#Our_Unknown_Love_Story(2),23,24
#The_Incomplete_Love
#Writer_Sanjana_Shabnam_Fahmida
#Part_23
তারা দৌড়ে নিচে আসছে। সবাই নানান কথা বলছে। আঁধারের অনেক রাগ লাগছে। আঁধার সবার দিকে ফিরে একটা জোরে খাঁকারি দিয়ে বলল।
আঁধারঃ ড্রামা শেষ হয়ে গেছে সো সবার এখন নিজেদের কাজে যাওয়া দরকার। আদার ওয়াইজ?…..
আঁধারের এক কথায় সবাই পিঁপড়ের মতো শুরশুর করে চলে গেল। কয়েক মিনিটে গ্রাউন্ড পুরো ফাঁকা হয়ে গেছে।
তারা নিচে নামতেই ওর সব হাসি গায়েব হয়ে গেল। গ্রাউন্ডে একটা পক্ষী ও নেই আঁধারকে ছাড়া। আঁধারের চেহারায় রাগ ফুটে উঠেছে। তারা ভয়ে ঢোক গিলল। আঁধার রেগে আছে তারার উপর এটা ও ভালো করেই বুঝতে পারছে।
তারাঃ আভ মেরা কেয়া হোগা ?এই আঁধার রেজওয়ান তো আমাকে কাঁচা চিবিয়ে খাবে। ভালোয় ভালোয় কেটে পর তারা। নাইলে আর রাতের চাঁদ তারা দেখার সুযোগ পাবি না তার আগেই এই এঙ্গরি ইয়াংম্যান আঁধার রেজওয়ান তোর লাইফের বাল্ব ফিউজ করে তোরে ইন্না লিল্লাহ করে দিবে।
তারা এক পা দু পা করে পিছিয়ে দৌড় দেয় কিন্তু কোন লাভ হলো না। তার আগেই আঁধার ওর হাত টান দিয়ে নিজের কাছে নিয়ে আসে। তারা টাল সামলাতে না পেরে আঁধারের বুকে গিয়ে পরে। আঁধার তারার কোমর জড়িয়ে তাকে আরো আছে টেনে নেয়।
তারা আঁধারের কাজে ফ্রিজ্ড হয়ে যাচ্ছে। হার্ট বিট দ্রুত উঠা নামা করছে ওর। শরীর কাঁপছে নিঃশ্বাস ঘন হয়ে আসছে আর হাত পা অবস হয়ে যাচ্ছে তারার।
আঁধার কিছু বলছে না শুধু এক অদ্ভুত চাহনিতে তারার দিকে তাকিয়ে আছে। আঁধারের এক হাত তারার কোমরে আরেক হাত এর বৃদ্ধা আঙ্গুল দিয়ে ও তারার গাল স্লাইড করছে।
তারা আশেপাশে তাকিয়ে দেখছে কেউ আছে কি না। আঁধারের স্পর্শ সহ্য করতে না পেরে তারা কাঁপাকাপা কন্ঠে আঁধারকে বলল।
তারাঃ AR ক কি করছেন?? দেখেন এটা পাবলিক প্লেস কেউ দেখে ফেলবে। দ দূরে সরে দাঁড়ান প্লিজ ( করুন চোখে)
তারার এই ভয়ার্ত ফেসটা দারুন লাগছে আঁধারের কাছে। তারাকে এভাবেই ভয় দেখাতে চেয়েছিল ও। আঁধার বাঁকা হেসে তারাকে বলল।
আঁধারঃ এখন ভয় পাচ্ছো কেন তারা। এতক্ষণ তো বাঘিনীর মতো নিজের ভালোবাসার এনাউন্সমেন্ট করেছিলে। এখন কি হলো কোথায় গেল ওই সাহস??
তুমিনা এই মাত্র আমাকে প্রপোজ করলে। আমরা তো রিলেশনে আছি তাহলে ভয় কিসের। আমরা প্রাইভেট পাবলিক সব প্লেসেই ক্লোজ থাকতে পারি।?
তারা ভয়ে ভয়ে কয়েকটা ঢোক গিলল তার পর বলো।
তারাঃ নোওও AR এ এটা ঠিক না কেউ দেখলে কি ভাববে (অসহায় ফেস করে)
তারাঃ এসব ঠিক বেঠিক আমি বুঝি না জান।আমি শুধু এইটুকু জানি যে উই আর গার্লফ্রেন্ড বয়ফ্রেন্ড।
ওহ তোমার কথা শুনে একটা গান মনে পরে গেল,,,,,,
ম্যা তেরা বয়ফ্রেন্ড তু মেরি গার্লফ্রেন্ড তু মেনু ক্যান্দি কিউ না না না না,,,
ইউ নো হোয়াট না শব্দটা কিন্তু আমার একদম পছন্দ না তারা বেইবি ?
তারা এবার সত্যিই অনেক ভয় পাচ্ছে। আশেপাশে এতক্ষন কেউ না থাকলেও এখন কয়েকজন করে মানুষ দেখা যাচ্ছে। আর যারাই বাইরে আসছে সবাই তারা আর আঁধারকে এক সাথে এভাবে দেখে মুখ টিপে হাসছে।
তারার লজ্জা প্লাস অনেক অকওয়ার্ড লাগছে। আঁধার তারার দিকে মুখ বাড়িয়ে আনতেই তারা চোখ বড় বড় করে আঁধারকে জোরে ধাক্কা দিয়ে দৌড়ে পালিয়ে যায়।
আঁধার তারার যাওয়ার দিকে তাকিয়ে হাসতে হাসতে বলে,,,
আঁধারঃ আমি ইচ্ছে করেই হাতের বাঁধন ঢিল করে দিয়েছি মেরি জান যেন তুমি পালাতে পারো। আদার ওয়াইজ আঁধার রেজওয়ান এর হাত ছাড়িয়ে পালানোর মত ক্ষমতা কারো নেই। ?
আমিতো ভেবেছিলাম যে আমিই শুধু তোমার প্রেমে Madness গিরি করতে পারি। এখন তো দেখি তুমিও আমার থেকে এক কদম এগিয়ে। আমি ভাবিও নি তুমি এমন কিছু করবে মেরি জান।
বাট দ্যাট্স গুড এক জনের Madness এ লাভ স্টোরি জমে না। এখন আমার দুজনেই #Madness_Lover সো লাভ স্টোরি হিট না সুপার হিট হবে। ( হাসতে হাসতে)
এইদিকে,,,
তারা দৌড়ে কমন রুমে চলে আসে। পাশে থাকা টেবিল থেকে পানি নিয়ে ঢকঢক করে পুরো গ্লাস ফাঁকা করে দিল ও।
তারাঃ এই কোন পাগলের প্রেমে পরলাম আল্লাহ মান সম্মান সব প্লাস্টিক করে দিতো একটু হলেই। ?
বড় জোর বাঁচলাম। He is such a #Madness_Lover ( হাঁপাতে হাঁপাতে)। বাট যাই হোক AR কে মানাতে পেরেছি এটাই অনেক ?
আমার প্লান B সাক্সেসফুল হয়েছে এতো খুশি আমি কোথায় রাখি??
হঠাৎ তারা নিজের পেছনে কাউকে অনুভব করলো কিন্তু পেছনে ফিরতেই কাউকে পেল না।
তারা মনের ভ্রম ভেবে ব্যাপারটা গ্রাহ্য করলো না।
আজকে সারাদিন আঁধার নিজের কেবিন থেকে বেরোয় নি কোন ক্লাসও করে নি। তারা বারবার লুকিয়ে আঁধারের কেবিনে উকি মেরে দেখে যাচ্ছে যে আঁধার বের হচ্ছে কি না।
আঁধার ঠিকই বুঝতে পারে তারা কখন লুকিয়ে ওকে দেখে যায়। তাও আঁধার এমন বিহেভ করে যেন ও বুঝতে পারে না।
আঁধার সন্ধ্যার দিকে কাজ সেরে বেরিয়ে আসে। আশেপাশে আড়চোখে তারাকে খুঁজছে ও।
রাস্তার পাশে আসতেই আঁধার তারাকে রাস্তার অপর পাশে দেখতে পেলো।
তারা হাত নাড়িয়ে আঁধারকে হায় বলছে। আঁধার ভ্রু কুঁচকে তাকালো তারার দিকে।
তারাঃ AR একটু দাঁড়ান আমি আসছি,,,, ( চিল্লিয়ে)
আঁধার গাড়ির সামনেই দাঁড়িয়ে যায়। হঠাৎ আধারের নাকে নেকড়েদের গন্ধ বারি খায়। আঁধার আশেপাশে তাকিয়ে দেখতে চেষ্টা করছে গন্ধটা কোথা থেকে আসছে।
হঠাৎ তারার কথা খেয়াল হতেই আঁধার সামনে তাকালো। তারা নেই ওখানে,,,
আঁধারঃ ত তারাআআআ,,,
আঁধারের ভয়ে জান বেরিয়ে যাচ্ছে। আঁধার দৌড়ে সামনে গিয়ে তারাকে খুঁজছে কিন্তু তারা কোথাও নেই।
তারা যেখানে দাঁড়িয়ে ছিল সেখানে একটা চিট পরে থাকতে পেল ও।
চিটটা খুলে পরতে শুরু করল আঁধার।
রাগে চিটটা মুঠোয় করে নিল ও।
আঁধারঃ কাইইফফফ ( চিৎকার করে)
To be continued…..
#Our_Unknown_Love_Story(2)
#The_Incomplete_Love
#Writer_Sanjana_Shabnam_Fahmida
#Part_24
আঁধার চিটটা মুঠোয় করে নিল। চোখ দিয়ে যেন লাভা বের হচ্ছে ওর। রাগে চোখে পানি টলটল করছে আঁধারের।
চিটে লিখা>>> নিয়ে যাচ্ছি তোর তারাকে পারলে বাঁচিয়ে দেখা।
ওয়েরওল্ফ কিং কাইফ?
আঁধার চোখ বন্ধ করে নিজের সম্পূর্ণ শক্তি কাজে লাগিয়ে দেখার চেষ্টা করছে কাইফ কোথায়। কিন্তু কিছুই দেখতে পাচ্ছে না ও।
আঁধার রেগে চোখ খুলে গাছের সাথে জোরে কয়েকটা ঘুষি মারে। হাত দিয়ে টপটপ করে রক্ত পরছে ওর। আঁধার রেগে চিৎকার করে বলতে শুরু করে,,,
আঁধারঃ আমি ভ্যাম্পায়ার কিংডমের সবচেয়ে শক্তিশালী ভ্যাম্পায়ার অথচ আমিই ওইই নেকড়েদের সরদার কাইফকে খুঁজে বের করতে পারছি না। হাও ইজ দ্যাট পসিবল,,,
জাস্ট মাইন্ড ইটটট কাইফ আমার তারার কোন ক্ষতি হলে তোকে আমি ছাড়বো না। ভয়ঙ্কর থেকে ভয়ঙ্কর শাস্তি দিব তোকে আমি। এমন শাস্তি যে না বাঁচতে পারবি আর না মরতে। এবার আর আমার ক্রোধ থেকে তুই রেহাই পাবি নাআআ।
আই নো তোর আস্তানার খবর আমি কোথা থেকে পাবো। জাস্ট ওয়েইট কাইফ আমি আসছি,,, পঁচিশ বছর আগের হিসাব মিলাতে আ’ল কাম।
কথা গুলো বলেই আঁধার ঝড়ের গতিতে গায়েব হয়ে যায়।
এইদিকে,,,
নিজের চোখ খুলতেই নিজেকে একটা অন্ধকার কয়েদখানাতে আবিষ্কার করলো তারা। তিন সাইডে পুরোনো দেয়াল আর সামনের দিকটাতে কারাগারের মতো লোহার বেড়া দেওয়া। দেয়ালের উঁচুতে একটা ছোট্ট জানালা দিয়ে আলো প্রবেশ করছে। জ্ঞান ফেরার পর অনেকক্ষন ধরে চিৎকার চেঁচামেচি করছে তারা গেইট খোলার জন্য কিন্তু কেউ খুলে দিচ্ছে না।
তারাঃ হ্যালোওওও কেউ আছে প্লিজ আমাকে বের করুন।
তারা হাঁপিয়ে উঠেছে চেঁচামেচি করতে করতে তাও কোন কাজ হলো না।
তারাঃ আমি এখানে কিভাবে এলাম আমিতো কলেজের সামনে ছিলাম। AR এর কাছে যাওয়ার সময় একটা বাতাস গায়ে লাগলো তারপর আর কিছু মনে আসছে না। ( ভয়ে ভয়ে কান্না স্বরে)
AR কোথায় আপনি আমার ভয় করছে প্লিজ তাড়াতাড়ি আমাকে নিয়ে যান এখান থেকে ?
আঁধার দ্রুত পায়ে ভ্যাম্পায়ার রাজ্যে প্রবেশ করলো। চিৎকার করে ভ্যাম্পায়ার সেনাপতি কে ডাকতে শুরু করল ও।
আঁধারঃ রিয়নননন,,,
আঁধারের ডাকে হন্তদন্ত করে রিয়ন ওর সামনে হাজির হলো।
রিয়নঃ কিং ইজ এভরিথিং অল রাইট আপনি এরকম রেগে আছেন কেন?? (চিন্তিত হয়ে)
আঁধারঃ মাহিরাকে কোথায় আটকিয়ে রেখেছো?
রিয়নঃ আপনার আদেশ অনুযায়ী উনাকে কয়েদখানাতে আটকিয়ে রাখা হয়েছে কিং। কেন কি হয়েছে উনিকি আবার তারার কোন ক্ষতি করার….
রিয়নের কথা শেষ না হতেই আঁধার বলল।
আঁধারঃ চলো আমার সাথে!
রিয়ন মাথা ঝাকিয়ে আঁধারের পিছনে গেল।
আঁধার আর রিয়ন যেতেই প্রহরীরা কয়েদখানার গেইট খুলে দিল।
আঁধার আর রিয়ন ভিতরে প্রবেশ করলো। মাহিরা এক কোনায় বসে ছিল আঁধারকে দেখে দাঁড়িয়ে গেল ও।
মাহিরা কিছু বুঝে উঠার আগেই আঁধার এক ঝটকায় গিয়ে মাহিরার গলা চেপে ধরলো। রাগে আঁধারের শরীর জ্বলছে। কন্ট্রোললেস হয়ে পরছে ও।
মাহিরা হাত দিয়ে ছুটাছুটি করার চেষ্টা করছে কিন্তু তাও ব্যার্থ হচ্ছে ।
আঁধারঃ কাইইফফফ কোথায় মাহিরা?? ও কোথায় নিয়ে গিয়েছে আমার তারাকে টেল মি??
হোয়ার ইজ দ্যাট ব্লাডি বিচ কাইফফফ,,,?? (রেগে চিৎকার করে)
মাহিরার কথা বলতে কষ্ট হচ্ছে। তাও ও কোন রকমে থেমে থেমে বলল।
মাহিরাঃ আ আমি জ জা জ জানি না নাহহহ,,
আঁধারঃ তুই সব জানিস মিথ্যা বলার চেষ্টাও করবি না মাহিরা। এই পুরো গেমের মাস্টার মাইন্ড তুইই,, তুই কাইফকে এতোদিন লুকিয়ে রেখেছিলি,,, ভালোয় ভালোয় বলছি মাহিরা এখনো সময় আছে স্পিক আপ আদার ওয়াইজ আ’ল কিললল ইউউ।
মাহিরার চোখ দিয়ে পানি পরছে কিছু বলতে পারছে না আর কিছুক্ষন হলে মরেই যাবে ও। রিয়ন ব্যাপার টা খেয়াল করে আঁধারের কাছে গিয়ে মাহিরাকে ছাড়িয়ে নেয়।
রিয়নঃ কি করছেন কিং ও মরে যাবে। আর ওর কিছু হলে আমরা কখনো জানতে পারবো না তারা কোথায়।?? প্লিজ কন্ট্রোল ইউর এ্যাঙ্গার,,
রিয়নের কথায় আঁধার মাহিরাকে ছেড়ে দিল। মাহিরা দূরে ছিটকে পরলো। জোরে জোরে নিঃশ্বাস নিচ্ছে আর কাশছে ও।
এইদিকে,,,
হঠাৎ কারাগারের গেট খুলে যেতেই মাথা তুলে তাকালো তারা। ওর সামনে একজন লোক দাঁড়িয়ে আছে। মাথায় হুডি তাই চেহারা দেখা যাচ্ছে না।
তারা ভয়ে দাঁড়িয়ে কয়েক কদম পিছিয়ে গেল।
তারাঃ ক কে আপনি?? আপনিই আমাকে এখানে এনেছেন তাইনা?? কেন আটকে রেখেছেন আমাকে যেতে দিন।
তারার কথায় লোকটি একটা অদ্ভুত হাসি দিয়ে বলল।
লোকটিঃ তোমাকে যেতে দিলে আমার উদ্দ্যেশ্য সফল কিভাবে হবে তারা,,,
তারাঃ উদ্দেশ্য!! কিসের উদ্দেশ্য?? ( অবাক হয়ে)
লোকটি নিজের মাথা থেকে হুডিটা নামিয়ে বলল,,,
কাইফঃ চিনতে পারছো শবনম আমিই কাইফফ ?
তারা অবাক হয়ে তাকিয়ে আছে কাইফের দিকে। কিছুটা ও চিন্তে পারছে কাইফকে।
কাইফঃ তোমার মাঝে যে পাওয়ার আছে সেটা আমার চাই যে কোন মূল্যে। ক্রিস্টাল নাইফ এর অর্ধেক শক্তি তোমার মাঝে। নিজের এই শক্তি থেকে তুমি অজানা হলে কি হবে আমার কাছে এটা অজানা নয়।
পঁচিশ বছর আগে আমি তোমাকে মেরেছিলাম ক্রিস্টাল নাইফ দিয়ে। ভাগ্য ক্রমে সেদিন ফুল মুন ছিল তাই তুমি মারা যাওয়ার সাথে সাথে ক্রিস্টাল নাইফ এর সমস্ত শক্তি তোমার মাঝে চলে আসে আর তোমার পুনর জনম হয়।
আর আজকে আঁধারের কাছ থেকে ক্রিস্টাল নাইফ এর দ্বিতীয় অংশ নিয়ে তোমার রক্তে অভিষেক করাবো তারা। এতে তোমার আর ক্রিস্টাল নাইফ এর শক্তি এক হয়ে যাবে।
আর সেই নাইফ দিয়ে আমার শক্তি আরো হাজার গুন বেশি বেড়ে যাবে। I’ll be more powerful than Aadhar Rejwan,,,,
কথা গুলো বলেই কাইফ বিকট অট্টহাসিতে ভেঙে পরে।
ভয়ে তারার গলা শুকিয়ে আসছে। কি হচ্ছে এসব ও কি তাহলে সত্যিই শবনম। হাজারো প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে তারার মাথায়।
To be continued….