশনে পড়ে। রিশান যেখানে একজন ব্রাইট আর স্কুলের টপ স্টুডেন্ট সেখানে রিক্ত বিগড়ে যাওয়া সব বিষয়ে ডোন্ট কেয়ার ওয়ালা অ্যাটিটিউড নিয়ে ঘুরে। রিশান আর রিক্তর কখনো বনে না। রিক্ত ঠিক মতো কখনো স্কুলে আসে না তাই ওর বন্ধু বাদে কারো সাথে ওর তেমন পরিচয় নেই। রিশিকা ক্লাস এইটে পড়ে। লাইব্রেরী থেকে বের হওয়ার সময় আজ প্রথম রিক্তর সাথে ওর দেখা হয়। রিক্তকে দেখে কিছুটা ভয় পায় রিশিকা কারন ও যতটা শুনেছে রিক্ত তত একটা ভালো ছেলে না।
রিক্ত রিশিকাকে ওর নাম জিজ্ঞেস করে রিশিকা
ভয়ে ভয়ে ওর পুরো ডিটেইল বলতে থাকে রিক্তকে। রিক্ত রিশিকার অনেক টা গা ঘেঁষে দাঁড়িয়ে ওর দিকেই তাকিয়ে আছে।
রিশান লাইব্রেরী তে এসে ওদের দেখে ফেলে। রিশানের মাথায় রক্ত চড়ে যায় রিক্তকে রিশিকার পাশে দেখে।
রিক্তর কলার ধরে টেনে লাইব্রেরী থেকে বের করে ওকে ইচ্ছামত পিটায় রিশান কিন্তু রিক্ত পাল্টা প্রহার করে নি। যেখানে কেউ রিক্তের সাথে উঁচু গলায় কথা বলতে সাহস পায় না সেখানে ও একটা মেয়ের জন্য মার খাচ্ছে সবাই অবাক।
এর পর প্রিন্সিপাল ওদের মারপিট থামিয়ে কেবিনে দাঁড় করিয়ে রাখেন।
রওশন আর আকিব প্রিন্সিপাল এর সাথে কথা শেষ করে নেয়।
আকিবঃ আই’ম স্যরি মি. রওশন আমার ছেলের কাছে আমি লজ্জিত। আসলে ও অনেক ছোট ছিল যখন ওর মা মারা যায় আমি এতটা কেয়ার দিতে পারি নি ওকে যার ফলে আজ এই অবস্থা।
রওশনঃ আরেহ না মি. আকিব আমার ছেলের কাজেও আমার অবাক লাগছে। ও মোটেও এমন নয় শান্তশিষ্ট ও কিন্তু আজ কেন এমন করলো বুঝতে পারছি না।
রওশন রিশানের কাছে গিয়ে দাঁড়ায় আর আকিব রিক্তর পাশে। তারপর ওদের বলে।
রওশনঃ স্যরি বলো ওকে রিশান।
রিশান কখনো রওশনের কথার অমান্য করে না তাই দাঁতে দাঁত চেপে ও রিক্তকে বলল,,
রিশানঃ আই’ম স্যরি।
রিক্ত আচমকা রিশানকে জড়িয়ে ধরলো।
রিক্তঃ দোষ তোমার না তাই স্যরিও তুমি না আমি বলবো। আই’ম স্যরি শালাবাবু,,( শব্দটা আস্তে বলল শুধু রিশান শুনতে পেয়েছে)
রিশানের মাথায় আগুন জ্বলে উঠে ওর কথায় কিন্তু সবার সামনে কিছু বলতে পারছে না।
রিশানঃ আমার বোনের থেকে দূরে থাকাটাই তোর জন্য মঙ্গলজনক।
রিক্তঃ ওকে তো নিজের অস্তিত্বে মিশিয়ে নিয়েছি দূরে থাকার তো প্রশ্নই উঠে না।
রিশান নিজের হাত শক্ত করে নেয়। রিশিকা পুরো থ হয়ে দাঁড়িয়ে আছে।
রওশন রিশান রিশিকা আর আর্থ কে নিয়ে বেরিয়ে যায় আর আকিব রিক্তকে নিয়ে। রিশিকা যাওয়ার সময় রিক্তর দিকে ফিরতেই রিক্ত ওকে ফ্লাইং কিস ছুরে মারে রিশিকা পুরো হা ওর কাজে।
মেহরাব ম্যানশন,,,??
রিক্ত নিজের রুমে চলে যেতে নিলেই আকিব পেছন থেকে বলে উঠে।
আবিকঃ সুধরে যাও রিক্ত এখনো সময় আছে।
রিক্ত পেছনে না ফিরেই জবাব দিলো।
রিক্তঃ আমার বিষয়ে আপনাকে ভাবতে হবে না।
কথাটা বলেই উপরে চলে গেল ও।
রায়জাদা মেনশন,,,,??
সুবহা রিশানের হাতে স্যাভলন লাগিয়ে দিচ্ছে রিশিকা আর রওশন দাঁড়িয়ে দেখছে। রিশানের ঠিক বরাবর টাফি বসা। টাফি টাইসেলের বেবি। যখন রওশন সুবহা আর আভি ওহি স্কটল্যান্ড গিয়েছিল তখন টাইসেল একা হওয়ায় ওর জন্য একটা ফরেইন লেডি পাপ্পি আনে আভি। আর ওদের বেবি টাফি। যদিও লেডি পাপ্পিটা একটা অ্যাক্সিডেন্টে মারা যায় এখন শুধু টাইসেল আর টাফি আছে। টাফি রিশান আর্থ আর রিশিকার জন্য পাগল। ওদের আশেপাশেই থাকে।
রওশনঃ আজকে প্রথমবার তোমার নামে কমপ্লেইন আসলো রিশান এটা কি ঠিক?
রিশানঃ ওর এটা পাওনা ছিল। আমার বোনের সাথে মিসবিহেভ করার শাস্তি।
রিশিকাঃ ও শুধু নাম জিজ্ঞেস করছিল ভাইয়া,,,( ধীরে বলল)
রিশানঃ ওর পক্ষ হয়ে কথা বলার চেষ্টা করবি না একদম। ( কিছুটা রেগে )
রিশিকা ঠোঁটে আঙুল দিয়ে চুপ করে গেল। আর্থ রিশানের পাশে বসে পরলো তারপর বলতে শুরু করলো।
আর্থঃ ব্রো তুই কি এখন রিশু আর রিক্তর লাভ স্টোরিতে ভিলেনগিড়ি করবি?( কানে কানে)
রিশানঃ লাভ স্টোরি মাই ফুট। আমার বোনের আশেপাশে দেখলে মেরে ফেলবো ওকে। ( দাঁতে দাঁত চেপে)
সুবহাঃ কি খুসুরফুসুর করছিস তোরা?
আর্থঃ কিছু না বড় আম্মি। বলছিলাম ভালো হয়েছে মম ড্যাড দেশের বাইরে নাহলে আমার ব্যান্ড বাজতো।
রিশানঃ আর্থ তুই আমার রুমে আয়। টাফি কাম বেবি,,,
রিশান উঠে চলে গেল আর আর্থ ওর পিছনে। টাফিও দৌড় ওদের পেছনে। রিশিকাও নিজের রুমে চলে গেল। ওরা যেতেই রওশন সুবহার পাশে বসে পরল।
রওশনঃ যেখানে আমি লাভ ম্যারেজ করলাম সেখানে আমার ছেলে ভালোবাসাকে লেইম বস্তু ভাবে হাস্যকর বিষয় তাইনা সুবহা?( দীর্ঘশ্বাস ফেলে)
সুবহাঃ সবাই তো আর এক রকম হয় না রওশন। ভালোবাসার প্রতি ওর বিশ্বাস কম ধীরে ধীরে ঠিক হয়ে যাবে।
রওশনঃ আমার কি মনে হয় জানো?
সুবহাঃ কি?
রওশনঃ আমাদের রিশান হয়তো রিশিকার লাভ স্টোরির সবচেয়ে বড় ভিলেন হবে।( মজা করে)
সুবহাঃ একদম উল্টা পাল্টা বকবে না রওশন। আমার ছেলে ভিলেন না হিরো ওকে। আর এমন একজন অবশ্যই আসবে যে আমাদের রিশানকে ভালোবাসার সঠিক মানে বুঝাবে দেখে নিও।
রওশনঃ হয়তো! কিন্তু আর যাই হোক আমার ভালোবাসা কিন্তু তোমার প্রতি কখনো কমে নি আর কমবেও না।( সুবহার কপালে ঠোঁট ছুঁইয়ে)আই লাভ ইউ।
সুবহাঃ আই লাভ ইউ টু।( রওশনের বুকে মাথা রেখে)
~~~~ সমাপ্ত~~~~
এখন রিশিকা আর রিক্তর লাভ স্টোরি কি রিশান কমপ্লিট হতে দিবে নাকি রিশান নিজেই কারো মায়ায় আটকে পরবে? কি মনে হয় আপনাদের?
সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আল্লাহ হাফেজ। আর গল্পটা আপনাদের কেমন লেগেছে জানাবেন।??